Dhaka ১০:০৫ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ১২ শ্রাবণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

গাজায় ছয় সপ্তাহের যুদ্ধবিরতিতে রাজি ইসরায়েল

গাজায় ছয় সপ্তাহের যুদ্ধবিরতিতে ইসরায়েল ‘রাজি’ হয়েছে বলে দাবি করছে মার্কিন প্রশাসন। চলতি সপ্তাহ থেকেই এই যুদ্ধবিরতি শুরু হতে পারে বলে জানায় বাইডেন প্রশাসন। এর মানে আগামী রমজান মাস ও ঈদে যুদ্ধবিরতি থাকতে পারে ফিলিস্তিনের গাজায়। তবে হামাস এখনো এতে সম্মতি দেয়নি বলে জানিয়েছে আমেরিকা।

মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএন বলছে, শনিবার বাইডেন প্রশাসনের পক্ষ থেকে এসব তথ্য জানানো হয়। এতে দুই পক্ষ সম্মত হলে যুদ্ধবিরতির সময় আরও বাড়ানো যেতে পারে।

এবারের চুক্তির আওতায় গুরুতর আহত ব্যক্তি ও নারীদের জিম্মি দশা থেকে মুক্তি চাওয়া হয়েছে। তবে কতজনের মুক্তি চাওয়া হয়েছে, তা এখনো প্রকাশ করা হয়নি। হামাস এখনো এতে রাজি হয়নি। রোববার তারা মিশরের কায়রোতে যুদ্ধবিরতির আলোচনা করতে গেছেন।

গাজায় ইসরায়েলি হামলা চলছেই। গত বছরের ৭ অক্টোবর হামাসের হামলার পর পাল্টা হামলা চালায় ইসরায়েলের সামরিক বাহিনী। এরপর কয়েক দফায় যুদ্ধবিরতি হলেও তার মেয়াদ বাড়েনি। গত সপ্তাহে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন জানান, চলতি সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি শুরু হতে পারে বলে আশা করছেন তিনি।

ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি বলছে, ফিলিস্তিনে মানবিক সংকট চলাকালেই মিশর, কাতার, আমেরিকা, ফ্রান্স ও আরও কয়েকটি দেশের প্রতিনিধিরা চেষ্টা করছেন হামাস ও ইসরায়েলকে যুদ্ধবিরতিতে রাজি করাতে। এ ছাড়া হামাসের হাতে জিম্মিদেরও মুক্তির চেষ্টা করছেন তারা। এমনকি ইসরায়েলে বন্দী ফিলিস্তিনিদের ছেড়ে দেওয়ার তাগিদ দিচ্ছেন তারা।

গত বছরের ৭ অক্টোবর ইসরায়েলে হামলা চালায় ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সশস্ত্র সংগঠন হামাস। এতে ১ হাজার ২০০ জন নিহত হন বলে জানায় ইসরায়েল। এছাড়া ইসরায়েল থেকে প্রায় ২৪০ জনকে জিম্মি করে নিয়ে যায় হামাস সদস্যরা। এরপর থেকে গাজা উপত্যকায় হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েলি বাহিনী। এ হামলায় এখন পর্যন্ত ৩০ হাজারের বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে।

গাজায় ছয় সপ্তাহের যুদ্ধবিরতিতে রাজি ইসরায়েল

আপডেট : ০৯:৩০:৫১ অপরাহ্ন, রোববার, ৩ মার্চ ২০২৪

গাজায় ছয় সপ্তাহের যুদ্ধবিরতিতে ইসরায়েল ‘রাজি’ হয়েছে বলে দাবি করছে মার্কিন প্রশাসন। চলতি সপ্তাহ থেকেই এই যুদ্ধবিরতি শুরু হতে পারে বলে জানায় বাইডেন প্রশাসন। এর মানে আগামী রমজান মাস ও ঈদে যুদ্ধবিরতি থাকতে পারে ফিলিস্তিনের গাজায়। তবে হামাস এখনো এতে সম্মতি দেয়নি বলে জানিয়েছে আমেরিকা।

মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএন বলছে, শনিবার বাইডেন প্রশাসনের পক্ষ থেকে এসব তথ্য জানানো হয়। এতে দুই পক্ষ সম্মত হলে যুদ্ধবিরতির সময় আরও বাড়ানো যেতে পারে।

এবারের চুক্তির আওতায় গুরুতর আহত ব্যক্তি ও নারীদের জিম্মি দশা থেকে মুক্তি চাওয়া হয়েছে। তবে কতজনের মুক্তি চাওয়া হয়েছে, তা এখনো প্রকাশ করা হয়নি। হামাস এখনো এতে রাজি হয়নি। রোববার তারা মিশরের কায়রোতে যুদ্ধবিরতির আলোচনা করতে গেছেন।

গাজায় ইসরায়েলি হামলা চলছেই। গত বছরের ৭ অক্টোবর হামাসের হামলার পর পাল্টা হামলা চালায় ইসরায়েলের সামরিক বাহিনী। এরপর কয়েক দফায় যুদ্ধবিরতি হলেও তার মেয়াদ বাড়েনি। গত সপ্তাহে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন জানান, চলতি সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি শুরু হতে পারে বলে আশা করছেন তিনি।

ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি বলছে, ফিলিস্তিনে মানবিক সংকট চলাকালেই মিশর, কাতার, আমেরিকা, ফ্রান্স ও আরও কয়েকটি দেশের প্রতিনিধিরা চেষ্টা করছেন হামাস ও ইসরায়েলকে যুদ্ধবিরতিতে রাজি করাতে। এ ছাড়া হামাসের হাতে জিম্মিদেরও মুক্তির চেষ্টা করছেন তারা। এমনকি ইসরায়েলে বন্দী ফিলিস্তিনিদের ছেড়ে দেওয়ার তাগিদ দিচ্ছেন তারা।

গত বছরের ৭ অক্টোবর ইসরায়েলে হামলা চালায় ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সশস্ত্র সংগঠন হামাস। এতে ১ হাজার ২০০ জন নিহত হন বলে জানায় ইসরায়েল। এছাড়া ইসরায়েল থেকে প্রায় ২৪০ জনকে জিম্মি করে নিয়ে যায় হামাস সদস্যরা। এরপর থেকে গাজা উপত্যকায় হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েলি বাহিনী। এ হামলায় এখন পর্যন্ত ৩০ হাজারের বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে।