০৫:৩২ পূর্বাহ্ন, রোববার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৬ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

বিএনপির আর কিছুই করার নেই: ওবায়দুল কাদের

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, বিএনপির আর কিছু করার নেই। তাদের সঙ্গে জনগণও নেই। কথা কিছু বলতে হয়, এজন্য মাঝে মাঝে কথামালার চাতুরী করে থাকে বিএনপি।

আজ সোমবার বেলা সাড়ে ১২টার দিকে ধানন্ডিতে আওয়ামী লীগ সভাপতির রাজনৈতিক কার্যালয়ে সমসাময়িক বিষয়ে নিয়ে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন ওবায়দুল কাদের।

কাদের বলেন, বিরোধী দল হিসেবে জাতীয় পার্টি সংসদে ভূমিকা রাখবে। বাইরে তাদের দলে কী হচ্ছে তা নিয়ে আমাদের মাথা ঘামানোর কিছু নেই।

মিয়ানমারে চলমান অস্থিরতা নিয়ে কাদের বলেন, ‘আমাদের সীমান্তে নিরাপত্তার ঝুঁকি থাকতে পারে। এ বিষয়ে সরকারের প্রস্তুতি আছে।’

শেখ হাসিনার সাহসিকতার প্রশংসা করে কাদের বলেন, সিকিউরিটি ইস্যুতে জার্মানিতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে আমন্ত্রণ করা বাংলাদেশের জন্য সম্মানের। শেখ হাসিনা সেখানে গিয়ে গণহত্যার বিরুদ্ধে বক্তব্য রেখেছেন, যা তাঁর সাহসিকতারই পরিচয়। অনেক সরকার প্রধানই এই বিষয় নিয়ে কথা বলতে পারেন না।

জেলেনস্কির সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বৈঠক রাশিয়ার সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কে কোনো প্রভাব ফেলবে না বলেও জানান কাদের।

ঢাকার পরিবেশ দূষণের অন্যতম প্রধান কারণ ইটের ভাটা। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে এসব বন্ধ বা নিয়ন্ত্রণে বন ও পরিবেশ মন্ত্রী কাজ করছেন বলেও জানান ওবায়দুল কাদের।

এসময় আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক বিএম মোজাম্মেল হক, মির্জা আজম, এসএম কামাল হোসেন, সুজিত রায় নন্দী, দপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়া, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক আব্দুস সোবহান গোলাপ, উপ-দপ্তর সম্পাদক সায়েম খান, কার্যনির্বাহী সদস্য মারুফা আক্তার পপি, আনিসুল ইসলাম, সাবেক যুবলীগ নেতা হারুনুর রশিদ, সাবেক ছাত্রলীগ নেতা ইসহাক আলী খান পান্নাসহ অন্যান্যরা।

বিএনপির আর কিছুই করার নেই: ওবায়দুল কাদের

আপডেট : ০৭:২৯:৪০ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৪

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, বিএনপির আর কিছু করার নেই। তাদের সঙ্গে জনগণও নেই। কথা কিছু বলতে হয়, এজন্য মাঝে মাঝে কথামালার চাতুরী করে থাকে বিএনপি।

আজ সোমবার বেলা সাড়ে ১২টার দিকে ধানন্ডিতে আওয়ামী লীগ সভাপতির রাজনৈতিক কার্যালয়ে সমসাময়িক বিষয়ে নিয়ে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন ওবায়দুল কাদের।

কাদের বলেন, বিরোধী দল হিসেবে জাতীয় পার্টি সংসদে ভূমিকা রাখবে। বাইরে তাদের দলে কী হচ্ছে তা নিয়ে আমাদের মাথা ঘামানোর কিছু নেই।

মিয়ানমারে চলমান অস্থিরতা নিয়ে কাদের বলেন, ‘আমাদের সীমান্তে নিরাপত্তার ঝুঁকি থাকতে পারে। এ বিষয়ে সরকারের প্রস্তুতি আছে।’

শেখ হাসিনার সাহসিকতার প্রশংসা করে কাদের বলেন, সিকিউরিটি ইস্যুতে জার্মানিতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে আমন্ত্রণ করা বাংলাদেশের জন্য সম্মানের। শেখ হাসিনা সেখানে গিয়ে গণহত্যার বিরুদ্ধে বক্তব্য রেখেছেন, যা তাঁর সাহসিকতারই পরিচয়। অনেক সরকার প্রধানই এই বিষয় নিয়ে কথা বলতে পারেন না।

জেলেনস্কির সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বৈঠক রাশিয়ার সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কে কোনো প্রভাব ফেলবে না বলেও জানান কাদের।

ঢাকার পরিবেশ দূষণের অন্যতম প্রধান কারণ ইটের ভাটা। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে এসব বন্ধ বা নিয়ন্ত্রণে বন ও পরিবেশ মন্ত্রী কাজ করছেন বলেও জানান ওবায়দুল কাদের।

এসময় আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক বিএম মোজাম্মেল হক, মির্জা আজম, এসএম কামাল হোসেন, সুজিত রায় নন্দী, দপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়া, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক আব্দুস সোবহান গোলাপ, উপ-দপ্তর সম্পাদক সায়েম খান, কার্যনির্বাহী সদস্য মারুফা আক্তার পপি, আনিসুল ইসলাম, সাবেক যুবলীগ নেতা হারুনুর রশিদ, সাবেক ছাত্রলীগ নেতা ইসহাক আলী খান পান্নাসহ অন্যান্যরা।