ঢাকা ০৬:২১ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৯ জুন ২০২৫, ৫ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
বাংলা বাংলা English English हिन्दी हिन्दी
ব্রেকিং নিউজ ::
ইসরায়েল ও ইরানের সংঘাত: বাংলাদেশিদের জন্য হটলাইন সেবা চালু করেছে দুতাবাস। ইরানে বসবাসরত বাংলাদেশি নাগরিকদের + ৯৮৯908577368 ও + ৯৮৯১22065745 নম্বরে (হোয়াটসঅ্যাপ সহ) যোগাযোগ করতে বলেছে দূতাবাস কর্তৃপক্ষ।

ইন্দোনেশিয়া উপকূলে রোহিঙ্গা শরণার্থীবাহী নৌকাডুবি, উদ্ধার ৬৯

আন্তর্জাতিক ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ০২:২৩:১৩ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২১ মার্চ ২০২৪
  • / ৪৫৫ বার পড়া হয়েছে
৭১ নিউজ বিডির সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

ইন্দোনেশিয়ার পশ্চিম উপকূলে বুধবার (২০ মার্চ) রোহিঙ্গা শরণার্থীদের বহনকারী একটি নৌকাডুবি দূর্ঘটনার পরে ঘটনাস্থল থেকে অন্তত ৬৯ রোহিঙ্গাকে উদ্ধার করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার (২১ মার্চ) তাদের উদ্ধার করা হয়।

সংবাদমাধ্যম এএফপি স্থানীয় জেলেদের উদ্ধৃতিতে জানিয়েছে, একটি উল্টে যাওয়া নৌকায় তারা আটকা পড়েন। যার মধ্যে ছয়জনকে উদ্ধার করা হয় এবং কয়েকজনকে প্রবল স্রোতের কবলে পড়ে। নিখোঁজ রোহিঙ্গাদের মৃত্যু হয়েছে কিনা তা ঐ প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়নি।

পশ্চিম আচেহের কুয়ালা বুবোন সমুদ্র সৈকতের প্রায় ১১ কিলোমিটার দূরে রোহিঙ্গা নৌকাটি ডুবে যায়। মাছ ধরার জেলে সমিতির সেক্রেটারি জেনারেল পাওয়াং আমিরুদ্দিন এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানিয়েছেন।

জাতিসংঘের শরণার্থী সংস্থা বলেছে যে, তারা এই ঘটনার রিপোর্ট সম্পর্কে “গভীরভাবে উদ্বিগ্ন” এবং “দশ হাজার রোহিঙ্গা শরণার্থী” উদ্ধারের মরিয়া প্রয়োজন ছিল কিন্তু সঠিক সংখ্যা নিশ্চিত করতে পারেনি।

ইউএনএইচসিআর একটি বিবৃতিতে বলেছে যে, “আমরা আশা করি যে শরণার্থীদের অনুসন্ধান এবং উদ্ধার করে যত দ্রুত সম্ভব তাদের ভূমিতে ফিরিয়ে আনা হোক। এটি অতীব জরুরী”।

ইউএনএইচসিআর খতিয়ান অনুসারে, ২০২৩ এর নভেম্বরের মাঝামাঝি থেকে জানুয়ারির শেষ পর্যন্ত ১,৭৫২ জন শরণার্থী যার বেশিরভাগই নারী ও শিশু, ইন্দোনেশিয়ার আচেহ এবং উত্তর সুমাত্রা প্রদেশে গিয়েছে৷ সংস্থাটি বলেছে যে ২০১৫ সালের পর এটি মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশটিতে সবচেয়ে বড় অনুপ্রবেশ।

নিউজটি শেয়ার করুন

ইন্দোনেশিয়া উপকূলে রোহিঙ্গা শরণার্থীবাহী নৌকাডুবি, উদ্ধার ৬৯

আপডেট সময় : ০২:২৩:১৩ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২১ মার্চ ২০২৪

ইন্দোনেশিয়ার পশ্চিম উপকূলে বুধবার (২০ মার্চ) রোহিঙ্গা শরণার্থীদের বহনকারী একটি নৌকাডুবি দূর্ঘটনার পরে ঘটনাস্থল থেকে অন্তত ৬৯ রোহিঙ্গাকে উদ্ধার করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার (২১ মার্চ) তাদের উদ্ধার করা হয়।

সংবাদমাধ্যম এএফপি স্থানীয় জেলেদের উদ্ধৃতিতে জানিয়েছে, একটি উল্টে যাওয়া নৌকায় তারা আটকা পড়েন। যার মধ্যে ছয়জনকে উদ্ধার করা হয় এবং কয়েকজনকে প্রবল স্রোতের কবলে পড়ে। নিখোঁজ রোহিঙ্গাদের মৃত্যু হয়েছে কিনা তা ঐ প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়নি।

পশ্চিম আচেহের কুয়ালা বুবোন সমুদ্র সৈকতের প্রায় ১১ কিলোমিটার দূরে রোহিঙ্গা নৌকাটি ডুবে যায়। মাছ ধরার জেলে সমিতির সেক্রেটারি জেনারেল পাওয়াং আমিরুদ্দিন এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানিয়েছেন।

জাতিসংঘের শরণার্থী সংস্থা বলেছে যে, তারা এই ঘটনার রিপোর্ট সম্পর্কে “গভীরভাবে উদ্বিগ্ন” এবং “দশ হাজার রোহিঙ্গা শরণার্থী” উদ্ধারের মরিয়া প্রয়োজন ছিল কিন্তু সঠিক সংখ্যা নিশ্চিত করতে পারেনি।

ইউএনএইচসিআর একটি বিবৃতিতে বলেছে যে, “আমরা আশা করি যে শরণার্থীদের অনুসন্ধান এবং উদ্ধার করে যত দ্রুত সম্ভব তাদের ভূমিতে ফিরিয়ে আনা হোক। এটি অতীব জরুরী”।

ইউএনএইচসিআর খতিয়ান অনুসারে, ২০২৩ এর নভেম্বরের মাঝামাঝি থেকে জানুয়ারির শেষ পর্যন্ত ১,৭৫২ জন শরণার্থী যার বেশিরভাগই নারী ও শিশু, ইন্দোনেশিয়ার আচেহ এবং উত্তর সুমাত্রা প্রদেশে গিয়েছে৷ সংস্থাটি বলেছে যে ২০১৫ সালের পর এটি মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশটিতে সবচেয়ে বড় অনুপ্রবেশ।