ঢাকা ০৭:৫৫ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৭ নভেম্বর ২০২৪, ১৩ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বাংলা বাংলা English English हिन्दी हिन्दी

বাংলাদেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় অব্যাহতভাবে কাজ করছে যুক্তরাষ্ট্র

অনলাইন ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ০৫:০৮:৩৯ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৫ ফেব্রুয়ারী ২০২৪
  • / ৪৮৩ বার পড়া হয়েছে
৭১ নিউজ বিডির সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

বাংলাদেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নাগরিক সমাজ, গণমাধ্যম, কৃষক ও শ্রমিক সংগঠনের সঙ্গে অব্যাহতভাবে যুক্তরাষ্ট্র কাজ করে যাচ্ছে বলে জানিয়েছেন দেশটির দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়াবিষয়ক উপসহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী আফরিন আখতার। ইন্দো-প্যাসিফিক স্ট্র্যাটেজির দুই বছর পূর্তি উপলক্ষে গতকাল বুধবার (১৪ ফেব্রুয়ারি) ওয়াশিংটন ডিসিতে পররাষ্ট্র দপ্তরের ফরেন প্রেস সেন্টার আয়োজিত এক বিশেষ ব্রিফিংয়ে এ কথা জানান তিনি।

ব্রিফিংয়ের প্রতিলিপি পররাষ্ট্র দপ্তরের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হয়েছে। এতে বলা হয়, গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানগুলো শক্তিশালী করার ওপর নির্ভর করছে দীর্ঘমেয়াদি গণতন্ত্র। এ ক্ষেত্রে সুশীল সমাজের জন্য ক্ষেত্র তৈরিতে মনোযোগী যুক্তরাষ্ট্র।

তিনি বলেন, গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানসমূহ শক্তিশালী করার ওপর নির্ভর করছে দীর্ঘ মেয়াদী গণতন্ত্র। এক্ষেত্রে সুশীল সমাজের জন্য ক্ষেত্র তৈরিতে মনোযোগী যুক্তরাষ্ট্র।

একজন সাংবাদিক প্রশ্নের উত্তরে আফরিন আখতার বলেন, ‘আমরা অবিশ্বাস্যভাবে ফোকাস করছি বাংলাদেশের সমাজকে জড়িত করার দিকে। আবার ইন্দো-প্যাসিফিক কৌশলের প্রথম স্তম্ভ হলো একটি মুক্ত ও উন্মুক্ত ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চল। আমরা বাংলাদেশের কৃষকদের সঙ্গে কাজ করছি, যারা সরকারি সেবা পেতে সংগ্রাম করছিলেন। আমরা শ্রমিক সংগঠকদের সঙ্গে কাজ করছি। আমরা সিভিল সোসাইটির সদস্যদের একটি সম্পূর্ণ পরিসরের সঙ্গে কাজ করছি। এটি করার ক্ষেত্রে আমাদের লক্ষ্য হলো বাংলাদেশে সত্যিকার অর্থে নাগরিক স্থান গড়ে তোলা, নাগরিক স্থান সংরক্ষণ করা, দীর্ঘ মেয়াদে গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলা।’

নিউজটি শেয়ার করুন

বাংলাদেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় অব্যাহতভাবে কাজ করছে যুক্তরাষ্ট্র

আপডেট সময় : ০৫:০৮:৩৯ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৫ ফেব্রুয়ারী ২০২৪

বাংলাদেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নাগরিক সমাজ, গণমাধ্যম, কৃষক ও শ্রমিক সংগঠনের সঙ্গে অব্যাহতভাবে যুক্তরাষ্ট্র কাজ করে যাচ্ছে বলে জানিয়েছেন দেশটির দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়াবিষয়ক উপসহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী আফরিন আখতার। ইন্দো-প্যাসিফিক স্ট্র্যাটেজির দুই বছর পূর্তি উপলক্ষে গতকাল বুধবার (১৪ ফেব্রুয়ারি) ওয়াশিংটন ডিসিতে পররাষ্ট্র দপ্তরের ফরেন প্রেস সেন্টার আয়োজিত এক বিশেষ ব্রিফিংয়ে এ কথা জানান তিনি।

ব্রিফিংয়ের প্রতিলিপি পররাষ্ট্র দপ্তরের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হয়েছে। এতে বলা হয়, গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানগুলো শক্তিশালী করার ওপর নির্ভর করছে দীর্ঘমেয়াদি গণতন্ত্র। এ ক্ষেত্রে সুশীল সমাজের জন্য ক্ষেত্র তৈরিতে মনোযোগী যুক্তরাষ্ট্র।

তিনি বলেন, গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানসমূহ শক্তিশালী করার ওপর নির্ভর করছে দীর্ঘ মেয়াদী গণতন্ত্র। এক্ষেত্রে সুশীল সমাজের জন্য ক্ষেত্র তৈরিতে মনোযোগী যুক্তরাষ্ট্র।

একজন সাংবাদিক প্রশ্নের উত্তরে আফরিন আখতার বলেন, ‘আমরা অবিশ্বাস্যভাবে ফোকাস করছি বাংলাদেশের সমাজকে জড়িত করার দিকে। আবার ইন্দো-প্যাসিফিক কৌশলের প্রথম স্তম্ভ হলো একটি মুক্ত ও উন্মুক্ত ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চল। আমরা বাংলাদেশের কৃষকদের সঙ্গে কাজ করছি, যারা সরকারি সেবা পেতে সংগ্রাম করছিলেন। আমরা শ্রমিক সংগঠকদের সঙ্গে কাজ করছি। আমরা সিভিল সোসাইটির সদস্যদের একটি সম্পূর্ণ পরিসরের সঙ্গে কাজ করছি। এটি করার ক্ষেত্রে আমাদের লক্ষ্য হলো বাংলাদেশে সত্যিকার অর্থে নাগরিক স্থান গড়ে তোলা, নাগরিক স্থান সংরক্ষণ করা, দীর্ঘ মেয়াদে গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলা।’