Dhaka ০২:৩৩ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ১২ শ্রাবণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

আগামী অর্থবছরের বাজেট হবে ৮ লাখ কোটি টাকার

আগামী ২০২৪-২৫ অর্থবছরের আকার ৮ লাখ কোটি টাকার হবে বলে জানিয়েছেন পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী মো. শহীদুজ্জামান সরকার। আজ (মঙ্গলবার, ২ এপ্রিল) রাজধানীর প্রেস ক্লাবে আয়োজিত প্রাক বাজেট আলোচনায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।

বাজেট আলোচনায় অংশ নেয় জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর), ঢাকা চেম্বার, মেট্রোপলিটন চেম্বার, বিকেএমইএর নেতৃবৃন্দ, অর্থনীতিবিদসহ বিভিন্ন ব্যবসায়ী নেতারা।

বক্তব্যে পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘আসছে বাজেটের আকার হবে ৮ লাখ কোটি টাকার। মুক্ত নয়, কল্যাণ অর্থনীতিতে চলছে বাংলাদেশ। সরকার কর জিডিপি রেশিও বাড়াতে আগ্রহী।’

আলোচনায় ডিসিসিআই সভাপতি আশরাফ আহমেদ বলেন, ‘ব্যবসার ওপর ট্যাক্সের চাপ বাড়লে অর্থনীতি নিতে পারবে না। এ বছর ব্যবসা করতে না পারলে ট্যাক্স ও কর্মসংস্থান কমবে।’

উচ্চ প্রবৃদ্ধির আকাঙ্ক্ষা এবারের বাজেটে মূল্যস্ফীতি কমানো ও সরকারি ব্যয় কমানো মুখোমুখি অবস্থানে থাকবে বলে জানান বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান র‍্যাপিডের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আবদুর রাজ্জাক।

এনবিআরের সাবেক চেয়ারম্যান আবদুল মজিদ বলেন, ‘উপজেলা পর্যায়েও মানুষের আয় বেড়েছে, করদাতা বাড়েনি। কর খেলাপিদের বা দুর্নীতিগ্রস্থদের বাড়তি সুযোগ দেওয়া সাধারণ করদাতাদের নিরুৎসাহিত করে।’

এনবিআরের কর আদায় প্রক্রিয়া অনলাইন বা ডিজিটালাইজেশনের জন্য রাজনৈতিক সদিচ্ছার প্রয়োজন বলে মনে করছেন অর্থনীতিবিদরা। তারা বলছেন, এনফোর্সমেন্ট বাড়াতে হবে সব প্রতিষ্ঠানের অংশগ্রহণে।

বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ: ঝড়-বৃষ্টির পূর্বাভাস

আগামী অর্থবছরের বাজেট হবে ৮ লাখ কোটি টাকার

আপডেট : ০৩:০৬:৪২ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২ এপ্রিল ২০২৪

আগামী ২০২৪-২৫ অর্থবছরের আকার ৮ লাখ কোটি টাকার হবে বলে জানিয়েছেন পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী মো. শহীদুজ্জামান সরকার। আজ (মঙ্গলবার, ২ এপ্রিল) রাজধানীর প্রেস ক্লাবে আয়োজিত প্রাক বাজেট আলোচনায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।

বাজেট আলোচনায় অংশ নেয় জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর), ঢাকা চেম্বার, মেট্রোপলিটন চেম্বার, বিকেএমইএর নেতৃবৃন্দ, অর্থনীতিবিদসহ বিভিন্ন ব্যবসায়ী নেতারা।

বক্তব্যে পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘আসছে বাজেটের আকার হবে ৮ লাখ কোটি টাকার। মুক্ত নয়, কল্যাণ অর্থনীতিতে চলছে বাংলাদেশ। সরকার কর জিডিপি রেশিও বাড়াতে আগ্রহী।’

আলোচনায় ডিসিসিআই সভাপতি আশরাফ আহমেদ বলেন, ‘ব্যবসার ওপর ট্যাক্সের চাপ বাড়লে অর্থনীতি নিতে পারবে না। এ বছর ব্যবসা করতে না পারলে ট্যাক্স ও কর্মসংস্থান কমবে।’

উচ্চ প্রবৃদ্ধির আকাঙ্ক্ষা এবারের বাজেটে মূল্যস্ফীতি কমানো ও সরকারি ব্যয় কমানো মুখোমুখি অবস্থানে থাকবে বলে জানান বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান র‍্যাপিডের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আবদুর রাজ্জাক।

এনবিআরের সাবেক চেয়ারম্যান আবদুল মজিদ বলেন, ‘উপজেলা পর্যায়েও মানুষের আয় বেড়েছে, করদাতা বাড়েনি। কর খেলাপিদের বা দুর্নীতিগ্রস্থদের বাড়তি সুযোগ দেওয়া সাধারণ করদাতাদের নিরুৎসাহিত করে।’

এনবিআরের কর আদায় প্রক্রিয়া অনলাইন বা ডিজিটালাইজেশনের জন্য রাজনৈতিক সদিচ্ছার প্রয়োজন বলে মনে করছেন অর্থনীতিবিদরা। তারা বলছেন, এনফোর্সমেন্ট বাড়াতে হবে সব প্রতিষ্ঠানের অংশগ্রহণে।