ঢাকা ০৪:৫৪ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৮ নভেম্বর ২০২৪, ১৩ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বাংলা বাংলা English English हिन्दी हिन्दी

বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে প্রয়োজন ৩০ বিলিয়ন ডলার: বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • আপডেট সময় : ০৮:৪৭:৫০ অপরাহ্ন, সোমবার, ৪ মার্চ ২০২৪
  • / ৫১০ বার পড়া হয়েছে
৭১ নিউজ বিডির সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেছেন, চীন বাংলাদেশের পরীক্ষিত বন্ধু। বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতের প্রসারে চীনা কোম্পানিগুলো গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছে। আমরা চীনকে আমাদের পাশে আরও বড় আকারে দেখতে চাই। আগামী ৫ বছরে এই খাতে ৩০ বিলিয়ন ডলার প্রয়োজন।

সোমবার (৪ মার্চ) বাংলাদেশে নিযুক্ত চীনের রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়েনের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ শেষে প্রতিমন্ত্রী একথা বলেন। এ সময় তারা পারস্পরিক স্বার্থ সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন।

রাষ্ট্রদূত প্রতিমন্ত্রীকে অভিনন্দন জানিয়ে বলেন, বাংলাদেশের সাথে চীনের সহযোগিতা উত্তরোত্তর বাড়ছে। সহযোগিতার ক্ষেত্র বাড়ানের জন্য একসাথে বসা জরুরি ছিল। আগামী পাঁচ বছরে বাংলাদেশ আরও সমৃদ্ধ, শক্তিশালী ও উন্নত হবে।

এ সময় চীনের অর্থায়নে প্রকল্পসমূহ লিথিয়াম ব্যাটারি ফ্যাক্টরি স্থাপন, সেমি কন্ডাক্টর ফ্যাক্টরি স্থাপন, ইলেক্ট্রিক ভেহিক্যাল, ব্যাটারি স্টোরেজ সিস্টেম, স্মার্ট মিটার, সোলার বিদ্যুৎ প্রকল্প, বায়ু বিদ্যুৎ প্রকল্প, বর্জ্য থেকে বিদ্যুৎ ও গ্যাস উত্তোলন ইত্যাদি বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়।

এছাড়া প্রতিমন্ত্রী বিনিয়োগের খাতগুলো উল্লেখ করে বলেন, বিনিয়োগের ক্ষেত্র বাড়াতে একটি বিশেষায়িত দল গঠন করা যেতে পারে।

নিউজটি শেয়ার করুন

বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে প্রয়োজন ৩০ বিলিয়ন ডলার: বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী

আপডেট সময় : ০৮:৪৭:৫০ অপরাহ্ন, সোমবার, ৪ মার্চ ২০২৪

বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেছেন, চীন বাংলাদেশের পরীক্ষিত বন্ধু। বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতের প্রসারে চীনা কোম্পানিগুলো গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছে। আমরা চীনকে আমাদের পাশে আরও বড় আকারে দেখতে চাই। আগামী ৫ বছরে এই খাতে ৩০ বিলিয়ন ডলার প্রয়োজন।

সোমবার (৪ মার্চ) বাংলাদেশে নিযুক্ত চীনের রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়েনের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ শেষে প্রতিমন্ত্রী একথা বলেন। এ সময় তারা পারস্পরিক স্বার্থ সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন।

রাষ্ট্রদূত প্রতিমন্ত্রীকে অভিনন্দন জানিয়ে বলেন, বাংলাদেশের সাথে চীনের সহযোগিতা উত্তরোত্তর বাড়ছে। সহযোগিতার ক্ষেত্র বাড়ানের জন্য একসাথে বসা জরুরি ছিল। আগামী পাঁচ বছরে বাংলাদেশ আরও সমৃদ্ধ, শক্তিশালী ও উন্নত হবে।

এ সময় চীনের অর্থায়নে প্রকল্পসমূহ লিথিয়াম ব্যাটারি ফ্যাক্টরি স্থাপন, সেমি কন্ডাক্টর ফ্যাক্টরি স্থাপন, ইলেক্ট্রিক ভেহিক্যাল, ব্যাটারি স্টোরেজ সিস্টেম, স্মার্ট মিটার, সোলার বিদ্যুৎ প্রকল্প, বায়ু বিদ্যুৎ প্রকল্প, বর্জ্য থেকে বিদ্যুৎ ও গ্যাস উত্তোলন ইত্যাদি বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়।

এছাড়া প্রতিমন্ত্রী বিনিয়োগের খাতগুলো উল্লেখ করে বলেন, বিনিয়োগের ক্ষেত্র বাড়াতে একটি বিশেষায়িত দল গঠন করা যেতে পারে।