Dhaka ০৭:১৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ১২ শ্রাবণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ইসরায়েল ও হামাসের মধ্যে যুদ্ধবিরতি শুরু আগামী সপ্তাহে: যুক্তরাষ্ট্র

ইসরায়েল ও হামাসের মধ্যে যথা শিগগির সম্ভব সোমবার থেকে যুদ্ধবিরতি শুরু হতে পারে। মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন এ কথা বলেছেন। যুদ্ধবিরতির এ চুক্তিতে হামাসের কাছে আটক বেশকিছু সংখ্যক জিম্মি মুক্তির বিনিময়ে ইসরায়েলে থাকা ফিলিস্তিনী বন্দীদের ছেড়ে দেয়ার কথা রয়েছে।

ইসরায়েল ও হামাসের মধ্যে যুদ্ধবিরতির জন্যে মিসর, কাতার, যুক্তরাষ্ট্র ও ফ্রান্সসহ অন্যান্যরা প্রচেষ্টা চালিয়ে আসছে। আলোচনা এখনও চলছে। তারা ছয় সপ্তাহের যুদ্ধবিরতি এবং হামাসের কাছে থাকা ইসরায়েলী জিম্মিদের মুক্তি নিয়ে কাজ করছেন। একইসঙ্গে ইসরায়েলে আটক শত শত ফিলিস্তিনী বন্দীকেও মুক্তি দেয়া নিয়ে আলোচনা অব্যাহত রয়েছে।

যুদ্ধবিরতি চুক্তি কবে নাগাদ শুরু হবে এমন প্রশ্নের জবাবে বাইডেন সোমবার বলেছেন, আমি আশা করছি আগামী সোমবার নাগাদ যুদ্ধবিরতি শুরু হবে। তবে তিনি এও বলেছেন, আমরা চুক্তির কাছাকাছি আছি। এখনও চুক্তির কাজ সম্পন্ন হয়নি। তবে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক ইসরায়েলী কর্মকর্তা আলোচনা ইতিবাচক দিকেই যাচ্ছে বলে আভাস দিয়েছেন। কিন্তু ইসরায়েলী প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু জোর দিয়ে বলেছেন, যে কোন যুদ্ধবিরতিই গাজার দক্ষিণাঞ্চলীয় শহর রাফায় স্থল অভিযানকে বিলম্বিত করবে, কিন্তু প্রতিহত করতে পারবে না। কারণ, হামাসের বিরুদ্ধে পুরো জয়ের জন্যে সেখানে অভিযান চালানো প্রয়োজন।

এদিকে ইসরায়েল গত পাঁচ মাস ধরে গাজার সকল শহর এল্কাায় অভিযান চালিয়ে আসছে। এ প্রেক্ষিতে প্রায় ১৪ লাখ ফিলিস্তিনী এখন রাফায় আশ্রয় নিয়েছে। নেতানিয়াহুর কার্যালয় থেকে সোমবার বলা হয়েছে, রাফা থেকে বেসামরিক ফিলিস্তিনীদের সরিয়ে নেয়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের সামরিক বাহিনী যুদ্ধকালীন কেবিনেটকে দেখিয়েছে। তবে বাস্তুচ্যুত এসব লোক কোথায় যাবে তা নিয়ে কিছু বলা হয়নি।

ইসরায়েল ও হামাসের মধ্যে যুদ্ধবিরতি শুরু আগামী সপ্তাহে: যুক্তরাষ্ট্র

আপডেট : ০৮:৫৬:০৮ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৪

ইসরায়েল ও হামাসের মধ্যে যথা শিগগির সম্ভব সোমবার থেকে যুদ্ধবিরতি শুরু হতে পারে। মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন এ কথা বলেছেন। যুদ্ধবিরতির এ চুক্তিতে হামাসের কাছে আটক বেশকিছু সংখ্যক জিম্মি মুক্তির বিনিময়ে ইসরায়েলে থাকা ফিলিস্তিনী বন্দীদের ছেড়ে দেয়ার কথা রয়েছে।

ইসরায়েল ও হামাসের মধ্যে যুদ্ধবিরতির জন্যে মিসর, কাতার, যুক্তরাষ্ট্র ও ফ্রান্সসহ অন্যান্যরা প্রচেষ্টা চালিয়ে আসছে। আলোচনা এখনও চলছে। তারা ছয় সপ্তাহের যুদ্ধবিরতি এবং হামাসের কাছে থাকা ইসরায়েলী জিম্মিদের মুক্তি নিয়ে কাজ করছেন। একইসঙ্গে ইসরায়েলে আটক শত শত ফিলিস্তিনী বন্দীকেও মুক্তি দেয়া নিয়ে আলোচনা অব্যাহত রয়েছে।

যুদ্ধবিরতি চুক্তি কবে নাগাদ শুরু হবে এমন প্রশ্নের জবাবে বাইডেন সোমবার বলেছেন, আমি আশা করছি আগামী সোমবার নাগাদ যুদ্ধবিরতি শুরু হবে। তবে তিনি এও বলেছেন, আমরা চুক্তির কাছাকাছি আছি। এখনও চুক্তির কাজ সম্পন্ন হয়নি। তবে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক ইসরায়েলী কর্মকর্তা আলোচনা ইতিবাচক দিকেই যাচ্ছে বলে আভাস দিয়েছেন। কিন্তু ইসরায়েলী প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু জোর দিয়ে বলেছেন, যে কোন যুদ্ধবিরতিই গাজার দক্ষিণাঞ্চলীয় শহর রাফায় স্থল অভিযানকে বিলম্বিত করবে, কিন্তু প্রতিহত করতে পারবে না। কারণ, হামাসের বিরুদ্ধে পুরো জয়ের জন্যে সেখানে অভিযান চালানো প্রয়োজন।

এদিকে ইসরায়েল গত পাঁচ মাস ধরে গাজার সকল শহর এল্কাায় অভিযান চালিয়ে আসছে। এ প্রেক্ষিতে প্রায় ১৪ লাখ ফিলিস্তিনী এখন রাফায় আশ্রয় নিয়েছে। নেতানিয়াহুর কার্যালয় থেকে সোমবার বলা হয়েছে, রাফা থেকে বেসামরিক ফিলিস্তিনীদের সরিয়ে নেয়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের সামরিক বাহিনী যুদ্ধকালীন কেবিনেটকে দেখিয়েছে। তবে বাস্তুচ্যুত এসব লোক কোথায় যাবে তা নিয়ে কিছু বলা হয়নি।