০২:৫১ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৫ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

আগামী দুদিন কয়েক বিভাগে তাপপ্রবাহের সম্ভাবনা

রাজধানী ঢাকাসহ রাজশাহী, খুলনা বিভাগের ওপর দিয়ে বইছে মৃদু থেকে মাঝারী তাপপ্রবাহ। এই তাপপ্রবাহ আরও কয়েকদিন অব্যাহত থাকতে পারে। পাশাপাশি জলীয় বাষ্পের আধিক্যের কারণে অস্বস্তি বাড়তে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অফিস।

সাধারণত তাপমাত্রা ৩৬ থেকে ৩৭ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস হলে তা মৃদু থেকে মাঝারি তাপপ্রবাহ ধরা হয়।

আবহাওয়া অফিসের দেওয়া এক পূর্বাভাসে এমন তথ্য জানিয়েছেন আবহাওয়াবিদ মো. ওমর ফারুক। পূর্বাভাসে সিলেট বিভাগের দু’এক জায়গায় বৃষ্টি বা বজ্রবৃষ্টির কথা বলা হলেও সারা দেশের অন্য জায়গার আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে।

আজ বুধবার সারা দেশে দিনের তাপমাত্রা বাড়তে পারে। তবে রাতের তাপমাত্রা অপরিবর্তিত থাকতে পারে। বাতাসে জলীয় বাষ্পের আধিক্যের কারণে অস্বস্তি বোধ হতে পারে। বর্ধিত ৫ দিনের আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, এই সময়ে তাপমাত্রার সামান্য পরিবর্তন হতে পারে।

আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, মঙ্গলবারের মতোই আজ বুধবারও তিন বিভাগে তাপপ্রবাহ বয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা আছে। আগামীকাল বৃহস্পতিবার তাপমাত্রা আরও বাড়তে পারে। বাতাসে জলীয় বাষ্প বেশি থাকার কারণে এ পরিস্থিতিতে মানুষের অস্বস্তি বাড়তে পারে।

গতকাল দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৩৮ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়েছে চুয়াডাঙ্গায়। আগের দিন সোমবার (১ এপ্রিল) দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৩৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস ছিল মোংলা ও ঈশ্বরদীতে। মঙ্গলবার ঢাকায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ৩৬ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আগের দিন ছিল ৩৭ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। বুধবার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ডিমলায় ১৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

এই তাপপ্রবাহের মধ্যেই ঢাকাসহ দেশের ৪টি অঞ্চলের ওপর দিয়ে আজ দুপুরের মধ্যে সর্বোচ্চ ৬০ কিলোমিটার বেগে ঝড় বয়ে যেতে পারে বলে সতর্ক করেছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। সেই সঙ্গে বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে। বুধবার (৩ এপ্রিল) ভোর ৫টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত দেশের অভ্যন্তরীণ নদীবন্দরগুলোর জন্য সতর্কবার্তায় এসব তথ্য জানানো হয়েছে।

প্রতি মাসের শুরুতেই আবহাওয়া অধিদপ্তর ওই মাসের দীর্ঘমেয়াদি পূর্বাভাস দিয়ে থাকে। এপ্রিল মাসের পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, এ মাসে স্বাভাবিকের চেয়ে কম বৃষ্টির সম্ভাবনা আছে। এ মাসে এক থেকে তিন দিন তীব্র কালবৈশাখীর সম্ভাবনা রয়েছে। সম্ভাবনা রয়েছে বঙ্গোপসাগরে দু–একটি লঘুচাপ সৃষ্টির। লঘুচাপের একটি ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিতে পারে বলেও জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।

আগামী দুদিন কয়েক বিভাগে তাপপ্রবাহের সম্ভাবনা

আপডেট : ০১:৩৫:৪৩ অপরাহ্ন, বুধবার, ৩ এপ্রিল ২০২৪

রাজধানী ঢাকাসহ রাজশাহী, খুলনা বিভাগের ওপর দিয়ে বইছে মৃদু থেকে মাঝারী তাপপ্রবাহ। এই তাপপ্রবাহ আরও কয়েকদিন অব্যাহত থাকতে পারে। পাশাপাশি জলীয় বাষ্পের আধিক্যের কারণে অস্বস্তি বাড়তে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অফিস।

সাধারণত তাপমাত্রা ৩৬ থেকে ৩৭ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস হলে তা মৃদু থেকে মাঝারি তাপপ্রবাহ ধরা হয়।

আবহাওয়া অফিসের দেওয়া এক পূর্বাভাসে এমন তথ্য জানিয়েছেন আবহাওয়াবিদ মো. ওমর ফারুক। পূর্বাভাসে সিলেট বিভাগের দু’এক জায়গায় বৃষ্টি বা বজ্রবৃষ্টির কথা বলা হলেও সারা দেশের অন্য জায়গার আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে।

আজ বুধবার সারা দেশে দিনের তাপমাত্রা বাড়তে পারে। তবে রাতের তাপমাত্রা অপরিবর্তিত থাকতে পারে। বাতাসে জলীয় বাষ্পের আধিক্যের কারণে অস্বস্তি বোধ হতে পারে। বর্ধিত ৫ দিনের আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, এই সময়ে তাপমাত্রার সামান্য পরিবর্তন হতে পারে।

আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, মঙ্গলবারের মতোই আজ বুধবারও তিন বিভাগে তাপপ্রবাহ বয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা আছে। আগামীকাল বৃহস্পতিবার তাপমাত্রা আরও বাড়তে পারে। বাতাসে জলীয় বাষ্প বেশি থাকার কারণে এ পরিস্থিতিতে মানুষের অস্বস্তি বাড়তে পারে।

গতকাল দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৩৮ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়েছে চুয়াডাঙ্গায়। আগের দিন সোমবার (১ এপ্রিল) দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৩৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস ছিল মোংলা ও ঈশ্বরদীতে। মঙ্গলবার ঢাকায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ৩৬ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আগের দিন ছিল ৩৭ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। বুধবার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ডিমলায় ১৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

এই তাপপ্রবাহের মধ্যেই ঢাকাসহ দেশের ৪টি অঞ্চলের ওপর দিয়ে আজ দুপুরের মধ্যে সর্বোচ্চ ৬০ কিলোমিটার বেগে ঝড় বয়ে যেতে পারে বলে সতর্ক করেছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। সেই সঙ্গে বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে। বুধবার (৩ এপ্রিল) ভোর ৫টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত দেশের অভ্যন্তরীণ নদীবন্দরগুলোর জন্য সতর্কবার্তায় এসব তথ্য জানানো হয়েছে।

প্রতি মাসের শুরুতেই আবহাওয়া অধিদপ্তর ওই মাসের দীর্ঘমেয়াদি পূর্বাভাস দিয়ে থাকে। এপ্রিল মাসের পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, এ মাসে স্বাভাবিকের চেয়ে কম বৃষ্টির সম্ভাবনা আছে। এ মাসে এক থেকে তিন দিন তীব্র কালবৈশাখীর সম্ভাবনা রয়েছে। সম্ভাবনা রয়েছে বঙ্গোপসাগরে দু–একটি লঘুচাপ সৃষ্টির। লঘুচাপের একটি ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিতে পারে বলেও জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।