০৩:৪৯ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৫ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

সাজা ভোগের পর দেশের কারাগারে ১৫৭ বিদেশি: হাইকোর্টে প্রতিবেদন

সাজা ভোগ করার পর দেশের বিভিন্ন কারাগারে প্রত্যাবাসনের অপেক্ষায় রয়েছেন ১৫৭ বিদেশি। হাইকোর্টে জমা দেওয়া কারা কর্তৃপক্ষের প্রতিবেদন থেকে এই তথ্য জানা গেছে।

এর মধ্যে ভারতের নাগরিক ১৫০ জন, পাঁচজন মিয়ানমারের এবং পাকিস্তান ও নেপালের একজন করে নাগরিক রয়েছে। বন্দিদের মধ্যে ১৯ জন নারী রয়েছেন। কারাবন্দি এসব বিদেশি নাগরিকদের অধিকাংশের বিরুদ্ধে অবৈধ অনুপ্রবেশ ও মাদক আইনে মামলা রয়েছে।

ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল অমিত দাশগুপ্ত জানান, বিচারপতি নাইমা হায়দার ও বিচারপতি কাজী জিনাত হকের হাইকোর্ট বেঞ্চে প্রতিবেদনটি হলফনামা আকারে দাখিল করা হবে।

সাজা খাটা হলেও অন্য দেশের নাগরিক হওয়ায় তাদের নিজ নিজ দেশের সঙ্গে যোগাযোগ করে এসব ব্যক্তিদের নিজ দেশে ফেরাতে হবে বলে জানান ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল।

রাষ্ট্রপক্ষ জানায়, সাজা খাটা হলেও অন্য দেশের নাগরিক হওয়ায় সংশ্লিষ্ট দেশের সঙ্গে যোগাযোগ করে একটি প্রক্রিয়ার মধ্যে এসব ব্যক্তিদের নিজ দেশে প্রত্যাবাসন করতে হয়।

সেই প্রক্রিয়া শেষ না হওয়া পর্যন্ত তাদের মুক্তি দেওয়াও সম্ভব নয়।

সাজা ভোগের পর দেশের কারাগারে ১৫৭ বিদেশি: হাইকোর্টে প্রতিবেদন

আপডেট : ১০:০৭:৩৫ পূর্বাহ্ন, রোববার, ২১ জানুয়ারী ২০২৪

সাজা ভোগ করার পর দেশের বিভিন্ন কারাগারে প্রত্যাবাসনের অপেক্ষায় রয়েছেন ১৫৭ বিদেশি। হাইকোর্টে জমা দেওয়া কারা কর্তৃপক্ষের প্রতিবেদন থেকে এই তথ্য জানা গেছে।

এর মধ্যে ভারতের নাগরিক ১৫০ জন, পাঁচজন মিয়ানমারের এবং পাকিস্তান ও নেপালের একজন করে নাগরিক রয়েছে। বন্দিদের মধ্যে ১৯ জন নারী রয়েছেন। কারাবন্দি এসব বিদেশি নাগরিকদের অধিকাংশের বিরুদ্ধে অবৈধ অনুপ্রবেশ ও মাদক আইনে মামলা রয়েছে।

ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল অমিত দাশগুপ্ত জানান, বিচারপতি নাইমা হায়দার ও বিচারপতি কাজী জিনাত হকের হাইকোর্ট বেঞ্চে প্রতিবেদনটি হলফনামা আকারে দাখিল করা হবে।

সাজা খাটা হলেও অন্য দেশের নাগরিক হওয়ায় তাদের নিজ নিজ দেশের সঙ্গে যোগাযোগ করে এসব ব্যক্তিদের নিজ দেশে ফেরাতে হবে বলে জানান ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল।

রাষ্ট্রপক্ষ জানায়, সাজা খাটা হলেও অন্য দেশের নাগরিক হওয়ায় সংশ্লিষ্ট দেশের সঙ্গে যোগাযোগ করে একটি প্রক্রিয়ার মধ্যে এসব ব্যক্তিদের নিজ দেশে প্রত্যাবাসন করতে হয়।

সেই প্রক্রিয়া শেষ না হওয়া পর্যন্ত তাদের মুক্তি দেওয়াও সম্ভব নয়।