নৌকার বিরুদ্ধে শক্ত অবস্থানে স্বতন্ত্র প্রার্থীরা
- আপডেট সময় : ০৭:১৭:২৯ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৯ ডিসেম্বর ২০২৩
- / ৪৪৬ বার পড়া হয়েছে
জাতীয় সংসদের ৩০০ আসনের মধ্যে প্রায় অর্ধেক ১৫৭টি আসনজুড়েই নানা কারণেই অতিমাত্রায় নির্বাচনি উত্তাপ ছড়িয়ে পড়েছে। এর মধ্যে বেশিরভাগ আসনেই আওয়ামী লীগের (নৌকা) প্রার্থীর বিরুদ্ধে শক্ত অবস্থানে রয়েছে দলীয় স্বতন্ত্র প্রার্থীরা। কোথাও কোথাও কঠিন চ্যালেঞ্জে পড়েছে নৌকা। নির্বাচনে আচরণবিধি ভঙ্গ করায় ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগের মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী, উপমন্ত্রী, এমপিসহ বিভিন্ন দলের ২৯৯ প্রার্থীকে শোকজ-তলব করেছে নির্বাচনী অনুসন্ধান কমিটি। বৃহস্পতিবার (২৮ ডিসেম্বর) নির্বাচন কমিশনের (ইসি) আইন শাখা থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, অভ্যন্তরীণ কোন্দল, অবমূল্যায়ন, স্বতন্ত্র প্রার্থীর স্থানীয় প্রভাব এবং কারও বিরাগভাজন হতে না চাওয়ায় তৃণমূল আওয়ামী লীগের অনেক শীর্ষ নেতা নৌকাকে সমর্থন প্রশ্নে নীরব রয়েছেন। নেতাকর্মী বিভক্ত হওয়ায় সাংগঠনিক কাঠামো ভেঙে পড়েছে। এক পক্ষ আরেক পক্ষকে বহিষ্কার কিংবা অব্যাহতি দিচ্ছে। দিন যত গড়াচ্ছে, সংঘাতের আশঙ্কা বাড়ছে। অবস্থা লেজেগোবরে। ভবিষ্যতে সাংগঠনিক শৃঙ্খলা ফেরাতে বেগ পেতে হবে বলে মনে করছেন নেতাকর্মীরা।
এবারের নির্বাচনে প্রথমবারের মতো ৩০০ আসনে প্রতিটির জন্য যুগ্ম জেলা ও দায়রা জজ, সিনিয়র সহকারী জজ ও সহকারী জজদের নিয়ে নির্বাচনী তদন্ত কমিটি গঠন করে দিয়েছে কমিশন। এসব কমিটি এই পর্যন্ত ২৯৯ জনকে শোকজ করেছে।
ইসি কর্মকর্তারা জানায়, ঢাকা অঞ্চলে ৮৬টি, রংপুর অঞ্চলে ১৬টি, কুমিল্লা অঞ্চলে ৪১টি, ফরিদপুরে ১৭টি, চট্টগ্রামে ২০টি, সিলেটে ১৪টি, বরিশালে ২২টি, খুলনায় ১৭টি, রাজশাহীতে ৩৪টি ও ময়মনসিংহে ৩২টি শোকজ-তলব করা হয়েছে।
এদিকে, চট্টগ্রামের ১৬টি আসনে ৭৪ ভাগ ভোটকেন্দ্রকে গুরুত্বপূর্ণ হিসেবে চিহ্নিত করেছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। যার সবচেয়ে বেশি চট্টগ্রাম জেলায়। বিশেষ করে জেলার ১৩শ’ ৬৩টি কেন্দ্রের মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ ১ হাজার ৪২টি। এছাড়া মহানগরে ৬শ’ ৬০টির মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ ৪শ’ ৪৭টি।
ঝুঁকি বিবেচনায় কেন্দ্রগুলোর নিরাপত্তায় এরইমধ্যে বিশেষ পরিকল্পনা নিয়েছে পুলিশ। সবচেয়ে বেশি কেন্দ্র আছে চট্রগ্রাম জেলায়। নয়টি আসন পূর্ণাঙ্গ এবং চারটি নগরের সঙ্গে আংশিক। যেখানে মোট কেন্দ্রের সংখ্যা এক হাজার ৩শ ৬৩টি। আর এরমধ্যে ১ হাজার ৪২টি কেন্দ্র গুরুত্বপূর্ণ। যা মোট কেন্দ্রের ৭৭ ভাগ।
স্থানীয়রা মনে করছেন, ঢাকা বিভাগে (ঢাকার ২০টি বাদে) ৫০টি আসনের মধ্যে ২৯টিতে, চট্টগ্রাম বিভাগে ৫৮ আসনের ৩১টিতে, রাজশাহীর ৩৯ আসনের ২৪টিতে, খুলনার ৩৫ আসনের ২২টিতে, ময়মনসিংহের ২৪ আসনের ১৬টিতে, সিলেটের ১৯ আসনের ১২টিতে, রংপুরের ৩৩ আসনের ১৫টিতে, বরিশালের ২১ আসনের ৮টিতে তীব্র প্রতিদ্বন্দ্বিতা হবে।
রাজশাহী : রাজশাহী-১ (গোদাগাড়ী-তানোর) প্রার্থীদের মধ্যে নৌকার ওমর ফারুক চৌধুরী, স্বতন্ত্র গোলাম রাব্বানী ও চিত্রনায়িকা শারমিন আক্তার মাহিয়া মাহি।
রাজশাহী-৪ (বাগমারা) নৌকার আবুল কালাম আজাদ ও স্বতন্ত্র ইঞ্জিনিয়ার এনামুল হক।
রাজশাহী-৬ (চারঘাট-বাঘা) নৌকার পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম ও স্বতন্ত্র রাহেনুল হক। আসনগুলো ঘিরে জমে উঠেছে প্রচার-প্রচারণা। প্রতিদ্বন্দ্বিতা হবে হাড্ডাহাড্ডি।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ-১ (শিবগঞ্জ) নৌকার ডা. সামিল উদ্দিন আহমেদ শিমুল, স্বতন্ত্র সৈয়দ নজরুল ইসলাম ও গোলাম রাব্বানী।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ-২ (গোমস্তাপুর-নাচোল-ভোলাহাট) নৌকার জিয়াউর রহমান ও স্বতন্ত্র গোলাম মোস্তফা বিশ্বাস।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ-৩ (সদর) নৌকার আব্দুল ওয়াদুদ ও বিএনএমের মাওলানা আব্দুল মতিন। এসব আসনেও ভোটের লড়াই জমবে।
নাটোর-১ (লালপুর-বাগাতিপাড়া) সাবেক এমপি আবুল কালাম আজাদ ও জেলা আওয়ামী লীগ নেতা কাজল রায়ের বিরুদ্ধে লড়ছেন নৌকার শহিদুল ইসলাম বকুল।
নাটোর-২ (সদর-নলডাঙ্গা) নৌকার শফিকুল ইসলাম শিমুর বিরুদ্ধে প্রতিমন্ত্রী আহাদ আলী সরকার।
নাটোর-৩ নৌকার প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলকের বিরুদ্ধে স্বতন্ত্র শফিকুল ইসলাম শফিক।
নাটোর-৪ নৌকার ডা. সিদ্দিকুর রহমানের বিরুদ্ধে স্বতন্ত্র আসিফ আবদুল্লাহ বিন কুদ্দুস শোভন ও জাহিদুল ইসলাম।
বগুড়া-২ (শিবগঞ্জ) জাতীয় পার্টির বর্তমান এমপি শরিফুল ইসলাম জিন্নাহর সঙ্গে লড়ছেন বিএনপির সাবেক নেত্রী বিউটি বেগম।
বগুড়া-৩ (আদমদিঘি-দুপচাঁচিয়া) স্বতন্ত্র অজয় কুমার সরকারের সঙ্গে জাতীয় পার্টির নুরুল ইসলাম তালুকদার।
বগুড়া-৪ (কাহালু-নন্দীগ্রাম) স্বতন্ত্র ডা. জিয়াউল হক মোল্লার সঙ্গে জাসদের রেজাউল করিম তানসেন।
নওগাঁ-১ (পোরশা-সাপাহার-নিয়ামতপুর) মন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদারের সঙ্গে স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. খালেকুজ্জামান তোতা, নওগাঁ-৩ (মহাদেবপুর-বদলগাছি) নৌকার সৌরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তীর সঙ্গে স্বতন্ত্র ছলিম উদ্দিন তরফদার, নওগাঁ-৪ (মান্দা) নৌকার নাহিদ মোরশেদের সঙ্গে স্বতন্ত্র ব্রহানি সুলতান মাহমুদ গামার, নওগাঁ-৫ (সদর) নিজাম উদ্দিন জলিল জনের সঙ্গে স্বতন্ত্র দেওয়ান ছেকার আহমেদ শিষাণ ও নওগাঁ-৬ (রানীনগর-আত্রাই) নৌকার আনোয়ার হোসেন হেলালের সঙ্গে স্বতন্ত্র ওমর ফারুক সুমন।
সিরাজগঞ্জ-৫ আওয়ামী লীগের আব্দুল মমিন মণ্ডলের সঙ্গে স্বতন্ত্র আব্দুল লতিফ বিশ্বাস ও সিরাজগঞ্জ-৬ (শাহজাদপুর) আওয়ামী লীগের চয়ন ইসলামের সঙ্গে স্বতন্ত্র হালিমুল হক মিরু।
জয়পুরহাট-১ (সদর-পাঁচবিবি) আওয়ামী লীগের শামসুল আলম দুদুর সঙ্গে স্বতন্ত্র আব্দুল আজিজ মোল্লা।
পাবনা-১ (সাঁথিয়া-বেড়া) আওয়ামী লীগের শামসুল হক টুকুর সঙ্গে স্বতন্ত্র অধ্যাপক আবু সাঈদ।
পাবনা-৩ (চাটমোহর-ভাঙ্গুরা-ফরিদপুর) আওয়ামী লীগের মোকবুল হোসেনের সঙ্গে স্বতন্ত্র আব্দুল হামিদ মাস্টার।
পাবনা-৪ (ঈশ্বরদী-আটঘরিয়া) আওয়ামী লীগের গালিবুর রহমান শরিফের সঙ্গে স্বতন্ত্র আমজাদ হোসেন বিশ্বাস।
সিলেট : সিলেট-২ (বিশ্বনাথ-ওসমানীনগর) নৌকার শফিকুর রহমান চৌধুরী, জাতীয় পার্টির ইয়াহইয়া চৌধুরী ও গণফোরামের মোকাব্বির খান ও পৌর মেয়র মুহিবুর রহমান।
সিলেট-৩ (দক্ষিণ সুরমা-ফেঞ্চুগঞ্জ-বালাগঞ্জ) আওয়ামী লীগের হাবিবুর রহমান এমপি, স্বতন্ত্র ডা. মো. ইহতেশামুল হক চৌধুরী দুলাল (ট্রাক্টর) ও জাতীয় পার্টির আতিকুর রহমান (লাঙ্গল)।
সিলেট-৫ (কানাইঘাট-জকিগঞ্জ) আওয়ামী লীগের বীর মুক্তিযোদ্ধা মাসুক উদ্দিন আহমদ, স্বতন্ত্র আহমদ আল কবির (ট্রাক্টর), জাতীয় পার্টির শাব্বীর আহমদ (লাঙ্গল) ও স্বতন্ত্র মাওলানা মোহাম্মদ হুছামুদ্দীন চৌধুরী (কেটলি)।
সিলেট-৬ (বিয়ানীবাজার-গোলাপগঞ্জ) আওয়ামী লীগের সাবেক শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ এমপি, স্বতন্ত্র সরওয়ার হোসেন (ঈগল), জাতীয় পার্টির আলহাজ সেলিম উদ্দিন (লাঙ্গল) ও তৃণমূল বিএনপির চেয়ারপারসন শমসের মবিন চৌধুরী (সোনালী আঁশ)।
সুনামগঞ্জ-১ (জামালগঞ্জ-তাহিরপুর-ধর্মপাশা-মধ্যনগর) আওয়ামী লীগের অ্যাডভোকেট রনজিত চন্দ্র সরকার (নৌকা), স্বতন্ত্র ইঞ্জিনিয়ার মোয়াজ্জেম হোসেন রতন (কেটলি) ও সেলিম আহমদ (ঈগল) এবং জাতীয় পার্টির মো. আব্দুল মন্নান তালুকদার।
সুনামগঞ্জ-২ (দিরাই-শাল্লা) আওয়ামী লীগের চৌধুরী আব্দুল্লা আল মাহমুদ, স্বতন্ত্র ড. জয়া সেনগুপ্তা এমপি (কাঁচি) ও মো. মিজানুর রহমান (ঈগল)।
সুনামগঞ্জ-৪ (সদর-বিশ্বম্ভরপুর) আওয়ামী লীগের মোহাম্মদ সাদিক, জাতীয় পার্টির পীর ফজলুর রহমান এমপি (লাঙ্গল)।
সুনামগঞ্জ-৫ (ছাতক-দোয়ারাবাজার) আওয়ামী লীগের মহিবুর রহমান মানিক, স্বতন্ত্র শামিম আহমদ চৌধুরী (ঈগল)।
হবিগঞ্জ-১ (নবীগঞ্জ-বাহুবল) জাতীয় পার্টির আব্দুল মুনিম চৌধুরী বাবু (লাঙ্গল), স্বতন্ত্র প্রার্থী সাবেক এমপি আমাতুল কিবরিয়া কেয়া চৌধুরী (ঈগল) ও গাজী মোহাম্মদ শাহেদ (ট্রাক)।
হবিগঞ্জ-২ (বানিয়াচং-আজমিরীগঞ্জ) আওয়ামী লীগ প্রার্থী ময়েজ উদ্দিন শরীফ রুয়েল (নৌকা), স্বতন্ত্র আব্দুল মজিদ খান (ঈগল) ও জাতীয় পার্টির শংকর পাল (লাঙ্গল)।
হবিগঞ্জ-৪ (মাধবপুর-চুনারুঘাট) বেসামরিক বিমান পরিবহণ ও পর্যটন প্রতিমন্ত্রী মো. মাহবুব আলীর সঙ্গে স্বতন্ত্র ব্যারিস্টার সৈয়দ সায়েদুল হক সুমন।
মৌলভীবাজার-২ আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক শফিউল আলম চৌধুরী নাদেল, তৃণমূল বিএনপির এমএম শাহীন (সোনালী আঁশ), স্বতন্ত্র মো. আব্দুল মতিন (কাঁচি) ও এ.কে.এম সফি আহমদ সলমান (ট্রাক) এবং জাতীয় পার্টির মো. আব্দুল মালেক (লাঙ্গল)।
ময়মনসিংহ : ময়মনসিংহ-১ (হালুয়াঘাট-ধোবাউড়া) আওয়ামী লীগের বর্তমান এমপি জুয়েল আরেং-এর সঙ্গে স্বতন্ত্র মাহমুদুল হক সায়েম।
ময়মনসিংহ-৩ (গৌরীপুর) আওয়ামী লীগের নিলুফার আনজুম পপির সঙ্গে স্বতন্ত্র সোমনাথ সাহার।
ময়মনসিংহ-৪ (সদর) আওয়ামী লীগের মোহিত উর রহমান শান্তর সঙ্গে স্বতন্ত্র মো. আমিনুল হক শামীম।
ময়মনসিংহ-৬ (ফুলবাড়িয়া) আওয়ামী লীগের বর্তমান এমপি অ্যাডভোকেট মোসলেম উদ্দিনের সঙ্গে স্বতন্ত্র মো. আব্দুল মালেক সরকার ও কেটলি প্রতীকের প্রার্থী খন্দকার রফিকুল ইসলাম।
ময়মনসিংহ-৭ (ত্রিশাল) আওয়ামী লীগের বর্তমান এমপি হাফেজ রুহুল আমীন মাদানীর সঙ্গে স্বতন্ত্র এবিএম আনিসুজ্জামানের।
ময়মনসিংহ-৮ (ঈশ্বরগঞ্জ) জাতীয় পার্টির প্রার্থী ফখরুল ইমামের সঙ্গে স্বতন্ত্র মাহমুদ হাসান সুমন।
ময়মনসিংহ-৯ (নান্দাইল) আওয়ামী লীগের মেজর জেনারেল (অব.) আব্দুস ছালামের সঙ্গে স্বতন্ত্র বর্তমান এমপি আনোয়ারুল আবেদীন খান তুহিন।
ময়মনসিংহ-১১ (ভালুকা) আওয়ামী লীগের কাজিম উদ্দিন আহমেদ ধনুর সঙ্গে স্বতন্ত্র প্রার্থী মোহাম্মদ আব্দুল ওয়াহেদ।
শেরপুর-১ (সদর) আওয়ামী লীগ প্রার্থী হুইপ আতিউর রহমান আতিকের সঙ্গে স্বতন্ত্র প্রার্থী ছানোয়ার হোসেন ছানু।
নেত্রকোনা-১ (কলমাকান্দা-দুর্গাপুর) আওয়ামী লীগের প্রার্থী মোস্তাক আহমেদ রুহীর সঙ্গে স্বতন্ত্র জান্নাতুল আরা ফেরদৌস ঝুমা তালুকদার।
নেত্রকোনা-২ (সদর-বারহাট্টা) আওয়ামী লীগের বর্তমান এমপি ও সমাজকল্যাণ প্রতিমন্ত্রী বীর মুক্তিযোদ্ধা আশরাফ আলী খান খসরুর সঙ্গে স্বতন্ত্র প্রার্থী সাবেক উপমন্ত্রী ও ফুটবলার আরিফ খান জয়।
নেত্রকোনা-৩ (আটপাড়া-কেন্দুয়া) আওয়ামী লীগের বর্তমান এমপি অসীম কুমার উকিলের সঙ্গে স্বতন্ত্র প্রার্থী সাবেক এমপি ইফতিকার উদ্দিন তালুকদার পিন্টু ও সাবেক এমপি মঞ্জুর কাদের কোরাইশী।
নেত্রকোনা-৫ (পূর্বধলা) আওয়ামী লীগের আহমদ হোসেনের সঙ্গে স্বতন্ত্র প্রার্থী আনোয়ার হোসেন ও মাজহারুল ইসলাম সোহেল ফকির।
জামালপুর-২ (ইসলামপুর) আওয়ামী লীগের ফরিদুল হক খান দুলালের সঙ্গে, জাতীয় পার্টির মোস্তফা আল মাহমুদ, স্বতন্ত্র প্রার্থী জিয়াউল হক জিয়া, শাহাজান আলী মন্ডল ও এসএম শাহিনুজ্জামান শাহিন।
জামালপুর-৪ (সরিষাবাড়ী) নৌকার মাহবুবুর রহমান হেলাল, স্বতন্ত্র ডা. মুরাদ হাসান ও অধ্যক্ষ আব্দুর রশীদ।
জামালপুর-৫ (সদর) আওয়ামী লীগের আবুল কালাম আজাদের প্রতিপক্ষ স্বতন্ত্র প্রার্থী রেজাউল করিম রেজনু।
কুমিল্লা : কুমিল্লা-১ (দাউদকান্দি-তিতাস) নৌকার ইঞ্জিনিয়ার আব্দুস সবুরের সঙ্গে স্বতন্ত্র ব্যারিস্টার নাঈম হাসান।
কুমিল্লা-২ (হোমনা-মেঘনা) নৌকার সেলিমা আহমাদ মেরীর সঙ্গে স্বতন্ত্র আব্দুল মজিদ।
কুমিল্লা-৩ (মুরাদনগর) নৌকার ইউসুফ আব্দুল্লাহ হারুনের সঙ্গে স্বতন্ত্র জাহাঙ্গীর আলম সরকার।
কুমিল্লা-৪ (দেবিদ্বার) নৌকার রাজী মোহাম্মদ ফখরুলের সঙ্গে স্বতন্ত্র আবুল কালাম আজাদ।
কুমিল্লা-৫ (বুড়িচং ব্রাহ্মণপাড়া) স্বতন্ত্র আবু জাহেরের সঙ্গে অপর স্বতন্ত্র শওকত মাহমুদ এবং সাজ্জাদ হোসেন।
কুমিল্লা-৬ (আদর্শ সদর) নৌকার প্রার্থী আ ক ম বাহাউদ্দীন বাহারের সঙ্গে স্বতন্ত্র প্রার্থী আঞ্জুম সুলতানা সীমা।
কুমিল্লা-৭ (চান্দিনা) নৌকার ডা. প্রাণ গোপাল দত্তের সঙ্গে স্বতন্ত্র প্রার্থী মুনতাকিম আশরাফ টিটু।
নোয়াখালী-৩ (বেগমগঞ্জ) নৌকার মামুনুর রশিদ কিরনের সঙ্গে স্বতন্ত্র জাবেদ আহমেদ।
ফেনী-৩ (সোনাগাজী-দাগনভূঞা) লাঙ্গলের প্রার্থী জেনারেল অব. মাসুদ উদ্দিন চৌধুরীর সঙ্গে স্বতন্ত্র প্রার্থী রহিম উল্লাহ।
লক্ষ্মীপুর-১ (রামগঞ্জ) নৌকার প্রার্থী আনোয়ার হোসেন খানের সঙ্গে স্বতন্ত্র হাবিবুর রহমান পবন।
লক্ষ্মীপুর-২ (রায়পুর ও সদর আংশিক) নৌকার প্রার্থী নুরউদ্দিন চৌধুরী নয়নের সঙ্গে স্বতন্ত্র সেলিনা ইসলাম (ঈগল)।
লক্ষ্মীপুর-৩ (সদর) নৌকার গোলাম ফারুক পিংকুর সঙ্গে অধ্যক্ষ এমএ সাত্তার (ট্রাক)।
লক্ষ্মীপুর-৪ (রামগতি ও কমলনগর) জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জাসদ) মোশাররফ হোসেনের (নৌকা) সঙ্গে স্বতন্ত্র মোহাম্মদ আবদুল্লা আল মামুন (ঈগল)।
চাঁদপুর-২ (মতলব উওর-দক্ষিণ) মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়ার (নৌকা), স্বতন্ত্র ইসফাক আহসান (ঈগল)।
চাঁদপুর-৩ (চাঁদপুর সদর-হাইমচর) ডা. দীপু মনি (নৌকা), স্বতন্ত্র ড. শামছুল হক ভূঁইয়ার (ঈগল)।
চাঁদপুর-৪ (ফরিদগঞ্জ) শফিকুর রহমান (নৌকা), স্বতন্ত্র ড. শামছুল হক ভূঁইয়ার (ঈগল)।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-১ (নাসিরনগর) নৌকার ফরহাদ হোসেনের সঙ্গে স্বতন্ত্র একরামুজ্জামান।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ (সরাইল আশুগঞ্জ) স্বতন্ত্র মোহাম্মদ মঈন উদ্দিনের সাথে অ্যাডভোকেট জিয়াউল হক মৃধা।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩ নৌকার মোকতাদির চৌধুরীর সঙ্গে স্বতন্ত্র ফিরুজুর রহমান ওয়ালী।
চট্টগ্রাম : চট্টগ্রাম-১ (মীরসরাই) আওয়ামী লীগের ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেনের ছেলে মাহবুবুর রহমান রুহেল (নৌকা) ও স্বতন্ত্র প্রার্থী গিয়াস উদ্দিন (ঈগল)।
চট্টগ্রাম-২ (ফটিকছড়ি) আওয়ামী লীগের খাদিজাতুল আনোয়ার সনি, স্বতন্ত্র আবু তৈয়ব (তরমুজ)।
চট্টগ্রাম-৩ (সন্দ্বীপ) নৌকার প্রার্থী মোস্তাফিজুর রহমান মিতা ও স্বতন্ত্র ডা. জামাল উদ্দিন চৌধুরী (ঈগল)।
চট্টগ্রাম-৮ (বোয়ালখালী-চান্দগাঁও) জাতীয় পার্টির প্রার্থী সোলায়মান আলম শেঠ (লাঙ্গল) ও স্বতন্ত্র প্রার্থী আবদুচ ছালাম (কেটলি)।
চট্টগ্রাম-১০ (ডবলমুরিং-পাহাড়তলী-হালিশহর) আওয়ামী লীগের মহিউদ্দিন বাচ্চুর সঙ্গে চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র মোহাম্মদ মনজুর আলম (ফুলকপি)।
চট্টগ্রাম-১১ (পতেঙ্গা-বন্দর) এমএ লতিফের (নৌকা) ও স্বতন্ত্র জিয়াউল হক সুমন (কেটলি)।
চট্টগ্রাম-১২ (পটিয়া) আওয়ামী লীগের মো. মোতাহেরুল ইসলাম চৌধুরীর সঙ্গে বর্তমান এমপি ও স্বতন্ত্র প্রার্থী হুইপ সামশুল হক চৌধুরী (ঈগল)।
চট্টগ্রাম-১৪ (চন্দনাইশ-সাতকানিয়া আংশিক) নজরুল ইসলাম চৌধুরীর (নৌকা) সঙ্গে স্বতন্ত্র আবদুল জব্বারের (ট্রাক)।
চট্টগ্রাম-১৫ (লোহাগাড়া-সাতকানিয়া আংশিক) আওয়ামী লীগের ড. আবু রেজা মুহাম্মদ নেজামুদ্দিন নদভীর শক্ত প্রতিপক্ষ স্বতন্ত্র এমএ মোতালেব (ঈগল)।
চট্টগ্রাম-১৬ (বাঁশখালী) আওয়ামী লীগের মোস্তাফিজুর রহমান (নৌকা), স্বতন্ত্র মুজিবুর রহমান (ঈগল) ও আবদুল্লাহ কবির লিটনের (ট্রাক)।
কক্সবাজার-১ (চকরিয়া-পেকুয়া) কল্যাণ পার্টির চেয়ারম্যান মেজর জেনারলে (অব.) ইবরাহিমের (হাতঘড়ি) প্রতিদ্বন্দ্বী বর্তমান এমপি জাফর আলম (ট্রাক)।
কক্সবাজার-২ (মহেশখালী-কুতুবদিয়া) নৌকার আশেকুল্লাহ রফিকের (নৌকা) প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনএম প্রার্থী শরীফ বাদশা (নোঙ্গর)।
বরিশাল : বরিশাল-২ (উজিরপুর-বানারীপাড়া) রাশেদ খান মেনন (নৌকা) ও ফাইয়াজুল হক রাজু (ঈগল)।
বরিশাল-৩ (বাবুগঞ্জ-মুলাদী) গোলাম কিবরিয়া টিপু এমপি (লাঙ্গল) ও আতিকুর রহমান (ট্রাক)।
বরিশাল-৬ (বাকেরগঞ্জ) হাফিজ মল্লিক (নৌকা) ও শামসুল আলম চুন্নু (ট্রাক)।
পিরোজপুর-১ (সদর-নাজিরপুর-ইন্দুরকানি) শ.ম রেজাউল করিম এমপি (নৌকা) ও একেএমএ আউয়াল (ঈগল)।
পিরোজপুর-২ (ভান্ডারিয়া-কাউখালী-স্বরূপকাঠি) আনোয়ার হোসেন মঞ্জু এমপি (নৌকা) ও মহিউদ্দিন মহারাজ (ঈগল)।
পিরোজপুর-৩ (মঠাবাড়িয়া) রুস্তুম আলি ফরাজী এমপি (ঈগল) ও শামীম শাহনেওয়াজ (কলার ছড়ি) এবং গোলাম মাশরেক রবি (লাঙ্গল)। এই আসনে আওয়ামী লীগ থেকে নৌকা প্রতীকে মনোনয়ন পাওয়া আশরাফুর রহমানের বড় ভাই হচ্ছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী শামীম শাহনেওয়াজ। আওয়ামী লীগের সাথে সমঝোতা হওয়ায় আসনটি লাঙ্গলকে ছেড়ে দেয় আওয়ামী লীগ। তাই বিকল্প হিসেবে বড় ভাইকে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে দাড় করিয়েছেন আশরাফুর রহমান। বড় ভাইয়ের পক্ষে ভোট বিভিন্ন সভা-সমাবেশে বক্তব্য দিচ্ছেন তিনি।
বরগুনা-১ (সদর-আমতলী-তালতলী) ধীরেন্দ্র দেবনাথ শম্ভু এমপি (নৌকা) ও গোলাম সরোয়ার টুকু (ঈগল)।
পটুয়াখালী-৪ (কলাপাড়া-রাঙ্গাবালী) মুহিববুর রহমান এমপি (নৌকা) ও মাহবুবুর রহমান (ঈগল)।
যশোর : যশোর-১ (শার্শা) আওয়ামী লীগের শেখ আফিল উদ্দিনের প্রতিপক্ষ স্বতন্ত্র আশরাফুল আলম লিটন।
যশোর-২ (ঝিকরগাছা-চৌগাছা) আওয়ামী লীগের ডা. তৌহিদুজ্জামান তুহিনের প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র সাবেক এমপি অ্যাড. মনিরুল ইসলাম।
যশোর-৩ (সদর) নৌকার কাজী নাবিল আহমেদের প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র মোহিত কুমার নাথ।
যশোর-৪ (বাঘারপাড়া-অভয়নগর) নৌকার এনামুল হক বাবুলের প্রতিপক্ষ স্বতন্ত্র প্রার্থী রণজিত কুমার রায়।
যশোর-৫ (মণিরামপুর) নৌকার প্রতিমন্ত্রী স্বপন ভট্টাচার্যকে চ্যালেঞ্জ ছুড়েছেন স্বতন্ত্র এসএম ইয়াকুব আলী।
যশোর-৬ (কেশবপুর) আওয়ামী লীগের শাহীন চাকলাদারের প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র এইচএম আমীর হোসেন।
কুষ্টিয়া-১ (দৌলতপুর) আওয়ামী লীগের সরোয়ার জাহান বাদশার প্রতিপক্ষ রেজাউল হক চৌধুরী ও নাজমুল হুদা পটল।
কুষ্টিয়া-২ (মিরপুর ভেড়ামারা) নৌকার প্রার্থী জাসদ সভাপতি হাসানুল হক ইনুর প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র কামারুল আরেফিন।
কুষ্টিয়া-৩ (সদর) নৌকার মাহাবুবউল আলম হানিফের প্রতিদ্বন্দ্বী পারভেজ আনোয়ার তনু।
কুষ্টিয়া-৪ (কুমারখালী খোকসা) আওয়ামী লীগের সেলিম আলতাফ জর্জের প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র আব্দুর রউফ।
মেহেরপুর-১ প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেনের শক্ত প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রফেসর আবদুল মান্নান।
মেহেরপুর-২ (গাংনী) নৌকা প্রার্থী ডা. এ এস এম নাজমুল হক সাগর, স্বতন্ত্র এমপি মকবুল হোসেন।
চুয়াডাঙ্গা-১ বর্তমান এমপি সোলায়মান হক জোয়ার্দ্দার ছেলুনের প্রতিপক্ষ স্বতন্ত্র দিলীপ কুমার আগরওয়ালা ও এমএ রাজ্জাক খান।
খুলনা : খুলনা-৪ আব্দুস সালাম মূশের্দী (নৌকা) ও স্বতন্ত্র এসএম মুর্ত্তজা রশিদী দ্বারা।
খুলনা-৫ নারায়ণ চন্দ্র চন্দ (নৌকা) ও স্বতন্ত্র আকরাম হোসেন। খুলনা-৬ মো. রশিদুজ্জামান (নৌকা) ও স্বতন্ত্র মাহবুব আলম।
বাগেরহাট-৩ নৌকার হাবিবুর নাহার ও স্বতন্ত্র ইদ্রিস আলী ইজারাদার। ঝিনাইদহ ১ আব্দুল হাই নৌকা ও স্বতন্ত্র প্রার্থী নজরুল ইসলাম দুলাল।
ঝিনাইদহ-২ নৌকার তাহজিব আলম সিদ্দিকী ও স্বতন্ত্র নাসের শাহরিয়ার জাহেদী।
ঝিনাইদহ-৩ নৌকার মোহাম্মদ সালাহউদ্দিন মিয়াজী ও স্বতন্ত্র শফিকুল ইসলাম খান।
ঝিনাইদহ-৪ আনোয়ারুল আজিম আনার নৌকা ও মোহাম্মদ আব্দুর রশিদ খোকন।
সাতক্ষীরা-১ ফিরোজ আহমেদ স্বপন নৌকা ও জাতীয় পার্টির প্রার্থী সৈয়দ দিদার বখত।
সাতক্ষীরা-৪ এস এম আতাউল হক দোলন নৌকা ও বিএনএম প্রার্থী এইচএম গোলাম রেজা।
রংপুর : রংপুর ১ (গংগাচড়া ও সিটি করপোরেশন আংশিক) জাতীয় পার্টি থেকে বহিষ্কৃত মশিউর রহমান রাঙ্গা (ট্রাক), আসাদুজ্জামান বাবলু (কেটলি) ও জাতীয় পার্টির মকবুল শাহরিয়ার আসিব (লাঙ্গল)।
রংপুর-২ (তারাগঞ্জ-বদরগঞ্জ) আওয়ামী লীগের আবুল কালাম মোহাম্মদ আহসানুল হক চৌধুরী ডিউক, স্বতন্ত্র বিশ্ব নাথ সরকার বিটু ও জাতীয় পার্টির আনিছুল ইসলাম মণ্ডল।
রংপুর-৫ (মিঠাপুকুর) আওয়ামী লীগের রাশেক রহমান ও স্বতন্ত্র জাকির হোসেন।
কুড়িগ্রাম-১ (নাগেশ্বরী-ভূরুঙ্গামারী) জাতীয় পার্টির মোস্তফিজুর রহমান ও জাকের পার্টির আব্দুল হাই।
কুড়িগ্রাম-৩ (উলিপুর) নৌকার সৌমেন্দ্র প্রসাদ পান্ডে ও স্বতন্ত্র অধ্যাপক ডা. আক্কাস আলী।
কুড়িগ্রাম-৪ (রৌমারী-রাজিবপুর-চিলমারী) নৌকার বিপ্লব হাসান পলাশ ও জাতীয় পার্টির একেএম সাইফুর রহমান বাবলু।
লালমনিরহাট-১ (হাতিবান্ধা-পাটগ্রাম) নৌকার মোতাহার হোসেন ও স্বতন্ত্র প্রার্থী আতাউর রহমান প্রধান।
লালমনিরহাট-২ (কালিগঞ্জ-আদিতমারী) নৌকার সমাজকল্যাণ মন্ত্রী নুুরুজ্জামান আহমেদ ও স্বতন্ত্র প্রার্থী সিরাজুল হক। লালমনিরহাট-৩ (সদর) আওয়ামী লীগের মতিয়ার রহমান ও জাতীয় পার্টির জাহিদ হাসান লিমন (লাঙ্গল)।
ঠাকুরগাঁও-২ (বালিয়াডঙ্গি-হরিপুর-রাণিশংকৈল) নৌকার মাজহারুল ইসলাম সুজনের প্রতিপক্ষ স্বতন্ত্র আলী ইসলাম জুয়েল।
ঠাকুরগাঁও-৩ (পীরগঞ্জ-আংশিক রাণীশংকৈল) ওয়ার্কার্স পার্টির গোপাল চন্দ্র রায় ও লাঙ্গলের হাফিজ উদ্দিন।
দিনাজপুর-১ (বীরগঞ্জ-কাহারোল) নৌকার মনোরঞ্জল শীল ও স্বতন্ত্র মো. জাকারিয়া।
দিনাজপুর-৩ (সদর) নৌকার হুইপ ইকবালুর রহিম ও স্বতন্ত্র বিশ্বজিৎ ঘোষ।
দিনাজপুর-৪ (চিরিরিবন্দর-খানসামা) নৌকার আবুল হাসান মাহমুদ আলী, স্বতন্ত্র তরিকুল ইসলাম।
দিনাজপুর-৬ (বিরামপুর-আংশিক হাকিমপুর- নবাবগঞ্জ-ঘোড়াঘাট) নৌকার শিবলী সাদিক ও স্বতন্ত্র আজিজুল হক চৌধুরী।
পঞ্চগড়-১ (সদর-তেঁতুলিয়া-অটোয়ারী) নৌকার নাঈমুজ্জামান ভূইয়া মুক্তা ও স্বতন্ত্র আনোয়ার সাদাত সম্রাট।
গাইবান্ধা-৫ (সাঘাটা-ফুলচড়ি) নৌকার মাহমুদ হাসান ও স্বতন্ত্র ফারজানা রাব্বি বুবলী। গাইবান্ধা-২ (সদর) লাঙ্গলের প্রার্থী আব্দুর রশিদ সরকার ও স্বতন্ত্র প্রার্থী শাহ সরওয়ার কবীর।
নীলফামারী-২ (সদর) নৌকার প্রার্থী আসাদুজ্জামান নুর ও স্বতন্ত্র জয়নাল আবেদিন। নীলফামারী-১ (ডোমার-ডিমলা) নৌকার আফতাব উদ্দিন সরকার ও তৃণমূল বিএনপির এনকে আলম চৌধুরী।
মানিকগঞ্জ : মানিকগঞ্জ-২ মমতাজ বেগম, আ.লীগ (নৌকা), দেওয়ান জাহিদ আহমেদ টুলু, স্বতন্ত্র (ট্রাক)।
গাজীপুর : গাজীপুর-১ অ্যাডভোকেট আ ক ম মোজাম্মেল হক, আওয়ামী লীগ (নৌকা), মো. রেজাউল করিম রাসেল, স্বতন্ত্র (ট্রাক), গাজীপুর-২ : জাহিদ আহসান রাসেল, আওয়ামী লীগ (নৌকা), বীর মুক্তিযোদ্ধা কাজী আলিম উদ্দিন বুদ্দিন, স্বতন্ত্র (ট্রাক), গাজীপুর-৩ : রোমানা আলী টুসি, আওয়ামী লীগ (নৌকা), ইকবাল হোসেন সবুজ, স্বতন্ত্র (ট্রাক), গাজীপুর-৫ : মেহের আফরোজ চুমকি, আওয়ামী লীগ (নৌকা), আখতার উজ জামান, স্বতন্ত্র (ট্রাক)।
মুন্সীগঞ্জ : মুন্সীগঞ্জ-১ মহিউদ্দিন আহম্মেদ, আওয়ামী লীগ (নৌকা), মাহি বি চৌধুরী, বিকল্প ধারা (কুলা), মুন্সীগঞ্জ-২ : অধ্যাপিকা সাগুফতা ইয়াসমিন এমিলি, আওয়ামী লীগ, (নৌকা), অ্যাডভোকেট সোহানা তাহমিনা, স্বতন্ত্র (ট্রাক), মুন্সীগঞ্জ-৩ : অ্যাডভোকেট মৃণাল কান্তি দাস আওয়ামী লীগ, (নৌকা), মো. ফয়সাল বিপ্লব, স্বতন্ত্র (কাঁচি)।
কিশোরগঞ্জ : কিশোরগঞ্জ-০১ (সদর-হোসেনপুর) নৌকার ডা. সৈয়দা জাকিয়া নূর লিপি এমপি, জাতীয় পার্টির ডা. মো. আবদুল হাই (লাঙ্গল), স্বতন্ত্র মেজর জেনারেল (অব.) সৈয়দ সাফায়াতুল ইসলাম।
কিশোরগঞ্জ-২ (কটিয়াদী-পাকুন্দিয়া) আওয়ামী লীগের আবদুল কাহার আকন্দ (নৌকা), স্বতন্ত্র অ্যাডভোকেট মো. সোহরাব উদ্দিন (ঈগল) ও প্রার্থী মেজর (অব.) আখতারুজ্জামান রঞ্জন (ট্রাক)।
নারায়ণগঞ্জ : নারায়ণগঞ্জ-১ (রূপগঞ্জ) নৌকার গোলাম দস্তগীর গাজী বীরপ্রতীক ও তৃণমূল বিএনপির মহাসচিব অ্যাডভোকেট তৈমুর আলম খন্দকার এবং স্বতন্ত্র প্রার্থী শাহজাহান ভুইয়া।
নারায়ণগঞ্জ-৩ (সোনারগাঁ) বর্তমান এমপি ও জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় নেতা লিয়াকত হোসেন খোকা এবং আওয়ামী লীগের সাবেক এমপি আব্দুল্লাহ আল কায়সার।
ফরিদপুর : ফরিদপুর-১ (বোয়ালমারী-মধুখালী-আলফাডাঙ্গা) আওয়ামী লীগের আব্দুর রহমানের সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী (ঈগল) কৃষক লীগের আরিফুর রহমান দোলন।
ফরিদপুর-২ (নগরকান্দা-সালথা) আওয়ামী লীগের শাহদাব আকবর লাবু চৌধুরীর সঙ্গে স্বতন্ত্র প্রার্থী (ঈগল) অ্যাডভোকেট জামাল হোসেন মিয়ার প্রতিদ্বন্দ্বিতা হবে।
ফরিদপুর-৩ (সদর) আওয়ামী লীগের শামীম হকের সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন স্বতন্ত্র প্রার্থী (ঈগল) একে আজাদ।
ফরিদপুর-৪ (ভাঙ্গা-সদরপুর-চরভদ্রাসন) আওয়ামী লীগের কাজী জাফরউল্লাহর সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী (ঈগল) মজিবুর রহমান চৌধুরী নিক্সন।
রাজবাড়ী-১ (সদর ও গোয়ালন্দ) আওয়ামী লীগের কাজী কেরামত আলীর সঙ্গে প্রতিপক্ষ হিসাবে আছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী আ্যডভোকেট ইমদাদুল হক বিশ্বাস।
রাজবাড়ী-২ (পাংশা, বালিয়াকান্দি ও কালুখালী) আওয়ামী লীগের জিল্লুল হাকিমের সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা হবে স্বতন্ত্র প্রার্থী কৃষক লীগের নুরে আলম সিদ্দিকী হক। মাদারীপুর-৩ (কালকিনি, ডাসার উপজেলা ও মাদারীপুরের ৫ ইউনিয়ন) আওয়ামী লীগের আব্দুস সোবহান গোলাপের প্রতিদ্বন্দ্বী তাহমিনা সিদ্দিকী।
শরীয়তপুর-২ (নড়িয়া, সখিপুর) আওয়ামী লীগের এ.কে.এম এনামুল হক শামীমের সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা হবে স্বতন্ত্র প্রার্থী ডা. খালেদ শওকত আলীর।
টাঙ্গাইল : টাঙ্গাইল-২ (গোপালপুর-ভূঞাপুর) আওয়ামী লীগের ছোট মনির সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী ইউনুস ইসলাম তালুকদার ঠান্ডু।
টাঙ্গাইল-৩ (ঘাটাইল) আওয়ামী লীগের ডা. মো. কামরুল হাসান খানের সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতায় রয়েছেন স্বতন্ত্র প্রাথী আমানুর রহমান খান রানা।
টাঙ্গাইল-৪ (কালিহাতী) আওয়ামী লীগের মোজাহারুল ইসলাম তালুকদারের সঙ্গে স্বতন্ত্র প্রার্থী আব্দুল লতিফ সিদ্দিকী।
টাঙ্গাইল-৫ (সদর) আওয়ামী লীগের অ্যাডভোকেট মামুন-অর-রশিদের সঙ্গে স্বতন্ত্র প্রার্থী ছানোয়ার হোসেন ও স্বতন্ত্র প্রার্থী মুরাদ সিদ্দিকীর ত্রিমুখী লড়াই হবে।
টাঙ্গাইল-৭ (মির্জাপুর) আওয়ামী লীগের খান আহমেদ শুভর সঙ্গে স্বতন্ত্র প্রার্থী মীর এনায়েত হোসেন মন্টুর প্রতিদ্বন্দ্বিতা হবে।
টাঙ্গাইল-৮ (বাসাইল-সখীপুর) আওয়ামী লীগের অনুপম শাহজাহান জয়ের সঙ্গে কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তমের প্রতিদ্বন্দ্বিতা হবে।