Dhaka ০১:১১ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ১২ শ্রাবণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

সেবা নিশ্চিত করলে ভবিষ্যতে ভোটের চিন্তা থাকবে না: প্রধানমন্ত্রী

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, জনগণের সেবা নিশ্চিত করতে পারলে ভবিষ্যতে ভোটের চিন্তা থাকবে না। জনগণের উন্নয়নের লক্ষ্য নিয়েই কাজ করে আওয়ামী লীগ। লক্ষ্য স্থির রেখে পরিকল্পনার জন্যই দেশে দারিদ্র্যতা হ্রাস পেয়েছে।

বৃহস্পতিবার (৪ এপ্রিল) কুমিল্লা ও ময়মনসিংহ সিটির মেয়র কাউন্সিলরদের শপথ অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।

শেখ হাসিনা বলেন, চিকিৎসাসেবা মানুষের দোরগোড়ায় পৌঁছে দেওয়ার জন্য জাতির পিতা প্রথমে ইউনিয়ন পর্যায়ে দশ শয্যার হাসপাতাল তৈরি করার ব্যবস্থা নিয়েছিলেন। তিনি সম্পন্ন করতে পারেননি। আমি সরকারে আসার পর কমিউনিটি ক্লিনিক করলাম। স্থানীয় লোক সেখানে জমি দেয়, আমরা ভবনের ব্যবস্থা করা, চিকিৎসার সরঞ্জামের ব্যবস্থা করা, স্বাস্থ্যকর্মী প্রশিক্ষণ দিয়ে সেখানে নিয়োগ দেই। ৩০ ধরনের ওষুধ আমরা বিনামূল্যে দিচ্ছি।

তিনি বলেন, আপনারা জনপ্রতিনিধি হিসেবে এসবের দিকে নজর দেবেন। স্বাস্থ্য কেন্দ্রগুলো সঠিকভাবে চলছে কিনা তার খবর রাখবেন। মানুষ চিকিৎসা সেবা পাচ্ছে কিনা। মানুষ সেবা পাওয়াটাই বড় কথা।

নবনির্বাচিত মেয়র ও কাউন্সিলদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, আপনারা জনগণের ভোটে নির্বাচিত। জনগণের সেবা নিশ্চিত করতে পারলে ভবিষ্যতে ভোটের কোনো চিন্তা থাকবে না। মানুষ আপনাদের ওপর আস্থা রাখবে, বিশ্বাস রাখবে। এই কথাটা আপনারা মাথায় রাখবেন। জনসেবার দিকে বিশেষ দৃষ্টি দেবেন, সেটাই আমরা চাই।

এর আগে প্রধানমন্ত্রীর কাছে শপথ নেন ময়মনসিংহ সিটি করপোরেশনের নবনির্বাচিত মেয়র ইকরামুল হক (টিটু) ও কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের মেয়র ডা. তাহসীন বাহার সূচনা। এ সময় শপথ নেন কুড়িগ্রাম, ঠাকুরগাঁও, সিরাজগঞ্জ, ব্রাক্ষণবাড়িয়া ও হবিগঞ্জ জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান। এ ছাড়া স্থানীয় সরকার মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলামের কাছে শপথ নেন ময়মনসিংহ সিটির ৪৪ জন কাউন্সিলর।

সেবা নিশ্চিত করলে ভবিষ্যতে ভোটের চিন্তা থাকবে না: প্রধানমন্ত্রী

আপডেট : ০২:৩৭:৫০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৪ এপ্রিল ২০২৪

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, জনগণের সেবা নিশ্চিত করতে পারলে ভবিষ্যতে ভোটের চিন্তা থাকবে না। জনগণের উন্নয়নের লক্ষ্য নিয়েই কাজ করে আওয়ামী লীগ। লক্ষ্য স্থির রেখে পরিকল্পনার জন্যই দেশে দারিদ্র্যতা হ্রাস পেয়েছে।

বৃহস্পতিবার (৪ এপ্রিল) কুমিল্লা ও ময়মনসিংহ সিটির মেয়র কাউন্সিলরদের শপথ অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।

শেখ হাসিনা বলেন, চিকিৎসাসেবা মানুষের দোরগোড়ায় পৌঁছে দেওয়ার জন্য জাতির পিতা প্রথমে ইউনিয়ন পর্যায়ে দশ শয্যার হাসপাতাল তৈরি করার ব্যবস্থা নিয়েছিলেন। তিনি সম্পন্ন করতে পারেননি। আমি সরকারে আসার পর কমিউনিটি ক্লিনিক করলাম। স্থানীয় লোক সেখানে জমি দেয়, আমরা ভবনের ব্যবস্থা করা, চিকিৎসার সরঞ্জামের ব্যবস্থা করা, স্বাস্থ্যকর্মী প্রশিক্ষণ দিয়ে সেখানে নিয়োগ দেই। ৩০ ধরনের ওষুধ আমরা বিনামূল্যে দিচ্ছি।

তিনি বলেন, আপনারা জনপ্রতিনিধি হিসেবে এসবের দিকে নজর দেবেন। স্বাস্থ্য কেন্দ্রগুলো সঠিকভাবে চলছে কিনা তার খবর রাখবেন। মানুষ চিকিৎসা সেবা পাচ্ছে কিনা। মানুষ সেবা পাওয়াটাই বড় কথা।

নবনির্বাচিত মেয়র ও কাউন্সিলদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, আপনারা জনগণের ভোটে নির্বাচিত। জনগণের সেবা নিশ্চিত করতে পারলে ভবিষ্যতে ভোটের কোনো চিন্তা থাকবে না। মানুষ আপনাদের ওপর আস্থা রাখবে, বিশ্বাস রাখবে। এই কথাটা আপনারা মাথায় রাখবেন। জনসেবার দিকে বিশেষ দৃষ্টি দেবেন, সেটাই আমরা চাই।

এর আগে প্রধানমন্ত্রীর কাছে শপথ নেন ময়মনসিংহ সিটি করপোরেশনের নবনির্বাচিত মেয়র ইকরামুল হক (টিটু) ও কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের মেয়র ডা. তাহসীন বাহার সূচনা। এ সময় শপথ নেন কুড়িগ্রাম, ঠাকুরগাঁও, সিরাজগঞ্জ, ব্রাক্ষণবাড়িয়া ও হবিগঞ্জ জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান। এ ছাড়া স্থানীয় সরকার মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলামের কাছে শপথ নেন ময়মনসিংহ সিটির ৪৪ জন কাউন্সিলর।