০২:৩৯ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৫ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

নির্বাচনে ৪০ শতাংশ ভোট পড়েছে: সিইসি

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত প্রায় ৪০ শতাংশ ভোট পড়েছে বলে জানিয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল। রোববার (৭ জানুয়ারি) বিকেলে আগারগাঁওয়ের নির্বাচন কমিশন (ইসি) ভবনে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান তিনি।

তিনি বলেন, এখন পর্যন্ত ৪০ শতাংশের মতো ভোট পড়েছে বলে আমাদের কাছে তথ্য এসেছে। এটি আরও বাড়তে পারে।

সিইসি বলেন, সকালে আমরা শান্তিপূর্ণ অবস্থা দেখেছি। পরে টিভিতে তথ্য থেকে মনে হয়েছে সহিংসতার মতো গুরুতর ঘটনা ঘটেনি। তারপরও যা ঘটেছে আমরা ব্যবস্থা নিয়েছি। আমরা গ্রেপ্তার করেছি, মামলা করেছি। শেষ মুহূর্তে দুজন নির্বাচনি কর্মকর্তা মারা গেছে। হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে তারা মৃত্যুবরণ করেছেন। সেজন্য তাদের প্রতি সমবেদনা জানাই।

কাজী হাবিবুল আউয়াল আরও বলেন, নির্বাচনি সহিংতায় কোন মৃত্যুর ঘটনা ঘটেনি। কিছু কিছু অভিযোগ এসেছে ব্যালটে সিল মারার। আমাদের মনিটরিং সেল সেটি পর্যবেক্ষণে রেখেছে। আমরা ক্রস চেক করে যখন দেখেছি ঠিক তখন ব্যবস্থা নিয়েছি। শেষ মুহূর্তে একজনের প্রার্থিতা বাতিল করেছে।

সিইসি বলেন, এখনও চূড়ান্ত পার্সেন্টিজ হয়নি। তবে আমরা যে তথ্য পেয়েছি তাতে ৪০ শতাংশ ভোট পড়েছে। এন্ট্রি হয়েছে যতোটুকু সেটি অনুযায়ী ৪০ শতাংশ। এটি বাড়তে পারে, নাও পারে। একটা বড় দল নির্বাচন বর্জন করে জনগণকে ভোট থেকে বিরত রাখতে চেষ্টা করেছে। সেজন্য ভোট কিছুটা কম পড়েছে। কিছু কিছু ক্ষেত্রে ব্যালটে সিল মেরেছে। আমরা কিছু ধরেছি, সেগুলোকে চূড়ান্ত গণনা থেকে বাদ দেওয়া হবে। কারণ সেগুলোর পেছনে সিল বা সাইন নেই।

এ সময় ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) মো. আহসান হাবিব খান, বেগম রাশেদা সুলতানা, মো. আলমগীর, আনিছুর রহমান, ইসি সচিব মো. জাহাংগীর আলম উপস্থিত ছিলেন।

নির্বাচনে ৪০ শতাংশ ভোট পড়েছে: সিইসি

আপডেট : ১২:১২:৪৯ অপরাহ্ন, রোববার, ৭ জানুয়ারী ২০২৪

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত প্রায় ৪০ শতাংশ ভোট পড়েছে বলে জানিয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল। রোববার (৭ জানুয়ারি) বিকেলে আগারগাঁওয়ের নির্বাচন কমিশন (ইসি) ভবনে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান তিনি।

তিনি বলেন, এখন পর্যন্ত ৪০ শতাংশের মতো ভোট পড়েছে বলে আমাদের কাছে তথ্য এসেছে। এটি আরও বাড়তে পারে।

সিইসি বলেন, সকালে আমরা শান্তিপূর্ণ অবস্থা দেখেছি। পরে টিভিতে তথ্য থেকে মনে হয়েছে সহিংসতার মতো গুরুতর ঘটনা ঘটেনি। তারপরও যা ঘটেছে আমরা ব্যবস্থা নিয়েছি। আমরা গ্রেপ্তার করেছি, মামলা করেছি। শেষ মুহূর্তে দুজন নির্বাচনি কর্মকর্তা মারা গেছে। হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে তারা মৃত্যুবরণ করেছেন। সেজন্য তাদের প্রতি সমবেদনা জানাই।

কাজী হাবিবুল আউয়াল আরও বলেন, নির্বাচনি সহিংতায় কোন মৃত্যুর ঘটনা ঘটেনি। কিছু কিছু অভিযোগ এসেছে ব্যালটে সিল মারার। আমাদের মনিটরিং সেল সেটি পর্যবেক্ষণে রেখেছে। আমরা ক্রস চেক করে যখন দেখেছি ঠিক তখন ব্যবস্থা নিয়েছি। শেষ মুহূর্তে একজনের প্রার্থিতা বাতিল করেছে।

সিইসি বলেন, এখনও চূড়ান্ত পার্সেন্টিজ হয়নি। তবে আমরা যে তথ্য পেয়েছি তাতে ৪০ শতাংশ ভোট পড়েছে। এন্ট্রি হয়েছে যতোটুকু সেটি অনুযায়ী ৪০ শতাংশ। এটি বাড়তে পারে, নাও পারে। একটা বড় দল নির্বাচন বর্জন করে জনগণকে ভোট থেকে বিরত রাখতে চেষ্টা করেছে। সেজন্য ভোট কিছুটা কম পড়েছে। কিছু কিছু ক্ষেত্রে ব্যালটে সিল মেরেছে। আমরা কিছু ধরেছি, সেগুলোকে চূড়ান্ত গণনা থেকে বাদ দেওয়া হবে। কারণ সেগুলোর পেছনে সিল বা সাইন নেই।

এ সময় ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) মো. আহসান হাবিব খান, বেগম রাশেদা সুলতানা, মো. আলমগীর, আনিছুর রহমান, ইসি সচিব মো. জাহাংগীর আলম উপস্থিত ছিলেন।