ঢাকা ১১:৩৬ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বাংলা বাংলা English English हिन्दी हिन्दी

বিএনপি নেতাদের ওপরও হয়তো মার্কিন ভিসানীতি আরোপ হয়েছে: পররাষ্ট্রমন্ত্রী

সিলেট প্রতিনিধি
  • আপডেট সময় : ০৫:৩২:৩৬ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৫ জানুয়ারী ২০২৪
  • / ৪২০ বার পড়া হয়েছে
৭১ নিউজ বিডির সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. একে আব্দুল মোমেন বলেছেন, ‘ভিসানীতি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র যদি তাদের কথায় ঠিক থাকে, তাহলে বিএনপি নেতাদের ওপর এই মুহূর্তেই তা আরোপ করা উচিত। মার্কিন ভিসানীতির আলোকে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করলেও মার্কিনীরা নাম প্রকাশ করবে না। সেক্ষেত্রে বিএনপি নেতাদের ওপরও ভিসানীতি হয়তো ইতিমধ্যে আরোপ করা হয়েছে।’

শুক্রবার (৫ জানুয়ারি) সন্ধ্যায় পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সিলেটস্থ বাসভবন হাফিজ কমপ্লেক্সে মার্কিন প্রতিনিধি দলের বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন তিনি। পররাষ্ট্রমন্ত্রীর নিজ বাসভবনে প্রায় দুই ঘণ্টাব্যাপী চলে বৈঠকটি। এতে মার্কিন প্রতিনিধিদলের তিনজন সদস্য অংশ নেন।

ড. একে আব্দুল মোমেন আরও বলেন, নির্বাচন কমিশন এখন খুবই শক্তিশালী। আচরণবিধি ভঙ্গের ভয়ে কোনো কথা বলা যাচ্ছে না। নির্বাচনী প্রচার চালানো যাচ্ছে না। অথচ আরেক দল নির্বাচন না হওয়ার জন্য লিফলেট বিতরণ করছে। তাই অন্যান্য দলের ওপরও নির্বাচন কমিশনের কড়াকড়ি আরোপ করা প্রয়োজন বলে মনে করেন মন্ত্রী।

উল্লেখ্য মার্কিন প্রতিনিধিদলের মধ্যে ছিলেন আইআরআইয়ের এশিয়া প্যাসিফিক অঞ্চলের সিনিয়র উপদেষ্টা জেওফ্রি ম্যাকডোনাল্ড, আইআরআইয়ের সিনিয়র প্রোগ্রাম ম্যানেজার অমিতাব ঘোষ ও আইআরআইয়ের প্রোগ্রাম ম্যানেজার ডেভিড হোগস্ট্রা।

নিউজটি শেয়ার করুন

বিএনপি নেতাদের ওপরও হয়তো মার্কিন ভিসানীতি আরোপ হয়েছে: পররাষ্ট্রমন্ত্রী

আপডেট সময় : ০৫:৩২:৩৬ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৫ জানুয়ারী ২০২৪

পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. একে আব্দুল মোমেন বলেছেন, ‘ভিসানীতি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র যদি তাদের কথায় ঠিক থাকে, তাহলে বিএনপি নেতাদের ওপর এই মুহূর্তেই তা আরোপ করা উচিত। মার্কিন ভিসানীতির আলোকে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করলেও মার্কিনীরা নাম প্রকাশ করবে না। সেক্ষেত্রে বিএনপি নেতাদের ওপরও ভিসানীতি হয়তো ইতিমধ্যে আরোপ করা হয়েছে।’

শুক্রবার (৫ জানুয়ারি) সন্ধ্যায় পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সিলেটস্থ বাসভবন হাফিজ কমপ্লেক্সে মার্কিন প্রতিনিধি দলের বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন তিনি। পররাষ্ট্রমন্ত্রীর নিজ বাসভবনে প্রায় দুই ঘণ্টাব্যাপী চলে বৈঠকটি। এতে মার্কিন প্রতিনিধিদলের তিনজন সদস্য অংশ নেন।

ড. একে আব্দুল মোমেন আরও বলেন, নির্বাচন কমিশন এখন খুবই শক্তিশালী। আচরণবিধি ভঙ্গের ভয়ে কোনো কথা বলা যাচ্ছে না। নির্বাচনী প্রচার চালানো যাচ্ছে না। অথচ আরেক দল নির্বাচন না হওয়ার জন্য লিফলেট বিতরণ করছে। তাই অন্যান্য দলের ওপরও নির্বাচন কমিশনের কড়াকড়ি আরোপ করা প্রয়োজন বলে মনে করেন মন্ত্রী।

উল্লেখ্য মার্কিন প্রতিনিধিদলের মধ্যে ছিলেন আইআরআইয়ের এশিয়া প্যাসিফিক অঞ্চলের সিনিয়র উপদেষ্টা জেওফ্রি ম্যাকডোনাল্ড, আইআরআইয়ের সিনিয়র প্রোগ্রাম ম্যানেজার অমিতাব ঘোষ ও আইআরআইয়ের প্রোগ্রাম ম্যানেজার ডেভিড হোগস্ট্রা।