০৬:০৯ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৫ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

জেঁকে বসেছে হাঁড় কাপানো শীত

সারাদেশে অব্যাহত রয়েছে তীব্র শীত ও ঘন কুয়াশা। আবহাওয়া অফিস জানিয়েছে আজ বৃহস্পতিবার (১১ই জানুয়ারি) দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে কিশোরগঞ্জের নিকলিতে ১০ দশমিক ৩ ডিগ্রি।

উত্তরাঞ্চলের বিভিন্ন জনপদে শীতের প্রকোপে বিপাকে পড়েছেন সাধারণ মানুষ। ঠাকুরগাঁওয়ে জেঁকে বসেছে হাঁড় কাপানো শীত। হিমেল হাওয়া ও ঘনকুয়াশায় জেলার মানুষের জীবনযাত্রায় নেমে এসেছে সীমাহীন দুর্ভোগ। ঠাণ্ডায় জন জীবন বিপর্যস্ত। টানা শীতের কারণে মানুষ স্বাভাবিক কাজকর্ম করতে পারছে না। এদিকে ঘণকুয়াশা থাকায় দিনের বেলা হেড লাইট জ্বালিয়ে চলাচল করছে যানবাহনগুলো। রাত থেকেই কুয়াশায় চাদরে ঢাকা পড়েছে জেলার সড়কগুলো ।

একদিকে পৌষের হাড় কাঁপানো শীত। আরেকদিকে পেটের ক্ষুধা। তীব্র শীতে দুই যন্ত্রণা পোহাচ্ছে উত্তরের জেলা পঞ্চগড়ের নিম্ন আয়ের মানুষ। টানা চারদিন ধরে এখানে সূর্যের দেখা নেই।

বৃহস্পতিবার (১১ জানুয়ারি) সকাল ৯টায় এখানকার তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছে ১২ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এর তিন ঘণ্টা আগে ভোর ৬টায় একই তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছে। সকালে তাপমাত্রার রেকর্ডের তথ্যটি জানান জেলার প্রথম শ্রেণির আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা রাসেল শাহ।

বৃহস্পতিবার সকালে ঘন কুয়াশা দেখা না গেলেও মেঘাচ্ছন্ন পরিবেশ বিরাজ করছে। এতে করে হিমশীতলের ঠান্ডায় বিপাকে পড়েছেন নিম্ন আয়ের পেশাজীবিরা। পাথর-চা শ্রমিক, দিনমজুর, থেকে নানান শ্রমজীবী মানুষ। কমে গেছে তাদের দৈনন্দিন রোজগার। পরিবার-পরিজন নিয়ে কষ্টে দিনযাপন করছেন তারা। প্রয়োজন ছাড়াও অনেকে ঘর থেকে বের না হলেও জীবিকার তাগিদে শীত উপেক্ষা করেই শীত উপেক্ষা করেই কাজে বেরিয়েছেন নিম্ন আয়ের পেশাজীবিরা। বিপাকে পড়েছেন চাষিরাও।

এদিকে, গত দুই দিন ধরে সূর্যের দেখা পাচ্ছে না ঠাকুরগাঁওবাসীর। চলছে শৈতপ্রবাহ। হিমালয়ের পাদদেশ হওয়ায় প্রতিবছর এ জেলায় শীতের প্রকোপ অন্য জেলার চেয়ে বেশী। এর সাথে শুরু হয়েছে পৌষের হিমেল বাতাস, কনকনে ঠান্ডা, ঘন কুয়াশা আর তীব্র শীত। চরমে উঠেছে জনদুর্ভোগ। প্রতি বছরের মত এবারও শিরশিরে ঠান্ডায় নাকাল প্রাণীকুল।

খেটেখাওয়া মানুষের দূর্ভোগ যেন চরমে। শীত জনিত রোগে হাসপাতালের শিশু ওয়ার্ডে বাড়তে শুরু করেছে রোগীর সংখ্যা । সরকারি সহায়তা কামনা করছে এলাকাবাসী।

যানবাহন হেডলাইট জ্বালিয়ে চলাচল করছে রাস্তায়। জেলার কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর গত ২৪ ঘন্টায় সর্বোচ্চ ১৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং সর্বনিম্ন ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করেছেন বলে জানিয়েছেন ।

ঘন কুয়াশার সঙ্গে হিম বাতাস দিনাজপুরের মানুষের স্বাভাবিক জীবনযাত্রাকে দুর্বিষহ করে তুলেছে। বিশেষ করে নিম্ন আয়ের মানুষের। বৃহস্পতিবার (১১ জানুয়ারি) আবহাওয়া অফিসের তথ্য মতে, সকাল ৯টায় দিনাজপুরে ১১ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতা ছিল ৯৯ ভাগ। এসময় বাসাতের গতি ছিল ০২ নটস। চলতি মাসে জেলার ওপর দিয়ে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যেতে পারে।

দিনের তাপমাত্রা কমে যাওয়ায় রাস্তায় কমেছে মানুষের চলাচল। উষ্ণতার আশায় কেউবা আগুন জ্বালিয়ে শরীর গরম করে নিচ্ছেন আবার কেউ ভিড় জমাচ্ছেন চায়ের দোকানে। দূরপাল্লার গাড়িগুলো চলাচল করছে হেড লাইট জ্বালিয়ে।

গত কয়েক দিনে ধরে নীলফামারীতে উঠানামা করছে তাপমাত্রা। রাত থেকে সকাল পর্যন্ত বৃষ্টির মতো ঘন কুয়াশা তিন ধরে দেখা মিলছেনা সূর্যের পাশাপাশি হিমশীতল বাতাসে নাকাল হয়ে পড়েছে জনজীবন। শীতের কারনে নীলফামারী জেনারেল হাসপাতালে বাড়ছে ঠান্ডা জনিত শিশু রোগীর সংখ্যা। রোগীর স্বজনরা বলছেন এই ঠান্ডায় নিউমনিয়া, ডাইরিয়াসহ ঠান্ডা জনিত রোগীর সংখ্যা বেশি। হাসপাতালে শয্যা কম হওয়ায় চিকিৎসা নিতে হিমসিম খেতে হচ্ছে।

মাগুরায় আজ সকাল থেকে সূর্যের দেখা না মেলায় বেড়েছে শীতের তীব্রতা। দরিদ্র মানুষেরা দূর্ভোগ পোহাচ্ছে। বৃদ্ধও শিশুরা ঠান্ডায় অসুস্থ হয়ে পড়ছে। হাসপাতালে শিশুরোগীদের সংখ্যা বাড়ছে। সূর্য না ওঠায় শীত তীব্রতা বাড়ায় পুরাতন শীতবস্ত্রের বাজারে ক্রেতাদের ভীড় বাড়ছে । শীতের কারনে কৃষকদের মাঠে কাজ করতে চরম অসুবিধা হচ্ছে।

গাইবান্ধায় গেল কয়েকদিন থেকে দিনে সূর্যের দেখা মিলছেনা। তাপমাত্রা না কমায় কমছে না রাত ও দিনে শীতের দাপট। বইছে হিমেল হাওয়া সাথে ঘন কুয়াশায় ঢাকা থাকছে চারপাশ। হাড় কাঁপানো শীতে জেলার শহর অঞ্চলসহ নদী তীরবর্তী মানুষদের চরম দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে।

এদিকে, বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ-পরিবহণ করপোরেশন (বিআইডব্লিউটিসি) আরিচা সেক্টরের সহকারী জেনারেল ম্যানেজার আবদুস সালাম বলেন, মধ্যরাত থেকে কুয়াশার প্রকোপ বাড়তে থাকে। রাত ৩টায় ঘন কুয়াশায় পুরো নৌপথ ঢেকে যায়। এতে নৌ-দুর্ঘটনা এড়াতে ফেরি চলাচল বন্ধ করে দেওয়া হয়।

আবদুস সালাম আরও বলেন, মাঝ পদ্মায় আটকা পড়ে হামিদুর রহমান, বনলতা, বীরশ্রেষ্ঠ জাহাঙ্গীর ও হাসনা হেনা নামে চারটি ফেরি। এছাড়া আরও ১০টি ফেরি উভয় ঘাটে আটকে রাখা হয়।

এদিকে ঘন কুয়াশার কারণে রাজবাড়ীর দৌলতদিয়া ও মানিকগঞ্জের পাটুরিয়া নৌপথে দীর্ঘ ৬ ঘণ্টা ১৫ মিনিট বন্ধ থাকার পর ফেরি চলাচল স্বাভাবিক হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১১ জানুয়ারি) সকাল ৯টা ৪৫ মিনিট থেকে স্বাভাবিক হয়।

শেখ হাসিনাকে ফেরত চাওয়া হবে: আইন উপদেষ্টা

জেঁকে বসেছে হাঁড় কাপানো শীত

আপডেট : ০৬:১৪:৫৫ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১১ জানুয়ারী ২০২৪

সারাদেশে অব্যাহত রয়েছে তীব্র শীত ও ঘন কুয়াশা। আবহাওয়া অফিস জানিয়েছে আজ বৃহস্পতিবার (১১ই জানুয়ারি) দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে কিশোরগঞ্জের নিকলিতে ১০ দশমিক ৩ ডিগ্রি।

উত্তরাঞ্চলের বিভিন্ন জনপদে শীতের প্রকোপে বিপাকে পড়েছেন সাধারণ মানুষ। ঠাকুরগাঁওয়ে জেঁকে বসেছে হাঁড় কাপানো শীত। হিমেল হাওয়া ও ঘনকুয়াশায় জেলার মানুষের জীবনযাত্রায় নেমে এসেছে সীমাহীন দুর্ভোগ। ঠাণ্ডায় জন জীবন বিপর্যস্ত। টানা শীতের কারণে মানুষ স্বাভাবিক কাজকর্ম করতে পারছে না। এদিকে ঘণকুয়াশা থাকায় দিনের বেলা হেড লাইট জ্বালিয়ে চলাচল করছে যানবাহনগুলো। রাত থেকেই কুয়াশায় চাদরে ঢাকা পড়েছে জেলার সড়কগুলো ।

একদিকে পৌষের হাড় কাঁপানো শীত। আরেকদিকে পেটের ক্ষুধা। তীব্র শীতে দুই যন্ত্রণা পোহাচ্ছে উত্তরের জেলা পঞ্চগড়ের নিম্ন আয়ের মানুষ। টানা চারদিন ধরে এখানে সূর্যের দেখা নেই।

বৃহস্পতিবার (১১ জানুয়ারি) সকাল ৯টায় এখানকার তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছে ১২ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এর তিন ঘণ্টা আগে ভোর ৬টায় একই তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছে। সকালে তাপমাত্রার রেকর্ডের তথ্যটি জানান জেলার প্রথম শ্রেণির আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা রাসেল শাহ।

বৃহস্পতিবার সকালে ঘন কুয়াশা দেখা না গেলেও মেঘাচ্ছন্ন পরিবেশ বিরাজ করছে। এতে করে হিমশীতলের ঠান্ডায় বিপাকে পড়েছেন নিম্ন আয়ের পেশাজীবিরা। পাথর-চা শ্রমিক, দিনমজুর, থেকে নানান শ্রমজীবী মানুষ। কমে গেছে তাদের দৈনন্দিন রোজগার। পরিবার-পরিজন নিয়ে কষ্টে দিনযাপন করছেন তারা। প্রয়োজন ছাড়াও অনেকে ঘর থেকে বের না হলেও জীবিকার তাগিদে শীত উপেক্ষা করেই শীত উপেক্ষা করেই কাজে বেরিয়েছেন নিম্ন আয়ের পেশাজীবিরা। বিপাকে পড়েছেন চাষিরাও।

এদিকে, গত দুই দিন ধরে সূর্যের দেখা পাচ্ছে না ঠাকুরগাঁওবাসীর। চলছে শৈতপ্রবাহ। হিমালয়ের পাদদেশ হওয়ায় প্রতিবছর এ জেলায় শীতের প্রকোপ অন্য জেলার চেয়ে বেশী। এর সাথে শুরু হয়েছে পৌষের হিমেল বাতাস, কনকনে ঠান্ডা, ঘন কুয়াশা আর তীব্র শীত। চরমে উঠেছে জনদুর্ভোগ। প্রতি বছরের মত এবারও শিরশিরে ঠান্ডায় নাকাল প্রাণীকুল।

খেটেখাওয়া মানুষের দূর্ভোগ যেন চরমে। শীত জনিত রোগে হাসপাতালের শিশু ওয়ার্ডে বাড়তে শুরু করেছে রোগীর সংখ্যা । সরকারি সহায়তা কামনা করছে এলাকাবাসী।

যানবাহন হেডলাইট জ্বালিয়ে চলাচল করছে রাস্তায়। জেলার কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর গত ২৪ ঘন্টায় সর্বোচ্চ ১৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং সর্বনিম্ন ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করেছেন বলে জানিয়েছেন ।

ঘন কুয়াশার সঙ্গে হিম বাতাস দিনাজপুরের মানুষের স্বাভাবিক জীবনযাত্রাকে দুর্বিষহ করে তুলেছে। বিশেষ করে নিম্ন আয়ের মানুষের। বৃহস্পতিবার (১১ জানুয়ারি) আবহাওয়া অফিসের তথ্য মতে, সকাল ৯টায় দিনাজপুরে ১১ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতা ছিল ৯৯ ভাগ। এসময় বাসাতের গতি ছিল ০২ নটস। চলতি মাসে জেলার ওপর দিয়ে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যেতে পারে।

দিনের তাপমাত্রা কমে যাওয়ায় রাস্তায় কমেছে মানুষের চলাচল। উষ্ণতার আশায় কেউবা আগুন জ্বালিয়ে শরীর গরম করে নিচ্ছেন আবার কেউ ভিড় জমাচ্ছেন চায়ের দোকানে। দূরপাল্লার গাড়িগুলো চলাচল করছে হেড লাইট জ্বালিয়ে।

গত কয়েক দিনে ধরে নীলফামারীতে উঠানামা করছে তাপমাত্রা। রাত থেকে সকাল পর্যন্ত বৃষ্টির মতো ঘন কুয়াশা তিন ধরে দেখা মিলছেনা সূর্যের পাশাপাশি হিমশীতল বাতাসে নাকাল হয়ে পড়েছে জনজীবন। শীতের কারনে নীলফামারী জেনারেল হাসপাতালে বাড়ছে ঠান্ডা জনিত শিশু রোগীর সংখ্যা। রোগীর স্বজনরা বলছেন এই ঠান্ডায় নিউমনিয়া, ডাইরিয়াসহ ঠান্ডা জনিত রোগীর সংখ্যা বেশি। হাসপাতালে শয্যা কম হওয়ায় চিকিৎসা নিতে হিমসিম খেতে হচ্ছে।

মাগুরায় আজ সকাল থেকে সূর্যের দেখা না মেলায় বেড়েছে শীতের তীব্রতা। দরিদ্র মানুষেরা দূর্ভোগ পোহাচ্ছে। বৃদ্ধও শিশুরা ঠান্ডায় অসুস্থ হয়ে পড়ছে। হাসপাতালে শিশুরোগীদের সংখ্যা বাড়ছে। সূর্য না ওঠায় শীত তীব্রতা বাড়ায় পুরাতন শীতবস্ত্রের বাজারে ক্রেতাদের ভীড় বাড়ছে । শীতের কারনে কৃষকদের মাঠে কাজ করতে চরম অসুবিধা হচ্ছে।

গাইবান্ধায় গেল কয়েকদিন থেকে দিনে সূর্যের দেখা মিলছেনা। তাপমাত্রা না কমায় কমছে না রাত ও দিনে শীতের দাপট। বইছে হিমেল হাওয়া সাথে ঘন কুয়াশায় ঢাকা থাকছে চারপাশ। হাড় কাঁপানো শীতে জেলার শহর অঞ্চলসহ নদী তীরবর্তী মানুষদের চরম দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে।

এদিকে, বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ-পরিবহণ করপোরেশন (বিআইডব্লিউটিসি) আরিচা সেক্টরের সহকারী জেনারেল ম্যানেজার আবদুস সালাম বলেন, মধ্যরাত থেকে কুয়াশার প্রকোপ বাড়তে থাকে। রাত ৩টায় ঘন কুয়াশায় পুরো নৌপথ ঢেকে যায়। এতে নৌ-দুর্ঘটনা এড়াতে ফেরি চলাচল বন্ধ করে দেওয়া হয়।

আবদুস সালাম আরও বলেন, মাঝ পদ্মায় আটকা পড়ে হামিদুর রহমান, বনলতা, বীরশ্রেষ্ঠ জাহাঙ্গীর ও হাসনা হেনা নামে চারটি ফেরি। এছাড়া আরও ১০টি ফেরি উভয় ঘাটে আটকে রাখা হয়।

এদিকে ঘন কুয়াশার কারণে রাজবাড়ীর দৌলতদিয়া ও মানিকগঞ্জের পাটুরিয়া নৌপথে দীর্ঘ ৬ ঘণ্টা ১৫ মিনিট বন্ধ থাকার পর ফেরি চলাচল স্বাভাবিক হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১১ জানুয়ারি) সকাল ৯টা ৪৫ মিনিট থেকে স্বাভাবিক হয়।