ঢাকা ০৯:১৯ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১০ নভেম্বর ২০২৪, ২৬ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বাংলা বাংলা English English हिन्दी हिन्दी

ঘনকুয়াশা থাকতে পারে আরও ২ দিন

অনলাইন ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ০৬:১০:৩০ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ৩১ ডিসেম্বর ২০২৩
  • / ৪০৫ বার পড়া হয়েছে
৭১ নিউজ বিডির সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

সারা দেশের তাপমাত্রা খুব বেশি না কমলেও গত কয়েকদিনের তুলনায় ঠান্ডা অনুভূত হচ্ছে বেশি। সেই সঙ্গে বেড়েছে কুয়াশা। বছরের শেষ দিনে তীব্র শীতের দেখা পেল রাজধানীবাসী। রোববার (৩১ ডিসেম্বর) ঢাকার তাপমাত্রা নেমে এসেছে ১৭ ডিগ্রিতে। আবহাওয়া অফিস বলছে, এমন ঘনকুয়াশা থাকবে আরও অন্তত দুই দিন। তবে বাংলাদেশে ঘন কুয়াশা প্রবেশ করবে এমন পূর্বাভাস ছিলো আবহাওয়া ডট কম ওয়েবসাইটে। এই ঘন কুয়াশা ৩ থেকে ৫ দিন স্থায়ী হবার সম্ভাবনা রয়েছে বলে তাদের প্রতিবেদনে উল্লেখ করে।

আবহাওয়া অধিদপ্তর বলছে, আগামী অন্তত ৭ থেকে ১০ দিনে শৈত্যপ্রবাহের কোন সম্ভাবনা তারা দেখছেন না। ডিসেম্বরে এখনও শৈত্যপ্রবাহ হয়নি তাই জানুয়ারিতে স্বাভাবিকভাবেই একটা শৈত্যপ্রবাহ হবে এমন প্রত্যাশা করা যায়। কিন্তু এখনও সেই পরিস্থিতি তৈরি হয়নি।

আজ সকাল ৭টায় রাজধানীর হাতিরঝিল এলাকায় সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, ঘন কুয়াশায় সামনের কয়েকগজ দূরের কিছুও দেখতে বেগ পেতে হচ্ছে। নিরাপত্তার জন্য গাড়িও চলছে হেডলাইট জ্বালিয়ে।

আবহাওয়াবিদ শাহিনুল ইসলাম বলছেন, এমন ঘনকুয়াশা থাকবে আরও অন্তত দুদিন। এরপর রাজধানীতে কিছুটা কমলেও নদী অববাহিকায় কুয়াশা অব্যাহত থাকবে আরও কয়েকদিন। তাপমাত্রা কিছুটা কম অনূভুত হলেও তাপমাত্রা খুব একটা কমেনি। বাতাস বয়ে যাওয়া আর সূর্যের দেখা না পাওয়ায় কিছুটা ঠান্ডা অনূভুত হচ্ছে।

এদিকে রোববার (৩১ ডিসেম্বর) ভোর থেকেই উত্তরাঞ্চলের জেলা পঞ্চগড়, ঠাকুরগাঁও , নীলফমারীসহ পাশের জেলাগুলো ঘন কুয়াশায় ঢেকে গেছে। ময়মনসিংহ, ঢাকা ও খুলনা বিভাগের জেলাগুলোতেও ঘনকুয়াশায় ছেয়ে গেছে। এদিন সকাল নয়টা পর্যন্ত সূর্যের মুখ দেখা যায়নি অনেক জায়গায়। পঞ্চগড়ের তাপমাত্রা উঠেছে ১৩ দশমিক ৫ ডিগ্রিতে। তাপমাত্রা বাড়লেও কুয়াশা ঝরা হিমশীতল বাতাসে শীতে কাঁপছে পঞ্চগড়। এতে করে জনজীবনে নেমেছে স্থবিরতা।

রোববার (৩১ ডিসেম্বর) সকাল ৯টায় ১৩ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছে। এর তিন ঘণ্টা আগে ভোর ৬টায় ১৩ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়। গতকাল শনিবার (৩০ ডিসেম্বর) তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছিল ১১ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। যা গতকালের চেয়ে ২ দশমিক ২ ডিগ্রি তাপমাত্রা বেশি বৃদ্ধি পেয়েছে। সকালে আবহাওয়ার তথ্যটি জানিয়েছেন জেলার প্রথম শ্রেণির তেঁতুলিয়া আবহাওয়া অধিদপ্তরের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা রাসেল শাহ।

আবহাওয়া অধিদপ্তরের দেয়া তথ্যানুযায়ী, গত দুদিন ধরেই তাপমাত্রা ১১ ডিগ্রি ঘরে তাপমাত্রা রেকর্ডের পর আজ রোববার তাপমাত্রা বৃদ্ধি পেয়েছে ২ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গত ১৬ ডিসেম্বর থেকে এ জেলায় দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড হয়।

এদিকে দিনাজপুর আবহাওয়া অফিসের তথ্য মতে, রোববার (৩১ ডিসেম্বর) দিনাজপুরে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১৩ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস আর বাতাসের আর্দ্রতা ৯৭ ভাগ। চলতি সপ্তাহে জেলায় স্বাভাবিক বৃষ্টিপাত হওয়ার সম্ভাবনা নেই। এছাড়া সামনের মাসে প্রথম সপ্তাহে জেলার ওপর দিয়ে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যেতে পারে।

জেলা আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. আসাদুজ্জামান বলেন, শনিবার দিনাজপুরে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১৩ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতা ছিল ৯৫ ভাগ।

আবহাওয়া অফিস বলছে, উত্তরাঞ্চলসহ দেশের বিভিন্ন জায়গায় আগামী ২ থেকে ৩ দিন কুয়াশা আরও বড়বে। এতে তাপমাত্রা কমে শীতের অনুভূতি বাড়বে। বুধবার থেকে তাপমাত্রা কিছুটা কমলেও জানুয়ারির দ্বিতীয় সপ্তাহ পর্যন্ত শৈত্যপ্রবাহের কোনো সম্ভাবনা নেই।

এদিকে, ঘন কুয়াশা আর উত্তরের হিমেল হাওয়ায় শীত জেঁকে বসেছে উত্তরের জেলা গাইবান্ধায়। সেই সঙ্গে বাড়ছে নিউমোনিয়াসহ ঠান্ডাজনিত রোগ। গাইবান্ধা জেনারেল হাসপাতালে প্রতিদিন আসছে শিশুসহ সব বয়সী রোগী। পরিস্থিতি সামাল দিতে হিমশিম খেতে হচ্ছে চিকিৎসকদের।

সরেজমিনে দেখা যায়, গাইবান্ধা জেনারেল হাসপাতালের ডায়রিয়া ওয়ার্ডের ২০ শয্যার বিপরীতে ৩৬ জন রোগী ভর্তি হয়েছে। এরমধ্যে ৯৮ ভাগ শিশু। হাসপাতালের ডায়রিয়া ওয়ার্ডে কর্তব্যরত সিনিয়র নার্স হালিমা খাতুন জানান, শীতে বেশিরভাগ রোগী আসছে শিশু ও পঞ্চাশোর্ধ্ব। শিশুরা নিউমোনিয়া, ডায়রিয়া আর বৃদ্ধরা এ্যাজমা, শ্বাসকষ্ট ও ডায়রিয়া নিয়ে হাসপাতালে আসছে। তবে শয্যা সংখ্যা কম থাকায় রোগীদের মেঝেতে রেখেও চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে। গত এক সপ্তাহ থেকে প্রতিদিন রোগী ভর্তির সংখ্যা ক্রমাগত বাড়ছে।

এ ব্যাপারে গাইবান্ধা জেনারেল হাসপাতালের শিশু চিকিৎসক ডা. আবুল আজাদ মন্ডল বলেন, শীতে ঠান্ডাজনিত রোগী হাসপাতালে বেশি ভর্তি হচ্ছে। হাসপাতালের মেডিকেল অফিসার, সহকারী মেডিকেল অফিসার, নার্স ও মিডওয়াইফরা দিন-রাত পরিশ্রম করে যাচ্ছেন।

তিনি বলেন, শিশুদের যাতে ঠান্ডাজনিত রোগ না হয়, সেজন্য মায়েদের শিশুদের বাড়তি যত্ন নিতে হবে। গরম কাপড়ের পাশাপাশি বিশুদ্ধ গরম পানি খাওয়াতে হবে। এ সময় রোগীদের সেবা দিতে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের সব ধরনের প্রস্তুতি রয়েছে বলেও জানান তিনি।

নিউজটি শেয়ার করুন

ঘনকুয়াশা থাকতে পারে আরও ২ দিন

আপডেট সময় : ০৬:১০:৩০ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ৩১ ডিসেম্বর ২০২৩

সারা দেশের তাপমাত্রা খুব বেশি না কমলেও গত কয়েকদিনের তুলনায় ঠান্ডা অনুভূত হচ্ছে বেশি। সেই সঙ্গে বেড়েছে কুয়াশা। বছরের শেষ দিনে তীব্র শীতের দেখা পেল রাজধানীবাসী। রোববার (৩১ ডিসেম্বর) ঢাকার তাপমাত্রা নেমে এসেছে ১৭ ডিগ্রিতে। আবহাওয়া অফিস বলছে, এমন ঘনকুয়াশা থাকবে আরও অন্তত দুই দিন। তবে বাংলাদেশে ঘন কুয়াশা প্রবেশ করবে এমন পূর্বাভাস ছিলো আবহাওয়া ডট কম ওয়েবসাইটে। এই ঘন কুয়াশা ৩ থেকে ৫ দিন স্থায়ী হবার সম্ভাবনা রয়েছে বলে তাদের প্রতিবেদনে উল্লেখ করে।

আবহাওয়া অধিদপ্তর বলছে, আগামী অন্তত ৭ থেকে ১০ দিনে শৈত্যপ্রবাহের কোন সম্ভাবনা তারা দেখছেন না। ডিসেম্বরে এখনও শৈত্যপ্রবাহ হয়নি তাই জানুয়ারিতে স্বাভাবিকভাবেই একটা শৈত্যপ্রবাহ হবে এমন প্রত্যাশা করা যায়। কিন্তু এখনও সেই পরিস্থিতি তৈরি হয়নি।

আজ সকাল ৭টায় রাজধানীর হাতিরঝিল এলাকায় সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, ঘন কুয়াশায় সামনের কয়েকগজ দূরের কিছুও দেখতে বেগ পেতে হচ্ছে। নিরাপত্তার জন্য গাড়িও চলছে হেডলাইট জ্বালিয়ে।

আবহাওয়াবিদ শাহিনুল ইসলাম বলছেন, এমন ঘনকুয়াশা থাকবে আরও অন্তত দুদিন। এরপর রাজধানীতে কিছুটা কমলেও নদী অববাহিকায় কুয়াশা অব্যাহত থাকবে আরও কয়েকদিন। তাপমাত্রা কিছুটা কম অনূভুত হলেও তাপমাত্রা খুব একটা কমেনি। বাতাস বয়ে যাওয়া আর সূর্যের দেখা না পাওয়ায় কিছুটা ঠান্ডা অনূভুত হচ্ছে।

এদিকে রোববার (৩১ ডিসেম্বর) ভোর থেকেই উত্তরাঞ্চলের জেলা পঞ্চগড়, ঠাকুরগাঁও , নীলফমারীসহ পাশের জেলাগুলো ঘন কুয়াশায় ঢেকে গেছে। ময়মনসিংহ, ঢাকা ও খুলনা বিভাগের জেলাগুলোতেও ঘনকুয়াশায় ছেয়ে গেছে। এদিন সকাল নয়টা পর্যন্ত সূর্যের মুখ দেখা যায়নি অনেক জায়গায়। পঞ্চগড়ের তাপমাত্রা উঠেছে ১৩ দশমিক ৫ ডিগ্রিতে। তাপমাত্রা বাড়লেও কুয়াশা ঝরা হিমশীতল বাতাসে শীতে কাঁপছে পঞ্চগড়। এতে করে জনজীবনে নেমেছে স্থবিরতা।

রোববার (৩১ ডিসেম্বর) সকাল ৯টায় ১৩ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছে। এর তিন ঘণ্টা আগে ভোর ৬টায় ১৩ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়। গতকাল শনিবার (৩০ ডিসেম্বর) তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছিল ১১ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। যা গতকালের চেয়ে ২ দশমিক ২ ডিগ্রি তাপমাত্রা বেশি বৃদ্ধি পেয়েছে। সকালে আবহাওয়ার তথ্যটি জানিয়েছেন জেলার প্রথম শ্রেণির তেঁতুলিয়া আবহাওয়া অধিদপ্তরের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা রাসেল শাহ।

আবহাওয়া অধিদপ্তরের দেয়া তথ্যানুযায়ী, গত দুদিন ধরেই তাপমাত্রা ১১ ডিগ্রি ঘরে তাপমাত্রা রেকর্ডের পর আজ রোববার তাপমাত্রা বৃদ্ধি পেয়েছে ২ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গত ১৬ ডিসেম্বর থেকে এ জেলায় দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড হয়।

এদিকে দিনাজপুর আবহাওয়া অফিসের তথ্য মতে, রোববার (৩১ ডিসেম্বর) দিনাজপুরে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১৩ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস আর বাতাসের আর্দ্রতা ৯৭ ভাগ। চলতি সপ্তাহে জেলায় স্বাভাবিক বৃষ্টিপাত হওয়ার সম্ভাবনা নেই। এছাড়া সামনের মাসে প্রথম সপ্তাহে জেলার ওপর দিয়ে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যেতে পারে।

জেলা আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. আসাদুজ্জামান বলেন, শনিবার দিনাজপুরে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১৩ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতা ছিল ৯৫ ভাগ।

আবহাওয়া অফিস বলছে, উত্তরাঞ্চলসহ দেশের বিভিন্ন জায়গায় আগামী ২ থেকে ৩ দিন কুয়াশা আরও বড়বে। এতে তাপমাত্রা কমে শীতের অনুভূতি বাড়বে। বুধবার থেকে তাপমাত্রা কিছুটা কমলেও জানুয়ারির দ্বিতীয় সপ্তাহ পর্যন্ত শৈত্যপ্রবাহের কোনো সম্ভাবনা নেই।

এদিকে, ঘন কুয়াশা আর উত্তরের হিমেল হাওয়ায় শীত জেঁকে বসেছে উত্তরের জেলা গাইবান্ধায়। সেই সঙ্গে বাড়ছে নিউমোনিয়াসহ ঠান্ডাজনিত রোগ। গাইবান্ধা জেনারেল হাসপাতালে প্রতিদিন আসছে শিশুসহ সব বয়সী রোগী। পরিস্থিতি সামাল দিতে হিমশিম খেতে হচ্ছে চিকিৎসকদের।

সরেজমিনে দেখা যায়, গাইবান্ধা জেনারেল হাসপাতালের ডায়রিয়া ওয়ার্ডের ২০ শয্যার বিপরীতে ৩৬ জন রোগী ভর্তি হয়েছে। এরমধ্যে ৯৮ ভাগ শিশু। হাসপাতালের ডায়রিয়া ওয়ার্ডে কর্তব্যরত সিনিয়র নার্স হালিমা খাতুন জানান, শীতে বেশিরভাগ রোগী আসছে শিশু ও পঞ্চাশোর্ধ্ব। শিশুরা নিউমোনিয়া, ডায়রিয়া আর বৃদ্ধরা এ্যাজমা, শ্বাসকষ্ট ও ডায়রিয়া নিয়ে হাসপাতালে আসছে। তবে শয্যা সংখ্যা কম থাকায় রোগীদের মেঝেতে রেখেও চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে। গত এক সপ্তাহ থেকে প্রতিদিন রোগী ভর্তির সংখ্যা ক্রমাগত বাড়ছে।

এ ব্যাপারে গাইবান্ধা জেনারেল হাসপাতালের শিশু চিকিৎসক ডা. আবুল আজাদ মন্ডল বলেন, শীতে ঠান্ডাজনিত রোগী হাসপাতালে বেশি ভর্তি হচ্ছে। হাসপাতালের মেডিকেল অফিসার, সহকারী মেডিকেল অফিসার, নার্স ও মিডওয়াইফরা দিন-রাত পরিশ্রম করে যাচ্ছেন।

তিনি বলেন, শিশুদের যাতে ঠান্ডাজনিত রোগ না হয়, সেজন্য মায়েদের শিশুদের বাড়তি যত্ন নিতে হবে। গরম কাপড়ের পাশাপাশি বিশুদ্ধ গরম পানি খাওয়াতে হবে। এ সময় রোগীদের সেবা দিতে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের সব ধরনের প্রস্তুতি রয়েছে বলেও জানান তিনি।