০৫:২৮ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৫ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ভোটের দিন হরতালের পর এবার গণকারফিউর ঘোষণা

  • অনলাইন ডেস্ক
  • আপডেট : ০৪:৪৯:২৫ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৫ জানুয়ারী ২০২৪
  • ৬৯ দেখেছেন

আগামী ৭ তারিখ ভোটের দিন হরতাল ডেকেছে বিএনপি ও জামায়াত। এবার ওই দিনেই গণকারফিউর ঘোষণা দিয়েছে ১২-দলীয় জোট। অবৈধ নির্বাচনে ভারতীয় অনুপ্রবেশকারীরা ভোটকেন্দ্রগুলোতে ভোটারের ভূমিকা পালন করতে পারে— এমন আশঙ্কার কথা জানিয়ে ১২-দলীয় জোটের শীর্ষ নেতারা বলেছেন, বাংলাদেশে নির্বাচন এলেই ভারতীয়রা খুব তৎপর হয়ে ওঠে। আন্তর্জাতিক মহলে ভোটার উপস্থিতি সন্তোষজনক দেখাতে গত ১৫ বছর ধরে বাংলাদেশে অবস্থানরত ভারতীয় অনুপ্রবেশকারীরা আবারও সক্রিয় হচ্ছে। দেশবাসী সতর্ক থাকুন।

শুক্রবার (৫ জানুয়ারি) দুপুরে প্রেস ক্লাব ও পল্টন এলাকায় নির্বাচন বাতিল, শেখ হাসিনার পদত্যাগ ও অসহযোগ আন্দোলন সফল করার লক্ষ্যে ১২-দলীয় জোটের গণসংযোগ ও পদযাত্রা শেষে সংক্ষিপ্ত বক্তব্যে নেতারা এসব কথা বলেন। এ সময় তারা ৭ জানুয়ার গণকারফিউ পালনের ঘোষণা দেন।

এ সময় ১২-দলীয় জোটের মুখপাত্র ও বাংলাদেশ এলডিপির মহাসচিব শাহাদাত হোসেন সেলিম বলেন, ১৯৯৬ সালে শেখ হাসিনা গণকারফিউ ঘোষণা করেছিলেন। ইনশাআল্লাহ ২০২৪ সালে জনগণের গণকারফিউ শেখ হাসিনাকে পদত্যাগে বাধ্য করবে। ৭ তারিখ (রবিবার) ১২-দলীয় জোট সকাল-সন্ধ্যা গণকারফিউ পালন করবে। আমরা জনগণকে আহ্বান জানাচ্ছি আপনারা ঘর থেকে বের হবেন না। ভোট দিতে যাবেন না।

১২-দলীয় জোটের প্রধান সমন্বয়ক ও জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টি-জাগপার সহসভাপতি রাশেদ প্রধান বলেন, আগামী ৭ তারিখ ফেলানী হত্যা দিবসে অবৈধ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে চলেছে। আমাদের আফসোস হয়! আমার বোন ফেলানীকে দিল্লি যেভাবে কাটা তারে ঝুলিয়ে রেখেছে, ঠিক একইভাবে ৭ তারিখের নির্বাচনের পর বাংলাদেশকে দিল্লির দাদা-বাবুরা ঝুলিয়ে রাখার ষড়যন্ত্র করছে।

তিনি বলেন, কথাবার্তা পরিষ্কার! দিল্লির প্রেসক্রিপশনে আগামী ৭ তারিখ পুতুল খেলা নির্বাচন বাংলার মাটিতে হতে দেওয়া হবে না ইনশাআল্লাহ।

গণসংযোগ ও পদযাত্রা শেষে বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ এলডিপির মহাসচিব শাহাদাত হোসেন সেলিম, জমিয়তে উলামায়ে ইসলামী বাংলাদেশের মহাসচিব মাওলানা ড. গোলাম মহিউদ্দিন ইকরাম, জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টি-জাগপার সহসভাপতি ও ১২-দলীয় জোটের প্রধান সমন্বয়ক রাশেদ প্রধান, জাতীয় পার্টির (কাজী জাফর) ভাইস চেয়ারম্যান হান্নান আহমেদ বাবলু, বাংলাদেশ জাতীয় দলের ভাইস চেয়ারম্যান শামসুল আহাদ, বাংলাদেশ লেবার পার্টির ভাইস চেয়ারম্যান শরিফুল ইসলাম, বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান মো. শামসুদ্দীন পারভেজ, ইসলামী ঐক্যজোটের মহাসচিব মাওলানা আব্দুল করিম।

ভোটের দিন হরতালের পর এবার গণকারফিউর ঘোষণা

আপডেট : ০৪:৪৯:২৫ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৫ জানুয়ারী ২০২৪

আগামী ৭ তারিখ ভোটের দিন হরতাল ডেকেছে বিএনপি ও জামায়াত। এবার ওই দিনেই গণকারফিউর ঘোষণা দিয়েছে ১২-দলীয় জোট। অবৈধ নির্বাচনে ভারতীয় অনুপ্রবেশকারীরা ভোটকেন্দ্রগুলোতে ভোটারের ভূমিকা পালন করতে পারে— এমন আশঙ্কার কথা জানিয়ে ১২-দলীয় জোটের শীর্ষ নেতারা বলেছেন, বাংলাদেশে নির্বাচন এলেই ভারতীয়রা খুব তৎপর হয়ে ওঠে। আন্তর্জাতিক মহলে ভোটার উপস্থিতি সন্তোষজনক দেখাতে গত ১৫ বছর ধরে বাংলাদেশে অবস্থানরত ভারতীয় অনুপ্রবেশকারীরা আবারও সক্রিয় হচ্ছে। দেশবাসী সতর্ক থাকুন।

শুক্রবার (৫ জানুয়ারি) দুপুরে প্রেস ক্লাব ও পল্টন এলাকায় নির্বাচন বাতিল, শেখ হাসিনার পদত্যাগ ও অসহযোগ আন্দোলন সফল করার লক্ষ্যে ১২-দলীয় জোটের গণসংযোগ ও পদযাত্রা শেষে সংক্ষিপ্ত বক্তব্যে নেতারা এসব কথা বলেন। এ সময় তারা ৭ জানুয়ার গণকারফিউ পালনের ঘোষণা দেন।

এ সময় ১২-দলীয় জোটের মুখপাত্র ও বাংলাদেশ এলডিপির মহাসচিব শাহাদাত হোসেন সেলিম বলেন, ১৯৯৬ সালে শেখ হাসিনা গণকারফিউ ঘোষণা করেছিলেন। ইনশাআল্লাহ ২০২৪ সালে জনগণের গণকারফিউ শেখ হাসিনাকে পদত্যাগে বাধ্য করবে। ৭ তারিখ (রবিবার) ১২-দলীয় জোট সকাল-সন্ধ্যা গণকারফিউ পালন করবে। আমরা জনগণকে আহ্বান জানাচ্ছি আপনারা ঘর থেকে বের হবেন না। ভোট দিতে যাবেন না।

১২-দলীয় জোটের প্রধান সমন্বয়ক ও জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টি-জাগপার সহসভাপতি রাশেদ প্রধান বলেন, আগামী ৭ তারিখ ফেলানী হত্যা দিবসে অবৈধ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে চলেছে। আমাদের আফসোস হয়! আমার বোন ফেলানীকে দিল্লি যেভাবে কাটা তারে ঝুলিয়ে রেখেছে, ঠিক একইভাবে ৭ তারিখের নির্বাচনের পর বাংলাদেশকে দিল্লির দাদা-বাবুরা ঝুলিয়ে রাখার ষড়যন্ত্র করছে।

তিনি বলেন, কথাবার্তা পরিষ্কার! দিল্লির প্রেসক্রিপশনে আগামী ৭ তারিখ পুতুল খেলা নির্বাচন বাংলার মাটিতে হতে দেওয়া হবে না ইনশাআল্লাহ।

গণসংযোগ ও পদযাত্রা শেষে বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ এলডিপির মহাসচিব শাহাদাত হোসেন সেলিম, জমিয়তে উলামায়ে ইসলামী বাংলাদেশের মহাসচিব মাওলানা ড. গোলাম মহিউদ্দিন ইকরাম, জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টি-জাগপার সহসভাপতি ও ১২-দলীয় জোটের প্রধান সমন্বয়ক রাশেদ প্রধান, জাতীয় পার্টির (কাজী জাফর) ভাইস চেয়ারম্যান হান্নান আহমেদ বাবলু, বাংলাদেশ জাতীয় দলের ভাইস চেয়ারম্যান শামসুল আহাদ, বাংলাদেশ লেবার পার্টির ভাইস চেয়ারম্যান শরিফুল ইসলাম, বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান মো. শামসুদ্দীন পারভেজ, ইসলামী ঐক্যজোটের মহাসচিব মাওলানা আব্দুল করিম।