ঢাকা ০৩:২৮ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৫, ১০ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
বাংলা বাংলা English English हिन्दी हिन्दी

তানজানিয়ায় বন্যা ও ভূমিধসে নিহত ১৫৫

আন্তর্জাতিক ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ০১:২৭:১৮ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪
  • / ৪৪৭ বার পড়া হয়েছে
৭১ নিউজ বিডির সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

পূর্ব আফ্রিকার দেশ তানজানিয়ায় কয়েক সপ্তাহের ভারি বৃষ্টিপাতের কারণে বন্যা ও ভূমিধসে অন্তত ১৫৫ জন নিহত হয়েছেন। এতে আহত হয়েছে ২৩৬ জন। দেশটির প্রধানমন্ত্রী এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। সূত্র: আল জাজিরা

বৃহস্পতিবার ( ২৫ এপ্রিল) পার্লামেন্টে দেওয়া এক ভাষণে প্রধানমন্ত্রী কাসিম মাজালিওয়া বলেন যে ‘এল নিনো জলবায়ুর ধরণ’ চলমান বর্ষা মৌসুমকে আরও ভয়াবহ করে তুলেছে। যার ফলে বন্যা ও ভূমিধস হচ্ছে। এ সময় পূর্ব আফ্রিকা জুড়ে তীব্র বর্ষণ অব্যাহত রয়েছে বলেও জানান তিনি।

মাজালিওয়া বলেন, এল নিনোর কারণে প্রবল বৃষ্টি, সঙ্গে প্রচণ্ড বাতাস, বন্যা এবং ভূমিধস দেশের বিভিন্ন শহরে আঘাত হেনেছে। সংসদে মাজালিওয়া এই প্রলঙ্করী বৃষ্টির প্রভাবের জন্য প্রাথমিকভাবে পরিবেশগত যে অবনতি হয়েছে তাকে দায়ী করেন তিনি।

দেশটির প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, ক্রমাগত বন উজাড়, টেকসই নয় এমন কৃষি পদ্ধতি যেমন ‘স্ল্যাশ অ্যান্ড বার্ন’ এবং অনিয়ন্ত্রিত পশুচারণও পরিবেশগত এই বিপর্যয়ের জন্য দায়ী।

উল্লেখ্য, বন্যায় ২ লাখেরও বেশি মানুষ এবং ৫১ হাজার পরিবার ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এরই মধ্যে বন্যা কবলিত স্কুলগুলো বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে এবং জরুরি সেবাদানকারী সংস্থাগুলো বন্যা কবলিত মানুষদের উদ্ধার করছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

তানজানিয়ায় বন্যা ও ভূমিধসে নিহত ১৫৫

আপডেট সময় : ০১:২৭:১৮ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪

পূর্ব আফ্রিকার দেশ তানজানিয়ায় কয়েক সপ্তাহের ভারি বৃষ্টিপাতের কারণে বন্যা ও ভূমিধসে অন্তত ১৫৫ জন নিহত হয়েছেন। এতে আহত হয়েছে ২৩৬ জন। দেশটির প্রধানমন্ত্রী এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। সূত্র: আল জাজিরা

বৃহস্পতিবার ( ২৫ এপ্রিল) পার্লামেন্টে দেওয়া এক ভাষণে প্রধানমন্ত্রী কাসিম মাজালিওয়া বলেন যে ‘এল নিনো জলবায়ুর ধরণ’ চলমান বর্ষা মৌসুমকে আরও ভয়াবহ করে তুলেছে। যার ফলে বন্যা ও ভূমিধস হচ্ছে। এ সময় পূর্ব আফ্রিকা জুড়ে তীব্র বর্ষণ অব্যাহত রয়েছে বলেও জানান তিনি।

মাজালিওয়া বলেন, এল নিনোর কারণে প্রবল বৃষ্টি, সঙ্গে প্রচণ্ড বাতাস, বন্যা এবং ভূমিধস দেশের বিভিন্ন শহরে আঘাত হেনেছে। সংসদে মাজালিওয়া এই প্রলঙ্করী বৃষ্টির প্রভাবের জন্য প্রাথমিকভাবে পরিবেশগত যে অবনতি হয়েছে তাকে দায়ী করেন তিনি।

দেশটির প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, ক্রমাগত বন উজাড়, টেকসই নয় এমন কৃষি পদ্ধতি যেমন ‘স্ল্যাশ অ্যান্ড বার্ন’ এবং অনিয়ন্ত্রিত পশুচারণও পরিবেশগত এই বিপর্যয়ের জন্য দায়ী।

উল্লেখ্য, বন্যায় ২ লাখেরও বেশি মানুষ এবং ৫১ হাজার পরিবার ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এরই মধ্যে বন্যা কবলিত স্কুলগুলো বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে এবং জরুরি সেবাদানকারী সংস্থাগুলো বন্যা কবলিত মানুষদের উদ্ধার করছে।