ঢাকা ০৫:২২ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৭ নভেম্বর ২০২৪, ১২ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বাংলা বাংলা English English हिन्दी हिन्दी

ইউনাইটেডকে ৪-৩ গোলে হারিয়েছে চেলসি

স্পোর্টস ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ০৩:৪১:০২ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৫ এপ্রিল ২০২৪
  • / ৩৯৫ বার পড়া হয়েছে
৭১ নিউজ বিডির সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগের রাউন্ড ৩১-এর লড়াইয়ে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড ও চেলসির মধ্যকার ম্যাচে দেখা গেছিল নাটকীয়তা। চেলসির প্রথমে এগিয়ে যাওয়া, পরে আবার পিছিয়ে পড়া এবং শেষ দিকে কোল পালমার ঝলক। নাটকীয়তা শেষে ইউনাইটেডকে ৪-৩ গোলে হারিয়েছে চেলসি। এমন জয়ের ম্যাচকে ‘পাগলামি’ বলেই আখ্যা দিয়েছেন হ্যাটট্রিক করা পালমার।

স্টামফোর্ড ব্রিজে ম্যাচের শুরুতেই এগিয়ে যায় চেলসি। ম্যাচের চতুর্থ মিনিটে স্বাগিতকদের এগিয়ে নেন কনোর গাফার। ১৯ মিনিটে পেনাল্টি থেকে ব্যবধান দ্বিগুণ করেন পালমার। ৩৪ মিনিটে ঘুরে দাঁড়ায় ইউনাইটেড। চেলসির জালে বল পাঠিয়ে ব্যবধান কমান আলেজান্দ্রো গার্নাচো। ৫ মিনিট পর অতিথিদের সমতায় ফেরান ব্রুনো ফের্নান্দেস। ২-২ সমতায় বিরতিতে যায় দুদল।

বিরতির পর এগিয়ে যায় ইউনাইটেড। ৬৭ মিনিটে নিজের জোড়া গোল করেন গার্নাচো। ৩-২ ব্যবধানে সফরকারীরা প্রায় জিতেই গেছিল, তবে শেষ দুমিনিটে ম্যাচের ভাগ্য বদলে দেন পালমার। যোগ করা সময়ের দশম মিনিটে পেনাল্টি থেকে গোল করে দলকে সমতায় ফেরান। খানিকবাদেই এনজো ফের্নান্দেসের বাড়ানো বল থেকে ম্যানচেস্টারের জালে বল পাঠিয়ে হ্যাটট্রিক পূর্ণ করার পাশাপাশি ফলাফল নিজেদের পক্ষে করে নেন।

ম্যাচ শেষে নিজের অনুভূতি জানাতে গিয়ে পালমার বলেছেন, ‘আমি জানি না কীভাবে ফিরে এসেছিলাম। ২-০তে যখন এগিয়ে ছিলাম এবং গত সপ্তাহে যেমন বলেছিলাম আমাদের বোকার মত ভুল ছিল। যখন আট মিনিট যোগ করা হয় তখন আমাদের মাঝে উন্মাদনা কাজ করেছিল যে, আমাদের যতটা সম্ভব ম্যাচটা জিততে হবে। এর চেয়ে ভালো কিছু নেই। যখন আমরা দ্বিতীয় গোলটি করি তখন সমর্থকরা আমাদের তুলে নিয়েছিল। গাফারকে বলেছিলাম যে দুই মিনিট বাকি আছে এবং তাকে ধন্যবাদ আমি গোল করেছি।’

‘আমি অনেক পেনাল্টি নিয়েছি, বার স্পর্শ করে একটি পেনাল্টিও মিস করব না, এই আত্মবিশ্বাস রয়েছে। তবে শেষ মুহূর্তে গোল করাটা পাগলামি।’

নিউজটি শেয়ার করুন

ইউনাইটেডকে ৪-৩ গোলে হারিয়েছে চেলসি

আপডেট সময় : ০৩:৪১:০২ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৫ এপ্রিল ২০২৪

ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগের রাউন্ড ৩১-এর লড়াইয়ে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড ও চেলসির মধ্যকার ম্যাচে দেখা গেছিল নাটকীয়তা। চেলসির প্রথমে এগিয়ে যাওয়া, পরে আবার পিছিয়ে পড়া এবং শেষ দিকে কোল পালমার ঝলক। নাটকীয়তা শেষে ইউনাইটেডকে ৪-৩ গোলে হারিয়েছে চেলসি। এমন জয়ের ম্যাচকে ‘পাগলামি’ বলেই আখ্যা দিয়েছেন হ্যাটট্রিক করা পালমার।

স্টামফোর্ড ব্রিজে ম্যাচের শুরুতেই এগিয়ে যায় চেলসি। ম্যাচের চতুর্থ মিনিটে স্বাগিতকদের এগিয়ে নেন কনোর গাফার। ১৯ মিনিটে পেনাল্টি থেকে ব্যবধান দ্বিগুণ করেন পালমার। ৩৪ মিনিটে ঘুরে দাঁড়ায় ইউনাইটেড। চেলসির জালে বল পাঠিয়ে ব্যবধান কমান আলেজান্দ্রো গার্নাচো। ৫ মিনিট পর অতিথিদের সমতায় ফেরান ব্রুনো ফের্নান্দেস। ২-২ সমতায় বিরতিতে যায় দুদল।

বিরতির পর এগিয়ে যায় ইউনাইটেড। ৬৭ মিনিটে নিজের জোড়া গোল করেন গার্নাচো। ৩-২ ব্যবধানে সফরকারীরা প্রায় জিতেই গেছিল, তবে শেষ দুমিনিটে ম্যাচের ভাগ্য বদলে দেন পালমার। যোগ করা সময়ের দশম মিনিটে পেনাল্টি থেকে গোল করে দলকে সমতায় ফেরান। খানিকবাদেই এনজো ফের্নান্দেসের বাড়ানো বল থেকে ম্যানচেস্টারের জালে বল পাঠিয়ে হ্যাটট্রিক পূর্ণ করার পাশাপাশি ফলাফল নিজেদের পক্ষে করে নেন।

ম্যাচ শেষে নিজের অনুভূতি জানাতে গিয়ে পালমার বলেছেন, ‘আমি জানি না কীভাবে ফিরে এসেছিলাম। ২-০তে যখন এগিয়ে ছিলাম এবং গত সপ্তাহে যেমন বলেছিলাম আমাদের বোকার মত ভুল ছিল। যখন আট মিনিট যোগ করা হয় তখন আমাদের মাঝে উন্মাদনা কাজ করেছিল যে, আমাদের যতটা সম্ভব ম্যাচটা জিততে হবে। এর চেয়ে ভালো কিছু নেই। যখন আমরা দ্বিতীয় গোলটি করি তখন সমর্থকরা আমাদের তুলে নিয়েছিল। গাফারকে বলেছিলাম যে দুই মিনিট বাকি আছে এবং তাকে ধন্যবাদ আমি গোল করেছি।’

‘আমি অনেক পেনাল্টি নিয়েছি, বার স্পর্শ করে একটি পেনাল্টিও মিস করব না, এই আত্মবিশ্বাস রয়েছে। তবে শেষ মুহূর্তে গোল করাটা পাগলামি।’