ঢাকা ১২:৫২ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৯ জুন ২০২৫, ৪ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
বাংলা বাংলা English English हिन्दी हिन्दी
ব্রেকিং নিউজ ::
ইসরায়েল ও ইরানের সংঘাত: বাংলাদেশিদের জন্য হটলাইন সেবা চালু করেছে দুতাবাস। ইরানে বসবাসরত বাংলাদেশি নাগরিকদের + ৯৮৯908577368 ও + ৯৮৯১22065745 নম্বরে (হোয়াটসঅ্যাপ সহ) যোগাযোগ করতে বলেছে দূতাবাস কর্তৃপক্ষ।

ফের বাংলাদেশের আশ্রয়ে মিয়ানমারের ৪০ সীমান্তরক্ষী

কক্সবাজার প্রতিনিধি
  • আপডেট সময় : ০৮:২১:৪০ অপরাহ্ন, শনিবার, ৪ মে ২০২৪
  • / ৪৪৫ বার পড়া হয়েছে
৭১ নিউজ বিডির সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

কক্সবাজারের টেকনাফ সীমান্তের নাফ নদ দিয়ে অস্ত্রসহ পালিয়ে বাংলাদেশে ঢুকে পড়েছে মিয়ানমারের সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিজিপির আরও ৪০ জন সদস্য। তাদের নিরস্ত্রীকরণ করে হেফাজতে নিয়েছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)।

স্থানীদের সঙ্গে কথা বলে ও টেকনাফে অবস্থানরত গণমাধ্যমকর্মীদের মাধ্যমে জানা যায়, তিনটি পয়েন্ট দিয়ে অন্তত ৪০ জনকে পালিয়ে আসতে দেখা গেছে। এর মধ্যে ৪ মে শুক্রবার (৩ মে) দিবাগত রাত ১ টায় টেকনাফের সাবরাং আছার বনিয়া সীমান্ত এলাকা দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করেন ১৪ জন মিয়ানমার বিজিপি সদস্য। তারা ১টি কাঠের নৌকা যোগে অস্ত্র গোলাবারুদসহ সাবরাং বিওপিতে আত্মসমর্পণ করেন।

দ্বিতীয় ধাপে শনিবার (৪ মে) সকাল সাড়ে ৬ টায় টেকনাফ সদর ইউনিয়নের নাজির পাড়া সীমান্ত এলাকা দিয়ে মিয়ানমার বিজিপির ২২ জন সদস্য ১টি কাঠের নৌকা করে অস্ত্র গোলাবারুদসহ নাজির পাড়া বিওপির কাছে আত্মসমর্পণ করেন।

তৃতীয় ধাপে সকাল ৯ টায় টেকনাফ সদর ইউনিয়নের নাজির পাড়া সীমান্ত এলাকা দিয়ে মিয়ানমারের ৪ জন বিজিপি সদস্য ২টি কাঠের নৌকা ও অস্ত্র গোলাবারুদসহ বিজিবির কাছে আত্মসমর্পণ করে।

এর আগে দুই দফায় পালিয়ে আসা মিয়ানমারের বিজিপি ও সেনাবাহিনীর ৬১৮ জনকে ফেরত পাঠানো হয়। এর মধ্যে গত ২৫ এপ্রিল বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া ২৮৮ জন বিজিপি-সেনা এবং ১৫ ফেব্রুয়ারি ৩৩০ জন বিজিপি সেনা ও কাস্টমস কর্মকর্তাকে মিয়ানমারে ফেরত পাঠায় বাংলাদেশ।

নিউজটি শেয়ার করুন

ফের বাংলাদেশের আশ্রয়ে মিয়ানমারের ৪০ সীমান্তরক্ষী

আপডেট সময় : ০৮:২১:৪০ অপরাহ্ন, শনিবার, ৪ মে ২০২৪

কক্সবাজারের টেকনাফ সীমান্তের নাফ নদ দিয়ে অস্ত্রসহ পালিয়ে বাংলাদেশে ঢুকে পড়েছে মিয়ানমারের সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিজিপির আরও ৪০ জন সদস্য। তাদের নিরস্ত্রীকরণ করে হেফাজতে নিয়েছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)।

স্থানীদের সঙ্গে কথা বলে ও টেকনাফে অবস্থানরত গণমাধ্যমকর্মীদের মাধ্যমে জানা যায়, তিনটি পয়েন্ট দিয়ে অন্তত ৪০ জনকে পালিয়ে আসতে দেখা গেছে। এর মধ্যে ৪ মে শুক্রবার (৩ মে) দিবাগত রাত ১ টায় টেকনাফের সাবরাং আছার বনিয়া সীমান্ত এলাকা দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করেন ১৪ জন মিয়ানমার বিজিপি সদস্য। তারা ১টি কাঠের নৌকা যোগে অস্ত্র গোলাবারুদসহ সাবরাং বিওপিতে আত্মসমর্পণ করেন।

দ্বিতীয় ধাপে শনিবার (৪ মে) সকাল সাড়ে ৬ টায় টেকনাফ সদর ইউনিয়নের নাজির পাড়া সীমান্ত এলাকা দিয়ে মিয়ানমার বিজিপির ২২ জন সদস্য ১টি কাঠের নৌকা করে অস্ত্র গোলাবারুদসহ নাজির পাড়া বিওপির কাছে আত্মসমর্পণ করেন।

তৃতীয় ধাপে সকাল ৯ টায় টেকনাফ সদর ইউনিয়নের নাজির পাড়া সীমান্ত এলাকা দিয়ে মিয়ানমারের ৪ জন বিজিপি সদস্য ২টি কাঠের নৌকা ও অস্ত্র গোলাবারুদসহ বিজিবির কাছে আত্মসমর্পণ করে।

এর আগে দুই দফায় পালিয়ে আসা মিয়ানমারের বিজিপি ও সেনাবাহিনীর ৬১৮ জনকে ফেরত পাঠানো হয়। এর মধ্যে গত ২৫ এপ্রিল বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া ২৮৮ জন বিজিপি-সেনা এবং ১৫ ফেব্রুয়ারি ৩৩০ জন বিজিপি সেনা ও কাস্টমস কর্মকর্তাকে মিয়ানমারে ফেরত পাঠায় বাংলাদেশ।