ঢাকা ০২:৩৩ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৪, ১১ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বাংলা বাংলা English English हिन्दी हिन्दी

লেটস টক অনুষ্ঠানে তরুণদের সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • আপডেট সময় : ০৫:৩৯:৫১ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৩
  • / ৪১৪ বার পড়া হয়েছে
৭১ নিউজ বিডির সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়তে বরাবরই তরুণ প্রজন্মকে গুরুত্ব দিয়ে আসছে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে পরিচালিত বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকার। আর এ কারণেই তরুণদের সঙ্গে আরও একবার মুখোমুখি আলোচনা করছেন প্রধানমন্ত্রী। শুক্রবার (২২ ডিসেম্বর) আওয়ামী লীগের গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর রিসার্চ অ্যান্ড ইনফরমেশন (সিআরআই) এ তথ্য জানিয়েছে। অনুষ্ঠানটি আগামী ২৮ ডিসেম্বর সম্প্রচার করা হবে।

২০১৮ সালে আওয়ামী লীগের গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর রিসার্চ অ্যান্ড ইনফরমেশন (সিআরআই) আয়োজিত লেটস টক অনুষ্ঠানের পর আরও একবার ‘লেটস টক উইথ শেখ হাসিনা’ অনুষ্ঠানে তরুণদের সঙ্গে দেশের ভবিষ্যৎ ও অন্যান্য বিষয়ে আলোচনা করলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করা প্রায় ২৫০ জনের বেশি তরুণ-তরুণীর বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন আওয়ামী লীগ সভাপতি। দেশ গঠনে এগিয়ে আসা তরুণ, চেঞ্জমেকার, ইনফ্লুয়েন্সার, ক্ষুদ্র নৃ গোষ্ঠীর ও প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর প্রতিনিধি, ট্রান্সজেন্ডারসহ দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে তরুণরা এই অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করেন।

এবারের আয়োজিত অনুষ্ঠানে উঠে আসে আন্তর্জাতিক বিভিন্ন ইস্যু, বাংলাদেশের পররাষ্ট্র নীতি এবং তরুণদের নিয়ে ভবিষ্যৎ কর্মপরিকল্পনা ও নীতি নির্ধারণ বিষয়ে সব পক্ষের ভাবনা। বিভিন্ন ইস্যুতে তরুণদের কথা শোনেন ও প্রশ্নের জবাব দেন সরকারপ্রধান।

এ বিষয়ে আয়োজক সিআরআই জানায়, ২০০৮ সালে আওয়ামী লীগ তার ইশতেহারে তরুণদের প্রাধান্য দিয়ে সকল কর্মসূচি ঘোষণা করে যার মধ্যে অন্যতম ছিলো ডিজিটাল বাংলাদেশ। বর্তমানে ডিজিটাল বাংলাদেশের বাস্তবতা আমাদের সকলের সামনে। নিম্ন আয়ের দেশ থেকে আমরা মধ্যম আয়ের দেশে উন্নীত হচ্ছি। আর এ সবকিছুর কেন্দ্র বিন্দুতে রয়েছে দেশের তরুণ সমাজ। এ কারণেই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তরুণদের কাছ থেকে তাদের কথা জানতে চান। তরুণদের নিয়ে তার ভাবনার কথা বলতে চান। এরই অংশ হিসেবে আরও একবার এ আয়োজন।

প্রধানমন্ত্রীর তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদকে নিয়ে এর আগে বেশ কয়েকবার ‘লেটস টক’ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। এরই ধারাবাহিকতায় বাংলাদেশের সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী পর্যায়ে থাকা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে নিয়ে দ্বিতীয়বারের মতো আয়োজন করা হয়েছে এ অনুষ্ঠানের।

নিউজটি শেয়ার করুন

লেটস টক অনুষ্ঠানে তরুণদের সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী

আপডেট সময় : ০৫:৩৯:৫১ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৩

সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়তে বরাবরই তরুণ প্রজন্মকে গুরুত্ব দিয়ে আসছে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে পরিচালিত বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকার। আর এ কারণেই তরুণদের সঙ্গে আরও একবার মুখোমুখি আলোচনা করছেন প্রধানমন্ত্রী। শুক্রবার (২২ ডিসেম্বর) আওয়ামী লীগের গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর রিসার্চ অ্যান্ড ইনফরমেশন (সিআরআই) এ তথ্য জানিয়েছে। অনুষ্ঠানটি আগামী ২৮ ডিসেম্বর সম্প্রচার করা হবে।

২০১৮ সালে আওয়ামী লীগের গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর রিসার্চ অ্যান্ড ইনফরমেশন (সিআরআই) আয়োজিত লেটস টক অনুষ্ঠানের পর আরও একবার ‘লেটস টক উইথ শেখ হাসিনা’ অনুষ্ঠানে তরুণদের সঙ্গে দেশের ভবিষ্যৎ ও অন্যান্য বিষয়ে আলোচনা করলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করা প্রায় ২৫০ জনের বেশি তরুণ-তরুণীর বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন আওয়ামী লীগ সভাপতি। দেশ গঠনে এগিয়ে আসা তরুণ, চেঞ্জমেকার, ইনফ্লুয়েন্সার, ক্ষুদ্র নৃ গোষ্ঠীর ও প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর প্রতিনিধি, ট্রান্সজেন্ডারসহ দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে তরুণরা এই অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করেন।

এবারের আয়োজিত অনুষ্ঠানে উঠে আসে আন্তর্জাতিক বিভিন্ন ইস্যু, বাংলাদেশের পররাষ্ট্র নীতি এবং তরুণদের নিয়ে ভবিষ্যৎ কর্মপরিকল্পনা ও নীতি নির্ধারণ বিষয়ে সব পক্ষের ভাবনা। বিভিন্ন ইস্যুতে তরুণদের কথা শোনেন ও প্রশ্নের জবাব দেন সরকারপ্রধান।

এ বিষয়ে আয়োজক সিআরআই জানায়, ২০০৮ সালে আওয়ামী লীগ তার ইশতেহারে তরুণদের প্রাধান্য দিয়ে সকল কর্মসূচি ঘোষণা করে যার মধ্যে অন্যতম ছিলো ডিজিটাল বাংলাদেশ। বর্তমানে ডিজিটাল বাংলাদেশের বাস্তবতা আমাদের সকলের সামনে। নিম্ন আয়ের দেশ থেকে আমরা মধ্যম আয়ের দেশে উন্নীত হচ্ছি। আর এ সবকিছুর কেন্দ্র বিন্দুতে রয়েছে দেশের তরুণ সমাজ। এ কারণেই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তরুণদের কাছ থেকে তাদের কথা জানতে চান। তরুণদের নিয়ে তার ভাবনার কথা বলতে চান। এরই অংশ হিসেবে আরও একবার এ আয়োজন।

প্রধানমন্ত্রীর তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদকে নিয়ে এর আগে বেশ কয়েকবার ‘লেটস টক’ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। এরই ধারাবাহিকতায় বাংলাদেশের সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী পর্যায়ে থাকা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে নিয়ে দ্বিতীয়বারের মতো আয়োজন করা হয়েছে এ অনুষ্ঠানের।