০১:৩৮ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৫ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

বিএনপি নয়, সন্ত্রাসী দল আওয়ামী লীগ: রিজভী

বিএনপি নয়, আওয়ামী লীগ সন্ত্রাসী দল উল্লেখ করে বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, বিএনপির আন্দোলনকে ভিন্নখাতে নিতে মানুষ পুড়িয়ে মারে আওয়ামী লীগের লোকেরা ও সরকারের গোয়েন্দা সংস্থার লোকেরা। কয়দিন আগে ভোলায় বোমা বানাতে গিয়ে আওয়ামী সন্ত্রাসী মারা গেছে। বিভিন্ন স্থানে পেট্রোল বোমাসহ হাতেনাতে ধরা পড়েছে যুবলীগ, ছাত্রলীগ সন্ত্রাসীরা। আর দায় চাপাচ্ছে বিএনপির ওপর।

শনিবার (৩০শে ডিসেম্বর) সকালে উওরা ১২ ও ১৩ নম্বর সেক্টরের মোড়ে স্থানীয় দোকানপাট ছাড়াও সাধারণ জনগণের মাঝে অসহযোগ আন্দোলনের জনমত তৈরি করতে লিফলেট বিতরণ শেষে এ কথা বলেন তিনি। তুরাগ থানা ও উত্তরা পশ্চিম থানার উদ্যোগে আয়োজিত ওই কর্মসূচিতে ৭ই জানুয়ারির নির্বাচন রুখে দেয়ার আহ্বান জানান রিজভী।

লিফলেট বিতরণকালে বিএনপির স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক ডা. রফিকুল ইসলাম, সহ-অর্থনীতি বিষয়ক সহ-সম্পাদক মাহমুদুর রহমান সুমন, ঢাকা মহানগর উত্তরের যুগ্ম আহ্বায়ক হাজী মো. মোস্তফা জামান, আমান উল্লাহ আমান, হারুনুর রশিদ খোকা, আবদুস সালাম, হাজী জহিরুল ইসলাম, চান মিয়া, বিপ্লব, সোলেমান, রিপন হাসান, মতি মিয়া, ইসকান্দর, সোহেল রানা, রাতুল, আমিরুল প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

রুহুল কবির রিজভী বলেন, ৭ই জানুয়ারির নির্বাচন বন্ধ করতে হবে। এটি একতরফা, অবৈধ, ভাওতাবাজি, জনগণের সঙ্গে প্রতারণা ও ভোটারদের সঙ্গে প্রতারণা করার নির্বাচন। এ ডামি নির্বাচনের বিরুদ্ধে সবাইকে রুখে দাঁড়ানোর জন্য এবং নির্বাচন বয়কট করার জন্য আহ্বান জানান তিনি।

বিএনপির এই জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব বলেন, ২০১৩, ১৪ ও ১৫ সালে তারাই বাসে আগুন দিয়ে মানুষ পুড়িয়ে মেরে বিএনপি নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে দায় চাপিয়েছে, মিথ্যা মামলা দিয়েছে। এখন আদালতকে হুকুম দিয়ে গণহারে সাজা দেয়া হচ্ছে। আসলে প্রধানমন্ত্রী বিরোধী দলকে নির্মূল করে চিরদিন ক্ষমতা আঁকড়ে থাকতে চায়, কিন্তু জনগণ তা হতে দেবে না। এ সময় অবিলম্বে ডামি নির্বাচন বন্ধ করে নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের মাধ্যমে নির্বাচন আয়োজনের দাবি জানান রিজভী।

বিএনপি নয়, সন্ত্রাসী দল আওয়ামী লীগ: রিজভী

আপডেট : ০৬:০৮:০০ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ৩০ ডিসেম্বর ২০২৩

বিএনপি নয়, আওয়ামী লীগ সন্ত্রাসী দল উল্লেখ করে বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, বিএনপির আন্দোলনকে ভিন্নখাতে নিতে মানুষ পুড়িয়ে মারে আওয়ামী লীগের লোকেরা ও সরকারের গোয়েন্দা সংস্থার লোকেরা। কয়দিন আগে ভোলায় বোমা বানাতে গিয়ে আওয়ামী সন্ত্রাসী মারা গেছে। বিভিন্ন স্থানে পেট্রোল বোমাসহ হাতেনাতে ধরা পড়েছে যুবলীগ, ছাত্রলীগ সন্ত্রাসীরা। আর দায় চাপাচ্ছে বিএনপির ওপর।

শনিবার (৩০শে ডিসেম্বর) সকালে উওরা ১২ ও ১৩ নম্বর সেক্টরের মোড়ে স্থানীয় দোকানপাট ছাড়াও সাধারণ জনগণের মাঝে অসহযোগ আন্দোলনের জনমত তৈরি করতে লিফলেট বিতরণ শেষে এ কথা বলেন তিনি। তুরাগ থানা ও উত্তরা পশ্চিম থানার উদ্যোগে আয়োজিত ওই কর্মসূচিতে ৭ই জানুয়ারির নির্বাচন রুখে দেয়ার আহ্বান জানান রিজভী।

লিফলেট বিতরণকালে বিএনপির স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক ডা. রফিকুল ইসলাম, সহ-অর্থনীতি বিষয়ক সহ-সম্পাদক মাহমুদুর রহমান সুমন, ঢাকা মহানগর উত্তরের যুগ্ম আহ্বায়ক হাজী মো. মোস্তফা জামান, আমান উল্লাহ আমান, হারুনুর রশিদ খোকা, আবদুস সালাম, হাজী জহিরুল ইসলাম, চান মিয়া, বিপ্লব, সোলেমান, রিপন হাসান, মতি মিয়া, ইসকান্দর, সোহেল রানা, রাতুল, আমিরুল প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

রুহুল কবির রিজভী বলেন, ৭ই জানুয়ারির নির্বাচন বন্ধ করতে হবে। এটি একতরফা, অবৈধ, ভাওতাবাজি, জনগণের সঙ্গে প্রতারণা ও ভোটারদের সঙ্গে প্রতারণা করার নির্বাচন। এ ডামি নির্বাচনের বিরুদ্ধে সবাইকে রুখে দাঁড়ানোর জন্য এবং নির্বাচন বয়কট করার জন্য আহ্বান জানান তিনি।

বিএনপির এই জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব বলেন, ২০১৩, ১৪ ও ১৫ সালে তারাই বাসে আগুন দিয়ে মানুষ পুড়িয়ে মেরে বিএনপি নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে দায় চাপিয়েছে, মিথ্যা মামলা দিয়েছে। এখন আদালতকে হুকুম দিয়ে গণহারে সাজা দেয়া হচ্ছে। আসলে প্রধানমন্ত্রী বিরোধী দলকে নির্মূল করে চিরদিন ক্ষমতা আঁকড়ে থাকতে চায়, কিন্তু জনগণ তা হতে দেবে না। এ সময় অবিলম্বে ডামি নির্বাচন বন্ধ করে নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের মাধ্যমে নির্বাচন আয়োজনের দাবি জানান রিজভী।