০১:৩৪ পূর্বাহ্ন, রোববার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৬ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে রাষ্ট্রপতি-প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা

অমর একুশে ফেব্রুয়ারি ‘মহান শহীদ দিবস’ ও ‘আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসে’ ভাষা শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। মঙ্গলবার (২০ ফেব্রুয়ারি) দিবাগত রাত ১২টা ১ মিনিটে একুশের প্রথম প্রহরে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের বেদিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী। এ সময় পুষ্পস্তবক অর্পণ শেষে তারা কিছুক্ষণ নীরবে দাঁড়িয়ে থাকেন।

বাংলা ভাষায় কথা বলার অধিকার প্রতিষ্ঠায় প্রাণ দেয়া শহীদদের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে অমর একুশের প্রথম প্রহরের আগেই কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে আসেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

এরপর রাষ্ট্রপতি মোহাম্মদ সাহাবুদ্দিন কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে এসে পৌঁছালে তাকে স্বাগত জানান প্রধানমন্ত্রী ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য।

একুশের প্রথম প্রহরে প্রথমে রাষ্ট্রপতি ও পরে প্রধানমন্ত্রী শহীদ বেদীতে পুষ্পার্ঘ্য অর্পণ করেন। শহীদদের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে কিছুক্ষণ নীরবে দাঁড়িয়ে সম্মান জানান তাঁরা।

এরপর আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কমিটি দলের সভানেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে শ্রদ্ধাঞ্জলি নিবেদন করে।

এরপর জাতীয় সংসদের স্পিকার ও প্রধান বিচারপতি ভাষা শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানান।

তারপর সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনীর প্রধান ভাষা শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধার্ঘ্য নিবেদন করেন। একুশের শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানান ডেপুটি স্পিকার, জাতীয় সংসদের হুইপগণ ও বিরোধী দলীয় নেতা।

এরপর একে একে শ্রদ্ধা জানান ঢাকার দুই সিটি করপোরেশনের মেয়র, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী, সিইসি ও অন্যান্য নির্বাচন কমিশনার এবং পুলিশ বাহিনীর প্রধান।

ভাষা আন্দোলনের প্রাণকেন্দ্র ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে সহকর্মীদের নিয়ে শহীদ বেদীতে পুষ্পাঞ্জলি নিবেদন করেন। শ্রদ্ধা জানান একাত্তরের যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধারা।

শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের সূচনায় ঢাকায় নিযুক্ত বিভিন্ন দেশের কূটনীতিক ও মিশন প্রধানরাও কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে শ্রদ্ধাঞ্জলি রিবেদন করেন। এরপর সর্বস্তরের মানুষের জন্য উন্মুক্ত করা হয় কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার।

নিরাপত্তার বিষয়টি বিবেচনায় নিয়ে পুরো এলাকাকে ক্লোজ সার্কিট ক্যামেরার আওতায় আনার পাশাপাশি ওয়াচ টাওয়ার স্থাপন করা হয়েছে। সন্ধ্যা থেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় প্রণীত রুটম্যাপ কার্যকর করা হয়েছে।

কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে রাষ্ট্রপতি-প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা

আপডেট : ০৫:৩৭:৫২ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২১ ফেব্রুয়ারী ২০২৪

অমর একুশে ফেব্রুয়ারি ‘মহান শহীদ দিবস’ ও ‘আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসে’ ভাষা শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। মঙ্গলবার (২০ ফেব্রুয়ারি) দিবাগত রাত ১২টা ১ মিনিটে একুশের প্রথম প্রহরে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের বেদিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী। এ সময় পুষ্পস্তবক অর্পণ শেষে তারা কিছুক্ষণ নীরবে দাঁড়িয়ে থাকেন।

বাংলা ভাষায় কথা বলার অধিকার প্রতিষ্ঠায় প্রাণ দেয়া শহীদদের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে অমর একুশের প্রথম প্রহরের আগেই কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে আসেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

এরপর রাষ্ট্রপতি মোহাম্মদ সাহাবুদ্দিন কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে এসে পৌঁছালে তাকে স্বাগত জানান প্রধানমন্ত্রী ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য।

একুশের প্রথম প্রহরে প্রথমে রাষ্ট্রপতি ও পরে প্রধানমন্ত্রী শহীদ বেদীতে পুষ্পার্ঘ্য অর্পণ করেন। শহীদদের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে কিছুক্ষণ নীরবে দাঁড়িয়ে সম্মান জানান তাঁরা।

এরপর আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কমিটি দলের সভানেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে শ্রদ্ধাঞ্জলি নিবেদন করে।

এরপর জাতীয় সংসদের স্পিকার ও প্রধান বিচারপতি ভাষা শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানান।

তারপর সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনীর প্রধান ভাষা শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধার্ঘ্য নিবেদন করেন। একুশের শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানান ডেপুটি স্পিকার, জাতীয় সংসদের হুইপগণ ও বিরোধী দলীয় নেতা।

এরপর একে একে শ্রদ্ধা জানান ঢাকার দুই সিটি করপোরেশনের মেয়র, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী, সিইসি ও অন্যান্য নির্বাচন কমিশনার এবং পুলিশ বাহিনীর প্রধান।

ভাষা আন্দোলনের প্রাণকেন্দ্র ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে সহকর্মীদের নিয়ে শহীদ বেদীতে পুষ্পাঞ্জলি নিবেদন করেন। শ্রদ্ধা জানান একাত্তরের যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধারা।

শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের সূচনায় ঢাকায় নিযুক্ত বিভিন্ন দেশের কূটনীতিক ও মিশন প্রধানরাও কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে শ্রদ্ধাঞ্জলি রিবেদন করেন। এরপর সর্বস্তরের মানুষের জন্য উন্মুক্ত করা হয় কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার।

নিরাপত্তার বিষয়টি বিবেচনায় নিয়ে পুরো এলাকাকে ক্লোজ সার্কিট ক্যামেরার আওতায় আনার পাশাপাশি ওয়াচ টাওয়ার স্থাপন করা হয়েছে। সন্ধ্যা থেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় প্রণীত রুটম্যাপ কার্যকর করা হয়েছে।