০৫:২৩ পূর্বাহ্ন, রোববার, ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ২৩ ভাদ্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

চতুর্থবারের মতো ক্ষমতায় বসতে যাচ্ছে আওয়ামী লীগ

নতুন ইতিহাস গড়ল বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে একক সংখাগরিষ্ঠতায় টানা চতুর্থবারের মত সরকার গঠন করতে যাচ্ছে আওয়ামী লীগ। রোববার (৭ জানুয়ারি) সকাল ৮টায় শুরু হওয়া ভোট শেষ হয় বিকেল ৪টায়। এরপর নির্ধারিত বিরতি শেষে শুরু হয়েছে গণনা। ইতোমধ্যে ১৮৯টি আসনে জয়ী হয়েছেন নৌকার প্রার্থীরা। তবে এবারের নির্বাচনে সবচেয়ে বড় চমক হলো স্বতন্ত্র প্রার্থী। যাদের বেশিরভাগই আওয়ামী লীগের।

ভোটের মাঠে সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেয়ে রেকর্ড খাতায় নাম লেখালেন ক্ষমতাসীন দলটির সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এ নিয়ে বাংলাদেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী হিসেবে টানা চতুর্থ মেয়েদে রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্বভার গ্রহণ করবেন তিনি।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২ লাখ ৪৯ হাজার ৯৬২ ভোট পেয়ে বিজয়ী। গোপালগঞ্জ-৩ (টুঙ্গিপাড়া-কোটালীপাড়া) আসনে বেসরকারিভাবে অষ্টমবারের মতো নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগের সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এই আসনের মোট কেন্দ্র ১০৮। সব কেন্দ্রের ঘোষিত ফলাফলে শেখ হাসিনা (নৌকা) ২ লাখ ৪৯ হাজার ৯৬২ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী শেখ আবুল কালাম (আম-এনপিপি) ৪৬০ ভোট পেয়েছেন। আরেক প্রার্থী মাহাবুর মোল্যা (গোলাপ ফুল-জাকের পার্টি) পেয়েছেন ৪২৫ ভোট।

একাধিক সূত্রে জানা যায়, নৌকার মনোনয়ন না পেয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে আওয়ামী লীগ নেতারাই প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছেন। দেশের নির্বাচনের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো এমন ঘটনা ঘটল। সর্বশেষ ঘোষিত ফলাফলে আওয়ামী লীগ রোববার দিবাগত রাত পৌনে ১টা পর্যন্ত ১৮৯ আসনে জয় পেয়েছে। এছাড়া, জাতীয় পার্টি ১০ ও স্বতন্ত্র থেকে ৬১ জন প্রার্থী জয় পেয়েছেন।

একাধিক সূত্রে জানা যায়, নৌকার মনোনয়ন না পেয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে আওয়ামী লীগ নেতারাই প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছেন। দেশের নির্বাচনের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো এমন ঘটনা ঘটল।

এ সংখ্যাগরিষ্ঠতার মধ্য দিয়ে চতুর্থবারের মতো ক্ষমতায় বসতে যাচ্ছে আওয়ামী লীগ। নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মধ্য দিয়ে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দ্বিতীয়বারের মতো ক্ষমতায় আসে দলটি। এরপর থেকে একটানা ক্ষমতায় রয়েছে।

বাংলাদেশের সংবিধান অনুযায়ী- ৩০০ আসনের জাতীয় সংসদে কোনো দল যদি ১৫১ আসনে বিজয়ী হয় তাহলে তারা সরকার গঠনের যোগ্যতা অর্জন করে। সেই হিসেবে আওয়ামী লীগ ইতোমধ্যে আগামী সরকার গঠনের যোগ্যতা অর্জন করেছে। এ নির্বাচনে সংখ্যাগরিষ্ঠতার মধ্যদিয়ে টানা চতুর্থবারের মতো আওয়ামী লীগ সরকার গঠন করতে যাচ্ছে। ধারণা করা হচ্ছে, এবারো শেখ হাসিনার নেতৃত্বে টানা চতুর্থবারের মতো মন্ত্রীসভা গঠন করা হবে।

এদিকে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ফলাফল ঘোষণার পর নেতাকর্মীদের বিজয় মিছিল না করার নির্দেশ দিয়েছেন আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এছাড়া অন্য প্রার্থী ও তার কর্মী-সমর্থকদের সঙ্গে সহিংসতা বা আত্মকলহে লিপ্ত না হওয়ার জন্য সাংগঠনিক নির্দেশনা দিয়েছেন তিনি। রোববার (৭ জানুয়ারি) সন্ধ্যায় দলটির দপ্তর সেল সূত্রে বিষয়টি নিশ্চিত হওয়া গেছে।

এছাড়া প্রায় একই সময়ে তেজগাঁওয়ে ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগের কার্যালয়ে এক ব্রিফিংয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার এই নির্দেশনার কথা জানান দলটির সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

তিনি বলেন, সরকারপ্রধান হয়েও স্বাধীন ও নিরপেক্ষ নির্বাচন কমিশনের (ইসি) অধীনে গ্রহণযোগ্য ভোট করা যায়। ইতোমধ্যে শেখ হাসিনা তা প্রমাণ করেছেন। সারাদিন সবাই সেটা প্রত্যক্ষ করেছেন। সর্বাত্মক সহযোগিতা, ফ্যাসিলিটেড, কো-অপারেশন দিয়ে তিনি অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন। সেজন্য তার প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাই।

কাদের বলেন, এখন পর্যন্ত পাওয়া তথ্য অনুযায়ী; অধিকাংশ আসনে বিপুল ভোটে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের প্রার্থীরা। অনেক বাধা-বিপত্তি অতিক্রম করে অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। এজন্য সবার কাছে কৃতজ্ঞ আমিরা।

তিনি আরও বলেন, অপপ্রচার চালিয়ে আন্তর্জাতিক এবং বাংলাদেশের বন্ধুদের বিভ্রান্ত করতে চেয়েছিল একটি মহল। তারা নির্বাচন বানচাল করতে চেয়েছিল। কিন্তু তাদের সব প্রচেষ্টা নস্যাৎ হয়েছে। বিদেশি পর্যবেক্ষক ও সাংবাদিকরা নির্বাচন পর্যবেক্ষণ করেছেন। তারা সন্তুষ্টি প্রকাশ করেছেন।

দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে বেসরকারীভাবে বিজয়ী হলেন :
আসন ১, পঞ্চগড়-১ : নাঈমুজ্জামান ভূঁইয়া-আওয়ামী লীগ-নকা।
আসন ২,পঞ্চগড়-২ : মো. নুরুল ইসলাম সুজন-আওয়ামী লীগনৌকা।
আসন ৩, বাগেরহাট-০৩ : হাবিবুন নাহার-আওয়ামী লীগ-নৌক।
আসন ৪, ঠাকুরগাঁও-২ : মো. মাজহারুল ইসলাম-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ৫, ঠাকুরগাঁও-৩ : হাফিজ উদ্দিন আহম্মেদ-জাতীয় পার্টি-লাঙ্গল।
আসন ৬, দিনাজপুর-১ : মো. জাকারিয়া-স্বতন্ত্র-ট্রাক।
আসন ৭, দিনাজপুর-২ : খালিদ মাহমুদ চৌধুরী-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ৮, দিনাজপুর-৩ : ইকবালুর রহিম-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন: ৯, দিনাজপুর-৪ : আবুল হাসান মাহমুদ আলী-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ১০, দিনাজপুর-৫ : মো. তোজাম্মেল হক-স্বতন্ত্র-ঈগল।
আসন ১১, দিনাজপুর-৬ : মো. শিবলী সাদিক-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ১২, নীলফামারী-১ : মো. আফতাব উদ্দিন সরকার-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ১৩, নীলফামারী-২ : আসাদুজ্জামান নূর-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ১৪, নীলফামারী-৩ : সাদ্দাম হোসেন-স্বতন্ত্র-কাঁচি।
আসন ১৫, নীলফামারী-৪ : মো. সিদ্দিকুল আলম-স্বতন্ত্র-কাঁচি।
আসন ১৬, লালমনিরহাট-১ : মো. মোতাহার হোসেন-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ১৭, লালমনিরহাট-২ : নুরুজ্জামান আহমেদ-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ১৮, লালমনিরহাট-৩ : মো. মতিয়ার রহমান-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ১৯, রংপুর-১ : মো. আসাদুজ্জামান-স্বতন্ত্র-কেটলি।
আসন ২০, রংপুর-২ : আবুল কালাম মো. আহসানুক হক চৌধুরী-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ২১, রংপুর-৩ : জি এম কাদের-জাতীয় পার্টি-লাঙ্গল।
আসন ২২, রংপুর-৪ : টিপু মুনশি-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ২৩, রংপুর-৫ : মো. জাকির হোসেন সরকার-স্বতন্ত্র-ট্রাক।
আসন ২৪, রংপুর-৬ : শিরীন শারমিন চৌধুরী-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ২৫, কুড়িগ্রাম-১ : মোস্তাফিজুর রাহমান-জাতীয় পার্টি-লাঙ্গল।
আসন ২৬, কুড়িগ্রাম-২ : মো. হামিদুল হক খন্দকার-স্বতন্ত্র-কাঁচি।
আসন ২৭, কুড়িগ্রাম-৩ : সৌমেন্দ্র প্রসাদ পান্ডে-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ২৮, কুড়িগ্রাম-৪ : মো. বিপ্লব হাসান-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ২৯, গাইবান্ধা-১ : আব্দুল্লাহ নাহিদ নিগার-স্বতন্ত্র-ঢেঁকি।
আসন ৩০, গাইবান্ধা-২ : শাহ সারোয়ার কবীর-স্বতন্ত্র-ট্রাক।
আসন ৩১, গাইবান্ধা-৩ : উম্মে কুলসুম স্মৃতি-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ৩২, গাইবান্ধা-৪ : আবুল কালাম আজাদ-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ৩৩, গাইবান্ধা-৫ : মাহমুদ হাসান, আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ৩৪, জয়পুরহাট-১ : সামছুল আলম দুদু-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ৩৫, জয়পুরহাট ১ : সামছুল আলম দুদু-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ৩৬, বগুড়া-১ : সাহাদারা মান্নান-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ৩৭, বগুড়া-২ : শরিফুল ইসলাম জিন্নাহ-জাতীয় পার্টি-লাঙ্গল।
আসন ৩৮, বগুড়া-৩ : খাঁন মুহাম্মদ সাইফুল্লাহ্‌ আল মেহেদী-স্বতন্ত্র-ট্রাক।
আসন ৩৯, বগুড়া-৪ : এ কে এম রেজাউল করিম তানসেন-জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জাসদ)-নৌকা।
আসন ৪০, বগুড়া-৫ : মো. মজিবর রহমান (মজনু)-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ৪১, বগুড়া-৬ : রাগেবুল আহসান রিপু-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ৪২, বগুড়া-৭ : মো. মোস্তফা আলম-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ৪৩, চাঁপাইনবাবগঞ্জ-১ : ডা. সামিল উদ্দিন আহমেদ শিমুল-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ৪৪, চাঁপাইনবাবগঞ্জ-২ : মু. জিয়াউর রহমান-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ৪৫, চাঁপাইনবাবগঞ্জ-৩ : আব্দুল ওদুদ-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ৪৬, নঁওগা-১ : সাধন চন্দ্র মজুমদার-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন 8৮, নওগাঁ-৩ : সৌরেন্দ্রনাথ চক্রবর্ত্তী-আওয়ামী লীগ-নৌকা ।
আসন ৪৯, নওগাঁ-৪ : ব্রহানী সুলতান মাহমুদ-স্বতন্ত্র-ট্রাক।
আসন ৫০, নওগাঁ-৫ : নিজাম উদ্দিন জলিল-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ৫১, নওগাঁ-৬ : মো. ওমর ফারুক সুমন-স্বতন্ত্র-ট্রাক।
আসন ৫২, রাজশাহী-১ : ওমর ফারুক চৌধুরী-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ৫৩, রাজশাহী-২ : মো. শফিকুর রহমান- স্বতন্ত্র- কাঁচি।
আসন ৫৪, রাজশাহী-৩ : মো. আসাদুজ্জামান আসাদ-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ৫৫, রাজশাহী-৪ : মো. আবুল কালাম আজাদ-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ৫৭, রাজশাহী-৬ : মো. শাহ্‌রিয়ার আলম- আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ৫৮, নাটোর-১ : জয়ী মো. আবুল কালাম-স্বতন্ত্র-ঈগল।
আসন ৫৯, নাটোর-২ : শফিকুল ইসলাম শিমুল-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ৬০, নাটোর-৩ : জুনাইদ আহ্‌মেদ পলক-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ৬১, নাটোর-৪ : মো. সিদ্দিকুর রহমান পাটোয়ারী-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ৬৮, পাবনা-১ : মো. শামসুল হক টুকু-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ৬৯, পাবনা-২ : আহমেদ ফিরোজ কবির-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ৭০, পাবনা-৩ : মো. মকবুল হোসেন-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ৭১, পাবনা-৪ : গালিবুর রহমান শরীফ-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ৭২, পাবনা-৫ : গোলাম ফারুক খন্দকার প্রিন্স-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ৭৩, মেহেরপুর-১ : ফরহাদ হোসেন-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ৭৪, মেহেরপুর-২ : আবু সালেহ মোহাম্মদ নাজমুল হক-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ৭৫, কুষ্টিয়া- ১ : মো. রেজাউল হক চৌধুরী-স্বতন্ত্র-ট্রাক।
আসন ৭৬, কুষ্টিয়া-২ : মো. কামারুল আরেফিন-স্বতন্ত্র-ট্রাক।
আসন ৭৭, কুষ্টিয়া-৩ : মো. মাহবুবউল আলম হানিফ-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ৭৮, কুষ্টিয়া-৪ : আবদুর রউফ-স্বতন্ত্র-ট্রাক।
আসন ৮১, ঝিনাইদহ-১ : মো. আব্দুল হাই-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ৮৫, যশোর-১ : শেখ আফিল উদ্দিন-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ৮৬, যশোর-২ : আসনে জয়ী মো. তৌহিদুজজামান-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ৮৮, যশোর-৪ : এনামুল হক বাবুল-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ৮৯, যশোর-৫ : মো. ইয়াকুব আলী-স্বতন্ত্র- ঈগল।
আসন ৯০, যশোর-৬ : মো. আজিজুল ইসলাম-স্বতন্ত্র-ঈগল।
আসন ৯১, মাগুরা-১ : সাকিব আল হাসান-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ৯৫, বাগেরহাট-১ : শেখ হেলাল উদ্দীন-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ৯৮, বাগেরহাট-৪ : এইচ এম বদিউজ্জামান- আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ৯৯, খুলনা-১ : ননী গোপাল মন্ডল-আওয়ামী লীগ-নৌকা ।
আসন ১০০, খুলনা-২ : সেখ সালাহউদ্দিন- আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ১০১, খুলনা-৩ : এস এম কামাল হোসেন- আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ১০২, খুলনা- ৪ : আব্দুস সালাম মুর্শিদী- আওয়ামী লীগ-নৌকা ।
আসন ১০৩, খুলনা-৫ : নারায়ণ চন্দ্র চন্দ-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ১০৪, খুলনা-৬ : মো. রশীদুজ্জামান-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ১০৫, সাতক্ষীরা-১ : ফিরোজ আহম্মেদ স্বপন-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ১০৭, সাতক্ষীরা-৩ : আ ফ ম রুহুল হক-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ১১১, পটুয়াখালী-১ : এ বি এম রুহুল আমিন হাওলাদার-জাতীয় পার্টি-লাঙ্গল।
আসন ১১৩, পটুয়াখালী-৩ : এস এম শাহজাদা-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ১১৪, পটুয়াখালী-৪ : মো. মহিববুর রহমান-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ১১৫, ভোলা-১ : তোফায়েল আহমেদ-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ১১৬, ভোলা-২ : আলী আজম-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ১১৭, ভোলা-৩ : নুরুন্নবী চৌধুরী-আওয়ামী লীগ- নৌকা।
আসন ১১৮, ভোলা-৪ : আবদুল্লাহ আল ইসলাম জ্যাকব-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ১১৯, বরিশাল-১ : আবুল হাসানাত আবদুল্লাহ্-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ১২০, বরিশাল-২ : রাশেদ খান মেনন-বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টি-নৌকা।
আসন ১২১, বরিশাল-৩ : গোলাম কিবরিয়া টিপু-জাতীয় পার্টি-লাঙ্গল।
আসন ১২২, বরিশাল-৪ : পংকজ দেবনাথ-স্বতন্ত্র-ঈগল।
আসন ১২৩, বরিশাল-৫ : জাহিদ ফারুক-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ১২৪, বরিশাল-৬ : আবদুল হাফিজ মল্লিক-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ১২৫, ঝালকাঠি-১ : মুহাম্মদ শাহজাহান ওমর-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ১২৭, পিরোজপুর-১ : শ ম রেজাউল করিম-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ১২৮, পিরোজপুর-২ : মো. মহিউদ্দীন মহারাজ- স্বতন্ত্র-ঈগল।
আসন ১২৯, পিরোজপুর-৩ : মো. শামীম শাহনেওয়াজ-স্বতন্ত্র-কলার ছড়ি।
আসন ১৩০, টাঙ্গাইল-১ : মো. আব্দুর রাজ্জাক-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ১৩১, টাঙ্গাইল-২ : ছোট মনির-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ১৩৩, টাঙ্গাইল-৪ : আবদুল লতিফ সিদ্দিকী-স্বতন্ত্র-ট্রাক।
আসন ১৩৫, টাঙ্গাইল-৬ : আহসানুল ইসলাম (টিটু)-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ১৩৬, টাঙ্গাইল-৭ : খান আহমেদ শুভ-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ১৩৭, টাঙ্গাইল-৮ : অনুপম শাহজাহান জয়-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ১৩৮, জামালপুর-১ : নূর মোহাম্মদ-বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ১৩৯, জামালপুর-২ : মো. ফরিদুল হক খান-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ১৪০, জামালপুর-৩ : মো. মাহবুবুর রহমান-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ১৪১, জামালপুর-৪ : মো. আবদুর রশীদ-স্বতন্ত্র-ট্রাক।
আসন ১৪২, জামালপুর-৫ : মো. আবুল কালাম আজাদ-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ১৪৩, শেরপুর-১ : মো. ছানুয়ার হোসেন ছানু-স্বতন্ত্র-ট্রাক।
আসন ১৪৫, শেরপুর-৩ : এ ডি এম শহিদুল ইসলাম-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ১৪৬, ময়মনসিংহ-১ : মাহমুদুল হক সায়েম-স্বতন্ত্র-ট্রাক।
আসন ১৪৭, ময়মনসিংহ-২ : শরীফ আহমেদ-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ১৫০, ময়মনসিংহ-৫ : মো. নজরুল ইসলাম-স্বতন্ত্র-ট্রাক।
আসন ১৫১, ময়মনসিংহ-৬ : মো. আব্দুল মালেক সরকার-স্বতন্ত্র-ট্রাক।
আসন ১৫২, ময়মনসিংহ-৭ : এ বি এম আনিছুজ্জামান-স্বতন্ত্র-ট্রাক।
আসন ১৫৫, ময়মনসিংহ-১০ : ফাহ্‌মী গোলন্দাজ বাবেল-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ১৫৬, ময়মনসিংহ-১১ : মোহাম্মদ আব্দুল ওয়াহেদ-স্বতন্ত্র-ট্রাক।
আসন ১৫৯, নেত্রকোনা-৩ : ইফতিকার উদ্দিন তালুকদার পিন্টু-স্বতন্ত্র-ট্রাক।
আসন ১৬২, কিশোরগঞ্জ-১ : সৈয়দা জাকিয়া নূর-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ১৬৩, কিশোরগঞ্জ-২ : মো. সোহ্‌রাব উদ্দিন-স্বতন্ত্র-ঈগল।
আসন ১৬৪, কিশোরগঞ্জ-৩ : মো. মুজিবুল হক- জাতীয় পার্টি-লাঙ্গল।
আসন ১৬৫, কিশোরগঞ্জ-৪ : রেজওয়ান আহাম্মদ তৌফিক-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ১৬৬, কিশোরগঞ্জ-৫ : মো. আফজাল হোসেন-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ১৬৭, কিশোরগঞ্জ-৬ : নাজমুল হাসান-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ১৬৯, মানিকগঞ্জ-২ : দেওয়ান জাহিদ আহমেদ-স্বতন্ত্র-ট্রাক।
আসন ১৭৩, মুন্সীগঞ্জ-৩ : মোহাম্মদ ফয়সাল- স্বতন্ত্র-কাঁচি।
আসন ১৭৮, ঢাকা-৫ : মশিউর রহমান মোল্লা সজল-স্বতন্ত্র-ট্রাক।
আসন ১৭৯, ঢাকা-৬ : মোহাম্মদ সাঈদ খোকন-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ১৮০, ঢাকা-৭ : মোহাম্মদ সোলায়মান সেলিম-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ১৮১, ঢাকা-৮ : আ ফ ম বাহাউদ্দিন-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ১৮২, ঢাকা-৯ : সাবের হোসেন চৌধুরী-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ১৮৩, ঢাকা-১০ : ফেরদৌস আহমেদ- আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ১৯৩, ঢাকা-২০ : বেনজীর আহমদ-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ১৯৪, গাজীপুর-১ : আ ক ম মোজাম্মেল হক- আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ১৯৫, গাজীপুর-২ : মো. জাহিদ আহসান রাসেল-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ১৯৬, গাজীপুর-৩ : রুমানা আলী-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ১৯৭, গাজীপুর-৪ : সিমিন হোসেন (রিমি)-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ১৯৮, গাজীপুর-৫ : আখতারউজ্জামান-স্বতন্ত্র-ট্রাক।
আসন ১৯৯, নরসিংদী-১ : মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ২০১, নরসিংদী-৩ : মো. সিরাজুল ইসলাম মোল্লা-স্বতন্ত্র-ঈগল।
আসন ২০৩, নরসিংদী-৫ : রাজি উদ্দিন আহমেদ-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ২০৫, নারায়ণগঞ্জ-২ : মো. নজরুল ইসলাম বাবু-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ২০৬, নারায়ণগঞ্জ-৩ : আবদুল্লাহ আল কায়সার-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ২০৭, নারায়ণগঞ্জ-৪ : শামীম ওসমান-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ২০৮, নারায়ণগঞ্জ-৫ : এ কে এম সেলিম ওসমান-জাতীয় পার্টি-লাঙ্গল।
আসন ২০৯, রাজবাড়ী-১ : কাজী কেরামত আলী-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ২১০, রাজবাড়ী-২ : মো. জিল্লুল হাকিম-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ২১৫, গোপালগঞ্জ-১ : মুহাম্মদ ফারুক খান-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ২১৬, গোপালগঞ্জ-২ : শেখ ফজলুল করিম সেলিম-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ২১৭, গোপালগঞ্জ-৩ : শেখ হাসিনা-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ২১৮, মাদারীপুর-১ : নূর-ই-আলম চৌধুরী-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ২১৯, মাদারীপুর-২ : শাজাহান খান-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ২২১, শরীয়তপুর-১ : মো. ইকবাল হোসেন-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ২২৩, শরীয়তপুর-৩ : নাহিম রাজ্জাক-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ২২৪, সুনামগঞ্জ-১ : রনজিত চন্দ্র সরকার-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ২২৫, সুনামগঞ্জ-২ : জয়া সেন গুপ্তা-স্বতন্ত্র-কাঁচি।
আসন ২২৬, সুনামগঞ্জ-৩ : এম এ মান্নান-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ২২৭, সুনামগঞ্জ-৪ : মোহাম্মদ সাদিক-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ২২৮, সুনামগঞ্জ-৫ : মুহিবুর রহমান মানিক-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ২২৯, সিলেট-১ : এ. কে আব্দুল মোমেন-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ২৩০, সিলেট : শফিকুর রহমান চৌধুরী-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ২৩১, সিলেট-৩ : হাবিবুর রহমান-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ২৩২, সিলেট-৪ : ইমরান আহমদ-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ২৩৩, সিলেট-৫ : মোহাম্মদ হুছামুদ্দীন চৌধুরী-স্বতন্ত্র-কেটলি।
আসন ২৩৪ সিলেট-৬ : নুরুল ইসলাম নাহিদ-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ২৩৫, মৌলভীবাজার-১ : মো. শাহাব উদ্দিন-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ২৩৬, মৌলভীবাজার-২ : শফিউল আলম চৌধুরী-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ২৩৮, মৌলভীবাজার-৪ : মো. আব্দুস শহীদ-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ২৩৯, হবিগঞ্জ-১ : আমাতুল কিবরিয়া কেয়া চৌধুরী-স্বতন্ত্র-ঈগল।
আসন ২৪০, হবিগঞ্জ-২ : ময়েজ উদ্দিন শরীফ-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ২৪১, হবিগঞ্জ-৩ : মো. আবু জাহির-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ২৪২, হবিগঞ্জ-৪ : সৈয়দ সায়েদুল হক-স্বতন্ত্র-ঈগল।
আসন ২৪৩, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-১ : সৈয়দ এ কে একরামুজ্জামান-স্বতন্ত্র-কলারছড়ি।
আসন ২৪৪, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ : মো.মঈন উদ্দিন-স্বতন্ত্র-কলারছড়ি।
আসন ২৪৫, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩ : আ ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ২৪৬, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৪ : আনিসুল হক-নৌকা।
আসন ২৪৭, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৫ : ফয়জুর রহমান-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ২৪৮, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ : এ বি তাজুল ইসলাম-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ২৪৯ কুমিল্লা ১ : ইঞ্জিনিয়ার আবদুস সবুর-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ২৫০, কুমিল্লা ২ : আবদুল মজিদ-স্বতন্ত্র-ট্রাক।
আসন ২৫১, কুমিল্লা ৩ : জাহাঙ্গীর আলম সরকার-স্বতন্ত্র।
আসন ২৫২, কুমিল্লা ৪ : আবুল কালাম আজাদ- স্বতন্ত্র-ঈগল ।
আসন ২৫৩, কুমিল্লা ৫ : এম এ জাহের-স্বতন্ত্র-কেটলি।
আসন ২৫৫, কুমিল্লা-৭ : প্রাণ গোপাল দত্ত-আওয়ামী লীগ – নৌকা।
আসন ২৫৭, কুমিল্লা-৯ : তাজুল ইসলাম-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ২৫৮, কুমিল্লা ১০ : আ হ ম মুস্তফা কামাল-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ২৫৯, কুমিল্লা ১১ : মুজিবুল হক মুজিব-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ২৬০, চাঁদপুর-১ : সেলিম মাহমুদ-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ২৬১, চাঁদপুর-২ : মোফাজ্জল হোসাইন চৌধুরী-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ২৬২, চাঁদপুর-৩ : ডা. দীপু মনি-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ২৬৪, চাঁদপুর-৫ : রফিকুল ইসলাম-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ২৬৫, ফেনী-১ : আলাউদ্দিন আহম্মদ চৌধুরী-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ২৬৬, ফেনী-২ : নিজাম উদ্দিন হাজারী-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ২৬৭, ফেনী-৩ : মাসুদ উদ্দিন চৌধুরী-জাতীয় পার্টি-লাঙ্গল।
আসন ২৬৮, নোয়াখালী-১ : এইচ এম ইব্রাহিম-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ২৬৯, নোয়াখালী-২ : মোরশেদ আলম-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ২৭০, নোয়াখালী-৩ : মো. মামুনুর রশীদ-আওয়ামী-নৌকা।
আসন ২৭১, নোয়াখালী-৪ : মোহাম্মদ একরামুল করিম চৌধুরী-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ২৭৩, নোয়াখালী-৬ : মোহাম্মদ আলী-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ২৭৪, লক্ষ্মীপুর-১ : আনোয়ার হোসেন খান-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ২৭৫, লক্ষ্মীপুর-২ : নুর উদ্দিন চৌধুরী-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ২৭৬, লক্ষ্মীপুর-৩ : মোহাম্মদ গোলাম ফারুক-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ২৭৭, লক্ষ্মীপুর-৪ : মো. আবদুল্লাহ-স্বতন্ত্র-ঈগল।
আসন ২৭৮, চট্টগ্রাম-১ : মাহবুব উর রহমান-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ২৭৯, চট্টগ্রাম-২ : খাদিজাতুল আনোয়ার-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ২৮০, চট্টগ্রাম-৩ : মাহফুজুর রহমান-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ২৮১, চট্টগ্রাম-৪ : এস এম আল মামুন-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ২৮২, চট্টগ্রাম-৫ : আনিসুল ইসলাম মাহমুদ-জাতীয় পার্টি-লাঙ্গল।
আসন ২৮৩, চট্টগ্রাম-৬ : এ বি এম ফজলে করিম চৌধুরী-আওয়ামী লীগ-নৌকা ।
আসন ২৮৪, চট্টগ্রাম-৭ : মোহাম্মদ হাছান মাহমুদ-আওয়ামী লীগ – নৌকা।
আসন ২৮৫, চট্টগ্রাম-৮ : মো. সোলায়মান আলম শেঠ-জাতীয় পার্টি – লাঙ্গল ।
আসন ২৮৬, চট্টগ্রাম-৯ : মহিবুল হাসান চৌধুরী-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ২৮৭, চট্টগ্রাম-১০ : মহিউদ্দিন বাচ্চু-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ২৮৮, চট্টগ্রাম-১১ : এম আবদুল লতিফ-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ২৮৯, চট্টগ্রাম-১২ : মোতাহেরুল ইসলাম চৌধুরী-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ২৯০, চট্টগ্রাম-১৩ : সাইফুজ্জামান চৌধুরী-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ২৯১, চট্টগ্রাম-১৪ : নজরুল ইসলাম চৌধুরী-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ২৯২, চট্টগ্রাম-১৫ : আব্দুল মোতালেব-স্বতন্ত্র-ঈগল।
আসন ২৯৪, কক্সবাজার-১ : সৈয়দ মুহাম্মদ ইব্রাহিম-কল্যাণ পার্টি-হাত ঘড়ি।
আসন ২৯৫, কক্সবাজার-২ : আশেক উল্লাহ রফিক-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ২৯৬, কক্সবাজার-৩ : সাইমুম সরওয়ার কমল-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ২৯৭, কক্সবাজার-৪ : শাহিনা আক্তার চৌধুরী-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ২৯৮, পার্বত্য খাগড়াছড়ি : কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ২৯৯, পার্বত্য রাঙ্গামাটি : দীপংকর তালুকদার-আওয়ামী লীগ-নৌকা।

চতুর্থবারের মতো ক্ষমতায় বসতে যাচ্ছে আওয়ামী লীগ

আপডেট : ০৭:১৮:০০ অপরাহ্ন, রোববার, ৭ জানুয়ারী ২০২৪

নতুন ইতিহাস গড়ল বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে একক সংখাগরিষ্ঠতায় টানা চতুর্থবারের মত সরকার গঠন করতে যাচ্ছে আওয়ামী লীগ। রোববার (৭ জানুয়ারি) সকাল ৮টায় শুরু হওয়া ভোট শেষ হয় বিকেল ৪টায়। এরপর নির্ধারিত বিরতি শেষে শুরু হয়েছে গণনা। ইতোমধ্যে ১৮৯টি আসনে জয়ী হয়েছেন নৌকার প্রার্থীরা। তবে এবারের নির্বাচনে সবচেয়ে বড় চমক হলো স্বতন্ত্র প্রার্থী। যাদের বেশিরভাগই আওয়ামী লীগের।

ভোটের মাঠে সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেয়ে রেকর্ড খাতায় নাম লেখালেন ক্ষমতাসীন দলটির সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এ নিয়ে বাংলাদেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী হিসেবে টানা চতুর্থ মেয়েদে রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্বভার গ্রহণ করবেন তিনি।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২ লাখ ৪৯ হাজার ৯৬২ ভোট পেয়ে বিজয়ী। গোপালগঞ্জ-৩ (টুঙ্গিপাড়া-কোটালীপাড়া) আসনে বেসরকারিভাবে অষ্টমবারের মতো নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগের সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এই আসনের মোট কেন্দ্র ১০৮। সব কেন্দ্রের ঘোষিত ফলাফলে শেখ হাসিনা (নৌকা) ২ লাখ ৪৯ হাজার ৯৬২ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী শেখ আবুল কালাম (আম-এনপিপি) ৪৬০ ভোট পেয়েছেন। আরেক প্রার্থী মাহাবুর মোল্যা (গোলাপ ফুল-জাকের পার্টি) পেয়েছেন ৪২৫ ভোট।

একাধিক সূত্রে জানা যায়, নৌকার মনোনয়ন না পেয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে আওয়ামী লীগ নেতারাই প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছেন। দেশের নির্বাচনের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো এমন ঘটনা ঘটল। সর্বশেষ ঘোষিত ফলাফলে আওয়ামী লীগ রোববার দিবাগত রাত পৌনে ১টা পর্যন্ত ১৮৯ আসনে জয় পেয়েছে। এছাড়া, জাতীয় পার্টি ১০ ও স্বতন্ত্র থেকে ৬১ জন প্রার্থী জয় পেয়েছেন।

একাধিক সূত্রে জানা যায়, নৌকার মনোনয়ন না পেয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে আওয়ামী লীগ নেতারাই প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছেন। দেশের নির্বাচনের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো এমন ঘটনা ঘটল।

এ সংখ্যাগরিষ্ঠতার মধ্য দিয়ে চতুর্থবারের মতো ক্ষমতায় বসতে যাচ্ছে আওয়ামী লীগ। নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মধ্য দিয়ে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দ্বিতীয়বারের মতো ক্ষমতায় আসে দলটি। এরপর থেকে একটানা ক্ষমতায় রয়েছে।

বাংলাদেশের সংবিধান অনুযায়ী- ৩০০ আসনের জাতীয় সংসদে কোনো দল যদি ১৫১ আসনে বিজয়ী হয় তাহলে তারা সরকার গঠনের যোগ্যতা অর্জন করে। সেই হিসেবে আওয়ামী লীগ ইতোমধ্যে আগামী সরকার গঠনের যোগ্যতা অর্জন করেছে। এ নির্বাচনে সংখ্যাগরিষ্ঠতার মধ্যদিয়ে টানা চতুর্থবারের মতো আওয়ামী লীগ সরকার গঠন করতে যাচ্ছে। ধারণা করা হচ্ছে, এবারো শেখ হাসিনার নেতৃত্বে টানা চতুর্থবারের মতো মন্ত্রীসভা গঠন করা হবে।

এদিকে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ফলাফল ঘোষণার পর নেতাকর্মীদের বিজয় মিছিল না করার নির্দেশ দিয়েছেন আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এছাড়া অন্য প্রার্থী ও তার কর্মী-সমর্থকদের সঙ্গে সহিংসতা বা আত্মকলহে লিপ্ত না হওয়ার জন্য সাংগঠনিক নির্দেশনা দিয়েছেন তিনি। রোববার (৭ জানুয়ারি) সন্ধ্যায় দলটির দপ্তর সেল সূত্রে বিষয়টি নিশ্চিত হওয়া গেছে।

এছাড়া প্রায় একই সময়ে তেজগাঁওয়ে ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগের কার্যালয়ে এক ব্রিফিংয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার এই নির্দেশনার কথা জানান দলটির সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

তিনি বলেন, সরকারপ্রধান হয়েও স্বাধীন ও নিরপেক্ষ নির্বাচন কমিশনের (ইসি) অধীনে গ্রহণযোগ্য ভোট করা যায়। ইতোমধ্যে শেখ হাসিনা তা প্রমাণ করেছেন। সারাদিন সবাই সেটা প্রত্যক্ষ করেছেন। সর্বাত্মক সহযোগিতা, ফ্যাসিলিটেড, কো-অপারেশন দিয়ে তিনি অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন। সেজন্য তার প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাই।

কাদের বলেন, এখন পর্যন্ত পাওয়া তথ্য অনুযায়ী; অধিকাংশ আসনে বিপুল ভোটে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের প্রার্থীরা। অনেক বাধা-বিপত্তি অতিক্রম করে অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। এজন্য সবার কাছে কৃতজ্ঞ আমিরা।

তিনি আরও বলেন, অপপ্রচার চালিয়ে আন্তর্জাতিক এবং বাংলাদেশের বন্ধুদের বিভ্রান্ত করতে চেয়েছিল একটি মহল। তারা নির্বাচন বানচাল করতে চেয়েছিল। কিন্তু তাদের সব প্রচেষ্টা নস্যাৎ হয়েছে। বিদেশি পর্যবেক্ষক ও সাংবাদিকরা নির্বাচন পর্যবেক্ষণ করেছেন। তারা সন্তুষ্টি প্রকাশ করেছেন।

দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে বেসরকারীভাবে বিজয়ী হলেন :
আসন ১, পঞ্চগড়-১ : নাঈমুজ্জামান ভূঁইয়া-আওয়ামী লীগ-নকা।
আসন ২,পঞ্চগড়-২ : মো. নুরুল ইসলাম সুজন-আওয়ামী লীগনৌকা।
আসন ৩, বাগেরহাট-০৩ : হাবিবুন নাহার-আওয়ামী লীগ-নৌক।
আসন ৪, ঠাকুরগাঁও-২ : মো. মাজহারুল ইসলাম-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ৫, ঠাকুরগাঁও-৩ : হাফিজ উদ্দিন আহম্মেদ-জাতীয় পার্টি-লাঙ্গল।
আসন ৬, দিনাজপুর-১ : মো. জাকারিয়া-স্বতন্ত্র-ট্রাক।
আসন ৭, দিনাজপুর-২ : খালিদ মাহমুদ চৌধুরী-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ৮, দিনাজপুর-৩ : ইকবালুর রহিম-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন: ৯, দিনাজপুর-৪ : আবুল হাসান মাহমুদ আলী-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ১০, দিনাজপুর-৫ : মো. তোজাম্মেল হক-স্বতন্ত্র-ঈগল।
আসন ১১, দিনাজপুর-৬ : মো. শিবলী সাদিক-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ১২, নীলফামারী-১ : মো. আফতাব উদ্দিন সরকার-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ১৩, নীলফামারী-২ : আসাদুজ্জামান নূর-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ১৪, নীলফামারী-৩ : সাদ্দাম হোসেন-স্বতন্ত্র-কাঁচি।
আসন ১৫, নীলফামারী-৪ : মো. সিদ্দিকুল আলম-স্বতন্ত্র-কাঁচি।
আসন ১৬, লালমনিরহাট-১ : মো. মোতাহার হোসেন-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ১৭, লালমনিরহাট-২ : নুরুজ্জামান আহমেদ-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ১৮, লালমনিরহাট-৩ : মো. মতিয়ার রহমান-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ১৯, রংপুর-১ : মো. আসাদুজ্জামান-স্বতন্ত্র-কেটলি।
আসন ২০, রংপুর-২ : আবুল কালাম মো. আহসানুক হক চৌধুরী-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ২১, রংপুর-৩ : জি এম কাদের-জাতীয় পার্টি-লাঙ্গল।
আসন ২২, রংপুর-৪ : টিপু মুনশি-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ২৩, রংপুর-৫ : মো. জাকির হোসেন সরকার-স্বতন্ত্র-ট্রাক।
আসন ২৪, রংপুর-৬ : শিরীন শারমিন চৌধুরী-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ২৫, কুড়িগ্রাম-১ : মোস্তাফিজুর রাহমান-জাতীয় পার্টি-লাঙ্গল।
আসন ২৬, কুড়িগ্রাম-২ : মো. হামিদুল হক খন্দকার-স্বতন্ত্র-কাঁচি।
আসন ২৭, কুড়িগ্রাম-৩ : সৌমেন্দ্র প্রসাদ পান্ডে-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ২৮, কুড়িগ্রাম-৪ : মো. বিপ্লব হাসান-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ২৯, গাইবান্ধা-১ : আব্দুল্লাহ নাহিদ নিগার-স্বতন্ত্র-ঢেঁকি।
আসন ৩০, গাইবান্ধা-২ : শাহ সারোয়ার কবীর-স্বতন্ত্র-ট্রাক।
আসন ৩১, গাইবান্ধা-৩ : উম্মে কুলসুম স্মৃতি-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ৩২, গাইবান্ধা-৪ : আবুল কালাম আজাদ-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ৩৩, গাইবান্ধা-৫ : মাহমুদ হাসান, আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ৩৪, জয়পুরহাট-১ : সামছুল আলম দুদু-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ৩৫, জয়পুরহাট ১ : সামছুল আলম দুদু-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ৩৬, বগুড়া-১ : সাহাদারা মান্নান-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ৩৭, বগুড়া-২ : শরিফুল ইসলাম জিন্নাহ-জাতীয় পার্টি-লাঙ্গল।
আসন ৩৮, বগুড়া-৩ : খাঁন মুহাম্মদ সাইফুল্লাহ্‌ আল মেহেদী-স্বতন্ত্র-ট্রাক।
আসন ৩৯, বগুড়া-৪ : এ কে এম রেজাউল করিম তানসেন-জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জাসদ)-নৌকা।
আসন ৪০, বগুড়া-৫ : মো. মজিবর রহমান (মজনু)-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ৪১, বগুড়া-৬ : রাগেবুল আহসান রিপু-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ৪২, বগুড়া-৭ : মো. মোস্তফা আলম-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ৪৩, চাঁপাইনবাবগঞ্জ-১ : ডা. সামিল উদ্দিন আহমেদ শিমুল-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ৪৪, চাঁপাইনবাবগঞ্জ-২ : মু. জিয়াউর রহমান-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ৪৫, চাঁপাইনবাবগঞ্জ-৩ : আব্দুল ওদুদ-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ৪৬, নঁওগা-১ : সাধন চন্দ্র মজুমদার-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন 8৮, নওগাঁ-৩ : সৌরেন্দ্রনাথ চক্রবর্ত্তী-আওয়ামী লীগ-নৌকা ।
আসন ৪৯, নওগাঁ-৪ : ব্রহানী সুলতান মাহমুদ-স্বতন্ত্র-ট্রাক।
আসন ৫০, নওগাঁ-৫ : নিজাম উদ্দিন জলিল-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ৫১, নওগাঁ-৬ : মো. ওমর ফারুক সুমন-স্বতন্ত্র-ট্রাক।
আসন ৫২, রাজশাহী-১ : ওমর ফারুক চৌধুরী-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ৫৩, রাজশাহী-২ : মো. শফিকুর রহমান- স্বতন্ত্র- কাঁচি।
আসন ৫৪, রাজশাহী-৩ : মো. আসাদুজ্জামান আসাদ-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ৫৫, রাজশাহী-৪ : মো. আবুল কালাম আজাদ-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ৫৭, রাজশাহী-৬ : মো. শাহ্‌রিয়ার আলম- আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ৫৮, নাটোর-১ : জয়ী মো. আবুল কালাম-স্বতন্ত্র-ঈগল।
আসন ৫৯, নাটোর-২ : শফিকুল ইসলাম শিমুল-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ৬০, নাটোর-৩ : জুনাইদ আহ্‌মেদ পলক-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ৬১, নাটোর-৪ : মো. সিদ্দিকুর রহমান পাটোয়ারী-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ৬৮, পাবনা-১ : মো. শামসুল হক টুকু-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ৬৯, পাবনা-২ : আহমেদ ফিরোজ কবির-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ৭০, পাবনা-৩ : মো. মকবুল হোসেন-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ৭১, পাবনা-৪ : গালিবুর রহমান শরীফ-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ৭২, পাবনা-৫ : গোলাম ফারুক খন্দকার প্রিন্স-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ৭৩, মেহেরপুর-১ : ফরহাদ হোসেন-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ৭৪, মেহেরপুর-২ : আবু সালেহ মোহাম্মদ নাজমুল হক-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ৭৫, কুষ্টিয়া- ১ : মো. রেজাউল হক চৌধুরী-স্বতন্ত্র-ট্রাক।
আসন ৭৬, কুষ্টিয়া-২ : মো. কামারুল আরেফিন-স্বতন্ত্র-ট্রাক।
আসন ৭৭, কুষ্টিয়া-৩ : মো. মাহবুবউল আলম হানিফ-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ৭৮, কুষ্টিয়া-৪ : আবদুর রউফ-স্বতন্ত্র-ট্রাক।
আসন ৮১, ঝিনাইদহ-১ : মো. আব্দুল হাই-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ৮৫, যশোর-১ : শেখ আফিল উদ্দিন-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ৮৬, যশোর-২ : আসনে জয়ী মো. তৌহিদুজজামান-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ৮৮, যশোর-৪ : এনামুল হক বাবুল-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ৮৯, যশোর-৫ : মো. ইয়াকুব আলী-স্বতন্ত্র- ঈগল।
আসন ৯০, যশোর-৬ : মো. আজিজুল ইসলাম-স্বতন্ত্র-ঈগল।
আসন ৯১, মাগুরা-১ : সাকিব আল হাসান-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ৯৫, বাগেরহাট-১ : শেখ হেলাল উদ্দীন-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ৯৮, বাগেরহাট-৪ : এইচ এম বদিউজ্জামান- আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ৯৯, খুলনা-১ : ননী গোপাল মন্ডল-আওয়ামী লীগ-নৌকা ।
আসন ১০০, খুলনা-২ : সেখ সালাহউদ্দিন- আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ১০১, খুলনা-৩ : এস এম কামাল হোসেন- আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ১০২, খুলনা- ৪ : আব্দুস সালাম মুর্শিদী- আওয়ামী লীগ-নৌকা ।
আসন ১০৩, খুলনা-৫ : নারায়ণ চন্দ্র চন্দ-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ১০৪, খুলনা-৬ : মো. রশীদুজ্জামান-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ১০৫, সাতক্ষীরা-১ : ফিরোজ আহম্মেদ স্বপন-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ১০৭, সাতক্ষীরা-৩ : আ ফ ম রুহুল হক-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ১১১, পটুয়াখালী-১ : এ বি এম রুহুল আমিন হাওলাদার-জাতীয় পার্টি-লাঙ্গল।
আসন ১১৩, পটুয়াখালী-৩ : এস এম শাহজাদা-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ১১৪, পটুয়াখালী-৪ : মো. মহিববুর রহমান-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ১১৫, ভোলা-১ : তোফায়েল আহমেদ-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ১১৬, ভোলা-২ : আলী আজম-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ১১৭, ভোলা-৩ : নুরুন্নবী চৌধুরী-আওয়ামী লীগ- নৌকা।
আসন ১১৮, ভোলা-৪ : আবদুল্লাহ আল ইসলাম জ্যাকব-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ১১৯, বরিশাল-১ : আবুল হাসানাত আবদুল্লাহ্-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ১২০, বরিশাল-২ : রাশেদ খান মেনন-বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টি-নৌকা।
আসন ১২১, বরিশাল-৩ : গোলাম কিবরিয়া টিপু-জাতীয় পার্টি-লাঙ্গল।
আসন ১২২, বরিশাল-৪ : পংকজ দেবনাথ-স্বতন্ত্র-ঈগল।
আসন ১২৩, বরিশাল-৫ : জাহিদ ফারুক-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ১২৪, বরিশাল-৬ : আবদুল হাফিজ মল্লিক-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ১২৫, ঝালকাঠি-১ : মুহাম্মদ শাহজাহান ওমর-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ১২৭, পিরোজপুর-১ : শ ম রেজাউল করিম-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ১২৮, পিরোজপুর-২ : মো. মহিউদ্দীন মহারাজ- স্বতন্ত্র-ঈগল।
আসন ১২৯, পিরোজপুর-৩ : মো. শামীম শাহনেওয়াজ-স্বতন্ত্র-কলার ছড়ি।
আসন ১৩০, টাঙ্গাইল-১ : মো. আব্দুর রাজ্জাক-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ১৩১, টাঙ্গাইল-২ : ছোট মনির-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ১৩৩, টাঙ্গাইল-৪ : আবদুল লতিফ সিদ্দিকী-স্বতন্ত্র-ট্রাক।
আসন ১৩৫, টাঙ্গাইল-৬ : আহসানুল ইসলাম (টিটু)-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ১৩৬, টাঙ্গাইল-৭ : খান আহমেদ শুভ-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ১৩৭, টাঙ্গাইল-৮ : অনুপম শাহজাহান জয়-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ১৩৮, জামালপুর-১ : নূর মোহাম্মদ-বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ১৩৯, জামালপুর-২ : মো. ফরিদুল হক খান-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ১৪০, জামালপুর-৩ : মো. মাহবুবুর রহমান-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ১৪১, জামালপুর-৪ : মো. আবদুর রশীদ-স্বতন্ত্র-ট্রাক।
আসন ১৪২, জামালপুর-৫ : মো. আবুল কালাম আজাদ-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ১৪৩, শেরপুর-১ : মো. ছানুয়ার হোসেন ছানু-স্বতন্ত্র-ট্রাক।
আসন ১৪৫, শেরপুর-৩ : এ ডি এম শহিদুল ইসলাম-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ১৪৬, ময়মনসিংহ-১ : মাহমুদুল হক সায়েম-স্বতন্ত্র-ট্রাক।
আসন ১৪৭, ময়মনসিংহ-২ : শরীফ আহমেদ-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ১৫০, ময়মনসিংহ-৫ : মো. নজরুল ইসলাম-স্বতন্ত্র-ট্রাক।
আসন ১৫১, ময়মনসিংহ-৬ : মো. আব্দুল মালেক সরকার-স্বতন্ত্র-ট্রাক।
আসন ১৫২, ময়মনসিংহ-৭ : এ বি এম আনিছুজ্জামান-স্বতন্ত্র-ট্রাক।
আসন ১৫৫, ময়মনসিংহ-১০ : ফাহ্‌মী গোলন্দাজ বাবেল-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ১৫৬, ময়মনসিংহ-১১ : মোহাম্মদ আব্দুল ওয়াহেদ-স্বতন্ত্র-ট্রাক।
আসন ১৫৯, নেত্রকোনা-৩ : ইফতিকার উদ্দিন তালুকদার পিন্টু-স্বতন্ত্র-ট্রাক।
আসন ১৬২, কিশোরগঞ্জ-১ : সৈয়দা জাকিয়া নূর-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ১৬৩, কিশোরগঞ্জ-২ : মো. সোহ্‌রাব উদ্দিন-স্বতন্ত্র-ঈগল।
আসন ১৬৪, কিশোরগঞ্জ-৩ : মো. মুজিবুল হক- জাতীয় পার্টি-লাঙ্গল।
আসন ১৬৫, কিশোরগঞ্জ-৪ : রেজওয়ান আহাম্মদ তৌফিক-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ১৬৬, কিশোরগঞ্জ-৫ : মো. আফজাল হোসেন-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ১৬৭, কিশোরগঞ্জ-৬ : নাজমুল হাসান-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ১৬৯, মানিকগঞ্জ-২ : দেওয়ান জাহিদ আহমেদ-স্বতন্ত্র-ট্রাক।
আসন ১৭৩, মুন্সীগঞ্জ-৩ : মোহাম্মদ ফয়সাল- স্বতন্ত্র-কাঁচি।
আসন ১৭৮, ঢাকা-৫ : মশিউর রহমান মোল্লা সজল-স্বতন্ত্র-ট্রাক।
আসন ১৭৯, ঢাকা-৬ : মোহাম্মদ সাঈদ খোকন-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ১৮০, ঢাকা-৭ : মোহাম্মদ সোলায়মান সেলিম-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ১৮১, ঢাকা-৮ : আ ফ ম বাহাউদ্দিন-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ১৮২, ঢাকা-৯ : সাবের হোসেন চৌধুরী-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ১৮৩, ঢাকা-১০ : ফেরদৌস আহমেদ- আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ১৯৩, ঢাকা-২০ : বেনজীর আহমদ-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ১৯৪, গাজীপুর-১ : আ ক ম মোজাম্মেল হক- আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ১৯৫, গাজীপুর-২ : মো. জাহিদ আহসান রাসেল-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ১৯৬, গাজীপুর-৩ : রুমানা আলী-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ১৯৭, গাজীপুর-৪ : সিমিন হোসেন (রিমি)-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ১৯৮, গাজীপুর-৫ : আখতারউজ্জামান-স্বতন্ত্র-ট্রাক।
আসন ১৯৯, নরসিংদী-১ : মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ২০১, নরসিংদী-৩ : মো. সিরাজুল ইসলাম মোল্লা-স্বতন্ত্র-ঈগল।
আসন ২০৩, নরসিংদী-৫ : রাজি উদ্দিন আহমেদ-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ২০৫, নারায়ণগঞ্জ-২ : মো. নজরুল ইসলাম বাবু-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ২০৬, নারায়ণগঞ্জ-৩ : আবদুল্লাহ আল কায়সার-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ২০৭, নারায়ণগঞ্জ-৪ : শামীম ওসমান-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ২০৮, নারায়ণগঞ্জ-৫ : এ কে এম সেলিম ওসমান-জাতীয় পার্টি-লাঙ্গল।
আসন ২০৯, রাজবাড়ী-১ : কাজী কেরামত আলী-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ২১০, রাজবাড়ী-২ : মো. জিল্লুল হাকিম-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ২১৫, গোপালগঞ্জ-১ : মুহাম্মদ ফারুক খান-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ২১৬, গোপালগঞ্জ-২ : শেখ ফজলুল করিম সেলিম-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ২১৭, গোপালগঞ্জ-৩ : শেখ হাসিনা-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ২১৮, মাদারীপুর-১ : নূর-ই-আলম চৌধুরী-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ২১৯, মাদারীপুর-২ : শাজাহান খান-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ২২১, শরীয়তপুর-১ : মো. ইকবাল হোসেন-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ২২৩, শরীয়তপুর-৩ : নাহিম রাজ্জাক-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ২২৪, সুনামগঞ্জ-১ : রনজিত চন্দ্র সরকার-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ২২৫, সুনামগঞ্জ-২ : জয়া সেন গুপ্তা-স্বতন্ত্র-কাঁচি।
আসন ২২৬, সুনামগঞ্জ-৩ : এম এ মান্নান-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ২২৭, সুনামগঞ্জ-৪ : মোহাম্মদ সাদিক-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ২২৮, সুনামগঞ্জ-৫ : মুহিবুর রহমান মানিক-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ২২৯, সিলেট-১ : এ. কে আব্দুল মোমেন-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ২৩০, সিলেট : শফিকুর রহমান চৌধুরী-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ২৩১, সিলেট-৩ : হাবিবুর রহমান-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ২৩২, সিলেট-৪ : ইমরান আহমদ-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ২৩৩, সিলেট-৫ : মোহাম্মদ হুছামুদ্দীন চৌধুরী-স্বতন্ত্র-কেটলি।
আসন ২৩৪ সিলেট-৬ : নুরুল ইসলাম নাহিদ-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ২৩৫, মৌলভীবাজার-১ : মো. শাহাব উদ্দিন-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ২৩৬, মৌলভীবাজার-২ : শফিউল আলম চৌধুরী-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ২৩৮, মৌলভীবাজার-৪ : মো. আব্দুস শহীদ-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ২৩৯, হবিগঞ্জ-১ : আমাতুল কিবরিয়া কেয়া চৌধুরী-স্বতন্ত্র-ঈগল।
আসন ২৪০, হবিগঞ্জ-২ : ময়েজ উদ্দিন শরীফ-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ২৪১, হবিগঞ্জ-৩ : মো. আবু জাহির-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ২৪২, হবিগঞ্জ-৪ : সৈয়দ সায়েদুল হক-স্বতন্ত্র-ঈগল।
আসন ২৪৩, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-১ : সৈয়দ এ কে একরামুজ্জামান-স্বতন্ত্র-কলারছড়ি।
আসন ২৪৪, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ : মো.মঈন উদ্দিন-স্বতন্ত্র-কলারছড়ি।
আসন ২৪৫, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩ : আ ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ২৪৬, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৪ : আনিসুল হক-নৌকা।
আসন ২৪৭, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৫ : ফয়জুর রহমান-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ২৪৮, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ : এ বি তাজুল ইসলাম-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ২৪৯ কুমিল্লা ১ : ইঞ্জিনিয়ার আবদুস সবুর-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ২৫০, কুমিল্লা ২ : আবদুল মজিদ-স্বতন্ত্র-ট্রাক।
আসন ২৫১, কুমিল্লা ৩ : জাহাঙ্গীর আলম সরকার-স্বতন্ত্র।
আসন ২৫২, কুমিল্লা ৪ : আবুল কালাম আজাদ- স্বতন্ত্র-ঈগল ।
আসন ২৫৩, কুমিল্লা ৫ : এম এ জাহের-স্বতন্ত্র-কেটলি।
আসন ২৫৫, কুমিল্লা-৭ : প্রাণ গোপাল দত্ত-আওয়ামী লীগ – নৌকা।
আসন ২৫৭, কুমিল্লা-৯ : তাজুল ইসলাম-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ২৫৮, কুমিল্লা ১০ : আ হ ম মুস্তফা কামাল-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ২৫৯, কুমিল্লা ১১ : মুজিবুল হক মুজিব-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ২৬০, চাঁদপুর-১ : সেলিম মাহমুদ-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ২৬১, চাঁদপুর-২ : মোফাজ্জল হোসাইন চৌধুরী-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ২৬২, চাঁদপুর-৩ : ডা. দীপু মনি-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ২৬৪, চাঁদপুর-৫ : রফিকুল ইসলাম-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ২৬৫, ফেনী-১ : আলাউদ্দিন আহম্মদ চৌধুরী-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ২৬৬, ফেনী-২ : নিজাম উদ্দিন হাজারী-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ২৬৭, ফেনী-৩ : মাসুদ উদ্দিন চৌধুরী-জাতীয় পার্টি-লাঙ্গল।
আসন ২৬৮, নোয়াখালী-১ : এইচ এম ইব্রাহিম-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ২৬৯, নোয়াখালী-২ : মোরশেদ আলম-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ২৭০, নোয়াখালী-৩ : মো. মামুনুর রশীদ-আওয়ামী-নৌকা।
আসন ২৭১, নোয়াখালী-৪ : মোহাম্মদ একরামুল করিম চৌধুরী-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ২৭৩, নোয়াখালী-৬ : মোহাম্মদ আলী-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ২৭৪, লক্ষ্মীপুর-১ : আনোয়ার হোসেন খান-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ২৭৫, লক্ষ্মীপুর-২ : নুর উদ্দিন চৌধুরী-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ২৭৬, লক্ষ্মীপুর-৩ : মোহাম্মদ গোলাম ফারুক-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ২৭৭, লক্ষ্মীপুর-৪ : মো. আবদুল্লাহ-স্বতন্ত্র-ঈগল।
আসন ২৭৮, চট্টগ্রাম-১ : মাহবুব উর রহমান-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ২৭৯, চট্টগ্রাম-২ : খাদিজাতুল আনোয়ার-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ২৮০, চট্টগ্রাম-৩ : মাহফুজুর রহমান-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ২৮১, চট্টগ্রাম-৪ : এস এম আল মামুন-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ২৮২, চট্টগ্রাম-৫ : আনিসুল ইসলাম মাহমুদ-জাতীয় পার্টি-লাঙ্গল।
আসন ২৮৩, চট্টগ্রাম-৬ : এ বি এম ফজলে করিম চৌধুরী-আওয়ামী লীগ-নৌকা ।
আসন ২৮৪, চট্টগ্রাম-৭ : মোহাম্মদ হাছান মাহমুদ-আওয়ামী লীগ – নৌকা।
আসন ২৮৫, চট্টগ্রাম-৮ : মো. সোলায়মান আলম শেঠ-জাতীয় পার্টি – লাঙ্গল ।
আসন ২৮৬, চট্টগ্রাম-৯ : মহিবুল হাসান চৌধুরী-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ২৮৭, চট্টগ্রাম-১০ : মহিউদ্দিন বাচ্চু-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ২৮৮, চট্টগ্রাম-১১ : এম আবদুল লতিফ-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ২৮৯, চট্টগ্রাম-১২ : মোতাহেরুল ইসলাম চৌধুরী-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ২৯০, চট্টগ্রাম-১৩ : সাইফুজ্জামান চৌধুরী-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ২৯১, চট্টগ্রাম-১৪ : নজরুল ইসলাম চৌধুরী-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ২৯২, চট্টগ্রাম-১৫ : আব্দুল মোতালেব-স্বতন্ত্র-ঈগল।
আসন ২৯৪, কক্সবাজার-১ : সৈয়দ মুহাম্মদ ইব্রাহিম-কল্যাণ পার্টি-হাত ঘড়ি।
আসন ২৯৫, কক্সবাজার-২ : আশেক উল্লাহ রফিক-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ২৯৬, কক্সবাজার-৩ : সাইমুম সরওয়ার কমল-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ২৯৭, কক্সবাজার-৪ : শাহিনা আক্তার চৌধুরী-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ২৯৮, পার্বত্য খাগড়াছড়ি : কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা-আওয়ামী লীগ-নৌকা।
আসন ২৯৯, পার্বত্য রাঙ্গামাটি : দীপংকর তালুকদার-আওয়ামী লীগ-নৌকা।