০১:৪৪ অপরাহ্ন, রোববার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৭ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

জিম্মি জাহাজের মালিকপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করেছে জলদস্যুরা

সোমালিয় জলদুস্য ও এমভি আবদুল্লাহ জাহাজের ক্যাপ্টেনের সঙ্গে যোগাযোগ হয়েছে বলে জানিয়েছেন নৌপরিবহন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক (ডিজি) কমডোর মোহাম্মদ মাকসুদ আলম। বুধবার (২০ মার্চ) তিনি গণমাধ্যমকে এ তথ্য জানান। তবে এখনো কোনো মুক্তিপণ দাবি করা হয়নি।

এ বিষয়টি নিশ্চিত করে জাহাজের মালিকপক্ষ কেএসআরএম গ্রুপের মিডিয়া উপদেষ্টা মিজানুল ইসলাম বুধবার (২০ মার্চ) দুপুরে বলেন, দস্যুদের সঙ্গে যোগাযোগ হয়েছে। তবে কোনো আলোচনা হয়নি। যেহেতু বিষয়টি স্পর্শকাতর, তাই আলোচনা না হওয়া পর্যন্ত কিছু বলা যাবে না।

নৌপরিবহন অধিদপ্তরের ডিজি বলেন, ‘বাংলাদেশি জাহাজ এমভি আব্দুল্লাহর জিম্মি নাবিকদের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়েছে। তারা তাদের পরিবারের সঙ্গেও কথা বলেছেন। তারা ভালো আছেন, সুস্থ আছেন।’

কমডোর মোহাম্মদ মাকসুদ আলম জানান, সোমালিয়ার জলদস্যুরা ছিনতাই হওয়া জাহাজের মালিকদের সঙ্গে যোগাযোগ করেছে, জিম্মি নাবিক উদ্ধারে আলোচনা চলছে।

সোমালিয়ার জলদস্যুদের কবলে পড়া ‘এমভি আবদুল্লাহ’ জাহাজে রয়েছে ৮০ কোটি টাকা মূল্যের ৫৫ হাজার টন কয়লা।

বর্তমানে বাংলাদেশি জাহাজ এমভি আবদুল্লাহ আবার অন্যত্র সরিয়ে নিয়েছে সোমালিয়ান জলদস্যুরা। জিম্মি জাহাজটি বর্তমানে সোমালিয়া উপকূলের চার নটিক্যাল মাইলের মধ্যে নোঙর করে রাখা হয়েছে।

এর আগে গত ১২ মার্চ দুপুরে কেএসআরএমের মালিকানাধীন এসআর শিপিংয়ের জাহাজটি জিম্মি করে সোমালিয়ান দস্যুরা। সেখানে থাকা ২৩ নাবিককে একটি কেবিনে আটকে রাখা হয়। আটকের পর জাহাজটিকে সোমালিয়ার উপকূলে নিয়ে যাওয়া হয়। দুই দফা স্থান পরিবর্তন করে জাহাজটিকে সবশেষ সোমালিয়ার গদভজিরান উপকূলের কাছে নোঙর করে রাখা হয়।

৫৮ হাজার মেট্রিক টন কয়লা নিয়ে গত ৪ মার্চ আফ্রিকার মোজাম্বিকের মাপুটো বন্দর থেকে যাত্রা শুরু করে এমভি আবদুল্লাহ। ১৯ মার্চ সেটি সংযুক্ত আরব আমিরাতের হামরিয়াহ বন্দরে পৌঁছানোর কথা ছিল।

জিম্মি জাহাজের মালিকপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করেছে জলদস্যুরা

আপডেট : ০৩:১৯:২০ অপরাহ্ন, বুধবার, ২০ মার্চ ২০২৪

সোমালিয় জলদুস্য ও এমভি আবদুল্লাহ জাহাজের ক্যাপ্টেনের সঙ্গে যোগাযোগ হয়েছে বলে জানিয়েছেন নৌপরিবহন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক (ডিজি) কমডোর মোহাম্মদ মাকসুদ আলম। বুধবার (২০ মার্চ) তিনি গণমাধ্যমকে এ তথ্য জানান। তবে এখনো কোনো মুক্তিপণ দাবি করা হয়নি।

এ বিষয়টি নিশ্চিত করে জাহাজের মালিকপক্ষ কেএসআরএম গ্রুপের মিডিয়া উপদেষ্টা মিজানুল ইসলাম বুধবার (২০ মার্চ) দুপুরে বলেন, দস্যুদের সঙ্গে যোগাযোগ হয়েছে। তবে কোনো আলোচনা হয়নি। যেহেতু বিষয়টি স্পর্শকাতর, তাই আলোচনা না হওয়া পর্যন্ত কিছু বলা যাবে না।

নৌপরিবহন অধিদপ্তরের ডিজি বলেন, ‘বাংলাদেশি জাহাজ এমভি আব্দুল্লাহর জিম্মি নাবিকদের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়েছে। তারা তাদের পরিবারের সঙ্গেও কথা বলেছেন। তারা ভালো আছেন, সুস্থ আছেন।’

কমডোর মোহাম্মদ মাকসুদ আলম জানান, সোমালিয়ার জলদস্যুরা ছিনতাই হওয়া জাহাজের মালিকদের সঙ্গে যোগাযোগ করেছে, জিম্মি নাবিক উদ্ধারে আলোচনা চলছে।

সোমালিয়ার জলদস্যুদের কবলে পড়া ‘এমভি আবদুল্লাহ’ জাহাজে রয়েছে ৮০ কোটি টাকা মূল্যের ৫৫ হাজার টন কয়লা।

বর্তমানে বাংলাদেশি জাহাজ এমভি আবদুল্লাহ আবার অন্যত্র সরিয়ে নিয়েছে সোমালিয়ান জলদস্যুরা। জিম্মি জাহাজটি বর্তমানে সোমালিয়া উপকূলের চার নটিক্যাল মাইলের মধ্যে নোঙর করে রাখা হয়েছে।

এর আগে গত ১২ মার্চ দুপুরে কেএসআরএমের মালিকানাধীন এসআর শিপিংয়ের জাহাজটি জিম্মি করে সোমালিয়ান দস্যুরা। সেখানে থাকা ২৩ নাবিককে একটি কেবিনে আটকে রাখা হয়। আটকের পর জাহাজটিকে সোমালিয়ার উপকূলে নিয়ে যাওয়া হয়। দুই দফা স্থান পরিবর্তন করে জাহাজটিকে সবশেষ সোমালিয়ার গদভজিরান উপকূলের কাছে নোঙর করে রাখা হয়।

৫৮ হাজার মেট্রিক টন কয়লা নিয়ে গত ৪ মার্চ আফ্রিকার মোজাম্বিকের মাপুটো বন্দর থেকে যাত্রা শুরু করে এমভি আবদুল্লাহ। ১৯ মার্চ সেটি সংযুক্ত আরব আমিরাতের হামরিয়াহ বন্দরে পৌঁছানোর কথা ছিল।