০৮:০৩ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৪ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

বিডিআর বিদ্রোহের মামলা দ্রুত নিষ্পত্তির আশা স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর

বিডিআর বিদ্রোহের দুটি মামলা দ্রুত নিষ্পত্তি হবে বলে আশা প্রকাশ করেছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান। পিলখানায় সংঘটিত বর্বরোচিত হত্যাকাণ্ডে শহীদ সেনা সদস্যদের শাহাদৎবার্ষিকী উপলক্ষ্যে আজ রোববার বনানীতে সামরিক কবরস্থানে শহীদদের কবরে পুষ্পস্তবক অর্পণ শেষে তিনি এ আশা প্রকাশ করেন।

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, বিডিআর বিদ্রোহ মামলায় কারও কো‌নো গাফিলতি নেই। আমি আগেই বলেছি এখানে বিরাট ধরনের হত্যাকাণ্ড ছিল। সবগুলো সঠিকভাবে তদন্ত শেষে বড় ধরনের বিচারকার্য ছিল। এই সবগুলোই সময় লেগেছে। আশা করি, দুটি মামলাই দ্রুত নিষ্পত্তি হবে।

আসাদুজ্জামান খান বলেন, আপনারা দেখেছেন প্রাথমিক একটা বিচার হয়েছে। আমরা আশা করছি, চূড়ান্ত বিচার হয়তো অল্পদিনের মধ্যে শেষ হয়ে যাবে। তবে এটা সম্পূর্ণ বিচারিক কার্যক্রমের ওপর নির্ভর করছে।

২০০৯ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারি সকালে হঠাৎ গুলি ও বোমার বিকট শব্দে প্রকম্পিত হয়ে ওঠে রাজধানীর পিলখানা তৎকালীন বিডিআর সদর দপ্তর। হত্যা করা হয় ৫৭ সেনা কর্মকর্তাসহ ৭৪ জনকে। টানা দুদিন শ্বাসরুদ্ধকর পরিস্থিতি মোকাবিলা করে ২৬ ফেব্রুয়ারি বিদ্রোহ নিয়ন্ত্রণে আসে।

বিডিআর বিদ্রোহের মামলা দ্রুত নিষ্পত্তির আশা স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর

আপডেট : ০৮:২২:১৩ পূর্বাহ্ন, রোববার, ২৫ ফেব্রুয়ারী ২০২৪

বিডিআর বিদ্রোহের দুটি মামলা দ্রুত নিষ্পত্তি হবে বলে আশা প্রকাশ করেছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান। পিলখানায় সংঘটিত বর্বরোচিত হত্যাকাণ্ডে শহীদ সেনা সদস্যদের শাহাদৎবার্ষিকী উপলক্ষ্যে আজ রোববার বনানীতে সামরিক কবরস্থানে শহীদদের কবরে পুষ্পস্তবক অর্পণ শেষে তিনি এ আশা প্রকাশ করেন।

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, বিডিআর বিদ্রোহ মামলায় কারও কো‌নো গাফিলতি নেই। আমি আগেই বলেছি এখানে বিরাট ধরনের হত্যাকাণ্ড ছিল। সবগুলো সঠিকভাবে তদন্ত শেষে বড় ধরনের বিচারকার্য ছিল। এই সবগুলোই সময় লেগেছে। আশা করি, দুটি মামলাই দ্রুত নিষ্পত্তি হবে।

আসাদুজ্জামান খান বলেন, আপনারা দেখেছেন প্রাথমিক একটা বিচার হয়েছে। আমরা আশা করছি, চূড়ান্ত বিচার হয়তো অল্পদিনের মধ্যে শেষ হয়ে যাবে। তবে এটা সম্পূর্ণ বিচারিক কার্যক্রমের ওপর নির্ভর করছে।

২০০৯ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারি সকালে হঠাৎ গুলি ও বোমার বিকট শব্দে প্রকম্পিত হয়ে ওঠে রাজধানীর পিলখানা তৎকালীন বিডিআর সদর দপ্তর। হত্যা করা হয় ৫৭ সেনা কর্মকর্তাসহ ৭৪ জনকে। টানা দুদিন শ্বাসরুদ্ধকর পরিস্থিতি মোকাবিলা করে ২৬ ফেব্রুয়ারি বিদ্রোহ নিয়ন্ত্রণে আসে।