শনিবার, ০৫ অক্টোবর ২০২৪, ০৯:৪৪ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
ঢাকা ত্যাগ করেছেন মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী শ্রমিকদেরকে কল-কারখানার লাভের একটি অংশ দিতে হবে: নুর ওয়েস্ট ইন্ডিজকে ১০ উইকেটে হারিয়েছে দক্ষিণ আফ্রিকা আরও জনশক্তি রপ্তানিতে মালয়েশিয়ার সহযোগিতা চান রাষ্ট্রপতি ‘মালয়েশিয়ার সাথে সম্পর্ক নতুন উচ্চতায় নিতে চাই’ আটকে পড়া ১৮ হাজার শ্রমিকের বিষয় বিবেচনা করবে মালয়েশিয়া সাবেক খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদারকে ৭ দিনের রিমান্ড সংখ্যালঘু নির্যাতনের বিচারে ট্রাইব্যুনাল গঠনের দাবি রাজনৈতিক কারণে ইসরাইলের সঙ্গে কঠোর হতে পারছে না যুক্তরাষ্ট্র যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট হওয়ার অধিকার নেই ট্রাম্পের: কামালা হ্যারিস খালেদা জিয়াকে হত্যাচেষ্টার অভিযোগে হাসিনার বিরুদ্ধে মামলা দেশের ৩ জেলায় বন্যার আশঙ্কা ‘ইরান পুরো শক্তি দিয়ে ইসরাইলকে মোকাবেলা করবে’ শান্তিতে নোবেল পুরস্কারের জন্য মনোনীত জাতিসংঘের মহাসচিব বসুন্ধরার সোবহান পরিবারের হাজার কোটি টাকা যুক্তরাজ্যে পাচার! পুরানো বন্ধুকে অভ্যুত্থানের গল্প শোনালেন ড. ইউনূস ভারতে বসে দেশ নিয়ে ষড়যন্ত্রে হাসিনা: এ্যানী সংলাপে দ্রুত নির্বাচনের রোডম্যাপ চাইবে বিএনপি ‘সাড়ে ১৫ বছর ইতিহাসের বর্বরতম নির্যাতন চলেছে জামায়াতের ওপর’ ঢাকায় পৌঁছেছেন মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিম

দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ রয়েছে স্থিতিশীল

নিজস্ব প্রতিবেদক / ৭১ জন দেখেছেন
আপডেট : শনিবার, ০৫ অক্টোবর ২০২৪, ০৯:৪৪ পূর্বাহ্ন
বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ নামল ২১ বিলিয়ন ডলারে

দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ১ সপ্তাহের ব্যবধানে স্থিতিশীল রয়েছে। বৃহস্পতিবার (২১ মার্চ) বাংলাদেশ ব্যাংকের হিসাবে বিদেশি মুদ্রার সঞ্চায়ন স্থির হয়েছে ২৫ দশমিক ২৪ বিলিয়ন ডলারে। আর আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) গণনায় তা দাঁড়িয়েছে ১৯ দশমিক ৯৮ বিলিয়ন ডলারে। এদিন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ওয়েবসাইটে সাপ্তাহিক হালনাগাদ প্রতিবেদন থেকে এসব তথ্য জানা গেছে।

এতে বলা হয়, গত ১৪ মার্চ বাংলাদেশ ব্যাংকের হিসাবায়নে সঞ্চিত বিদেশি অর্থের পরিমাণ ছিল ২৫ দশমিক ২৩ বিলিয়ন ডলার। আর আইএমএফের গণনা পদ্ধতি বিপিএম-৬ অনুযায়ী তা ছিল ১৯ দশমিক ৯৯ বিলিয়ন ডলার। সেই হিসাবে গত ১ সপ্তাহে রিজার্ভ সামান্য হেরফের হয়েছে।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কর্মকর্তারা বলছেন, আলোচ্য সময়ে রেমিট্যান্স প্রবাহ এবং রপ্তানি আয় প্রায় স্থিতিশীল রয়েছে। ইতোমধ্যে আমদানিতে কঠোর নিয়ন্ত্রণ আরোপ করা হয়েছে। এছাড়া এ সময়ে বাইরের বড় দায় বা কোনো বিদেশি ঋণও পরিশোধ করা হয়নি। ফলে বিদেশি অর্থের মজুতও ক্ষয় হয়নি।

এছাড়া দেশের আর্থিক খাত নিয়ন্ত্রণকারী সর্বোচ্চ সংস্থার নিট রিজার্ভের আরেকটি হিসাব রয়েছে। এটি শুধু আইএমএফকে দেয়া হয়, প্রকাশ করা হয় না। সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, সেই মেথডে দেশের প্রকৃত রিজার্ভ এখন প্রায় সাড়ে ১৭ বিলিয়ন ডলার। এ দিয়ে ৩ মাসের আমদানি ব্যয় মেটানো যাবে।

মূলত, প্রতি মাসে পণ্য কেনা বাবদ প্রায় ৬ বিলিয়ন ডলার করে দায় পরিশোধ করা হয়। সাধারণত একটি দেশের ন্যূনতম ৩ মাসের আমদানি খরচের সমান রিজার্ভ থাকতে হয়। সেই মানদণ্ডে বাংলাদেশ বর্তমানে শেষ প্রান্তে রয়েছে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের অন্য সংবাদ