ঢাকা ১১:৪৪ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৭ নভেম্বর ২০২৪, ১৩ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বাংলা বাংলা English English हिन्दी हिन्दी

ভারতের কাছে দেড় লাখ টন চিনি-পেঁয়াজ চেয়েছে বাংলাদেশ

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • আপডেট সময় : ১১:০১:২৬ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১২ ফেব্রুয়ারী ২০২৪
  • / ৪০৯ বার পড়া হয়েছে
৭১ নিউজ বিডির সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

রমজানের আগে ৫০ হাজার মেট্রিক টন পেঁয়াজ এবং ১ লাখ মেট্রিক টন চিনি পাঠানোর জন্য দিল্লিকে অনুরোধ করেছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ। দিল্লি সফর শেষে সোমবার (১২ ফেব্রুয়ারি) পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ তথ্য জানান।

তিনি বলেন, রমজানের আগে তারা ইতোমধ্যে আমাদের দেশে ২০ হাজার মেট্রিক টন পেঁয়াজ এবং ১০ হাজার মেট্রিক টন চিনি রপ্তানির প্রতিশ্রুতি দিয়েছে। আমি সেটাকে বর্ধিত করে ৫০ হাজার মেট্রিক টন পেঁয়াজ এবং ১ লাখ মেট্রিক টন চিনিতে উন্নীত করার কথা বলেছি।

তিনি বলেন, আমরা অনেক ভোগ্যপণ্যের জন্য ভারতের ওপর নির্ভরশীল। বিশেষ করে, পেঁয়াজ, চিনি, ডাল এবং মসলা জাতীয় কিছু পণ্য। আমরা অনেক কিছুর জন্য ভারতের ওপর নির্ভরশীল। ভারতের বাণিজ্য ও শিল্পমন্ত্রী পীযূষ গয়ালের সঙ্গে এসব বিষয় নিয়ে আলোচনা করেছি।

হাছান মাহমুদ বলেন, আমি তাকে বলেছি, এসব ভোগ্য পণ্যে যেন বিশেষ কোটা নির্ধারণ করে দেওয়া হয়। যাতে আমরা তাদের থেকে এসব সঠিক মূল্যে এবং আমাদের প্রয়োজনে ইমপোর্ট করতে পারি। কমপক্ষে এটুকু সুবিধা যেন তাদের থেকে নিতে পারি।

নিউজটি শেয়ার করুন

ভারতের কাছে দেড় লাখ টন চিনি-পেঁয়াজ চেয়েছে বাংলাদেশ

আপডেট সময় : ১১:০১:২৬ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১২ ফেব্রুয়ারী ২০২৪

রমজানের আগে ৫০ হাজার মেট্রিক টন পেঁয়াজ এবং ১ লাখ মেট্রিক টন চিনি পাঠানোর জন্য দিল্লিকে অনুরোধ করেছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ। দিল্লি সফর শেষে সোমবার (১২ ফেব্রুয়ারি) পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ তথ্য জানান।

তিনি বলেন, রমজানের আগে তারা ইতোমধ্যে আমাদের দেশে ২০ হাজার মেট্রিক টন পেঁয়াজ এবং ১০ হাজার মেট্রিক টন চিনি রপ্তানির প্রতিশ্রুতি দিয়েছে। আমি সেটাকে বর্ধিত করে ৫০ হাজার মেট্রিক টন পেঁয়াজ এবং ১ লাখ মেট্রিক টন চিনিতে উন্নীত করার কথা বলেছি।

তিনি বলেন, আমরা অনেক ভোগ্যপণ্যের জন্য ভারতের ওপর নির্ভরশীল। বিশেষ করে, পেঁয়াজ, চিনি, ডাল এবং মসলা জাতীয় কিছু পণ্য। আমরা অনেক কিছুর জন্য ভারতের ওপর নির্ভরশীল। ভারতের বাণিজ্য ও শিল্পমন্ত্রী পীযূষ গয়ালের সঙ্গে এসব বিষয় নিয়ে আলোচনা করেছি।

হাছান মাহমুদ বলেন, আমি তাকে বলেছি, এসব ভোগ্য পণ্যে যেন বিশেষ কোটা নির্ধারণ করে দেওয়া হয়। যাতে আমরা তাদের থেকে এসব সঠিক মূল্যে এবং আমাদের প্রয়োজনে ইমপোর্ট করতে পারি। কমপক্ষে এটুকু সুবিধা যেন তাদের থেকে নিতে পারি।