০৭:২৭ অপরাহ্ন, রোববার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৭ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

পালিয়ে আসা বিজিপি সদস্যদের রাখা হয়েছে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে

মিয়ানমারের অভ্যন্তরে সংঘাতের জেরে আবারও বাংলাদেশে পালিয়ে এসেছে মিয়ানমারের সীমান্তরক্ষী বাহিনী বর্ডার গার্ড পুলিশের (বিজিপি) মোট ১৭৯ জন সদস্য। তাদের নিরস্ত্র করে বিজিবির হেফাজতে রাখা হয়েছে। বর্তমানে তাঁদের নাইক্ষ্যংছড়ি ১১ বিজিবির ব্যাটালিয়ান স্কুলে রাখা হয়েছে।

এদিকে পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখার জন্য বিজিবির টহল জোরদার, গোয়েন্দা নজরদারি বৃদ্ধিসহ স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যানদের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছে জেলা প্রশাসন। তবে কবে নাগাদ তাঁদের মিয়ানমারে ফেরত পাঠানো হবে তা নিশ্চিত করা যায়নি।

বান্দরবানের জেলা প্রশাসক শাহ্ মোজাহিদ উদ্দিন বলেন, মিয়ানমার থেকে পালিয়ে আসা বিজিপির ১৭৯ জন সদস্যকে নিরস্ত্র করে নাইক্ষ্যংছড়ি সদরের বর্ডার গার্ড সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে রাখা হয়েছে। সীমান্তের পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে বিজিবির টহল জোরদার করার পাশাপাশি গোয়েন্দা নজরদারি বাড়ানো হয়েছে।

এদিকে বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ির জামছড়ি সীমান্তের ওপার থেকে আসা গুলিতে সাবের হোসেন নামে এক ইউপি সদস্য আহত হন। তবে তিনি আশঙ্কামুক্ত আছেন বলে জানিয়েছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।

বিজিবি ও স্থানীয় জনপ্রতিনিধিরা জানিয়েছে, গত সোমবার থেকে গোলাগুলির কোনো শব্দ শোনা যায়নি এবং নতুন করে কোনো বিজিপি সদস্য অনুপ্রবেশ করেনি।

গত সোমবার বেলা ১১টার দিকে বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ির সীমান্তের জামছড়ি এলাকার ৪৫-৪৬ নম্বর সীমান্ত পিলারের মাঝামাঝি এলাকা দিয়ে প্রথমে ২৯ জন বিজিপি সদস্য পালিয়ে বাংলাদেশে আসে। পরে আবার সন্ধ্যার পর থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত পালিয়ে এসে আশ্রয় নেন আরও ১৫০ জন।

পালিয়ে আসা বিজিপি সদস্যদের রাখা হয়েছে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে

আপডেট : ০২:৪৬:৪৭ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৩ মার্চ ২০২৪

মিয়ানমারের অভ্যন্তরে সংঘাতের জেরে আবারও বাংলাদেশে পালিয়ে এসেছে মিয়ানমারের সীমান্তরক্ষী বাহিনী বর্ডার গার্ড পুলিশের (বিজিপি) মোট ১৭৯ জন সদস্য। তাদের নিরস্ত্র করে বিজিবির হেফাজতে রাখা হয়েছে। বর্তমানে তাঁদের নাইক্ষ্যংছড়ি ১১ বিজিবির ব্যাটালিয়ান স্কুলে রাখা হয়েছে।

এদিকে পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখার জন্য বিজিবির টহল জোরদার, গোয়েন্দা নজরদারি বৃদ্ধিসহ স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যানদের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছে জেলা প্রশাসন। তবে কবে নাগাদ তাঁদের মিয়ানমারে ফেরত পাঠানো হবে তা নিশ্চিত করা যায়নি।

বান্দরবানের জেলা প্রশাসক শাহ্ মোজাহিদ উদ্দিন বলেন, মিয়ানমার থেকে পালিয়ে আসা বিজিপির ১৭৯ জন সদস্যকে নিরস্ত্র করে নাইক্ষ্যংছড়ি সদরের বর্ডার গার্ড সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে রাখা হয়েছে। সীমান্তের পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে বিজিবির টহল জোরদার করার পাশাপাশি গোয়েন্দা নজরদারি বাড়ানো হয়েছে।

এদিকে বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ির জামছড়ি সীমান্তের ওপার থেকে আসা গুলিতে সাবের হোসেন নামে এক ইউপি সদস্য আহত হন। তবে তিনি আশঙ্কামুক্ত আছেন বলে জানিয়েছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।

বিজিবি ও স্থানীয় জনপ্রতিনিধিরা জানিয়েছে, গত সোমবার থেকে গোলাগুলির কোনো শব্দ শোনা যায়নি এবং নতুন করে কোনো বিজিপি সদস্য অনুপ্রবেশ করেনি।

গত সোমবার বেলা ১১টার দিকে বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ির সীমান্তের জামছড়ি এলাকার ৪৫-৪৬ নম্বর সীমান্ত পিলারের মাঝামাঝি এলাকা দিয়ে প্রথমে ২৯ জন বিজিপি সদস্য পালিয়ে বাংলাদেশে আসে। পরে আবার সন্ধ্যার পর থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত পালিয়ে এসে আশ্রয় নেন আরও ১৫০ জন।