১১:৪২ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৬ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ভোটের অধিকার ফিরিয়ে আনতে চায় বিএনপি: মঈন খান

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ডক্টর আব্দুল মঈন খান বলেছেন, দেশের মানুষের অর্থনৈতিক মুক্তি, গণতন্ত্র, ভোটের অধিকার ফিরিয়ে আনতে চায় বিএনপি। বুধবার (২৪ জানুয়ারি) দলীয় চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার ছোট ছেলে আরাফাত রহমান কোকোর সমাধিতে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে তিনি একথা বলেন।

আরাফাত রহমান কোকোর ৯ম মৃত্যুবার্ষিকীতে বনানী কবরস্থানে তার কবরে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান বিএনপি ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা। প্রয়াতের আত্মার শান্তি কামনা করে দোয়া ও মোনাজাতে অংশ নেন।

পরে ড. মঈন খান সাংবাদিকদের বলেন, এক এগারোর সরকারের বিরাজনীতিকরণের অংশ হিসেবে বিএনপির ওপর নির্যাতন নেমে আসার ধারাবাহিকতায় আরাফাত রহমান কোকোর মৃত্যু হয়। বিনা চিকিৎসায় জীবনাবসান হয় কোকোর। বিএনপির প্রত্যাশা হিংসা, বিদ্বেষ, প্রতিহিংসার রাজনীতি দূর হয়ে বাংলাদেশে গণতন্ত্র ফিরে আসবে।

আরাফাত রহমান কোকোর স্মৃতিচারণা করে বিএনপির স্থায়ী কমিটির এই সদস্য বলেন, ‘বাংলাদেশের রাজনীতিতে আরাফাত রহমান কোকোর অবদান ভোলার নয়। কোকোও প্রতিহিংসার রাজনীতির শিকার হয়েছেন। কোকো দক্ষ ক্রীড়া সংগঠক ছিলেন। বাংলাদেশের ক্রীড়া উন্নয়নে তার ব্যাপক ভূমিকা আছে। এক-এগারোর সরকারের বিরাজনীতিকরণের অংশ হিসেবে বিএনপির ওপর নির্যাতন নেমে আসার ধারাবাহিকতায় আরাফাত রহমান কোকোর বিনা চিকিৎসায় জীবনাবসান হয়।’

এ সময় উপস্থিত ছিলেন বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য রফিক সিকদার, ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির ভারপ্রাপ্ত সদস্য সচিব এ জি এম শামসুল হক, ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপিনেতা মোস্তাফিজুর রহমান সেগুন, স্বেচ্ছাসেবক দলের জ্যেষ্ঠ যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সাইফুল ইসলাম ফিরোজ, বিএনপি চেয়ারপারসন কার্যালয়ের গণমাধ্যম শাখার সদস্য শামসুদ্দিন দিদার, ঢাকা মহানগর উত্তর ছাত্রদলের সাবেক আহ্বায়ক জসিম সিকদার রানাসহ আরও অনেকে।

ভোটের অধিকার ফিরিয়ে আনতে চায় বিএনপি: মঈন খান

আপডেট : ০৯:৩৫:১৭ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৪ জানুয়ারী ২০২৪

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ডক্টর আব্দুল মঈন খান বলেছেন, দেশের মানুষের অর্থনৈতিক মুক্তি, গণতন্ত্র, ভোটের অধিকার ফিরিয়ে আনতে চায় বিএনপি। বুধবার (২৪ জানুয়ারি) দলীয় চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার ছোট ছেলে আরাফাত রহমান কোকোর সমাধিতে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে তিনি একথা বলেন।

আরাফাত রহমান কোকোর ৯ম মৃত্যুবার্ষিকীতে বনানী কবরস্থানে তার কবরে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান বিএনপি ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা। প্রয়াতের আত্মার শান্তি কামনা করে দোয়া ও মোনাজাতে অংশ নেন।

পরে ড. মঈন খান সাংবাদিকদের বলেন, এক এগারোর সরকারের বিরাজনীতিকরণের অংশ হিসেবে বিএনপির ওপর নির্যাতন নেমে আসার ধারাবাহিকতায় আরাফাত রহমান কোকোর মৃত্যু হয়। বিনা চিকিৎসায় জীবনাবসান হয় কোকোর। বিএনপির প্রত্যাশা হিংসা, বিদ্বেষ, প্রতিহিংসার রাজনীতি দূর হয়ে বাংলাদেশে গণতন্ত্র ফিরে আসবে।

আরাফাত রহমান কোকোর স্মৃতিচারণা করে বিএনপির স্থায়ী কমিটির এই সদস্য বলেন, ‘বাংলাদেশের রাজনীতিতে আরাফাত রহমান কোকোর অবদান ভোলার নয়। কোকোও প্রতিহিংসার রাজনীতির শিকার হয়েছেন। কোকো দক্ষ ক্রীড়া সংগঠক ছিলেন। বাংলাদেশের ক্রীড়া উন্নয়নে তার ব্যাপক ভূমিকা আছে। এক-এগারোর সরকারের বিরাজনীতিকরণের অংশ হিসেবে বিএনপির ওপর নির্যাতন নেমে আসার ধারাবাহিকতায় আরাফাত রহমান কোকোর বিনা চিকিৎসায় জীবনাবসান হয়।’

এ সময় উপস্থিত ছিলেন বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য রফিক সিকদার, ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির ভারপ্রাপ্ত সদস্য সচিব এ জি এম শামসুল হক, ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপিনেতা মোস্তাফিজুর রহমান সেগুন, স্বেচ্ছাসেবক দলের জ্যেষ্ঠ যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সাইফুল ইসলাম ফিরোজ, বিএনপি চেয়ারপারসন কার্যালয়ের গণমাধ্যম শাখার সদস্য শামসুদ্দিন দিদার, ঢাকা মহানগর উত্তর ছাত্রদলের সাবেক আহ্বায়ক জসিম সিকদার রানাসহ আরও অনেকে।