০৪:৩৪ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৫ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

অসহযোগ আন্দোলনে ভোট ঠেকাতে চায় বিএনপি

সভা-সমাবেশের নিষেধাজ্ঞাকে আমলে না নিয়ে রাজপথে আন্দোলন জোরদারের সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত করেছে বিএনপি জোট। মাঠের কর্মসূচির পাশাপাশি ৭ই জানুয়ারি নির্বাচনকে ভোটারবিহীন করতে চায় বিরোধী জোটের সিনিয়র নেতারা। এজন্য গতকাল বুধবার থেকে অসহযোগ আন্দোলনের ডাক দিয়েছে বিএনপি।

এদিকে, গ্রেপ্তার আতংক কাটিয়ে নেতাকর্মীরা আবারও রাজপথমুখি হওয়াকে ইতিবাচক হিসেবে দেখছেন কেন্দ্রীয় নেতারা। তাদের দাবি, ভোটের আগেই রাজনীতির চিত্র পাল্টে যাবে।

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের বাকি আর মাত্র ১৬দিন। একদিকে প্রচার-প্রচারনায় যখন ব্যস্ত আওয়ামী লীগসহ ভোটে অংশ নেয়া দলগুলো তখন নির্বাচন প্রতিহতে শেষ মুহুর্তের কৌশল চূড়ান্তে বিএনপি জোট। রাজপথের আন্দোলনে শক্ত প্রতিরোধের পাশাপাশি নির্বাচনকে ভোটারবিহীন করার পরিকল্পনায় নীতি নির্ধারক নেতারা। গত দেড়মাসে আন্দোলনে খুব একটা সুবিধা করতে না পারলেও সভা-সমাবেশের ওপর সরকারি নিষেধাজ্ঞা ভেঙ্গে কর্মসূচি পালনে করতে চায় বিএনপি’র হাইকমান্ড। ৫ দফায় হরতাল ও ১১ দফায় অবরোধ কর্মসূচিতেও সফলতা দেখছেন তারা।

বিএনপি’র সূত্রগুলো বলছে, ভোটারদের অনুৎসাহিত করতে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রচারে তৈরি করা হয়েছে সরকার বিরোধী নানা তথ্যচিত্র। বিএনপি নেতারা বলছেন, ২৮শে অক্টোবরের পর রাজপথে আন্দোলনের চড়াই-উৎড়াই দেখা মিললেও গ্রেপ্তার আতংক কাটিয়ে ১০ই ডিসেম্বর ও ১৬ই ডিসেম্বর রাজধানীতে নেতাকর্মীদের সরব উপস্থিতিতে আবারও চাঙ্গা সর্বস্তরের নেতাকর্মীরা। ৭ই জানুয়ারির নির্বাচনকে এখনও অনিশ্চিত দেখছেন তারা।

সম্প্রতি বিএনপি-জামায়াতের কাছে আসা, বাম রাজনৈতিক দলগুলোর ছাড় দেয়ার মানসিকতায় রাজপথে শেষ সময়ে বড় প্রতিরোধের আশা দেখছেন যুগপৎ আন্দোলনে থাকা দলগুলোর নীতি নির্ধারক নেতারা।

অসহযোগ আন্দোলনে ভোট ঠেকাতে চায় বিএনপি

আপডেট : ০৬:১৩:৫৮ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২১ ডিসেম্বর ২০২৩

সভা-সমাবেশের নিষেধাজ্ঞাকে আমলে না নিয়ে রাজপথে আন্দোলন জোরদারের সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত করেছে বিএনপি জোট। মাঠের কর্মসূচির পাশাপাশি ৭ই জানুয়ারি নির্বাচনকে ভোটারবিহীন করতে চায় বিরোধী জোটের সিনিয়র নেতারা। এজন্য গতকাল বুধবার থেকে অসহযোগ আন্দোলনের ডাক দিয়েছে বিএনপি।

এদিকে, গ্রেপ্তার আতংক কাটিয়ে নেতাকর্মীরা আবারও রাজপথমুখি হওয়াকে ইতিবাচক হিসেবে দেখছেন কেন্দ্রীয় নেতারা। তাদের দাবি, ভোটের আগেই রাজনীতির চিত্র পাল্টে যাবে।

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের বাকি আর মাত্র ১৬দিন। একদিকে প্রচার-প্রচারনায় যখন ব্যস্ত আওয়ামী লীগসহ ভোটে অংশ নেয়া দলগুলো তখন নির্বাচন প্রতিহতে শেষ মুহুর্তের কৌশল চূড়ান্তে বিএনপি জোট। রাজপথের আন্দোলনে শক্ত প্রতিরোধের পাশাপাশি নির্বাচনকে ভোটারবিহীন করার পরিকল্পনায় নীতি নির্ধারক নেতারা। গত দেড়মাসে আন্দোলনে খুব একটা সুবিধা করতে না পারলেও সভা-সমাবেশের ওপর সরকারি নিষেধাজ্ঞা ভেঙ্গে কর্মসূচি পালনে করতে চায় বিএনপি’র হাইকমান্ড। ৫ দফায় হরতাল ও ১১ দফায় অবরোধ কর্মসূচিতেও সফলতা দেখছেন তারা।

বিএনপি’র সূত্রগুলো বলছে, ভোটারদের অনুৎসাহিত করতে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রচারে তৈরি করা হয়েছে সরকার বিরোধী নানা তথ্যচিত্র। বিএনপি নেতারা বলছেন, ২৮শে অক্টোবরের পর রাজপথে আন্দোলনের চড়াই-উৎড়াই দেখা মিললেও গ্রেপ্তার আতংক কাটিয়ে ১০ই ডিসেম্বর ও ১৬ই ডিসেম্বর রাজধানীতে নেতাকর্মীদের সরব উপস্থিতিতে আবারও চাঙ্গা সর্বস্তরের নেতাকর্মীরা। ৭ই জানুয়ারির নির্বাচনকে এখনও অনিশ্চিত দেখছেন তারা।

সম্প্রতি বিএনপি-জামায়াতের কাছে আসা, বাম রাজনৈতিক দলগুলোর ছাড় দেয়ার মানসিকতায় রাজপথে শেষ সময়ে বড় প্রতিরোধের আশা দেখছেন যুগপৎ আন্দোলনে থাকা দলগুলোর নীতি নির্ধারক নেতারা।