Dhaka ০৯:৩৫ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ১২ শ্রাবণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

‘গুরুত্বপূর্ণ ওষুধ দেশেই উৎপাদনের তাগিদ স্বাস্থ্যমন্ত্রীর’

আমদানি নির্ভর গুরুত্বপূর্ণ ওষুধের দাম মানুষের নাগালে রাখার আহবান জানিয়েছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী সামন্ত লাল সেন। এসব ওষুধ দেশে উৎপাদনের ব্যবস্থা নেয়ার তাগিদও দিয়েছেন তিনি।

রাজধানীর পূর্বাচলে ‘১৫তম এশিয়া ফার্মা এক্সপো’-২০২৪ এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে এই আহবান জানান স্বাস্থ্যমন্ত্রী।

এসময় বক্তারা বলেন, ২০২৬ সালে বাংলাদেশ উন্নয়নশীল রাষ্ট্রে পরিণত হলে দেশীয় ওষুধ শিল্প বড় চ্যালেঞ্জের মুখে পড়বে। যা মোকাবেলায় এখন থেকেই ব্যবস্থা নিতে হবে।

রাজধানীর পূর্বাচলে বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ-চায়না ফ্রেন্ডশীপ এক্সিবিশন সেন্টারে শুরু হয়েছে তিনদিনের ‘১৫তম এশিয়া ফার্মা এক্সপো’। বাংলাদেশ ওষুধ শিল্প সমিতি আয়োজিত এই মেলায় অংশ নিয়েছে ৩৬টি দেশের ৭৯১টি কোম্পানি। প্রতিষ্ঠানগুলো নিজস্ব ওষুধ ও এই শিল্প সংশ্লিষ্ট সামগ্রী মেলায় উপস্থাপন করছে।

বর্তমানে দেশের ওষুধের ৯৮ ভাগ চাহিদাই পূরণ করছে দেশীয় ফার্মাসিউটিক্যালস কোম্পানি। যার বাজারমূল্য ৩ বিলিয়ন ডলার।

বাংলাদেশের উদ্যোক্তারা জানালেন, দেশে উৎপাদিত ওষুধ, হাসপাতালে ব্যবহৃত সামগ্রী ও যন্ত্রপাতি বিদেশিদের কাছে উপস্থাপনের একটি বড় সুযোগ এই মেলা।

উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে অতিথিরা বলেন, ওষুধ শিল্পের চ্যালেঞ্জ শুরু হবে ২০২৬ সাল থেকে। কারণ ওই সময় উন্নয়নশীল দেশে উত্তীর্ণ হবে বাংলাদেশ।

তবে চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেয়া হচ্ছে বলে জানিয়েছেন ওষুধ শিল্প সমিতির সভাপতি।

এসময় স্বাস্থ্যমন্ত্রী জানান, সবার সাথে কথা বলে ওষুধের দাম কমানোর বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেয়া হবে।

এই এক্সপো চলবে দোসরা মার্চ পর্যন্ত।

‘গুরুত্বপূর্ণ ওষুধ দেশেই উৎপাদনের তাগিদ স্বাস্থ্যমন্ত্রীর’

আপডেট : ০৮:৫৯:২৩ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৪

আমদানি নির্ভর গুরুত্বপূর্ণ ওষুধের দাম মানুষের নাগালে রাখার আহবান জানিয়েছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী সামন্ত লাল সেন। এসব ওষুধ দেশে উৎপাদনের ব্যবস্থা নেয়ার তাগিদও দিয়েছেন তিনি।

রাজধানীর পূর্বাচলে ‘১৫তম এশিয়া ফার্মা এক্সপো’-২০২৪ এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে এই আহবান জানান স্বাস্থ্যমন্ত্রী।

এসময় বক্তারা বলেন, ২০২৬ সালে বাংলাদেশ উন্নয়নশীল রাষ্ট্রে পরিণত হলে দেশীয় ওষুধ শিল্প বড় চ্যালেঞ্জের মুখে পড়বে। যা মোকাবেলায় এখন থেকেই ব্যবস্থা নিতে হবে।

রাজধানীর পূর্বাচলে বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ-চায়না ফ্রেন্ডশীপ এক্সিবিশন সেন্টারে শুরু হয়েছে তিনদিনের ‘১৫তম এশিয়া ফার্মা এক্সপো’। বাংলাদেশ ওষুধ শিল্প সমিতি আয়োজিত এই মেলায় অংশ নিয়েছে ৩৬টি দেশের ৭৯১টি কোম্পানি। প্রতিষ্ঠানগুলো নিজস্ব ওষুধ ও এই শিল্প সংশ্লিষ্ট সামগ্রী মেলায় উপস্থাপন করছে।

বর্তমানে দেশের ওষুধের ৯৮ ভাগ চাহিদাই পূরণ করছে দেশীয় ফার্মাসিউটিক্যালস কোম্পানি। যার বাজারমূল্য ৩ বিলিয়ন ডলার।

বাংলাদেশের উদ্যোক্তারা জানালেন, দেশে উৎপাদিত ওষুধ, হাসপাতালে ব্যবহৃত সামগ্রী ও যন্ত্রপাতি বিদেশিদের কাছে উপস্থাপনের একটি বড় সুযোগ এই মেলা।

উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে অতিথিরা বলেন, ওষুধ শিল্পের চ্যালেঞ্জ শুরু হবে ২০২৬ সাল থেকে। কারণ ওই সময় উন্নয়নশীল দেশে উত্তীর্ণ হবে বাংলাদেশ।

তবে চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেয়া হচ্ছে বলে জানিয়েছেন ওষুধ শিল্প সমিতির সভাপতি।

এসময় স্বাস্থ্যমন্ত্রী জানান, সবার সাথে কথা বলে ওষুধের দাম কমানোর বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেয়া হবে।

এই এক্সপো চলবে দোসরা মার্চ পর্যন্ত।