০৮:৫০ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৬ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

অযৌক্তিকভাবে দ্রব্যমূল্য বাড়ালে তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা: প্রধানমন্ত্রী

যারা অযৌক্তিকভাবে দ্রব্যমূল্য বাড়ায় বা পণ্য মজুত করে রাখে, তাদের বিরুদ্ধে তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নেওয়ার হুঁশিয়ারি দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। খাদ্যপণ্য নিয়ে কারসাজি কোনোভাবেই কাম্য নয়। দুরভিসন্ধিমূলকভাবে এসব কাজে লিপ্ত থাকলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানান তিনি।

সোমবার সন্ধ্যায় গণভবনে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদের সভা শেষে প্রধানমন্ত্রী এই হুঁশিয়ারি দেন।

প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, ‘মানুষের ভাগ্য নিয়ে ছিনিমিনি খেলতে দেওয়া হবে না। কিছু মানুষ আছে তাদের কোনো কিছুতেই ভালো লাগে না, কী হলে যে ভালো হয় তা তারা নিজেরাও জানে না।’

একটি মহল দেশে অস্বাভাবিক পরিস্থিতি সৃষ্টি করতে চায় মন্তব্য করে শেখ হাসিনা জানান, ’গণতন্ত্রের ধারা অব্যাহত থাকবে। আর কখনো অস্বাভাবিক সরকার আসবে না। নানা অপপ্রচারের পরও নির্বাচনের মধ্য দিয়ে প্রমাণ হয়েছে, দলীয় সরকারের অধীনেও সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব।’

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ভোট হতে দেবে না, ভোটার যেতে দেবে না—এমন হুমকির পরও জনগণ স্বতঃস্ফূর্তভাবে ভোটাধিকার প্রয়োগ করেছে। তিনি বলেন, বিএনপির শাসনামলে তাদের অত্যাচারে অতিষ্ঠ ছিল দেশের মানুষ। তাই ২০০৮ সালের নির্বাচনে তারা পেয়েছে মাত্র ৩০ আসন। এরপর থেকে তারা দেশজুড়ে সহিংসতা, অগ্নিসন্ত্রাস চালায়। নির্বাচন করবে না সেটা তাদের ব্যাপার। কিন্তু, এদেশের মানুষ নির্বাচন গ্রহণ করেছে, অথচ কিছু আঁতেল ভোট নিয়ে ধুম্রজাল তৈরির চেষ্টা করছে।

২০০৮ সালের নির্বাচনে প্রমাণ হয়ে গিয়েছিল দেশে রাজনৈতিক শক্তি বলতে আওয়ামী লীগই আছে জানিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, ‘ভোটের অধিকার আওয়ামী লীগ আদায় করেছে। যারা ভোট নিয়ে ছিনিমিনি খেলে, তাদের বিতাড়িত করেছে।’

উপজেলা নির্বাচন প্রসঙ্গে তিনি বলেন, সামনে উপজেলা নির্বাচন, নির্বাচন কীভাবে করব— সেটা নিয়ে সভায় আলোচনা হবে। দেশের একটা গোষ্ঠী অস্বাভাবিক পরিস্থিতি তৈরি করতে চাচ্ছে। কিন্তু এই বাংলাদেশে আর কোনোদিন অস্বাভাবিক পরিস্থিতি হতে দেওয়া হবে না। অপশক্তিকে রাজনৈতিকভাবে মোকাবিলা করতে হবে।

চালের দাম বৃদ্ধি প্রসঙ্গে শেখ হাসিনা বলেন, ভরা মৌসুমে চালের দাম কমার কথা, কেন বাড়ল সেটাই প্রশ্ন। কেউ যদি অবৈধভাবে মজুদ করে থাকে, তবে তাকে সাজা পেতে হবে।

অযৌক্তিকভাবে দ্রব্যমূল্য বাড়ালে তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা: প্রধানমন্ত্রী

আপডেট : ০৫:৩৬:১৬ অপরাহ্ন, সোমবার, ২২ জানুয়ারী ২০২৪

যারা অযৌক্তিকভাবে দ্রব্যমূল্য বাড়ায় বা পণ্য মজুত করে রাখে, তাদের বিরুদ্ধে তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নেওয়ার হুঁশিয়ারি দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। খাদ্যপণ্য নিয়ে কারসাজি কোনোভাবেই কাম্য নয়। দুরভিসন্ধিমূলকভাবে এসব কাজে লিপ্ত থাকলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানান তিনি।

সোমবার সন্ধ্যায় গণভবনে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদের সভা শেষে প্রধানমন্ত্রী এই হুঁশিয়ারি দেন।

প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, ‘মানুষের ভাগ্য নিয়ে ছিনিমিনি খেলতে দেওয়া হবে না। কিছু মানুষ আছে তাদের কোনো কিছুতেই ভালো লাগে না, কী হলে যে ভালো হয় তা তারা নিজেরাও জানে না।’

একটি মহল দেশে অস্বাভাবিক পরিস্থিতি সৃষ্টি করতে চায় মন্তব্য করে শেখ হাসিনা জানান, ’গণতন্ত্রের ধারা অব্যাহত থাকবে। আর কখনো অস্বাভাবিক সরকার আসবে না। নানা অপপ্রচারের পরও নির্বাচনের মধ্য দিয়ে প্রমাণ হয়েছে, দলীয় সরকারের অধীনেও সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব।’

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ভোট হতে দেবে না, ভোটার যেতে দেবে না—এমন হুমকির পরও জনগণ স্বতঃস্ফূর্তভাবে ভোটাধিকার প্রয়োগ করেছে। তিনি বলেন, বিএনপির শাসনামলে তাদের অত্যাচারে অতিষ্ঠ ছিল দেশের মানুষ। তাই ২০০৮ সালের নির্বাচনে তারা পেয়েছে মাত্র ৩০ আসন। এরপর থেকে তারা দেশজুড়ে সহিংসতা, অগ্নিসন্ত্রাস চালায়। নির্বাচন করবে না সেটা তাদের ব্যাপার। কিন্তু, এদেশের মানুষ নির্বাচন গ্রহণ করেছে, অথচ কিছু আঁতেল ভোট নিয়ে ধুম্রজাল তৈরির চেষ্টা করছে।

২০০৮ সালের নির্বাচনে প্রমাণ হয়ে গিয়েছিল দেশে রাজনৈতিক শক্তি বলতে আওয়ামী লীগই আছে জানিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, ‘ভোটের অধিকার আওয়ামী লীগ আদায় করেছে। যারা ভোট নিয়ে ছিনিমিনি খেলে, তাদের বিতাড়িত করেছে।’

উপজেলা নির্বাচন প্রসঙ্গে তিনি বলেন, সামনে উপজেলা নির্বাচন, নির্বাচন কীভাবে করব— সেটা নিয়ে সভায় আলোচনা হবে। দেশের একটা গোষ্ঠী অস্বাভাবিক পরিস্থিতি তৈরি করতে চাচ্ছে। কিন্তু এই বাংলাদেশে আর কোনোদিন অস্বাভাবিক পরিস্থিতি হতে দেওয়া হবে না। অপশক্তিকে রাজনৈতিকভাবে মোকাবিলা করতে হবে।

চালের দাম বৃদ্ধি প্রসঙ্গে শেখ হাসিনা বলেন, ভরা মৌসুমে চালের দাম কমার কথা, কেন বাড়ল সেটাই প্রশ্ন। কেউ যদি অবৈধভাবে মজুদ করে থাকে, তবে তাকে সাজা পেতে হবে।