০৮:৫৬ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৫ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

মালিতে সোনার খনিতে ধস, নিহত ৭০

বিশ্বের অন্যতম স্বর্ণ রপ্তানিকারক পশ্চিম আফ্রিকার দেশ মালিতে সোনার খনি ধসে ৭০ জনেরও বেশি মানুষ নিহত হয়েছে। ঘটনাস্থলে ২০০ জনেরও বেশি শ্রমিক ছিল। মূলত খনিটির টানেল ধসে পড়ার পর বিপুল সংখ্যক প্রাণহানির এই ঘটনা ঘটেছে।

আজ বৃহস্পতিবার (২৫ শে জানুয়ারি) পৃথক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে বার্তাসংস্থা এপি এবং সংবাদমাধ্যম আল জাজিরা। তবে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি অবশ্য নিহতের সংখ্যা কমপক্ষে ৪০ বলে জানিয়েছে। বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মালিতে একটি স্বর্ণের খনিতে টানেল ধসে কমপক্ষে ৪০ জন নিহত হয়েছেন বলে কর্মকর্তারা জানিয়েছেন। স্বর্ণ খনির স্থানীয় কর্মকর্তা ওমর সিদিবে বার্তাসংস্থা এএফপিকে বলেন, ‘একটি শব্দ হওয়ার পর খনিতে ধস শুরু হয়। মাটি তখন কাঁপতে শুরু করেছিল।’

স্বর্ণ খনির স্থানীয় কর্মকর্তা ওমর সিদিবে বার্তাসংস্থা এএফপিকে বলেন, একটি শব্দ হওয়ার পর খনিতে ধস শুরু হয়েছিল।

ওমর সিদিবে বলেছেন, ‘ওইখানে ২০০ জনেরও বেশি সোনার খনি শ্রমিক ছিল। অনুসন্ধান এখন শেষ। ৭৩ জনের মৃতদেহ পাওয় গেছে।’

বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়, মালিতে খনি দুর্ঘটনা খুবই সাধারণ ঘটনা। কারণ বেশিরভাগ খনি শ্রমিক স্বর্ণ উত্তোলনের জন্য অনিরাপদ পদ্ধতির আশ্রয় নেয় যাতে তাদের উচ্চ মৃত্যুঝুঁকি থাকে।

এদিকে মালির সরকার ‘শোকগ্রস্ত পরিবার এবং মালিয়ান জনগণের প্রতি গভীর সমবেদনা’ প্রকাশ করেছে। এছাড়া খনির স্থানগুলোর কাছাকাছি বসবাসকারী সম্প্রদায়গুলোকে নিরাপত্তার বিধানগুলো মেনে চলতে এবং শুধুমাত্র সোনার প্যানিংয়ের জন্য সংরক্ষিত এলাকায় কাজ করতেও বলেছে সরকার।

অপরদিকে, গত শুক্রবার মালির দক্ষিণ-পশ্চিম কাউলিকোরো অঞ্চলের একটি স্থানে ওই সুড়ঙ্গটি ধসে পড়লেও এখন পর্যন্ত পূর্ণাঙ্গভাবে মৃতের সংখ্যা জানা যায়নি। তবে কর্মকর্তাদের বরাত দিয়ে এএফপি জানিয়েছে, সুড়ঙ্গে ধসের ঘটনায় ৭০ জনেরও বেশি মানুষ মারা গেছেন।

শেখ হাসিনাকে ফেরত চাওয়া হবে: আইন উপদেষ্টা

মালিতে সোনার খনিতে ধস, নিহত ৭০

আপডেট : ০৯:৩১:৩০ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৫ জানুয়ারী ২০২৪

বিশ্বের অন্যতম স্বর্ণ রপ্তানিকারক পশ্চিম আফ্রিকার দেশ মালিতে সোনার খনি ধসে ৭০ জনেরও বেশি মানুষ নিহত হয়েছে। ঘটনাস্থলে ২০০ জনেরও বেশি শ্রমিক ছিল। মূলত খনিটির টানেল ধসে পড়ার পর বিপুল সংখ্যক প্রাণহানির এই ঘটনা ঘটেছে।

আজ বৃহস্পতিবার (২৫ শে জানুয়ারি) পৃথক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে বার্তাসংস্থা এপি এবং সংবাদমাধ্যম আল জাজিরা। তবে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি অবশ্য নিহতের সংখ্যা কমপক্ষে ৪০ বলে জানিয়েছে। বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মালিতে একটি স্বর্ণের খনিতে টানেল ধসে কমপক্ষে ৪০ জন নিহত হয়েছেন বলে কর্মকর্তারা জানিয়েছেন। স্বর্ণ খনির স্থানীয় কর্মকর্তা ওমর সিদিবে বার্তাসংস্থা এএফপিকে বলেন, ‘একটি শব্দ হওয়ার পর খনিতে ধস শুরু হয়। মাটি তখন কাঁপতে শুরু করেছিল।’

স্বর্ণ খনির স্থানীয় কর্মকর্তা ওমর সিদিবে বার্তাসংস্থা এএফপিকে বলেন, একটি শব্দ হওয়ার পর খনিতে ধস শুরু হয়েছিল।

ওমর সিদিবে বলেছেন, ‘ওইখানে ২০০ জনেরও বেশি সোনার খনি শ্রমিক ছিল। অনুসন্ধান এখন শেষ। ৭৩ জনের মৃতদেহ পাওয় গেছে।’

বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়, মালিতে খনি দুর্ঘটনা খুবই সাধারণ ঘটনা। কারণ বেশিরভাগ খনি শ্রমিক স্বর্ণ উত্তোলনের জন্য অনিরাপদ পদ্ধতির আশ্রয় নেয় যাতে তাদের উচ্চ মৃত্যুঝুঁকি থাকে।

এদিকে মালির সরকার ‘শোকগ্রস্ত পরিবার এবং মালিয়ান জনগণের প্রতি গভীর সমবেদনা’ প্রকাশ করেছে। এছাড়া খনির স্থানগুলোর কাছাকাছি বসবাসকারী সম্প্রদায়গুলোকে নিরাপত্তার বিধানগুলো মেনে চলতে এবং শুধুমাত্র সোনার প্যানিংয়ের জন্য সংরক্ষিত এলাকায় কাজ করতেও বলেছে সরকার।

অপরদিকে, গত শুক্রবার মালির দক্ষিণ-পশ্চিম কাউলিকোরো অঞ্চলের একটি স্থানে ওই সুড়ঙ্গটি ধসে পড়লেও এখন পর্যন্ত পূর্ণাঙ্গভাবে মৃতের সংখ্যা জানা যায়নি। তবে কর্মকর্তাদের বরাত দিয়ে এএফপি জানিয়েছে, সুড়ঙ্গে ধসের ঘটনায় ৭০ জনেরও বেশি মানুষ মারা গেছেন।