০৫:২৬ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৭ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

দাবদাহের প্রভাবে সবজির বাজারে আগুন

টানা কয়েকদিনের দাবদাহের কারণে বাজারে বেড়েছে সব ধরনের সবজির দাম। চলতি সপ্তাহে পেঁয়াজ ও সবজির দামও বেড়েছে। ব্রয়লার ও সোনালি মুরগি কেজিতে ১০ টাকা বেড়ে ২১০ ও ৩৮০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে

এ অবস্থায় ক্ষুব্ধ ক্রেতারা বলছেন, অতিরিক্ত গরমের মধ্যে নিত্যপণ্যের দাম বৃদ্ধি আমাদের কষ্ট কয়েকগুণ বাড়িয়ে দিয়েছে। তবে বিক্রেতাদের দাবি, দাবদাহে ফসল নষ্ট হয়েছে। আর অতিরিক্ত গরমে বারবার ক্ষেতে সেচ দেওয়ার কারণে সবজির উৎপাদন খরচ বেড়েছে।

শুক্রবার (৩ মে) রাজধানীর বিভিন্ন বাজার ঘুরে দেখা গেছে, সব ধরনের সবজির দাম বাড়তি। অপরিবর্তিত রয়েছে গরু ও খাসির মাংসের দাম।

বাজারে সব ধরনের সবজি চড়া দামে বিক্রি হচ্ছে। বাজারগুলোতে গ্রীষ্মকালীন সবজি কচুরমুখী ১৪০ টাকা, বেগুন ৫০ থেকে ৬০ টাকা, করলা ৭০ টাকা, পটল ৬০ টাকা, ঢেঁড়স ৬০ টাকা, বরবটি ১০০ টাকায়, শসা ৮০ টাকা, প্রতিটি লাউ বিক্রি হচ্ছে ৪০ থেকে ৬০ টাকা, পেঁপে প্রতি কেজি ৫০ টাকা, ধুন্দুল ৮০ টাকা, চিচিঙ্গা ৭০ টাকা, কচুর লতি ৮০ টাকা, ঝিঙা ৮০ টাকা, সাজনা ১৬০ টাকা এবং কাঁচা আম প্রকারভেদে ৬০ থেকে ১০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।

বাজারগুলোতে প্রতি কেজি মূলা বিক্রি হচ্ছে ৫০ টাকা, শিম ১০০ থেকে ১২০ টাকা কেজি, ফুলকপি ৪০ থেকে ৫০ টাকা পিস, বাঁধাকপি ৪০ থেকে ৫০ টাকা পিস, ব্রুকলি ৪০ টাকা পিস, পাকা টমেটো প্রকারভেদে ৪০ থেকে ৬০ টাকা এবং গাজর ৬০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।

এসব বাজারে লেবুর হালি ২০ থেকে ৬০ টাকা, ধনে পাতা ২০০ থেকে ২২০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে , কলার হালি বিক্রি হচ্ছে ৪০ টাকায়, মিষ্টি কুমড়া কেজি ৪০ থেকে ৫০ টাকা ও কাঁচা মরিচ বিক্রি হচ্ছে ৮০ থেকে ১২০ টাকা কেজি দরে।

এছাড়া বাজারগুলোতে লাল শাক ১০ টাকা আঁটি, লাউ শাক ৩০ টাকা, মূলা শাক ১৫ টাকা, পালং শাক ১০ থেকে ১৫ টাকা, কলমি শাক ১০ টাকা আঁটি দরে বিক্রি করতে দেখা গেছে। বাজারগুলোতে দেশি পেঁয়াজ কেজিতে ৫ টাকা বেড়ে ৭০ টাকা দরে আর আলু ৫০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।

বাজার ঘুরে দেখা গেছে, ব্রয়লার মুরগি ২১০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। গত সপ্তাহের বৃহস্পতিবারও ১৮৫ থেকে ১৯০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হয়েছিল। আজ শুক্রবার সোনালি মুরগি ৩৮০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। গত সপ্তাহে যা ছিল ৩৭০ টাকা কেজি। সোনালি হাইব্রিড ৩৬০ টাকা, দেশি মুরগি ৬৮০ থেকে ৭০০ টাকা কেজি, লেয়ার মুরগি ৩২০ টাকা এবং সাদা লেয়ার ৩১০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।

তীব্র গরমের কারণে বেশ কয়েকদিন ধরেই মুরগির বাজারে অস্থিরতা চলছে বলে জানালেন শেওড়াপাড়ার অলি মিয়ার বাজারের মুরগি ব্যবসায়ী মো. রাকিব।

তিনি বলেন, দু-দিন আগেও ব্রয়লার ১৮৫ টাকা এবং সোনালি ৩৭০ টাকা দরে বিক্রি করেছি। আজ ব্রয়লারের দাম কেজিতে ২০ টাকা বেড়েছে।

এসব বাজারে গরুর মাংস কেজি প্রতি ৬৫০ থেকে ৭৫০ টাকা, গরুর কলিজা ৭৫০ টাকা, গরুর মাথার মাংস ৪৫০ টাকা, গরুর বট ৩৫০ থেকে ৪০০ টাকা এবং খাসির মাংস কেজি প্রতি ১০৫০-১১০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

এক ডজন লাল ডিম বিক্রি হচ্ছে ১২০ টাকায়, হাঁসের ডিম ১৮০ টাকায়, দেশি মুরগির ডিমের হালি ৮৫ টাকায় বিক্রি করতে দেখা গেছে।

রাজধানীর মহাখালীর বাজারে আসা বেসরকারি চাকরিজীবী শরিফুল ইসলাম বলেন, কয়েকদিনের অতিরিক্ত গরমের অযুহাত দিয়ে বাজারে সব ধরনের সবজির দাম বাড়িয়ে দিয়েছে বিক্রেতারা। এখন বাজারে ৫০/৬০ টাকার নিচে কোনো সবজি নেই। একদিনে অতিরিক্ত গরমে আমাদের মতো মানুষরা কষ্ট পাচ্ছে, অন্যদিকে সবজিসহ অন্য পণ্যের দাম বৃদ্ধি করে কষ্ট যেন কয়েকগুণ বাড়িয়ে দিয়েছে। সবকিছুর বোঝা গিয়ে পড়ে সাধারণ ক্রেতার উপর।

সবজির দাম বাড়তি নিয়ে মালিবাগ বাজারের বিক্রেতা আবুল কালাম আজাদ বলেন, কয়েকদিনের অতিরিক্ত গরমের কারণে সবজির দাম কিছুটা বেড়েছে। এর মূল কারণ অতিরিক্ত গরমে সবজি নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। ক্ষেত থেকে ফসল তুলতে পারছে না কৃষক, আবার ফসল নষ্ট হয়ে যাওয়া ঠেকাতে বার বার সেচ দেওয়া লাগছে জমিতে, যে কারণে উৎপাদন খরচ বাড়ছে। এছাড়া গেল কয়েকদিনের তীব্র গরমে ঢাকায় সবজির সরবরাহ কিছুটা কমেছিল, যার প্রভাব পড়েছে বাজারে।

তিনি আরও বলেন, আমরা পাইকারি বাজার থেকে যখন যেমন দামে মাল কিনে আনি, তখন সে রকম দামেই খুচরা বাজারে বিক্রি করি। এখন কিনতে দাম বেশি পড়ছে, তাই বিক্রিতেও একটু বেশি দাম রাখতে হচ্ছে।

বাজারগুলোতে ৫০০ গ্রাম ওজনের ইলিশ মাছ কেজি প্রতি বিক্রি হচ্ছে ১২০০ টাকা এবং ৭০০ থেকে ৮০০ গ্রামের মাছ ১৫০০ টাকা, এক কেজি শিং মাছ চাষের (আকারভেদে) বিক্রি হচ্ছে ৪০০ থেকে ৬০০ টাকায়, প্রতি কেজি রুই মাছের দাম বেড়ে (আকারভেদে) ৪০০ থেকে ৬০০ টাকায়, মাগুর মাছ ৯০০ থেকে ১২০০ টাকা , মৃগেল ৩০০ থেকে ৪৫০ টাকায়, পাঙাস ২১০ থেকে ২৩০ টাকায়, চিংড়ি প্রতি কেজি ৮০০ থেকে ১৩০০ টাকায়, বোয়াল মাছ প্রতি কেজি ৫০০ থেকে ৯০০ টাকায়, কাতল ৪০০ থেকে ৬০০ টাকায়, পোয়া মাছ ৪০০ থেকে ৬০০ টাকায়, পাবদা মাছ ৪০০ থেকে ৫০০ টাকায়, তেলাপিয়া ২২০ টাকায়, কৈ মাছ ২২০ থেকে ২৪০ টাকায়, মলা ৫০০ টাকা, বাতাসি টেংরা ১৬০০ টাকায়, টেংরা মাছ ৬০০ থেকে ৮০০ টাকা, কাচকি মাছ ৬০০ টাকায়, পাঁচ মিশালি মাছ ২২০ টাকায়, রুপচাঁদা ১২০০ টাকা, বাইম মাছ ১২০০ থেকে ১৫০০ টাকা, দেশি কই ১২০০ টাকা, মেনি মাছ ৭০০ টাকা, সোল মাছ ৬০০ থেকে ১০০০ টাকা, আইড় মাছ ৭০০ থেকে ১০০০ টাকা, বেলে মাছ ৭০০ টাকা এবং কাইক্কা মাছ ৬০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।

দাবদাহের প্রভাবে সবজির বাজারে আগুন

আপডেট : ১২:৩৩:০৮ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৩ মে ২০২৪

টানা কয়েকদিনের দাবদাহের কারণে বাজারে বেড়েছে সব ধরনের সবজির দাম। চলতি সপ্তাহে পেঁয়াজ ও সবজির দামও বেড়েছে। ব্রয়লার ও সোনালি মুরগি কেজিতে ১০ টাকা বেড়ে ২১০ ও ৩৮০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে

এ অবস্থায় ক্ষুব্ধ ক্রেতারা বলছেন, অতিরিক্ত গরমের মধ্যে নিত্যপণ্যের দাম বৃদ্ধি আমাদের কষ্ট কয়েকগুণ বাড়িয়ে দিয়েছে। তবে বিক্রেতাদের দাবি, দাবদাহে ফসল নষ্ট হয়েছে। আর অতিরিক্ত গরমে বারবার ক্ষেতে সেচ দেওয়ার কারণে সবজির উৎপাদন খরচ বেড়েছে।

শুক্রবার (৩ মে) রাজধানীর বিভিন্ন বাজার ঘুরে দেখা গেছে, সব ধরনের সবজির দাম বাড়তি। অপরিবর্তিত রয়েছে গরু ও খাসির মাংসের দাম।

বাজারে সব ধরনের সবজি চড়া দামে বিক্রি হচ্ছে। বাজারগুলোতে গ্রীষ্মকালীন সবজি কচুরমুখী ১৪০ টাকা, বেগুন ৫০ থেকে ৬০ টাকা, করলা ৭০ টাকা, পটল ৬০ টাকা, ঢেঁড়স ৬০ টাকা, বরবটি ১০০ টাকায়, শসা ৮০ টাকা, প্রতিটি লাউ বিক্রি হচ্ছে ৪০ থেকে ৬০ টাকা, পেঁপে প্রতি কেজি ৫০ টাকা, ধুন্দুল ৮০ টাকা, চিচিঙ্গা ৭০ টাকা, কচুর লতি ৮০ টাকা, ঝিঙা ৮০ টাকা, সাজনা ১৬০ টাকা এবং কাঁচা আম প্রকারভেদে ৬০ থেকে ১০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।

বাজারগুলোতে প্রতি কেজি মূলা বিক্রি হচ্ছে ৫০ টাকা, শিম ১০০ থেকে ১২০ টাকা কেজি, ফুলকপি ৪০ থেকে ৫০ টাকা পিস, বাঁধাকপি ৪০ থেকে ৫০ টাকা পিস, ব্রুকলি ৪০ টাকা পিস, পাকা টমেটো প্রকারভেদে ৪০ থেকে ৬০ টাকা এবং গাজর ৬০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।

এসব বাজারে লেবুর হালি ২০ থেকে ৬০ টাকা, ধনে পাতা ২০০ থেকে ২২০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে , কলার হালি বিক্রি হচ্ছে ৪০ টাকায়, মিষ্টি কুমড়া কেজি ৪০ থেকে ৫০ টাকা ও কাঁচা মরিচ বিক্রি হচ্ছে ৮০ থেকে ১২০ টাকা কেজি দরে।

এছাড়া বাজারগুলোতে লাল শাক ১০ টাকা আঁটি, লাউ শাক ৩০ টাকা, মূলা শাক ১৫ টাকা, পালং শাক ১০ থেকে ১৫ টাকা, কলমি শাক ১০ টাকা আঁটি দরে বিক্রি করতে দেখা গেছে। বাজারগুলোতে দেশি পেঁয়াজ কেজিতে ৫ টাকা বেড়ে ৭০ টাকা দরে আর আলু ৫০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।

বাজার ঘুরে দেখা গেছে, ব্রয়লার মুরগি ২১০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। গত সপ্তাহের বৃহস্পতিবারও ১৮৫ থেকে ১৯০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হয়েছিল। আজ শুক্রবার সোনালি মুরগি ৩৮০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। গত সপ্তাহে যা ছিল ৩৭০ টাকা কেজি। সোনালি হাইব্রিড ৩৬০ টাকা, দেশি মুরগি ৬৮০ থেকে ৭০০ টাকা কেজি, লেয়ার মুরগি ৩২০ টাকা এবং সাদা লেয়ার ৩১০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।

তীব্র গরমের কারণে বেশ কয়েকদিন ধরেই মুরগির বাজারে অস্থিরতা চলছে বলে জানালেন শেওড়াপাড়ার অলি মিয়ার বাজারের মুরগি ব্যবসায়ী মো. রাকিব।

তিনি বলেন, দু-দিন আগেও ব্রয়লার ১৮৫ টাকা এবং সোনালি ৩৭০ টাকা দরে বিক্রি করেছি। আজ ব্রয়লারের দাম কেজিতে ২০ টাকা বেড়েছে।

এসব বাজারে গরুর মাংস কেজি প্রতি ৬৫০ থেকে ৭৫০ টাকা, গরুর কলিজা ৭৫০ টাকা, গরুর মাথার মাংস ৪৫০ টাকা, গরুর বট ৩৫০ থেকে ৪০০ টাকা এবং খাসির মাংস কেজি প্রতি ১০৫০-১১০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

এক ডজন লাল ডিম বিক্রি হচ্ছে ১২০ টাকায়, হাঁসের ডিম ১৮০ টাকায়, দেশি মুরগির ডিমের হালি ৮৫ টাকায় বিক্রি করতে দেখা গেছে।

রাজধানীর মহাখালীর বাজারে আসা বেসরকারি চাকরিজীবী শরিফুল ইসলাম বলেন, কয়েকদিনের অতিরিক্ত গরমের অযুহাত দিয়ে বাজারে সব ধরনের সবজির দাম বাড়িয়ে দিয়েছে বিক্রেতারা। এখন বাজারে ৫০/৬০ টাকার নিচে কোনো সবজি নেই। একদিনে অতিরিক্ত গরমে আমাদের মতো মানুষরা কষ্ট পাচ্ছে, অন্যদিকে সবজিসহ অন্য পণ্যের দাম বৃদ্ধি করে কষ্ট যেন কয়েকগুণ বাড়িয়ে দিয়েছে। সবকিছুর বোঝা গিয়ে পড়ে সাধারণ ক্রেতার উপর।

সবজির দাম বাড়তি নিয়ে মালিবাগ বাজারের বিক্রেতা আবুল কালাম আজাদ বলেন, কয়েকদিনের অতিরিক্ত গরমের কারণে সবজির দাম কিছুটা বেড়েছে। এর মূল কারণ অতিরিক্ত গরমে সবজি নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। ক্ষেত থেকে ফসল তুলতে পারছে না কৃষক, আবার ফসল নষ্ট হয়ে যাওয়া ঠেকাতে বার বার সেচ দেওয়া লাগছে জমিতে, যে কারণে উৎপাদন খরচ বাড়ছে। এছাড়া গেল কয়েকদিনের তীব্র গরমে ঢাকায় সবজির সরবরাহ কিছুটা কমেছিল, যার প্রভাব পড়েছে বাজারে।

তিনি আরও বলেন, আমরা পাইকারি বাজার থেকে যখন যেমন দামে মাল কিনে আনি, তখন সে রকম দামেই খুচরা বাজারে বিক্রি করি। এখন কিনতে দাম বেশি পড়ছে, তাই বিক্রিতেও একটু বেশি দাম রাখতে হচ্ছে।

বাজারগুলোতে ৫০০ গ্রাম ওজনের ইলিশ মাছ কেজি প্রতি বিক্রি হচ্ছে ১২০০ টাকা এবং ৭০০ থেকে ৮০০ গ্রামের মাছ ১৫০০ টাকা, এক কেজি শিং মাছ চাষের (আকারভেদে) বিক্রি হচ্ছে ৪০০ থেকে ৬০০ টাকায়, প্রতি কেজি রুই মাছের দাম বেড়ে (আকারভেদে) ৪০০ থেকে ৬০০ টাকায়, মাগুর মাছ ৯০০ থেকে ১২০০ টাকা , মৃগেল ৩০০ থেকে ৪৫০ টাকায়, পাঙাস ২১০ থেকে ২৩০ টাকায়, চিংড়ি প্রতি কেজি ৮০০ থেকে ১৩০০ টাকায়, বোয়াল মাছ প্রতি কেজি ৫০০ থেকে ৯০০ টাকায়, কাতল ৪০০ থেকে ৬০০ টাকায়, পোয়া মাছ ৪০০ থেকে ৬০০ টাকায়, পাবদা মাছ ৪০০ থেকে ৫০০ টাকায়, তেলাপিয়া ২২০ টাকায়, কৈ মাছ ২২০ থেকে ২৪০ টাকায়, মলা ৫০০ টাকা, বাতাসি টেংরা ১৬০০ টাকায়, টেংরা মাছ ৬০০ থেকে ৮০০ টাকা, কাচকি মাছ ৬০০ টাকায়, পাঁচ মিশালি মাছ ২২০ টাকায়, রুপচাঁদা ১২০০ টাকা, বাইম মাছ ১২০০ থেকে ১৫০০ টাকা, দেশি কই ১২০০ টাকা, মেনি মাছ ৭০০ টাকা, সোল মাছ ৬০০ থেকে ১০০০ টাকা, আইড় মাছ ৭০০ থেকে ১০০০ টাকা, বেলে মাছ ৭০০ টাকা এবং কাইক্কা মাছ ৬০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।