ঢাকা ০৩:৩৭ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ১০ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বাংলা বাংলা English English हिन्दी हिन्दी

অন্যান্য দেশের তুলনায় আমরা অনেক ভালো আছি: খাদ্যমন্ত্রী

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • আপডেট সময় : ০৪:০০:২৫ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৯ মে ২০২৪
  • / ৩৯৫ বার পড়া হয়েছে
৭১ নিউজ বিডির সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার বলেছেন, দেশের একটি মানুষও না খেয়ে থাকবে না। সে লক্ষেই কাজ করছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। রোববার (১৯ মে) মিরপুর-১ আনসার ক্যাম্প বাসস্ট্যান্ডে ওএমএস ট্রাকসেল কেন্দ্রে ওএমএস কার্ডের মাধ্যমে ন্যায্যমূল্যে সুবিধাভোগীদের মাঝে চাল ও আটা বিক্রয় কার্যক্রমের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন মন্ত্রী।

ভর্তুকি দিয়ে চাল বিক্রি করা হচ্ছে উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, এক কেজি চাল সরকার ৫৪-৫৫ টাকায় কিনছে। তবুও জনগণের সুবিধার্থে ওএমএসের মাধ্যমে ৩০ টাকায় বিক্রি করা হচ্ছে।

শেখ হাসিনা দেশে ফিরেছিলেন বলেই দেশে গণতন্ত্র রক্ষা পেয়েছে বলেও জানান খাদ্যমন্ত্রী। তিনি বলেন, আমরা অন্যান্য দেশের তুলনায় অনেক ভালো আছি। আরও ভালো থাকতে হবে।

সরকার পহেলা বৈশাখে চালের বস্তার গায়ে জাত ও মূল্য লেখা বাধ্যতামূলক করলেও তা বাস্তবায়ন হয়নি কেন, এমন প্রশ্নের উত্তরে খাদ্যমন্ত্রী বলেন, এখনও বাজারে পুরোনো চাল আছে। এই চালগুলো শেষ হতে দেন। নতুন চাল এলে তারপর কার্যকর হবে।

নিউজটি শেয়ার করুন

অন্যান্য দেশের তুলনায় আমরা অনেক ভালো আছি: খাদ্যমন্ত্রী

আপডেট সময় : ০৪:০০:২৫ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৯ মে ২০২৪

খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার বলেছেন, দেশের একটি মানুষও না খেয়ে থাকবে না। সে লক্ষেই কাজ করছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। রোববার (১৯ মে) মিরপুর-১ আনসার ক্যাম্প বাসস্ট্যান্ডে ওএমএস ট্রাকসেল কেন্দ্রে ওএমএস কার্ডের মাধ্যমে ন্যায্যমূল্যে সুবিধাভোগীদের মাঝে চাল ও আটা বিক্রয় কার্যক্রমের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন মন্ত্রী।

ভর্তুকি দিয়ে চাল বিক্রি করা হচ্ছে উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, এক কেজি চাল সরকার ৫৪-৫৫ টাকায় কিনছে। তবুও জনগণের সুবিধার্থে ওএমএসের মাধ্যমে ৩০ টাকায় বিক্রি করা হচ্ছে।

শেখ হাসিনা দেশে ফিরেছিলেন বলেই দেশে গণতন্ত্র রক্ষা পেয়েছে বলেও জানান খাদ্যমন্ত্রী। তিনি বলেন, আমরা অন্যান্য দেশের তুলনায় অনেক ভালো আছি। আরও ভালো থাকতে হবে।

সরকার পহেলা বৈশাখে চালের বস্তার গায়ে জাত ও মূল্য লেখা বাধ্যতামূলক করলেও তা বাস্তবায়ন হয়নি কেন, এমন প্রশ্নের উত্তরে খাদ্যমন্ত্রী বলেন, এখনও বাজারে পুরোনো চাল আছে। এই চালগুলো শেষ হতে দেন। নতুন চাল এলে তারপর কার্যকর হবে।