১১:৩৮ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৫ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

শিগগিরই সরকারের পতন ঘটবে: রিজভী

ডামি সরকারের পতনের আন্দোলন চলছে, চলবে এবং শিগগিরই সরকারের পতন ঘটবে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ন মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। শুক্রবার (১২ জানুয়ারি) সকালে নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে এ কথা বলেন।

তিনি বলেন, বাংলাদেশে রাজনীতির ইতিহাসে ডামি প্রার্থী, ডামি ভোটার, ডামি এজেন্ট, ডামি পর্যবেক্ষক, ডামি ফলাফল, ডামি এমপি, ভুয়া ভোট শেষ হতে না হতেই শেখ হাসিনা নিশিরাতের সংসদের মেয়াদ পূর্ণ হওয়ার আগেই গেজেট জারি, তড়িঘড়ি শপথ ও নজিরবিহীন দ্রুততায় সরকার গঠনের ঘটনা প্রমাণ করে এক অজানা ভীতি-আতঙ্ক ঘিরে ধরেছে তাকে। সমস্ত কিছু অবৈধ—ভুয়া—আর জালিয়াতির আবর্তে তাসের ঘরের ওপর সিংহাসন পাতলে এমন নির্ঘুম অনিশ্চয়তা ও আতঙ্কে জীবন পতিত হয়।

তিনি আরো বলেন, দেশের জনগণ এবং গণতান্ত্রিক বিশ্ব নির্বাচন প্রত্যাখ্যান করেছে। জনগণ ডামি নির্বাচন বর্জন করে চূড়ান্তভাবে প্রত্যাখ্যান করেছে। এর সঙ্গে জড়িত প্রক্রিয়া, ব্যক্তি, ফলাফল, শপথ, সংসদ, সরকার সবকিছুই প্রত্যাখ্যাত ও অগ্রহণযোগ্য। ৭ জানুয়ারি তথাকথিত নির্বাচনটি ছিল গণতন্ত্রকামী জনগণের আন্দোলনের পক্ষে এবং শেখ হাসিনার ডামি নির্বাচন বর্জনের পক্ষে একটি সুস্পষ্ট গণরায়। এই ডামি সরকার ওয়ান ইলেভেনের ধারাবাহিকতা মাত্র।

মির্জা ফখরুল ও আমির খসরু প্রসঙ্গে রিজভী বলেন, বর্তমানে তারা কারাগারে প্রচণ্ড অসুস্থ। তারপরেও তাদের মুক্তি দিচ্ছে না সরকার। জেলখানা এখন আরেক হিটলারের কনসানট্রেশন ক্যাম্প। জেলখানাকে আরেকটি গ্যাস চেম্বারে পরিণত করেছে সরকার।

রিজভী বলেন, নির্বাচনের দিনে প্রধান নির্বাচন কমিশনের দিবানিদ্রায় থাকা পাতানো ডামি নির্বাচনের ফলাফল নিয়ে আওয়ামী লীগ,ডামি আর তাদের ডামি শরিকদের মধ্যেই শুরু হয়েছে গৃহদাহ। এবার যে নির্বাচনের নামে ভোট ডাকাতি হয়েছে তা নিজেরাই সংবাদ সম্মেলন করে তুলে ধরছেন। এতোদিন দেশের সব জনগণ বলেছে, আমরা বলেছি। আর এখন তারা নিজেরাই গত তিনটি নির্বাচনে ভোট ডাকাতির সমস্ত প্রক্রিয়ার কথা বলছেন।

শিগগিরই সরকারের পতন ঘটবে: রিজভী

আপডেট : ০৮:১৮:১৪ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১২ জানুয়ারী ২০২৪

ডামি সরকারের পতনের আন্দোলন চলছে, চলবে এবং শিগগিরই সরকারের পতন ঘটবে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ন মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। শুক্রবার (১২ জানুয়ারি) সকালে নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে এ কথা বলেন।

তিনি বলেন, বাংলাদেশে রাজনীতির ইতিহাসে ডামি প্রার্থী, ডামি ভোটার, ডামি এজেন্ট, ডামি পর্যবেক্ষক, ডামি ফলাফল, ডামি এমপি, ভুয়া ভোট শেষ হতে না হতেই শেখ হাসিনা নিশিরাতের সংসদের মেয়াদ পূর্ণ হওয়ার আগেই গেজেট জারি, তড়িঘড়ি শপথ ও নজিরবিহীন দ্রুততায় সরকার গঠনের ঘটনা প্রমাণ করে এক অজানা ভীতি-আতঙ্ক ঘিরে ধরেছে তাকে। সমস্ত কিছু অবৈধ—ভুয়া—আর জালিয়াতির আবর্তে তাসের ঘরের ওপর সিংহাসন পাতলে এমন নির্ঘুম অনিশ্চয়তা ও আতঙ্কে জীবন পতিত হয়।

তিনি আরো বলেন, দেশের জনগণ এবং গণতান্ত্রিক বিশ্ব নির্বাচন প্রত্যাখ্যান করেছে। জনগণ ডামি নির্বাচন বর্জন করে চূড়ান্তভাবে প্রত্যাখ্যান করেছে। এর সঙ্গে জড়িত প্রক্রিয়া, ব্যক্তি, ফলাফল, শপথ, সংসদ, সরকার সবকিছুই প্রত্যাখ্যাত ও অগ্রহণযোগ্য। ৭ জানুয়ারি তথাকথিত নির্বাচনটি ছিল গণতন্ত্রকামী জনগণের আন্দোলনের পক্ষে এবং শেখ হাসিনার ডামি নির্বাচন বর্জনের পক্ষে একটি সুস্পষ্ট গণরায়। এই ডামি সরকার ওয়ান ইলেভেনের ধারাবাহিকতা মাত্র।

মির্জা ফখরুল ও আমির খসরু প্রসঙ্গে রিজভী বলেন, বর্তমানে তারা কারাগারে প্রচণ্ড অসুস্থ। তারপরেও তাদের মুক্তি দিচ্ছে না সরকার। জেলখানা এখন আরেক হিটলারের কনসানট্রেশন ক্যাম্প। জেলখানাকে আরেকটি গ্যাস চেম্বারে পরিণত করেছে সরকার।

রিজভী বলেন, নির্বাচনের দিনে প্রধান নির্বাচন কমিশনের দিবানিদ্রায় থাকা পাতানো ডামি নির্বাচনের ফলাফল নিয়ে আওয়ামী লীগ,ডামি আর তাদের ডামি শরিকদের মধ্যেই শুরু হয়েছে গৃহদাহ। এবার যে নির্বাচনের নামে ভোট ডাকাতি হয়েছে তা নিজেরাই সংবাদ সম্মেলন করে তুলে ধরছেন। এতোদিন দেশের সব জনগণ বলেছে, আমরা বলেছি। আর এখন তারা নিজেরাই গত তিনটি নির্বাচনে ভোট ডাকাতির সমস্ত প্রক্রিয়ার কথা বলছেন।