ঢাকা ০৭:৫৩ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪, ১১ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বাংলা বাংলা English English हिन्दी हिन्दी
ব্রেকিং নিউজ ::
আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাজধানী ঢাকার যাত্রাবাড়ী-ডেমরা এলাকায় ৬ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন করা হয়েছে। সোমবার (২৫ নভেম্বর) সকাল থেকে মাহবুবুর রহমান মোল্লা কলেজ, কবি নজরুল ও সোহরাওয়ার্দী কলেজের শিক্ষার্থীদের মধ্যে দফায় দফায় সংঘর্ষে ওই এলাকা রণক্ষেত্রে পরিণত হয়। এতে বেশ কয়েকজন শিক্ষার্থী আহত হয়ে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।

বৃষ্টি আইনে হেরে সিরিজ ভাগাভাগি

স্পোর্টস ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ০৬:৪৮:৫২ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ৩১ ডিসেম্বর ২০২৩
  • / ৪১১ বার পড়া হয়েছে
৭১ নিউজ বিডির সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

বাংলাদেশের সামনে সুযোগ ছিল ইতিহাস গড়ার। নিউজিল্যান্ডকে তাদের মাটিতে প্রথমবার ম্যাচ হারানোর পর টি-টোয়েন্টি সিরিজ জয়ের স্বপ্ন নিয়েই মাঠে নামে বাংলাদেশ। লো স্কোরিং ম্যাচে বৃষ্টির আগে লড়াই করেছিল বাংলাদেশ। কিন্তু সেটা জয়ের জন্য যথেষ্ট ছিল না। বিশেষ করে ষষ্ঠ উইকেটে নিশাম ও স্যান্টনারের জুটির পর। শেষ পর্যন্ত নিজেদের রেকর্ড ম্যাচ স্মরণীয় করে রাখতে ব্যর্থ হলো টাইগাররা। মাউন্ট মঙ্গানুইয়ে সিরিজের শেষ টি-টোয়েন্টিতে বৃষ্টি আইনে নিউজিল্যান্ডের কাছে ১৭ রানে হেরেছে বাংলাদেশ। হার দিয়ে বছর শেষ করলো বাংলাদেশ। ১-১ এ ড্র হয়েছে সিরিজ।

আজ রোববার (৩১ ডিসেম্বর) সিরিজের তৃতীয় ও শেষ টি-টোয়েন্টিতে মাঠে নামে দুদল। অল্প রানের পুঁজি নিয়েও বল হাতে লড়াই জমিয়ে তোলে বাংলাদেশ। শেষ পর্যন্ত হার মানতে হয় বৃষ্টির বাধায়। বৃষ্টি আইনে বাংলাদেশকে ১৭ রানে হারিয়ে সিরিজে সমতা আনে নিউজিল্যান্ড।

ম্যাচ শেষে হয়তো আরও কিছু রানের আক্ষেপ ঝরবে বাংলাদেশি ক্রিকেটারদের মুখে। মাউন্ট মঙ্গানুইয়ের বড় রানের মাঠেও যে সফরকারীরা মাত্র ১১০ রানের পুঁজি গড়ে। তবুও জয়ের আশা দেখিয়েছিলেন শেখ মেহেদী ও শরীফুল ইসলামরা। তবে শেষদিকে ঝড় তুলে সেই জয় প্রায় ছিনিয়ে নিয়েছিলেন নিউজিল্যান্ডের ব্যাটার জিমি নিশাম। তবে আগেই ম্যাচ শেষ করে দিয়েছে বৃষ্টি, বৃষ্টি আইনে বে ওভালের মাঠে প্রথমবারের মতো আগে ব্যাট করা বাংলাদেশ পরাজিত হয়েছে।

পুঁজি মাত্র ১১০ রানের। তবে মাউন্ট মঙ্গানুইয়ের বে ওভাল যে বোলারদের স্বর্গ, তা বেশ ভালো করে বুঝিয়ে দিচ্ছিলেন মেহেদী-শরিফুলরা। ৪৯ রানেই কিউইদের ব্যাটিং শক্তির অর্ধেক সাজঘরে ফিরিয়ে দেন তারা। ভয়ঙ্কর হওয়ে ওঠা ফিন অ্যালেনকেও বোল্ড করেন শরিফুল ইসলাম।

ওপেনার ফিন অ্যালেন একপ্রান্ত ধরে কিছুক্ষণ ব্যাট না করলে হয়তো আরও বড় বিপর্যয়ে পড়তে পারতো নিউজিল্যান্ড। সবচেয়ে বড় কথা চার ব্যাটারের সবাই যখন ১ রান করে ফিরে যান, তখন কিউইদের দুর্দশা বেশ ভালোভাবেই বোঝা যায়। মেহেদী এবং শরিফুল নিয়েছেন ২টি করে উইকেট। একজন হন রানআউট।

নেপিয়ারের স্মৃতিই যেন ফিরিয়ে আনলেন শেখ মেহেদী হাসান। ওই ম্যাচেও শুরুতে কিউই ইনিংসে আঘাত হেনেছিলেন তিনি। এবারও মাত্র ১১০ রানকে পুঁজি করে বোলিং করতে এসে শুরুকেই ২ উইকেট তুলে নেন তিনি। ফেরান টিম সেইফার্ট এবং ড্যারিল মিচেলকে।

প্রথমে ব্যাট করে বাংলাদেশ অলআউট হয়ে যায় ১১০ রানে। জবাব দিতে নেমে কিউই ব্যাটার ফিন অ্যালেন শুরু থেকেই মারমুখি। অন্যপ্রান্তে মারমুখী ছিলেন বোলরা মেহেদী। দ্বিতীয় ওভারেই দলীয় ১৬ রানের মাথায় স্ট্যাম্পিং হয়ে যান টিম সেইফার্ট। ১ রান করেন তিনি।

এরপর দলীয় ২৬ রানের মাথায় আউট হয়ে যান ড্যারিল মিচেল। মেহেদীর বলে নাজমুল শান্তর হাতে ক্যাচ দেন তিনি। করেন ১ রান। এরপর কিউই শিবিরে আঘাত হানেন শরিফুল ইসলাম। তার দুর্দান্ত এক ডেলিভারিতে বোল্ড হয়ে গেলেন গ্লেন ফিলিপস। ৪ বলে তিনিও করেন ১ রান।

এর আগে টস জিতে বাংলাদেশকে ব্যাট করতে পাঠিয়ে সর্বোচ্চ ফায়দা লুটে নিয়েছে নিউজিল্যান্ড বোলাররা। বাংলাদেশকে রানই করতে দেয়নি সঠিকভাবে। ১৯.২ ওভারে অলআউট করেছে ১১০ রানে।

নেপিয়ারে প্রথম ম্যাচ জিতে সিরিজ জয়ের সম্ভাবনা তৈরি করেছিল নাজমুল হোসেন শান্তর দল। মাউন্ট মঙ্গানুইয়ে বৃষ্টির কারণে ম্যাচ শেষ করা যায়নি। পরিত্যক্ত ঘোষণা করতে হয়। আজ তৃতীয় ম্যাচে টস হেরে ব্যাট করতে নেমে শুরু থেকেই স্লো ব্যাটিং আর উইকেট হারানোর মিছিলে বাংলাদেশের ব্যাটাররা।

শুরুতেই টিম সাউদির বলে এলবিডব্লিউ হয়ে উইকেট পতনের সূচনা করেন সৌম্য সরকার। ৪ বলে ৪ রান করেন তিনি। রনি তালুকদার এলবিডব্লিউ হন বেন সিয়ার্সের বলে। ১০ বলে তিনি করেন ১০ রান।

নিয়মিত বিরতিতে উইকেট পড়ছিলই। ৩১ রানে দ্বিতীয়, ৪১ রানে তৃতীয়, ৫৯ রানে তৃতীয়- এভাবে একের পর এক উইকেট পড়ছিলই। সর্বোচ্চ ১৭ রান করেন অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত ১৬ রান আসে তাওহিদ হৃদয়ের ব্যাট থেকে। আফিফ হোসেন করেন ১৪ রান।

রিশাদ হোসেন ১০ রান করেন। এছাড়া লিটনের পরিবর্তে খেলা শামীম হোসনে পাটোয়ারী করেন মাত্র ৯ রান। শেখ মেহেদী ১৩ বলে করেন ৪ রান। শেষ পর্যন্ত ৪ বল বাকি থাকতেই ১১০ রানে অলআউট হয়ে যায় বাংলাদেশ। ৪ উইকেট নেন মিচেল সান্তনার, ২টি করে উইকেট নেন টিম সাউদি, অ্যাডাম মিলনে এবং বেন সিয়ার্স।

সংক্ষিপ্ত স্কোর :
বাংলাদেশ : ১৯.২ ওভারে ১১০/১০ (সৌম্য ৪, রনি ১০, শান্ত ১৭, তাওহিদ ১৬, আফিফ ১৪, শামীম ৯, মেহেদী ৪, রিশাদ ৯, শরিফুল ৪, তানভীর ৮, মুস্তাফিজুর ৩*; সাউদি ৪-০-২৫-২, মিলনে ৩.২-০-২৩-২, সিয়ার্স ৪-০-২৮-২, স্যান্টনার ৪-০-১৬-৪, শোধি ৪-০-১৬-০)

নিউজিল্যান্ড : ১৪.৪ ওভারে ৯৫/৫ (অ্যালেন ৩৮, শেফার্ড ১, মিচেল ১, ফিলিপস ১, চ্যাপম্যান ১, নিশাম ২৮*, স্যান্টনার ১৮*; তানভীর ১-০-১২-০, মেহেদি ৪-০-১৮-২, শরিফুল ৩.৪-০-১৭-২, মুস্তাফিজ ৩-০-১৩-০, রিশাদ ২-০-১৯-০, শান্ত ১-০-১৪-০)

ফল : বৃষ্টি আইনে নিউজিল্যান্ড ১৭ রানে জয়ী

নিউজটি শেয়ার করুন

বৃষ্টি আইনে হেরে সিরিজ ভাগাভাগি

আপডেট সময় : ০৬:৪৮:৫২ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ৩১ ডিসেম্বর ২০২৩

বাংলাদেশের সামনে সুযোগ ছিল ইতিহাস গড়ার। নিউজিল্যান্ডকে তাদের মাটিতে প্রথমবার ম্যাচ হারানোর পর টি-টোয়েন্টি সিরিজ জয়ের স্বপ্ন নিয়েই মাঠে নামে বাংলাদেশ। লো স্কোরিং ম্যাচে বৃষ্টির আগে লড়াই করেছিল বাংলাদেশ। কিন্তু সেটা জয়ের জন্য যথেষ্ট ছিল না। বিশেষ করে ষষ্ঠ উইকেটে নিশাম ও স্যান্টনারের জুটির পর। শেষ পর্যন্ত নিজেদের রেকর্ড ম্যাচ স্মরণীয় করে রাখতে ব্যর্থ হলো টাইগাররা। মাউন্ট মঙ্গানুইয়ে সিরিজের শেষ টি-টোয়েন্টিতে বৃষ্টি আইনে নিউজিল্যান্ডের কাছে ১৭ রানে হেরেছে বাংলাদেশ। হার দিয়ে বছর শেষ করলো বাংলাদেশ। ১-১ এ ড্র হয়েছে সিরিজ।

আজ রোববার (৩১ ডিসেম্বর) সিরিজের তৃতীয় ও শেষ টি-টোয়েন্টিতে মাঠে নামে দুদল। অল্প রানের পুঁজি নিয়েও বল হাতে লড়াই জমিয়ে তোলে বাংলাদেশ। শেষ পর্যন্ত হার মানতে হয় বৃষ্টির বাধায়। বৃষ্টি আইনে বাংলাদেশকে ১৭ রানে হারিয়ে সিরিজে সমতা আনে নিউজিল্যান্ড।

ম্যাচ শেষে হয়তো আরও কিছু রানের আক্ষেপ ঝরবে বাংলাদেশি ক্রিকেটারদের মুখে। মাউন্ট মঙ্গানুইয়ের বড় রানের মাঠেও যে সফরকারীরা মাত্র ১১০ রানের পুঁজি গড়ে। তবুও জয়ের আশা দেখিয়েছিলেন শেখ মেহেদী ও শরীফুল ইসলামরা। তবে শেষদিকে ঝড় তুলে সেই জয় প্রায় ছিনিয়ে নিয়েছিলেন নিউজিল্যান্ডের ব্যাটার জিমি নিশাম। তবে আগেই ম্যাচ শেষ করে দিয়েছে বৃষ্টি, বৃষ্টি আইনে বে ওভালের মাঠে প্রথমবারের মতো আগে ব্যাট করা বাংলাদেশ পরাজিত হয়েছে।

পুঁজি মাত্র ১১০ রানের। তবে মাউন্ট মঙ্গানুইয়ের বে ওভাল যে বোলারদের স্বর্গ, তা বেশ ভালো করে বুঝিয়ে দিচ্ছিলেন মেহেদী-শরিফুলরা। ৪৯ রানেই কিউইদের ব্যাটিং শক্তির অর্ধেক সাজঘরে ফিরিয়ে দেন তারা। ভয়ঙ্কর হওয়ে ওঠা ফিন অ্যালেনকেও বোল্ড করেন শরিফুল ইসলাম।

ওপেনার ফিন অ্যালেন একপ্রান্ত ধরে কিছুক্ষণ ব্যাট না করলে হয়তো আরও বড় বিপর্যয়ে পড়তে পারতো নিউজিল্যান্ড। সবচেয়ে বড় কথা চার ব্যাটারের সবাই যখন ১ রান করে ফিরে যান, তখন কিউইদের দুর্দশা বেশ ভালোভাবেই বোঝা যায়। মেহেদী এবং শরিফুল নিয়েছেন ২টি করে উইকেট। একজন হন রানআউট।

নেপিয়ারের স্মৃতিই যেন ফিরিয়ে আনলেন শেখ মেহেদী হাসান। ওই ম্যাচেও শুরুতে কিউই ইনিংসে আঘাত হেনেছিলেন তিনি। এবারও মাত্র ১১০ রানকে পুঁজি করে বোলিং করতে এসে শুরুকেই ২ উইকেট তুলে নেন তিনি। ফেরান টিম সেইফার্ট এবং ড্যারিল মিচেলকে।

প্রথমে ব্যাট করে বাংলাদেশ অলআউট হয়ে যায় ১১০ রানে। জবাব দিতে নেমে কিউই ব্যাটার ফিন অ্যালেন শুরু থেকেই মারমুখি। অন্যপ্রান্তে মারমুখী ছিলেন বোলরা মেহেদী। দ্বিতীয় ওভারেই দলীয় ১৬ রানের মাথায় স্ট্যাম্পিং হয়ে যান টিম সেইফার্ট। ১ রান করেন তিনি।

এরপর দলীয় ২৬ রানের মাথায় আউট হয়ে যান ড্যারিল মিচেল। মেহেদীর বলে নাজমুল শান্তর হাতে ক্যাচ দেন তিনি। করেন ১ রান। এরপর কিউই শিবিরে আঘাত হানেন শরিফুল ইসলাম। তার দুর্দান্ত এক ডেলিভারিতে বোল্ড হয়ে গেলেন গ্লেন ফিলিপস। ৪ বলে তিনিও করেন ১ রান।

এর আগে টস জিতে বাংলাদেশকে ব্যাট করতে পাঠিয়ে সর্বোচ্চ ফায়দা লুটে নিয়েছে নিউজিল্যান্ড বোলাররা। বাংলাদেশকে রানই করতে দেয়নি সঠিকভাবে। ১৯.২ ওভারে অলআউট করেছে ১১০ রানে।

নেপিয়ারে প্রথম ম্যাচ জিতে সিরিজ জয়ের সম্ভাবনা তৈরি করেছিল নাজমুল হোসেন শান্তর দল। মাউন্ট মঙ্গানুইয়ে বৃষ্টির কারণে ম্যাচ শেষ করা যায়নি। পরিত্যক্ত ঘোষণা করতে হয়। আজ তৃতীয় ম্যাচে টস হেরে ব্যাট করতে নেমে শুরু থেকেই স্লো ব্যাটিং আর উইকেট হারানোর মিছিলে বাংলাদেশের ব্যাটাররা।

শুরুতেই টিম সাউদির বলে এলবিডব্লিউ হয়ে উইকেট পতনের সূচনা করেন সৌম্য সরকার। ৪ বলে ৪ রান করেন তিনি। রনি তালুকদার এলবিডব্লিউ হন বেন সিয়ার্সের বলে। ১০ বলে তিনি করেন ১০ রান।

নিয়মিত বিরতিতে উইকেট পড়ছিলই। ৩১ রানে দ্বিতীয়, ৪১ রানে তৃতীয়, ৫৯ রানে তৃতীয়- এভাবে একের পর এক উইকেট পড়ছিলই। সর্বোচ্চ ১৭ রান করেন অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত ১৬ রান আসে তাওহিদ হৃদয়ের ব্যাট থেকে। আফিফ হোসেন করেন ১৪ রান।

রিশাদ হোসেন ১০ রান করেন। এছাড়া লিটনের পরিবর্তে খেলা শামীম হোসনে পাটোয়ারী করেন মাত্র ৯ রান। শেখ মেহেদী ১৩ বলে করেন ৪ রান। শেষ পর্যন্ত ৪ বল বাকি থাকতেই ১১০ রানে অলআউট হয়ে যায় বাংলাদেশ। ৪ উইকেট নেন মিচেল সান্তনার, ২টি করে উইকেট নেন টিম সাউদি, অ্যাডাম মিলনে এবং বেন সিয়ার্স।

সংক্ষিপ্ত স্কোর :
বাংলাদেশ : ১৯.২ ওভারে ১১০/১০ (সৌম্য ৪, রনি ১০, শান্ত ১৭, তাওহিদ ১৬, আফিফ ১৪, শামীম ৯, মেহেদী ৪, রিশাদ ৯, শরিফুল ৪, তানভীর ৮, মুস্তাফিজুর ৩*; সাউদি ৪-০-২৫-২, মিলনে ৩.২-০-২৩-২, সিয়ার্স ৪-০-২৮-২, স্যান্টনার ৪-০-১৬-৪, শোধি ৪-০-১৬-০)

নিউজিল্যান্ড : ১৪.৪ ওভারে ৯৫/৫ (অ্যালেন ৩৮, শেফার্ড ১, মিচেল ১, ফিলিপস ১, চ্যাপম্যান ১, নিশাম ২৮*, স্যান্টনার ১৮*; তানভীর ১-০-১২-০, মেহেদি ৪-০-১৮-২, শরিফুল ৩.৪-০-১৭-২, মুস্তাফিজ ৩-০-১৩-০, রিশাদ ২-০-১৯-০, শান্ত ১-০-১৪-০)

ফল : বৃষ্টি আইনে নিউজিল্যান্ড ১৭ রানে জয়ী