ঢাকা ০২:০৬ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বাংলা বাংলা English English हिन्दी हिन्दी

ভোক্তার সুবিধা চিন্তা করেই টিসিবির চিনির দাম কমানো হয়েছে: বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • আপডেট সময় : ০১:০৬:৪৯ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৭ মার্চ ২০২৪
  • / ৪০২ বার পড়া হয়েছে
৭১ নিউজ বিডির সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

রমজানে ভোক্তাদের সুবিধার কথা চিন্তা করেই টিসিবির চিনির দাম কমানো হয়েছে বলে জানিয়েছেন বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম টিটু। রোজা উপলক্ষে আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর তেজগাঁওয়ে টিসিবির ভতুর্কি মূল্যে পণ্য বিক্রি কার্যক্রম উদ্বোধনের পর প্রতিমন্ত্রী এ কথা জানান।

প্রতিমন্ত্রী বলেন, রমজানে ভোক্তাদের সুবিধার কথা চিন্তা করেই চিনির দাম কমানো হয়েছে। দেশে চিনির পর্যাপ্ত মজুত আছে। রোজায় চিনির কোনো সংকট হবে না।

এর আগে এক লাফে চিনির দাম কেজিতে ৩০ টাকা বাড়িয়ে ১০০ টাকা নির্ধারণ করে সরকারি সংস্থা ট্রেডিং কর্পোরেশন অব বাংলাদেশ (টিসিবি)। এর আগে টিসিবিতে চিনির দাম ছিল কেজি প্রতি ৭০ টাকা।

আহসানুল ইসলাম বলেন, পুলিশ দিয়ে বাজার নিয়ন্ত্রণ সম্ভব না। উৎপাদন ও সরবরাহ স্বাভাবিক থাকলে কোনো সমস্যা হবে না। এটাই সরকার নজর দিচ্ছে।

বৈশ্বিক অস্থিরতায় দেশে পণ্যের দাম বেড়েছে বলে মন্তব্য করেন প্রতিমন্ত্রী। তিনি জানান, নতুন করে ফ্যামিলি কার্ড হালনাগাদ করা হচ্ছে।

একজন ফ্যামিলি কার্ডধারী চালসহ সর্বোচ্চ দুই লিটার সয়াবিন তেল, দুই কেজি মসুর ডাল, এক কেজি চিনি ও এক কেজি খেজুর কিনতে পারছেন। প্রতি লিটার সয়াবিন তেল ১০০ এবং চিনি বিক্রি হচ্ছে ৭০ টাকায়। মসুর ডাল ৬০ টাকা, খেজুর ১৫০ টাকা ও চাল ৩০ টাকায় কিনতে পারছেন ভোক্তারা।

নিউজটি শেয়ার করুন

ভোক্তার সুবিধা চিন্তা করেই টিসিবির চিনির দাম কমানো হয়েছে: বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী

আপডেট সময় : ০১:০৬:৪৯ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৭ মার্চ ২০২৪

রমজানে ভোক্তাদের সুবিধার কথা চিন্তা করেই টিসিবির চিনির দাম কমানো হয়েছে বলে জানিয়েছেন বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম টিটু। রোজা উপলক্ষে আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর তেজগাঁওয়ে টিসিবির ভতুর্কি মূল্যে পণ্য বিক্রি কার্যক্রম উদ্বোধনের পর প্রতিমন্ত্রী এ কথা জানান।

প্রতিমন্ত্রী বলেন, রমজানে ভোক্তাদের সুবিধার কথা চিন্তা করেই চিনির দাম কমানো হয়েছে। দেশে চিনির পর্যাপ্ত মজুত আছে। রোজায় চিনির কোনো সংকট হবে না।

এর আগে এক লাফে চিনির দাম কেজিতে ৩০ টাকা বাড়িয়ে ১০০ টাকা নির্ধারণ করে সরকারি সংস্থা ট্রেডিং কর্পোরেশন অব বাংলাদেশ (টিসিবি)। এর আগে টিসিবিতে চিনির দাম ছিল কেজি প্রতি ৭০ টাকা।

আহসানুল ইসলাম বলেন, পুলিশ দিয়ে বাজার নিয়ন্ত্রণ সম্ভব না। উৎপাদন ও সরবরাহ স্বাভাবিক থাকলে কোনো সমস্যা হবে না। এটাই সরকার নজর দিচ্ছে।

বৈশ্বিক অস্থিরতায় দেশে পণ্যের দাম বেড়েছে বলে মন্তব্য করেন প্রতিমন্ত্রী। তিনি জানান, নতুন করে ফ্যামিলি কার্ড হালনাগাদ করা হচ্ছে।

একজন ফ্যামিলি কার্ডধারী চালসহ সর্বোচ্চ দুই লিটার সয়াবিন তেল, দুই কেজি মসুর ডাল, এক কেজি চিনি ও এক কেজি খেজুর কিনতে পারছেন। প্রতি লিটার সয়াবিন তেল ১০০ এবং চিনি বিক্রি হচ্ছে ৭০ টাকায়। মসুর ডাল ৬০ টাকা, খেজুর ১৫০ টাকা ও চাল ৩০ টাকায় কিনতে পারছেন ভোক্তারা।