ঢাকা ০৯:৪১ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৯ নভেম্বর ২০২৪, ১৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বাংলা বাংলা English English हिन्दी हिन्दी

ঢাকায় কাতারের আমীর, উষ্ণ অভ্যর্থনা

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • আপডেট সময় : ১০:৩৬:৪৯ অপরাহ্ন, সোমবার, ২২ এপ্রিল ২০২৪
  • / ৩৯০ বার পড়া হয়েছে
৭১ নিউজ বিডির সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

দুই দিনের সফরে ঢাকা এসেছেন কাতারের আমির শেখ তামিম বিন হামাদ আল থানি। শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমান বন্দরে তাঁকে অভ্যর্থনা জানান রাষ্ট্রপতি মোহাম্মদ সাহাবুদ্দিন। এ সময় কাতারের আমীরকে লাল গালিচা সংবর্ধনা এবং গার্ড অফ অনার প্রদর্শন করা হয়।

তার সফরে দুই দেশের মধ্যে জ্বালানি, জনশক্তি রপ্তানি এবং বাণিজ্য ও নিরাপত্তা সহযোগিতা বৃদ্ধি নিয়ে আলোচনা হবে। এ সময় ১০টি চুক্তি ও সমঝোতা স্মারক সইয়ের প্রস্তুতি নিচ্ছে ঢাকা। তবে কাতারের সংগে সনাতনী শ্রমশক্তি রপ্তানির মনোভাব থেকে বের হয়ে বাণিজ্য ও বিনিয়োগের বিষয়ে মনোযোগী হতে বলছেন কূটনীতিকরা।

২০০৫ সালে কাতারের তখনকার আমির হামাদ বিন খলিফা আল থানি বাংলাদেশে এসেছিলেন। প্রায় ১৯ বছর পর বর্তমান আমির শেখ তামিম বিন হামাদ আল থানি ২২শে এপ্রিল বাংলাদেশ সফরে আসছেন। ঢাকা সফরকালে কাতারের আমিরের সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আনুষ্ঠানিক বৈঠক হবে।

কূটনৈতিক ও সরকারি সূত্রগুলো বলছে, কাতারের আমিরের সফরে সময় সামুদ্রিক পরিবহন সেবা, দ্বৈত কর পরিহার, শুল্ক খাত, উচ্চশিক্ষা, বৈজ্ঞানিক গবেষণায় সহযোগিতা নয়ে আলোচনা ও সমঝোতা সই হতে পারে। এছাড়াও গেল বছরের মার্চে কাতারের সঙ্গে বাংলাদেশ প্রতিরক্ষা সহযোগিতার জন্য সমঝোতা স্মারক সই করেছে। তবে সেটি এখনো কার্যকর হয়নি। এ বিষয়টিও আলোচনায় আসতে পারে।

অর্থনীতি থেকে শুরু করে নানা ক্ষেত্রে মধ্যপ্রাচ্যের যে রূপান্তর ঘটেছে তার সঙ্গে সংগতি রেখে বাংলাদেশকে সম্পর্ক উন্নয়নের পরামর্শ দেন সাবেক রাষ্ট্রদূত হুমায়ুন কবির।

আর তাদের জন্য আস্থার পরিবেশ তৈরিতে মনোযোগী হতে বলছেন সাবেক এই পররাষ্ট্র সচিব তৌহিদ হোসেন। একই সংগে বাংলাদেশের সম্ভাবনাগুলোকে যথাযথ তুলে ধরারও পরামর্শ তাদের।

নিউজটি শেয়ার করুন

ঢাকায় কাতারের আমীর, উষ্ণ অভ্যর্থনা

আপডেট সময় : ১০:৩৬:৪৯ অপরাহ্ন, সোমবার, ২২ এপ্রিল ২০২৪

দুই দিনের সফরে ঢাকা এসেছেন কাতারের আমির শেখ তামিম বিন হামাদ আল থানি। শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমান বন্দরে তাঁকে অভ্যর্থনা জানান রাষ্ট্রপতি মোহাম্মদ সাহাবুদ্দিন। এ সময় কাতারের আমীরকে লাল গালিচা সংবর্ধনা এবং গার্ড অফ অনার প্রদর্শন করা হয়।

তার সফরে দুই দেশের মধ্যে জ্বালানি, জনশক্তি রপ্তানি এবং বাণিজ্য ও নিরাপত্তা সহযোগিতা বৃদ্ধি নিয়ে আলোচনা হবে। এ সময় ১০টি চুক্তি ও সমঝোতা স্মারক সইয়ের প্রস্তুতি নিচ্ছে ঢাকা। তবে কাতারের সংগে সনাতনী শ্রমশক্তি রপ্তানির মনোভাব থেকে বের হয়ে বাণিজ্য ও বিনিয়োগের বিষয়ে মনোযোগী হতে বলছেন কূটনীতিকরা।

২০০৫ সালে কাতারের তখনকার আমির হামাদ বিন খলিফা আল থানি বাংলাদেশে এসেছিলেন। প্রায় ১৯ বছর পর বর্তমান আমির শেখ তামিম বিন হামাদ আল থানি ২২শে এপ্রিল বাংলাদেশ সফরে আসছেন। ঢাকা সফরকালে কাতারের আমিরের সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আনুষ্ঠানিক বৈঠক হবে।

কূটনৈতিক ও সরকারি সূত্রগুলো বলছে, কাতারের আমিরের সফরে সময় সামুদ্রিক পরিবহন সেবা, দ্বৈত কর পরিহার, শুল্ক খাত, উচ্চশিক্ষা, বৈজ্ঞানিক গবেষণায় সহযোগিতা নয়ে আলোচনা ও সমঝোতা সই হতে পারে। এছাড়াও গেল বছরের মার্চে কাতারের সঙ্গে বাংলাদেশ প্রতিরক্ষা সহযোগিতার জন্য সমঝোতা স্মারক সই করেছে। তবে সেটি এখনো কার্যকর হয়নি। এ বিষয়টিও আলোচনায় আসতে পারে।

অর্থনীতি থেকে শুরু করে নানা ক্ষেত্রে মধ্যপ্রাচ্যের যে রূপান্তর ঘটেছে তার সঙ্গে সংগতি রেখে বাংলাদেশকে সম্পর্ক উন্নয়নের পরামর্শ দেন সাবেক রাষ্ট্রদূত হুমায়ুন কবির।

আর তাদের জন্য আস্থার পরিবেশ তৈরিতে মনোযোগী হতে বলছেন সাবেক এই পররাষ্ট্র সচিব তৌহিদ হোসেন। একই সংগে বাংলাদেশের সম্ভাবনাগুলোকে যথাযথ তুলে ধরারও পরামর্শ তাদের।