০১:৫০ অপরাহ্ন, রোববার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৭ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

জাতীয় গণহত্যা দিবস আজ, দেশজুড়ে ১ মিনিট ব্ল্যাক আউট

আজ ভয়াল ২৫ মার্চ, বাঙালির ইতিহাসের কালরাত। দিনটিকে পালন করা হয় গণহত্যা দিবস হিসেবে। ২৫ মার্চ রাতে নিরীহ বাঙালির ওপর পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর চালানো বর্বর গণহত্যার ভয়াবহ স্মৃতিবিজড়িত ইতিহাসের এক অধ্যায়। দিনটিকে স্মরণ করে দেশজুড়ে রাত ১১টায় এক মিনিট ‘প্রতীকী ব্ল্যাকআউট’ পালন করা হবে।

২৫ মার্চকে গণহত্যা দিবস পালনের প্রস্তাব সর্বসম্মতভাবে গৃহীত হয় জাতীয় সংসদে ২০১৭ সালের ১১ মার্চ। ওই দিন থেকেই দিনটি জাতীয় গণহত্যা দিবস হিসেবে পালিত হয়ে আসছে। ‘অপারেশন সার্চলাইট’ নামের ওই অপারেশনে নিরস্ত্র বাঙালির ওপর ঝাপিয়ে পড়ে নির্বিচারে মানুষ হত্যা করে পাকিস্তানের হানাদার বাহিনী।

দিবসটি উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন এক বাণীতে বলেন, একাত্তরের বীভৎস গণহত্যা শুধু বাংলাদেশের নয়, বিশ্বমানবতার ইতিহাসেও একটি কালো অধ্যায়।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তার বাণীতে বলেন, কালরাতে আত্মোৎসর্গকারী শহীদদের তাজা রক্তের শপথ বীর বাঙালিদের স্বাধীনতা অর্জন না করা পর্যন্ত জীবন বাজি রেখে যুদ্ধ চালিয়ে যেতে অনুপ্রাণিত করেছিল। যথাযোগ্য মর্যাদায় দিবসটি পালনের লক্ষ্যে জাতীয় পর্যায়ে বিভিন্ন কর্মসূচি নেয়া হয়েছে।

এর মধ্যে রাতে প্রতিকী ব্লাকআউট ছাড়াও মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরে গণহত্যা দিবসের আলোচনা এবং ঢাকাসহ সব সিটি করপোরেশনে গণহত্যার ওপর দুর্লভ আলোকচিত্র ও প্রামাণ্যচিত্র প্রচার করা হবে।

জাতীয় গণহত্যা দিবস আজ, দেশজুড়ে ১ মিনিট ব্ল্যাক আউট

আপডেট : ১২:২৮:৩২ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৫ মার্চ ২০২৪

আজ ভয়াল ২৫ মার্চ, বাঙালির ইতিহাসের কালরাত। দিনটিকে পালন করা হয় গণহত্যা দিবস হিসেবে। ২৫ মার্চ রাতে নিরীহ বাঙালির ওপর পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর চালানো বর্বর গণহত্যার ভয়াবহ স্মৃতিবিজড়িত ইতিহাসের এক অধ্যায়। দিনটিকে স্মরণ করে দেশজুড়ে রাত ১১টায় এক মিনিট ‘প্রতীকী ব্ল্যাকআউট’ পালন করা হবে।

২৫ মার্চকে গণহত্যা দিবস পালনের প্রস্তাব সর্বসম্মতভাবে গৃহীত হয় জাতীয় সংসদে ২০১৭ সালের ১১ মার্চ। ওই দিন থেকেই দিনটি জাতীয় গণহত্যা দিবস হিসেবে পালিত হয়ে আসছে। ‘অপারেশন সার্চলাইট’ নামের ওই অপারেশনে নিরস্ত্র বাঙালির ওপর ঝাপিয়ে পড়ে নির্বিচারে মানুষ হত্যা করে পাকিস্তানের হানাদার বাহিনী।

দিবসটি উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন এক বাণীতে বলেন, একাত্তরের বীভৎস গণহত্যা শুধু বাংলাদেশের নয়, বিশ্বমানবতার ইতিহাসেও একটি কালো অধ্যায়।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তার বাণীতে বলেন, কালরাতে আত্মোৎসর্গকারী শহীদদের তাজা রক্তের শপথ বীর বাঙালিদের স্বাধীনতা অর্জন না করা পর্যন্ত জীবন বাজি রেখে যুদ্ধ চালিয়ে যেতে অনুপ্রাণিত করেছিল। যথাযোগ্য মর্যাদায় দিবসটি পালনের লক্ষ্যে জাতীয় পর্যায়ে বিভিন্ন কর্মসূচি নেয়া হয়েছে।

এর মধ্যে রাতে প্রতিকী ব্লাকআউট ছাড়াও মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরে গণহত্যা দিবসের আলোচনা এবং ঢাকাসহ সব সিটি করপোরেশনে গণহত্যার ওপর দুর্লভ আলোকচিত্র ও প্রামাণ্যচিত্র প্রচার করা হবে।