০৩:২৫ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৮ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ইরানি হামলা ঠেকাতে ইসরায়েলের ব্যয় ১.৩৫ বিলিয়ন ডলার

ইরান থেকে ধেয়ে আসা ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র ঠেকাতে ইসরায়েলের ৫ বিলিয়ন শেকেল (১.৩৫ বিলিয়ন ডলার) ব্যয় হয়েছে। গত শনিবার রাতে এ হামলা চালানো হয়। রোববার (১৪ এপ্রিল) ইসরায়েলি মিডিয়ায় এ খবর প্রকাশিত হয়েছে।

ইসরায়েলের চিফ অব স্টাফের সাবেক আর্থিক উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল র‌্যাম আমিনাচের উদ্ধৃতি দিয়ে ডেইলি ইয়েডিয়থ আথোনথ জানায়, শনিবার রাতের প্রতিরক্ষার ব্যয় হয়েছে ৪ থেকে ৫ বিলিয়ন শেকেল (১.০৮ থেকে ১.৩৫ বিলিয়ন ডলার)।

তিনি বলেন, ইরানি ব্যালাস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র রোধ করতে ব্যবহৃত একটি ‘অ্যারো’ ক্ষেপণাস্ত্রের দাম ৩ দশমিক ৫ মিলিয়ন ডলার। আর প্রতিটি ‘ম্যাজিক ওয়ান্ড’ ক্ষেপণাস্ত্রের দাম ১ মিলিয়ন ডলার। এছাড়া ইরানি ড্রোন প্রতিরোধ করার জন্য বিমান থেকে নিক্ষেপ করা গোলার দাম রয়েছে।

রোববার সকালে ইসরায়েলি সংবাদপত্র হারেৎজ ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর মুখপাত্র ড্যানিয়েল হাগ্যারির উদ্ধৃতি দিয়ে জানায়, ইরান থেকে ইসরায়েলে প্রায় ৩৫০টি ক্ষেপণাস্ত্র এবং ড্রোন নিক্ষেপ করা হয়। এগুলোর বেশিভাগই ভূপাতিত করা হয়েছে।

তিনি নিশ্চিত করেন, ইসরায়েলের দিকে আসা ৯৯ ভাগ হুমকিই প্রতিরোধ করা হয়েছে। আর বিরশেবায় নেভাতিম বিমানঘাঁটিতে সামান্য ক্ষতি হয়েছে।

তিনি বলেন, ৩০টি ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্রের ২৫টিই প্রতিরোধ করা হয়েছে, ১২০টি ব্যালাস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রের মাত্র কয়েকটি আঘাত হানতে পেরেছে।

হ্যাগারি বলেন, ইসরায়েলি বিমান বাহিনীর সক্ষমতা ধ্বংস করার ইরানি চেষ্টা ব্যর্থ হয়েছে। নেভাতিম ঘাঁটি এখনো কাজ করছে।

গত ১ এপ্রিল দামেস্কে ইরানি কনস্যুলেটে দুই শীর্ষ কমান্ডারসহ সাত ইরানিকে হত্যার প্রতিশোধ নিতে এই হামলা চালায় ইরান। সূত্র : মিডল ইস্ট মনিটর

ইরানি হামলা ঠেকাতে ইসরায়েলের ব্যয় ১.৩৫ বিলিয়ন ডলার

আপডেট : ০১:২০:৪০ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৫ এপ্রিল ২০২৪

ইরান থেকে ধেয়ে আসা ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র ঠেকাতে ইসরায়েলের ৫ বিলিয়ন শেকেল (১.৩৫ বিলিয়ন ডলার) ব্যয় হয়েছে। গত শনিবার রাতে এ হামলা চালানো হয়। রোববার (১৪ এপ্রিল) ইসরায়েলি মিডিয়ায় এ খবর প্রকাশিত হয়েছে।

ইসরায়েলের চিফ অব স্টাফের সাবেক আর্থিক উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল র‌্যাম আমিনাচের উদ্ধৃতি দিয়ে ডেইলি ইয়েডিয়থ আথোনথ জানায়, শনিবার রাতের প্রতিরক্ষার ব্যয় হয়েছে ৪ থেকে ৫ বিলিয়ন শেকেল (১.০৮ থেকে ১.৩৫ বিলিয়ন ডলার)।

তিনি বলেন, ইরানি ব্যালাস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র রোধ করতে ব্যবহৃত একটি ‘অ্যারো’ ক্ষেপণাস্ত্রের দাম ৩ দশমিক ৫ মিলিয়ন ডলার। আর প্রতিটি ‘ম্যাজিক ওয়ান্ড’ ক্ষেপণাস্ত্রের দাম ১ মিলিয়ন ডলার। এছাড়া ইরানি ড্রোন প্রতিরোধ করার জন্য বিমান থেকে নিক্ষেপ করা গোলার দাম রয়েছে।

রোববার সকালে ইসরায়েলি সংবাদপত্র হারেৎজ ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর মুখপাত্র ড্যানিয়েল হাগ্যারির উদ্ধৃতি দিয়ে জানায়, ইরান থেকে ইসরায়েলে প্রায় ৩৫০টি ক্ষেপণাস্ত্র এবং ড্রোন নিক্ষেপ করা হয়। এগুলোর বেশিভাগই ভূপাতিত করা হয়েছে।

তিনি নিশ্চিত করেন, ইসরায়েলের দিকে আসা ৯৯ ভাগ হুমকিই প্রতিরোধ করা হয়েছে। আর বিরশেবায় নেভাতিম বিমানঘাঁটিতে সামান্য ক্ষতি হয়েছে।

তিনি বলেন, ৩০টি ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্রের ২৫টিই প্রতিরোধ করা হয়েছে, ১২০টি ব্যালাস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রের মাত্র কয়েকটি আঘাত হানতে পেরেছে।

হ্যাগারি বলেন, ইসরায়েলি বিমান বাহিনীর সক্ষমতা ধ্বংস করার ইরানি চেষ্টা ব্যর্থ হয়েছে। নেভাতিম ঘাঁটি এখনো কাজ করছে।

গত ১ এপ্রিল দামেস্কে ইরানি কনস্যুলেটে দুই শীর্ষ কমান্ডারসহ সাত ইরানিকে হত্যার প্রতিশোধ নিতে এই হামলা চালায় ইরান। সূত্র : মিডল ইস্ট মনিটর