Dhaka ০৫:২২ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ১১ শ্রাবণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

কমেছে অভিভাবকদের আর্থিক সক্ষমতা, বেড়েছে শিক্ষাব্যয়

২০২৩ সালের ৬ মাসে প্রাথমিকে পারিবারিক শিক্ষাব্যয় আগের বছরের তুলনায় ২৫ শতাংশ বেড়েছে। আর মাধ্যমিকে শিক্ষাব্যয় বেড়েছে ৫১ শতাংশ। রাজধানীর সিরডাপ মিলনায়তনে শনিবার সকালে গণস্বাক্ষরতা অভিযানের শিক্ষা সমীক্ষা-২০২৩ প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানানো হয়।

এতে বলা হয়, ২০২২ সালে প্রাথমিকে একজন শিশুর জন্য পারিবারিক গড় ব্যয় ছিল ১৩ হাজার ৮৮২ টাকা, মাধ্যমিকে ছিল ২৭ হাজার ৩৪০ টাকা। তবে এক্ষেত্রে গ্রাম ও শহরে কিছু ভিন্নতা আছে।

বক্তারা জানান, দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির কারণে একদিকে কমেছে অভিভাবকদের আর্থিক সক্ষমতা, অন্যদিকে বেড়েছে শিক্ষাব্যয়।

বক্তারা আরও জানান, করোনা মহামারীর পরের সময়ে নোট-গাইডের প্রতি নির্ভরতা ছিল প্রাথমিকে ৯২ শতাংশ এবং মাধ্যমিকে ৯৩ শতাংশ। শ্রেণিকক্ষে পাঠ্য বিষয় বোঝার ক্ষেত্রে অসুবিধার কথা জানিয়েছে প্রাথমিক ও মাধ্যমিকের প্রায় ৫০ শতাংশ শিক্ষার্থী।

শিক্ষা সমীক্ষা ২০২৩ এর চেয়ারপারসন ড. কাজী খলীকুজ্জমান আহমদ বলেন, ‘এখানে বলা হয়েছে শিক্ষকদের প্রস্তুত করা হয়নি। যারা নজরদারি করেন তারা নজরদারি করেন না। যারা ব্যবস্থাপক তারা একটা জিনিস চান কিন্তু সেটা প্রস্তুত করছেন না। এই সবগুলো বিষয়ের একটা সম্মেলন দরকার।’

কমেছে অভিভাবকদের আর্থিক সক্ষমতা, বেড়েছে শিক্ষাব্যয়

আপডেট : ১০:২৭:৫৮ অপরাহ্ন, শনিবার, ৩০ মার্চ ২০২৪

২০২৩ সালের ৬ মাসে প্রাথমিকে পারিবারিক শিক্ষাব্যয় আগের বছরের তুলনায় ২৫ শতাংশ বেড়েছে। আর মাধ্যমিকে শিক্ষাব্যয় বেড়েছে ৫১ শতাংশ। রাজধানীর সিরডাপ মিলনায়তনে শনিবার সকালে গণস্বাক্ষরতা অভিযানের শিক্ষা সমীক্ষা-২০২৩ প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানানো হয়।

এতে বলা হয়, ২০২২ সালে প্রাথমিকে একজন শিশুর জন্য পারিবারিক গড় ব্যয় ছিল ১৩ হাজার ৮৮২ টাকা, মাধ্যমিকে ছিল ২৭ হাজার ৩৪০ টাকা। তবে এক্ষেত্রে গ্রাম ও শহরে কিছু ভিন্নতা আছে।

বক্তারা জানান, দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির কারণে একদিকে কমেছে অভিভাবকদের আর্থিক সক্ষমতা, অন্যদিকে বেড়েছে শিক্ষাব্যয়।

বক্তারা আরও জানান, করোনা মহামারীর পরের সময়ে নোট-গাইডের প্রতি নির্ভরতা ছিল প্রাথমিকে ৯২ শতাংশ এবং মাধ্যমিকে ৯৩ শতাংশ। শ্রেণিকক্ষে পাঠ্য বিষয় বোঝার ক্ষেত্রে অসুবিধার কথা জানিয়েছে প্রাথমিক ও মাধ্যমিকের প্রায় ৫০ শতাংশ শিক্ষার্থী।

শিক্ষা সমীক্ষা ২০২৩ এর চেয়ারপারসন ড. কাজী খলীকুজ্জমান আহমদ বলেন, ‘এখানে বলা হয়েছে শিক্ষকদের প্রস্তুত করা হয়নি। যারা নজরদারি করেন তারা নজরদারি করেন না। যারা ব্যবস্থাপক তারা একটা জিনিস চান কিন্তু সেটা প্রস্তুত করছেন না। এই সবগুলো বিষয়ের একটা সম্মেলন দরকার।’