Dhaka ০৬:২১ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ১২ শ্রাবণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ইরাক ও সিরিয়ায় হামলা চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র

জর্ডানে যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক ঘাঁটিতে হামলা চালিয়ে ৩ মার্কিন সেনাকে হত্যার প্রতিশোধ নিতে শনিবার (৩ ফেব্রুয়ারি) ইরাক ও সিরিয়ায় হামলা চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। হোয়াইট হাউসের দাবি, এ হামলা সফল হয়েছে। এই তথ্য জানিয়েছে বার্তাসংস্থা রয়টার্স ও সংবাদমাধ্যম আল জাজিরা।

যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা পরিষদের মুখপাত্র জন কারবি সাংবাদিকদের বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্র থেকে বি-১ বিমানসহ বিভিন্ন ধরনের যুদ্ধ বিমানের মাধ্যমে হামলা চালানো হয়। এসব বিমানে ১২৫টিরও বেশি নির্ভুল নির্দেশিত যুদ্ধাস্ত্র বহন করা হয়।

ইরাক ও সিরিয়ায় ইরানের বিভিন্ন লক্ষ্যবস্তুতে চালানো যুক্তরাষ্ট্রের হামলায় সময় লেগেছে ৩০ মিনিটের মত। এর আগে গত রবিবার সিরিয়ার সীমান্তের কাছে জর্ডানে যুক্তরাষ্ট্রের একটি সামরিক ঘাঁটিতে ড্রোন হামলা চালায় সশস্ত্র গোষ্ঠীরা। ওই হামলার জন্য ইরান-সমর্থিত একটি সশস্ত্র গ্রুপকে দায়ী করে আসছিল ওয়াশিংটন।

শনিবারের হামলাকে, জর্ডানে হামলার প্রতিক্রিয়া হিসেবে দেখা হচ্ছে। ইরান ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে হামলা ও পাল্টা হামলা হলেও যুদ্ধের আশংকা নাকচ করেছে দু’দেশই।

ইরাক ও সিরিয়ায় হামলা চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র

আপডেট : ০৩:৪৩:৩০ অপরাহ্ন, শনিবার, ৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৪

জর্ডানে যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক ঘাঁটিতে হামলা চালিয়ে ৩ মার্কিন সেনাকে হত্যার প্রতিশোধ নিতে শনিবার (৩ ফেব্রুয়ারি) ইরাক ও সিরিয়ায় হামলা চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। হোয়াইট হাউসের দাবি, এ হামলা সফল হয়েছে। এই তথ্য জানিয়েছে বার্তাসংস্থা রয়টার্স ও সংবাদমাধ্যম আল জাজিরা।

যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা পরিষদের মুখপাত্র জন কারবি সাংবাদিকদের বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্র থেকে বি-১ বিমানসহ বিভিন্ন ধরনের যুদ্ধ বিমানের মাধ্যমে হামলা চালানো হয়। এসব বিমানে ১২৫টিরও বেশি নির্ভুল নির্দেশিত যুদ্ধাস্ত্র বহন করা হয়।

ইরাক ও সিরিয়ায় ইরানের বিভিন্ন লক্ষ্যবস্তুতে চালানো যুক্তরাষ্ট্রের হামলায় সময় লেগেছে ৩০ মিনিটের মত। এর আগে গত রবিবার সিরিয়ার সীমান্তের কাছে জর্ডানে যুক্তরাষ্ট্রের একটি সামরিক ঘাঁটিতে ড্রোন হামলা চালায় সশস্ত্র গোষ্ঠীরা। ওই হামলার জন্য ইরান-সমর্থিত একটি সশস্ত্র গ্রুপকে দায়ী করে আসছিল ওয়াশিংটন।

শনিবারের হামলাকে, জর্ডানে হামলার প্রতিক্রিয়া হিসেবে দেখা হচ্ছে। ইরান ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে হামলা ও পাল্টা হামলা হলেও যুদ্ধের আশংকা নাকচ করেছে দু’দেশই।