১২:৩৩ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৫ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ইনশাআল্লাহ, জয়ী হব, কোনো সন্দেহ নেই : প্রধানমন্ত্রী

প্রধানমন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘ইনশাআল্লাহ, জয়ী হব, কোনো সন্দেহ নেই’। আজ রোববার (৭ জানুয়ারি) সকাল ৮টায় রাজধানীর সিটি কলেজ কেন্দ্র ভোট দিয়ে তিনি এ কথা বলেন।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ‘নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু হবে, জনগণ তাদের ইচ্ছা অনুযায়ী পছন্দের প্রার্থীকে ভোট দিতে পারবেন। আবারও সরকার গঠনের প্রত্যাশা করছি।’

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘অনেক বাধা বিপত্তির মধ্যেও ভোট দেওয়ার পরিবেশ তৈরি হয়েছে। বিএনপি দেশের মানুষের কল্যাণ চায় না, গণতান্ত্রিক ধারা চায় না বলেই তারা সন্ত্রাস-নৈরাজ্য করছে। অনেক সংগ্রাম করে মানুষের ভোটের অধিকার নিশ্চিত করতে হয়েছে। জনগণ যাকে খুশি তাকে ভোট দিবে, ভোট দিবে এটাই বড় কথা।’

প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, ‘বিএনপি ভোটের পক্ষে থাকার কথা নয়, কারণ তাদের উত্থান সন্ত্রাসের মাধ্যমে। জনগণের কাছে তাদের গ্রহণযোগ্যতা নেই। নৌকার জয় হবে। জনগণের আস্থা অর্জনে সক্ষম আওয়ামী লীগ।’

গণমাধ্যমের প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘নিজ ঘরে ক্ষমতার জন্য যারা সন্ত্রাস করে তারা জনগণের রাজনীতি করে না। গণতান্ত্রিক দেশে গণতন্ত্র ও স্থিতিশীলতা ধরে রাখতে যা যা করণীয় তা করেছে আওয়ামী লীগ সরকার। জনগণ আওয়ামী লীগের পাশে আছে।’

শেখ হাসিনা বলেন, বিএনপি সন্ত্রাসী দল। তারা নির্বাচনে বিশ্বাস করে না। মানুষের ভোট কেড়ে নেয়াই তাদের চরিত্র। জন্মলগ্ন থেকেই ভোট কারচুপি বিএনপির চরিত্র। এটা করতে পারবে না বলেই তারা ভোটে আসে না। এজন্য জ্বালাও-পোড়াও করে। তাই মানুষ তাদের প্রত্যাখ্যান করেছে।

দেশের অগ্রযাত্রা থেমে থাকবে না জানিয়ে তিনি বলেন, বিএনপির হরতাল তাল হারিয়ে ফেলেছে। তাতে মানুষ আর নাচে না। দেশের অগ্রযাত্রা কেউ আটকাতে পারবে না। দেশ এগিয়ে যাবে।

এর আগে সকাল ৮টায় রাজধানীর ঢাকা সিটি কলেজ কেন্দ্রে ভোট দেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। একই সময় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কন্যা সায়মা ওয়াজেদ হোসেন পুতুলও তার ভোটাধিকার প্রয়োগ করেন।

ইনশাআল্লাহ, জয়ী হব, কোনো সন্দেহ নেই : প্রধানমন্ত্রী

আপডেট : ০৫:০১:১৯ পূর্বাহ্ন, রোববার, ৭ জানুয়ারী ২০২৪

প্রধানমন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘ইনশাআল্লাহ, জয়ী হব, কোনো সন্দেহ নেই’। আজ রোববার (৭ জানুয়ারি) সকাল ৮টায় রাজধানীর সিটি কলেজ কেন্দ্র ভোট দিয়ে তিনি এ কথা বলেন।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ‘নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু হবে, জনগণ তাদের ইচ্ছা অনুযায়ী পছন্দের প্রার্থীকে ভোট দিতে পারবেন। আবারও সরকার গঠনের প্রত্যাশা করছি।’

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘অনেক বাধা বিপত্তির মধ্যেও ভোট দেওয়ার পরিবেশ তৈরি হয়েছে। বিএনপি দেশের মানুষের কল্যাণ চায় না, গণতান্ত্রিক ধারা চায় না বলেই তারা সন্ত্রাস-নৈরাজ্য করছে। অনেক সংগ্রাম করে মানুষের ভোটের অধিকার নিশ্চিত করতে হয়েছে। জনগণ যাকে খুশি তাকে ভোট দিবে, ভোট দিবে এটাই বড় কথা।’

প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, ‘বিএনপি ভোটের পক্ষে থাকার কথা নয়, কারণ তাদের উত্থান সন্ত্রাসের মাধ্যমে। জনগণের কাছে তাদের গ্রহণযোগ্যতা নেই। নৌকার জয় হবে। জনগণের আস্থা অর্জনে সক্ষম আওয়ামী লীগ।’

গণমাধ্যমের প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘নিজ ঘরে ক্ষমতার জন্য যারা সন্ত্রাস করে তারা জনগণের রাজনীতি করে না। গণতান্ত্রিক দেশে গণতন্ত্র ও স্থিতিশীলতা ধরে রাখতে যা যা করণীয় তা করেছে আওয়ামী লীগ সরকার। জনগণ আওয়ামী লীগের পাশে আছে।’

শেখ হাসিনা বলেন, বিএনপি সন্ত্রাসী দল। তারা নির্বাচনে বিশ্বাস করে না। মানুষের ভোট কেড়ে নেয়াই তাদের চরিত্র। জন্মলগ্ন থেকেই ভোট কারচুপি বিএনপির চরিত্র। এটা করতে পারবে না বলেই তারা ভোটে আসে না। এজন্য জ্বালাও-পোড়াও করে। তাই মানুষ তাদের প্রত্যাখ্যান করেছে।

দেশের অগ্রযাত্রা থেমে থাকবে না জানিয়ে তিনি বলেন, বিএনপির হরতাল তাল হারিয়ে ফেলেছে। তাতে মানুষ আর নাচে না। দেশের অগ্রযাত্রা কেউ আটকাতে পারবে না। দেশ এগিয়ে যাবে।

এর আগে সকাল ৮টায় রাজধানীর ঢাকা সিটি কলেজ কেন্দ্রে ভোট দেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। একই সময় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কন্যা সায়মা ওয়াজেদ হোসেন পুতুলও তার ভোটাধিকার প্রয়োগ করেন।