ঢাকা ০৬:২১ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বাংলা বাংলা English English हिन्दी हिन्दी

কমবে তাপমাত্রা, শৈত্যপ্রবাহ বাড়ার আভাস

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • আপডেট সময় : ০৮:২৭:৩৩ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২০ জানুয়ারী ২০২৪
  • / ৪২২ বার পড়া হয়েছে
৭১ নিউজ বিডির সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

দেশে শীতের প্রকোপ চলছে। শুক্রবার দিনের তাপমাত্রা কিছুটা বাড়লেও আজ শনিবার থেকে ফের কমতে শুরু করেছে তাপমাত্রা। কয়েকদিনের ঠাণ্ডার পর রাজধানীতে তাপমাত্রা কিছুটা বেড়েছে। তবে মাঘের শীতে এখনও কাঁপছে উত্তর ও উত্তর-পূর্বাঞ্চলের জনপদ। ঘন কুয়াশা ও হিমেল বাতাসে দুর্ভোগে সেখানকার শ্রমজীবী মানুষ। তিন জেলায় বইছে মৃদ্যু শৈত্যপ্রবাহ। আবহাওয়া অফিসের তথ্য মতে, আজ সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গলে ৯ দশমিক পাঁচ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

আবহাওয়া অফিস বলছে, দেশের তিন জেলায় বইছে মৃদ শৈত্যপ্রবাহ এবং তা আরও বিস্তার লাভ করতে পারে। মাঘের মাঝামাঝি সময়ে এসে তীব্র শীতে এখনও অতিষ্ঠ দেশের কয়েকটি অঞ্চলের জনজীবন। উত্তর ও উত্তর-পূর্বাঞ্চল এবং নদী অববাহিকায় এখনও তীব্র ঠাণ্ডা বিরাজ করছে। নওগাঁ, দিনাজপুর ও মৌলভীবাজার জেলাসমূহের ওপর দিয়ে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ বইছে এবং তা আরও বিস্তার লাভ করতে পারে।

এখনও কনকনে শীতে কাঁপছে উত্তরের জেলাগুলো। ঘন কুয়াশা আর হিমেল বাতাসে কাবু ঠাকুরগাঁও, কুড়িগ্রাম, নীলফামারী, জয়টপুরহাট, নাটোরসহ বিভিন্ন জেলা। এসব অঞ্চলে দিনের বেলায়ও হেডলাইট জ্বালিয়ে যানবাহন চলাচল করছে। বেশি বিপাকে রয়েছে কর্মজীবী মানুষগুলো।

আবহাওয়া অফিসের তথ্য অনুযায়ী, নওগাঁ, দিনাজপুর ও মৌলভীবাজারের উপর দিয়ে বয়ে যাচ্ছে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ। এছাড়া আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারাদেশের আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে বলেও জানিয়েছে আবহাওয়া দপ্তর। ফেব্রুয়ারি মাঝামাঝি সময়ে শীতের তীব্রতা একেবারে কমে যাবে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।

দিনাজপুরে কয়েকদিন ধরে চলছে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ। হাড় কাঁপানো শীতের সঙ্গে বেড়েছে কুয়াশার দাপট আর হিমেল বাতাস। জেলা আবহাওয়া অফিসের তথ্যমতে, শনিবার (২০ জানুয়ারি) দিনাজপুরে সকাল ৯টায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ৯ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস, বাতাসের আর্দ্রতা ৯৫ শতাংশ। বাতাসের গতি ০১ নটস। জেলায় চলতি শীত মৌসুমে সর্বনিম্ন ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে।

উত্তরের জেলা পঞ্চগড়ে অব্যাহত রয়েছে শীতের দাপট। রাতভর কুয়াশা আর হিমেল শিশির ঝরে সেটা থাকছে বেলা পর্যন্ত। এ অঞ্চলে প্রায় দুই সপ্তাহ ধরে তীব্র শীতের কারণে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে মানুষ ও জীবজন্তু। জনজীবনে নেমে এসেছে দুর্ভোগ। বিশেষ করে নিম্ন আয়ের মানুষেরা পড়েছেন চরম দুর্ভোগে।

শনিবার (২০ জানুয়ারি) সকাল ৯টায় তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছে ১০ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এর আগে ভোর ৬টায় তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ১০ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গতকাল শুক্রবার দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৯ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছিল।

ঘন কুয়াশার কারণে প্রায় সাড়ে ৮ ঘণ্টা বন্ধ থাকার পর রাজবাড়ীর দৌলতদিয়া ও মানিকগঞ্জের পাটুরিয়া নৌরুটে ফেরি চলাচল শুরু হয়েছে। শনিবার (২০ জানুয়ারি) সকাল সাড়ে ৯টার দিকে নদীতে কুয়াশার ঘনত্ব কমে গেলে এ রুটে পুনরায় ফেরি চলাচল শুরু হয়।

এর আগে শুক্রবার দিবাগত রাত ১টার দিকে কুয়াশার ঘনত্ব বেড়ে যাওয়ায় নৌ-দুর্ঘটনা এড়াতে ফেরি চলাচল বন্ধ করে দেয় বিআইডব্লিউটিসি কর্তৃপক্ষ।

বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ পরিবহন কর্পোরেশনের (বিআইডব্লিউটিসি) দৌলতদিয়া ঘাট শাখার ব্যবস্থাপক (বাণিজ্য) মো. সালাহউদ্দিন জানান, ঘন কুয়াশার কারণে নদী পথের মার্কিং আলো অস্পষ্ট হয়ে যাওয়ায় নৌ দুর্ঘটনা এড়াতে রাত দেড়টা থেকে এই নৌরুটে ফেরি চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। কুয়াশার ঘনত্ব কমে যাওয়ায় সকাল সাড়ে ৯টার দিকে পুনরায় ফেরি চলাচল শুরু হয়েছে। আটকে যাওয়া যানবাহনগুলো সিরিয়াল অনুযায়ী পার করা হচ্ছে। বর্তমানে এ রুটে ছোট-বড় ১৫টি ফেরি চলাচল করছে।

সারাদেশে দিন ও রাতের তাপমাত্রা কমে যাবে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তর। সেই সঙ্গে আগামী ২৪ ঘণ্টায় শৈত্যপ্রবাহ বিস্তার লাভ করবে বলেও জানিয়েছে সংস্থাটি।

শনিবার (২০ জানুয়ারি) বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ ড. মুহাম্মদ আবুল কালাম মল্লিক স্বাক্ষরিত পূর্বাভাসে এসব তথ্য জানানো হয়।

আবহাওয়া অফিস জানায়, অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারাদেশের আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। তবে মধ্যরাত থেকে সকাল পর্যন্ত সারাদেশে মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশা পড়তে পারে এবং তা দুপুর পর্যন্ত কোথাও কোথাও অব্যাহত থাকতে পারে। এছাড়া, নওগাঁ, দিনাজপুর ও মৌলভীবাজার জেলাসমূহের ওপর দিয়ে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে, তা বিস্তার লাভ করতে পারে। সেই সঙ্গে সারাদেশে রাত এবং দিনের তাপমাত্রা সামান্য কমে যেতে পারে।

সংস্থাটি জানায়, আগামী ২১ জানুয়ারি থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টা অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারাদেশের আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। সেই সঙ্গে মধ্যরাত থেকে সকাল পর্যন্ত সারাদেশে মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশা পড়তে পারে এবং তা দুপুর পর্যন্ত কোথাও কোথাও অব্যাহত থাকতে পারে। এছাড়া, সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা সামান্য বৃদ্ধি পেতে পারে এবং দিনের তাপমাত্রা সামান্য হ্রাস পেতে পারে।

পূর্বাভাসে জানানো হয়, আগামী ২২ সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টা সারাদেশে অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। এছাড়া, মধ্যরাত থেকে সকাল পর্যন্ত সারাদেশে মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশা পড়তে পারে এবং তা দুপুর পর্যন্ত কোথাও কোথাও অব্যাহত থাকতে পারে। সেই সাথে সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা সামান্য কমে যেতে পারে এবং দিনের তাপমাত্রা সামান্য বৃদ্ধি পেতে পারে। আগামী পাঁচ দিনে আবহাওয়া পরিস্থিতিতে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা রয়েছে বলে জানায় সংস্থাটি।

নিউজটি শেয়ার করুন

কমবে তাপমাত্রা, শৈত্যপ্রবাহ বাড়ার আভাস

আপডেট সময় : ০৮:২৭:৩৩ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২০ জানুয়ারী ২০২৪

দেশে শীতের প্রকোপ চলছে। শুক্রবার দিনের তাপমাত্রা কিছুটা বাড়লেও আজ শনিবার থেকে ফের কমতে শুরু করেছে তাপমাত্রা। কয়েকদিনের ঠাণ্ডার পর রাজধানীতে তাপমাত্রা কিছুটা বেড়েছে। তবে মাঘের শীতে এখনও কাঁপছে উত্তর ও উত্তর-পূর্বাঞ্চলের জনপদ। ঘন কুয়াশা ও হিমেল বাতাসে দুর্ভোগে সেখানকার শ্রমজীবী মানুষ। তিন জেলায় বইছে মৃদ্যু শৈত্যপ্রবাহ। আবহাওয়া অফিসের তথ্য মতে, আজ সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গলে ৯ দশমিক পাঁচ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

আবহাওয়া অফিস বলছে, দেশের তিন জেলায় বইছে মৃদ শৈত্যপ্রবাহ এবং তা আরও বিস্তার লাভ করতে পারে। মাঘের মাঝামাঝি সময়ে এসে তীব্র শীতে এখনও অতিষ্ঠ দেশের কয়েকটি অঞ্চলের জনজীবন। উত্তর ও উত্তর-পূর্বাঞ্চল এবং নদী অববাহিকায় এখনও তীব্র ঠাণ্ডা বিরাজ করছে। নওগাঁ, দিনাজপুর ও মৌলভীবাজার জেলাসমূহের ওপর দিয়ে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ বইছে এবং তা আরও বিস্তার লাভ করতে পারে।

এখনও কনকনে শীতে কাঁপছে উত্তরের জেলাগুলো। ঘন কুয়াশা আর হিমেল বাতাসে কাবু ঠাকুরগাঁও, কুড়িগ্রাম, নীলফামারী, জয়টপুরহাট, নাটোরসহ বিভিন্ন জেলা। এসব অঞ্চলে দিনের বেলায়ও হেডলাইট জ্বালিয়ে যানবাহন চলাচল করছে। বেশি বিপাকে রয়েছে কর্মজীবী মানুষগুলো।

আবহাওয়া অফিসের তথ্য অনুযায়ী, নওগাঁ, দিনাজপুর ও মৌলভীবাজারের উপর দিয়ে বয়ে যাচ্ছে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ। এছাড়া আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারাদেশের আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে বলেও জানিয়েছে আবহাওয়া দপ্তর। ফেব্রুয়ারি মাঝামাঝি সময়ে শীতের তীব্রতা একেবারে কমে যাবে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।

দিনাজপুরে কয়েকদিন ধরে চলছে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ। হাড় কাঁপানো শীতের সঙ্গে বেড়েছে কুয়াশার দাপট আর হিমেল বাতাস। জেলা আবহাওয়া অফিসের তথ্যমতে, শনিবার (২০ জানুয়ারি) দিনাজপুরে সকাল ৯টায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ৯ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস, বাতাসের আর্দ্রতা ৯৫ শতাংশ। বাতাসের গতি ০১ নটস। জেলায় চলতি শীত মৌসুমে সর্বনিম্ন ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে।

উত্তরের জেলা পঞ্চগড়ে অব্যাহত রয়েছে শীতের দাপট। রাতভর কুয়াশা আর হিমেল শিশির ঝরে সেটা থাকছে বেলা পর্যন্ত। এ অঞ্চলে প্রায় দুই সপ্তাহ ধরে তীব্র শীতের কারণে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে মানুষ ও জীবজন্তু। জনজীবনে নেমে এসেছে দুর্ভোগ। বিশেষ করে নিম্ন আয়ের মানুষেরা পড়েছেন চরম দুর্ভোগে।

শনিবার (২০ জানুয়ারি) সকাল ৯টায় তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছে ১০ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এর আগে ভোর ৬টায় তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ১০ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গতকাল শুক্রবার দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৯ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছিল।

ঘন কুয়াশার কারণে প্রায় সাড়ে ৮ ঘণ্টা বন্ধ থাকার পর রাজবাড়ীর দৌলতদিয়া ও মানিকগঞ্জের পাটুরিয়া নৌরুটে ফেরি চলাচল শুরু হয়েছে। শনিবার (২০ জানুয়ারি) সকাল সাড়ে ৯টার দিকে নদীতে কুয়াশার ঘনত্ব কমে গেলে এ রুটে পুনরায় ফেরি চলাচল শুরু হয়।

এর আগে শুক্রবার দিবাগত রাত ১টার দিকে কুয়াশার ঘনত্ব বেড়ে যাওয়ায় নৌ-দুর্ঘটনা এড়াতে ফেরি চলাচল বন্ধ করে দেয় বিআইডব্লিউটিসি কর্তৃপক্ষ।

বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ পরিবহন কর্পোরেশনের (বিআইডব্লিউটিসি) দৌলতদিয়া ঘাট শাখার ব্যবস্থাপক (বাণিজ্য) মো. সালাহউদ্দিন জানান, ঘন কুয়াশার কারণে নদী পথের মার্কিং আলো অস্পষ্ট হয়ে যাওয়ায় নৌ দুর্ঘটনা এড়াতে রাত দেড়টা থেকে এই নৌরুটে ফেরি চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। কুয়াশার ঘনত্ব কমে যাওয়ায় সকাল সাড়ে ৯টার দিকে পুনরায় ফেরি চলাচল শুরু হয়েছে। আটকে যাওয়া যানবাহনগুলো সিরিয়াল অনুযায়ী পার করা হচ্ছে। বর্তমানে এ রুটে ছোট-বড় ১৫টি ফেরি চলাচল করছে।

সারাদেশে দিন ও রাতের তাপমাত্রা কমে যাবে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তর। সেই সঙ্গে আগামী ২৪ ঘণ্টায় শৈত্যপ্রবাহ বিস্তার লাভ করবে বলেও জানিয়েছে সংস্থাটি।

শনিবার (২০ জানুয়ারি) বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ ড. মুহাম্মদ আবুল কালাম মল্লিক স্বাক্ষরিত পূর্বাভাসে এসব তথ্য জানানো হয়।

আবহাওয়া অফিস জানায়, অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারাদেশের আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। তবে মধ্যরাত থেকে সকাল পর্যন্ত সারাদেশে মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশা পড়তে পারে এবং তা দুপুর পর্যন্ত কোথাও কোথাও অব্যাহত থাকতে পারে। এছাড়া, নওগাঁ, দিনাজপুর ও মৌলভীবাজার জেলাসমূহের ওপর দিয়ে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে, তা বিস্তার লাভ করতে পারে। সেই সঙ্গে সারাদেশে রাত এবং দিনের তাপমাত্রা সামান্য কমে যেতে পারে।

সংস্থাটি জানায়, আগামী ২১ জানুয়ারি থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টা অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারাদেশের আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। সেই সঙ্গে মধ্যরাত থেকে সকাল পর্যন্ত সারাদেশে মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশা পড়তে পারে এবং তা দুপুর পর্যন্ত কোথাও কোথাও অব্যাহত থাকতে পারে। এছাড়া, সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা সামান্য বৃদ্ধি পেতে পারে এবং দিনের তাপমাত্রা সামান্য হ্রাস পেতে পারে।

পূর্বাভাসে জানানো হয়, আগামী ২২ সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টা সারাদেশে অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। এছাড়া, মধ্যরাত থেকে সকাল পর্যন্ত সারাদেশে মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশা পড়তে পারে এবং তা দুপুর পর্যন্ত কোথাও কোথাও অব্যাহত থাকতে পারে। সেই সাথে সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা সামান্য কমে যেতে পারে এবং দিনের তাপমাত্রা সামান্য বৃদ্ধি পেতে পারে। আগামী পাঁচ দিনে আবহাওয়া পরিস্থিতিতে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা রয়েছে বলে জানায় সংস্থাটি।