রাত পোহালেই দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচনের ভোটগ্রহণ শুরু। এর আগেই সারাদেশের কেন্দ্র কেন্দ্র যাচ্ছে নির্বাচনী সরঞ্জামাদি। ব্যালট পেপার ছাড়া ভোটের অন্যান্য উপকরণ পাঠানো হচ্ছে রিটার্নিং কর্মকর্তাদের কাছে। ব্যালট যাবে রোববার ভোরে।
চট্টগ্রামের ১৬টি আসনে নির্বাচনী সরঞ্জাম পৌঁছে দেয়া হচ্ছে। নগরীর এম এ আজিজ স্টেডিয়ামের জিমনেশিয়াম হল থেকে ট্রাকে করে এসব নির্বাচনী সরঞ্জাম কড়া পাহারায় বিভিন্ন উপজেলায় সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তাদের কাছে পৌছে দেয়া হচ্ছে।
কড়া নিরাপত্তার মধ্য দিয়ে রংপুরের ৬টি আসনে ভোটের সরমঞ্জাম বিতরন করা হয়েছে। জেলার ৮শ’ ৫৮টি কেন্দ্রে পৌছে যাবে এসব উপকরন। জেলা পরিষদ হলরুম থেকে বিতরণ করা হয় রংপুর-৩ আসনের ভোটের উপকরণ।
সিলেটে কেন্দ্রে কেন্দ্রে নির্বাচনী সরঞ্জাম পাঠাতে শুরু করেছে কমিশন। কঠোর নিরাপত্তার মধ্য দিয়ে সরঞ্জামগুলো কেন্দ্রে নিয়ে যাচ্ছেন নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্য ও নির্বাচনে দায়িত্বপ্রাপ্তরা।
বরিশাল সদর উপজেলা পরিষদ থেকে আটশ ২৭টি কেন্দ্রে নির্বাচন সামগ্রী বিতরণ করা হয়। রাজশাহীর হাজী মোহাম্মদ মোহাসিন উচ্চ বিদ্যালয় প্রাঙ্গণ থেকে কেন্দ্রে কেন্দ্রে পাঠানো হয় নির্বাচনী সরঞ্জাম।
খুলনার ছয় আসনে সকাল থেকেই প্রিজাইডিং কর্মকর্তাদের কাছে ব্যালট পেপার বাদে ভোট গ্রহণ সামগ্রী হস্তান্তর করা হয়। নাটোরের মোট চারটি আসনের পাঁচ’শ ৬৬টি ভোট কেন্দ্রে সরঞ্জামাদি বিতরণ করা হয়। ব্যালট পেপার পাঠানো হবে ভোটের দিন সকালে।
ময়মনসিংহের ১১ আসনে এক হাজার তিনশ ৬০টি কেন্দ্রে ব্যালট বাক্সসহ ভোটের সরঞ্জাম পাঠানো হয়েছে। পঞ্চগড়ে দুই সংসদীয় আসনে বিজিবি, পুলিশ ও আনসারের যৌথ নিরাপত্তায় বিভিন্ন কেন্দ্রের প্রিজাইডিং অফিসাররা ব্যালট পেপার বাদে অন্যান্য সরঞ্জাম বুঝে নেন।