Dhaka ১০:২৬ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ১২ শ্রাবণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

মৌলভীবাজারে কারাগারে আসামিকে বিয়ে করলেন বাদী

উচ্চ আদালতের নির্দেশে মৌলভীবাজার জেলা কারাগারে নারী ও শিশু নির্যাতন মামলার এক আসামির সঙ্গে বাদীর বিয়ে সম্পন্ন হয়েছে। বুধবার (২০ মার্চ) দুপুরে মৌলভীবাজার জেলা কারাগারে তাদের নিজস্ব ধর্মীয় বিধান অনুযায়ী আসামি আশিষ বাউরী (৩৫) এবং বাদী কুঞ্জুমালের (২৫) বিয়ে সম্পন্ন হয়।

ধর্মীয় রীতি অনুযায়ী একজন পুরোহিত তাদের বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন করেন। এ সময় জেলা প্রশাসনের প্রতিনিধি হিসেবে সহকারী কমিশনার শাওন মজুমদার উপস্থিত ছিলেন। মৌলভীবাজার জেলা কারাগারের জেল সুপার মুজিবুর রহমান মজুমদার এ তথ্য নিশ্চিত করেন।

আসামি আশিষ বাউরী মৌলভীবাজারের রাজনগরের উত্তরভাগ ইউনিয়নের ইন্দানগর চা বাগানের সদানন্দ বাউরীর ছেলে। পাত্রী কুঞ্জুমাল একই ইউনিয়নের মৃত মনীষা মালের মেয়ে।

জানা যায়, আশিষ ২০২৩ সালের ১১ আগস্ট রাজনগর উপজেলার ইন্দানগর চা বাগানে কুঞ্জুমালকে ধর্ষণ করেন। এই ঘটনায় ভুক্তভোগী কিশোরী বাদী হয়ে একটি মামলা দায়ের করে। ওই দিন তাকে নারী ও শিশু নির্যাতন মামলায় গ্রেপ্তার করে কারাগারে প্রেরণ করা হয়। এদিকে ইতোমধ্যেই ভুক্তভোগী কিশোরী গর্ভবতী হয়ে সন্তান প্রসব করেন। বর্তমানে তার তিন মাসের একটি সন্তান রয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে উচ্চ আদালত তাদের বিয়ের নির্দেশ দেন। পরে আদালতের নির্দেশে তাদের বিয়ে হয়।

মৌলভীবাজারে কারাগারে আসামিকে বিয়ে করলেন বাদী

আপডেট : ০২:৩২:৩৯ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২১ মার্চ ২০২৪

উচ্চ আদালতের নির্দেশে মৌলভীবাজার জেলা কারাগারে নারী ও শিশু নির্যাতন মামলার এক আসামির সঙ্গে বাদীর বিয়ে সম্পন্ন হয়েছে। বুধবার (২০ মার্চ) দুপুরে মৌলভীবাজার জেলা কারাগারে তাদের নিজস্ব ধর্মীয় বিধান অনুযায়ী আসামি আশিষ বাউরী (৩৫) এবং বাদী কুঞ্জুমালের (২৫) বিয়ে সম্পন্ন হয়।

ধর্মীয় রীতি অনুযায়ী একজন পুরোহিত তাদের বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন করেন। এ সময় জেলা প্রশাসনের প্রতিনিধি হিসেবে সহকারী কমিশনার শাওন মজুমদার উপস্থিত ছিলেন। মৌলভীবাজার জেলা কারাগারের জেল সুপার মুজিবুর রহমান মজুমদার এ তথ্য নিশ্চিত করেন।

আসামি আশিষ বাউরী মৌলভীবাজারের রাজনগরের উত্তরভাগ ইউনিয়নের ইন্দানগর চা বাগানের সদানন্দ বাউরীর ছেলে। পাত্রী কুঞ্জুমাল একই ইউনিয়নের মৃত মনীষা মালের মেয়ে।

জানা যায়, আশিষ ২০২৩ সালের ১১ আগস্ট রাজনগর উপজেলার ইন্দানগর চা বাগানে কুঞ্জুমালকে ধর্ষণ করেন। এই ঘটনায় ভুক্তভোগী কিশোরী বাদী হয়ে একটি মামলা দায়ের করে। ওই দিন তাকে নারী ও শিশু নির্যাতন মামলায় গ্রেপ্তার করে কারাগারে প্রেরণ করা হয়। এদিকে ইতোমধ্যেই ভুক্তভোগী কিশোরী গর্ভবতী হয়ে সন্তান প্রসব করেন। বর্তমানে তার তিন মাসের একটি সন্তান রয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে উচ্চ আদালত তাদের বিয়ের নির্দেশ দেন। পরে আদালতের নির্দেশে তাদের বিয়ে হয়।