Dhaka ১০:৩৬ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ১২ শ্রাবণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে বরিশালের জয়

বিপিএলে দিনের প্রথম ম্যাচে খুলনা টাইগার্সকে ৫ উইকেটে হারিয়েছে ফরচুন বরিশাল। শেষের দিকে মেহেদী হাসান মিরাজ এবং শোয়েব মালিকের অবিশ্বাস্য ব্যাটিং নৈপুণ্যে চলমান বিপিএলে নিজেদের তৃতীয় জয় তুলে নিল তামিম ইকবালের দল।

খুলনার দেয়া ১৫৭ রানের জবাবে ব্যাট করতে নেমে শুরুটা তেমন ভালো করতে পারেনি ফরচুন বরিশাল। এদিন দলীয় ৭ রানেই আউট হন দলটির ওপেনার মোহাম্মদ শেহজাদ। ইনিংস বড় করতে পারেননি অধিনায়ক তামিম ইকবাল। দলীয় ৩৪ রানে আউট হন তিনি। এরপর মুশফিক কিংবা সৌম্য কেউই বড় ইনিংস খেলতে পারেননি। তবে মুশির ২৭ এবং সৌম্যর ২৬ রানের ইনিংসের উপর ভিত্তি করে খুলনার দেয়া টার্গেটের কিছুটা কাছাকাছি পৌছে বরিশাল। এরপর শোয়েব মালিকের ২৫ বলে ৪১ এবং মেহেদী হাসান মিরাজের ১৫ বলে ৩১ রানের ইনিংসের উপর ভিত্তি করে ৫ উইকেটে দারুণ জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ে বরিশাল।

টসে হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে বেশ ভালো শুরু পেয়েছিল খুলনা। তবে ১৩ বলে ১২ রানে থাকা অধিনায়ক বিজয়কে উইকেটে থিতু হতে দেননি আকিফ জাভেদ। পাকিস্তানি পেসারের ফুল লেংথের ডেলিভারি মিস করে বোল্ড হয়ে প্যাভিলিয়নে ফেরেন তিনি। এরপর রান আউট হয়ে মাত্র ২ রানে সাজঘরের পথ ধরেন হাবিবুর রহমান সোহান। এরপর শোয়েবের টসড-আপ ডেলিভারিতে এলবিডব্লিউ’র ফাঁদে পড়েন একপ্রান্ত আগলে রেখে খেলা ইমন। এতে ২৪ বলে ৩৩ রানে শেষ হয়েছে ইমনের ইনিংসের। এরপর আফিফকেও ফেরান মেহেদী হাসান মিরাজ।

মাহমুদুল হাসান জয়কে বেশিক্ষণ টিকতে দেননি তাইজুল। বাঁহাতি এই স্পিনারের ঘূর্ণিতে ১৩ রানেই প্যাভিলিয়নে ফেরেন জয়। পরের ওভারে দাসুন শানাকাকে বোল্ড করেছেন তাইজুল।

প্রতিরোধ গড়তে ব্যর্থ হন নাহিদুলও। মোহাম্মদ ইমরান জুনিয়রের লেংথ বলে মাত্র ৫ রানেই বোল্ড হন তিনি। শেষ দিকে দুই পাকিস্তানি মোহাম্মদ নাওয়াজ ও ফাহিম আশরাফ বাড়িয়েছেন খুলনার পুঁজি। তাদের ব্যাটে ভর করে লড়াইয়ের পুঁজি নিশ্চিত করে দলটি।

শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে বরিশালের জয়

আপডেট : ০৪:২৪:০০ অপরাহ্ন, শনিবার, ৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৪

বিপিএলে দিনের প্রথম ম্যাচে খুলনা টাইগার্সকে ৫ উইকেটে হারিয়েছে ফরচুন বরিশাল। শেষের দিকে মেহেদী হাসান মিরাজ এবং শোয়েব মালিকের অবিশ্বাস্য ব্যাটিং নৈপুণ্যে চলমান বিপিএলে নিজেদের তৃতীয় জয় তুলে নিল তামিম ইকবালের দল।

খুলনার দেয়া ১৫৭ রানের জবাবে ব্যাট করতে নেমে শুরুটা তেমন ভালো করতে পারেনি ফরচুন বরিশাল। এদিন দলীয় ৭ রানেই আউট হন দলটির ওপেনার মোহাম্মদ শেহজাদ। ইনিংস বড় করতে পারেননি অধিনায়ক তামিম ইকবাল। দলীয় ৩৪ রানে আউট হন তিনি। এরপর মুশফিক কিংবা সৌম্য কেউই বড় ইনিংস খেলতে পারেননি। তবে মুশির ২৭ এবং সৌম্যর ২৬ রানের ইনিংসের উপর ভিত্তি করে খুলনার দেয়া টার্গেটের কিছুটা কাছাকাছি পৌছে বরিশাল। এরপর শোয়েব মালিকের ২৫ বলে ৪১ এবং মেহেদী হাসান মিরাজের ১৫ বলে ৩১ রানের ইনিংসের উপর ভিত্তি করে ৫ উইকেটে দারুণ জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ে বরিশাল।

টসে হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে বেশ ভালো শুরু পেয়েছিল খুলনা। তবে ১৩ বলে ১২ রানে থাকা অধিনায়ক বিজয়কে উইকেটে থিতু হতে দেননি আকিফ জাভেদ। পাকিস্তানি পেসারের ফুল লেংথের ডেলিভারি মিস করে বোল্ড হয়ে প্যাভিলিয়নে ফেরেন তিনি। এরপর রান আউট হয়ে মাত্র ২ রানে সাজঘরের পথ ধরেন হাবিবুর রহমান সোহান। এরপর শোয়েবের টসড-আপ ডেলিভারিতে এলবিডব্লিউ’র ফাঁদে পড়েন একপ্রান্ত আগলে রেখে খেলা ইমন। এতে ২৪ বলে ৩৩ রানে শেষ হয়েছে ইমনের ইনিংসের। এরপর আফিফকেও ফেরান মেহেদী হাসান মিরাজ।

মাহমুদুল হাসান জয়কে বেশিক্ষণ টিকতে দেননি তাইজুল। বাঁহাতি এই স্পিনারের ঘূর্ণিতে ১৩ রানেই প্যাভিলিয়নে ফেরেন জয়। পরের ওভারে দাসুন শানাকাকে বোল্ড করেছেন তাইজুল।

প্রতিরোধ গড়তে ব্যর্থ হন নাহিদুলও। মোহাম্মদ ইমরান জুনিয়রের লেংথ বলে মাত্র ৫ রানেই বোল্ড হন তিনি। শেষ দিকে দুই পাকিস্তানি মোহাম্মদ নাওয়াজ ও ফাহিম আশরাফ বাড়িয়েছেন খুলনার পুঁজি। তাদের ব্যাটে ভর করে লড়াইয়ের পুঁজি নিশ্চিত করে দলটি।