ঢাকা ০৬:৪২ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বাংলা বাংলা English English हिन्दी हिन्दी

শুক্রবার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা না বন্ধ, জানাল শিক্ষা মন্ত্রণালয়

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • আপডেট সময় : ০২:১৩:৪৩ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২ মে ২০২৪
  • / ৩৯৪ বার পড়া হয়েছে
৭১ নিউজ বিডির সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

শুক্রবার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা রাখার ব্যাপারে কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি বলে জানিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজের এক পোস্টে বলা হয়েছে, ‘শিখনঘাটতি কাটাতে শনিবার অস্থায়ীভাবে বিদ্যালয় পর্যায়ে পাঠদান অব্যাহত আছে। শুক্রবার প্রতিষ্ঠান খোলা রাখার ব্যাপারে কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি।’

প্রসঙ্গত, গত মঙ্গলবার (৩০ এপ্রিল) শিক্ষামন্ত্রী রাজধানীতে এক অনুষ্ঠানে বলেন, বিদ্যালয়গুলোর জন্য আমাদের নির্দিষ্ট কর্মদিবস আছে। এখন প্রয়োজনে শনিবার বিদ্যালয় খোলা রেখেছি। কারণ, বেশ কিছুদিন বিদ্যালয় বন্ধ ছিল। এটি স্থায়ী বিষয় নয়। প্রয়োজনবোধে যেকোনো ছুটির দিন শিক্ষা কার্যক্রম চালিয়ে নেয়ার জন্য বিদ্যালয় খোলা রাখার সিদ্ধান্ত আগেও ছিল, এখনো আছে, ভবিষ্যতেও থাকবে। এটি নতুন কিছু নয়। শুক্রবারও তো অনেক জায়গায় পরীক্ষা হয়, আগেও নেয়া হতো। সেটি শুক্রবার হোক, শনিবার হোক, প্রয়োজন সাপেক্ষে খোলা রাখতে পারব।

শিক্ষামন্ত্রী আরও বলেন, বাংলাদেশের একেক অঞ্চলের তাপমাত্রা একেক রকম। এখন উত্তর–পূর্বাঞ্চল ও হাওড় এলাকার তাপমাত্রা কম। তবে অতিবৃষ্টিতে কয়েক দিনের মধ্যেই সেখানে বন্যার কারণে পাঠদান বন্ধ রাখতে হবে। এ জন্য প্রয়োজনে প্রাকৃতিক বিপর্যয়সহ বিভিন্ন ছুটির কারণে লার্নিং গ্যাপ কমাতে সাপ্তাহিক বন্ধের দিন শুক্রবারেও ক্লাস-পরীক্ষা চালু রাখার সিদ্ধান্ত আসতে পারে।

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধের বিষয়ে হাইকোর্টের আদেশের বিরুদ্ধে আপিল করার কথা জানিয়ে তিনি বলেন, সারাদেশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধে একধরনের মানসিকতা তৈরি হচ্ছে। সবকিছুতেই কেন শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ওপর আদালতের নিদের্শনা নিয়ে আসতে হবে?

নিউজটি শেয়ার করুন

শুক্রবার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা না বন্ধ, জানাল শিক্ষা মন্ত্রণালয়

আপডেট সময় : ০২:১৩:৪৩ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২ মে ২০২৪

শুক্রবার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা রাখার ব্যাপারে কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি বলে জানিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজের এক পোস্টে বলা হয়েছে, ‘শিখনঘাটতি কাটাতে শনিবার অস্থায়ীভাবে বিদ্যালয় পর্যায়ে পাঠদান অব্যাহত আছে। শুক্রবার প্রতিষ্ঠান খোলা রাখার ব্যাপারে কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি।’

প্রসঙ্গত, গত মঙ্গলবার (৩০ এপ্রিল) শিক্ষামন্ত্রী রাজধানীতে এক অনুষ্ঠানে বলেন, বিদ্যালয়গুলোর জন্য আমাদের নির্দিষ্ট কর্মদিবস আছে। এখন প্রয়োজনে শনিবার বিদ্যালয় খোলা রেখেছি। কারণ, বেশ কিছুদিন বিদ্যালয় বন্ধ ছিল। এটি স্থায়ী বিষয় নয়। প্রয়োজনবোধে যেকোনো ছুটির দিন শিক্ষা কার্যক্রম চালিয়ে নেয়ার জন্য বিদ্যালয় খোলা রাখার সিদ্ধান্ত আগেও ছিল, এখনো আছে, ভবিষ্যতেও থাকবে। এটি নতুন কিছু নয়। শুক্রবারও তো অনেক জায়গায় পরীক্ষা হয়, আগেও নেয়া হতো। সেটি শুক্রবার হোক, শনিবার হোক, প্রয়োজন সাপেক্ষে খোলা রাখতে পারব।

শিক্ষামন্ত্রী আরও বলেন, বাংলাদেশের একেক অঞ্চলের তাপমাত্রা একেক রকম। এখন উত্তর–পূর্বাঞ্চল ও হাওড় এলাকার তাপমাত্রা কম। তবে অতিবৃষ্টিতে কয়েক দিনের মধ্যেই সেখানে বন্যার কারণে পাঠদান বন্ধ রাখতে হবে। এ জন্য প্রয়োজনে প্রাকৃতিক বিপর্যয়সহ বিভিন্ন ছুটির কারণে লার্নিং গ্যাপ কমাতে সাপ্তাহিক বন্ধের দিন শুক্রবারেও ক্লাস-পরীক্ষা চালু রাখার সিদ্ধান্ত আসতে পারে।

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধের বিষয়ে হাইকোর্টের আদেশের বিরুদ্ধে আপিল করার কথা জানিয়ে তিনি বলেন, সারাদেশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধে একধরনের মানসিকতা তৈরি হচ্ছে। সবকিছুতেই কেন শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ওপর আদালতের নিদের্শনা নিয়ে আসতে হবে?