০৫:৪৮ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৪ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

দেশে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ২০ বিলিয়ন ডলারের নিচে

  • অনলাইন ডেস্ক
  • আপডেট : ০১:৩৮:০০ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১১ মার্চ ২০২৪
  • ৭১ দেখেছেন

এশিয়ান ক্লিয়ারিং ইউনিয়নের (আকু) মাধ্যমে ১২৯ কোটি ডলারের আমদানি দায় পরিশোধের পর বাংলাদেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ আইএমএফের বিপিএম-৬ পদ্ধতি অনুযায়ী ২০ বিলিয়ন ডলারের নিচে নেমেছে। গতকাল রোববার (১০ মার্চ) কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্যানুযায়ী, গত সপ্তাহে আকুর জানুয়ারি ও ফেব্রুয়ারি মাসের বিল পরিশোধ করা হয়। বিল পরিশোধের পর গত ৭ মার্চ বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ একই পদ্ধতিতে দাঁড়ায় এক হাজার ৯৯৯ কোটি বা ১৯.৯৯ বিলিয়ন ডলার। যা ৬ মার্চ ছিল ২১.১৫ বিলিয়ন ডলার।

বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র মো. মেজবাউল হক এ তথ্য নিশ্চিত করে জানান, গত ৭ মার্চ আকুর বিল পরিশোধ করা হয়েছে। বিল পরিশোধের পর বর্তমানে গ্রস রিজার্ভ রয়েছে ২৫.২৩ বিলিয়ন ডলার।

গত ২৮ ফেব্রুয়ারি শেষে রিজার্ভ ছিল ২৫ দশমিক ৭৬ বিলিয়ন ডলার। সে সময় বিপিএম-৬ অনুযায়ী, রিজার্ভ দাঁড়ায় ২০ দশমিক ৫৭ বিলিয়ন ডলার।

বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, ২০২১ সালের আগস্টে রিজার্ভ দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ ৪৮ বিলিয়ন ডলারের ঘর ছাড়িয়েছিল। বিদেশ থেকে ঋণ নেওয়াসহ বিভিন্ন উপায়ে ওই সময় রিজার্ভ বাড়ানো হয়। এরপর সংকটের কারণে ২৯ বিলিয়ন ডলারের বেশি বিক্রি করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।

এর ফলে ধারাবাহিকভাবে রিজার্ভ কমে গত নভেম্বর শেষে ১৯ দশমিক ৩০ বিলিয়ন ডলারে দাঁড়ায়। এরপর আবারও বেড়ে ডিসেম্বরে ২১ দশমিক ৮৬ বিলিয়ন হয়েছিল, তবে চলতি বছরের জানুয়ারি শেষে আবার কমে ১৯ দশমিক ৯৬ বিলিয়ন ডলারে নেমে যায়।

শেখ হাসিনাকে ফেরত চাওয়া হবে: আইন উপদেষ্টা

দেশে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ২০ বিলিয়ন ডলারের নিচে

আপডেট : ০১:৩৮:০০ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১১ মার্চ ২০২৪

এশিয়ান ক্লিয়ারিং ইউনিয়নের (আকু) মাধ্যমে ১২৯ কোটি ডলারের আমদানি দায় পরিশোধের পর বাংলাদেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ আইএমএফের বিপিএম-৬ পদ্ধতি অনুযায়ী ২০ বিলিয়ন ডলারের নিচে নেমেছে। গতকাল রোববার (১০ মার্চ) কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্যানুযায়ী, গত সপ্তাহে আকুর জানুয়ারি ও ফেব্রুয়ারি মাসের বিল পরিশোধ করা হয়। বিল পরিশোধের পর গত ৭ মার্চ বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ একই পদ্ধতিতে দাঁড়ায় এক হাজার ৯৯৯ কোটি বা ১৯.৯৯ বিলিয়ন ডলার। যা ৬ মার্চ ছিল ২১.১৫ বিলিয়ন ডলার।

বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র মো. মেজবাউল হক এ তথ্য নিশ্চিত করে জানান, গত ৭ মার্চ আকুর বিল পরিশোধ করা হয়েছে। বিল পরিশোধের পর বর্তমানে গ্রস রিজার্ভ রয়েছে ২৫.২৩ বিলিয়ন ডলার।

গত ২৮ ফেব্রুয়ারি শেষে রিজার্ভ ছিল ২৫ দশমিক ৭৬ বিলিয়ন ডলার। সে সময় বিপিএম-৬ অনুযায়ী, রিজার্ভ দাঁড়ায় ২০ দশমিক ৫৭ বিলিয়ন ডলার।

বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, ২০২১ সালের আগস্টে রিজার্ভ দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ ৪৮ বিলিয়ন ডলারের ঘর ছাড়িয়েছিল। বিদেশ থেকে ঋণ নেওয়াসহ বিভিন্ন উপায়ে ওই সময় রিজার্ভ বাড়ানো হয়। এরপর সংকটের কারণে ২৯ বিলিয়ন ডলারের বেশি বিক্রি করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।

এর ফলে ধারাবাহিকভাবে রিজার্ভ কমে গত নভেম্বর শেষে ১৯ দশমিক ৩০ বিলিয়ন ডলারে দাঁড়ায়। এরপর আবারও বেড়ে ডিসেম্বরে ২১ দশমিক ৮৬ বিলিয়ন হয়েছিল, তবে চলতি বছরের জানুয়ারি শেষে আবার কমে ১৯ দশমিক ৯৬ বিলিয়ন ডলারে নেমে যায়।